যে নারীরা হিটলারের জন্য অবৈধ সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন
ফিচার ডেস্ক : গত শতকের ত্রিশের দশকের ঘটনা। হিটলারের নাৎসি বাহিনী তখন ক্ষমতার স্বাদ পাওয়া শুরু করেছে। এ সময় দেশে তাদের অগণিত সমর্থকের মাঝে একজন ছিলেন হিল্ডেজার্ড ট্রুট্জ। হিটলার এবং তার নাৎসি বাহিনীর এক অন্ধ সমর্থক ছিলেন তিনি। অন্ধ সমর্থন যে কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকতে পারে তার নমুনা তুলে ধরতেই আজকের এ লেখা।
হিটলার ইয়ুথের সদস্যরা:
তরুণ-তরুণীদের মাঝে নাৎসি বাহিনীর মতাদর্শ ছড়িয়ে দিতে যে সংগঠনটি কাজ করতো, তার নাম ‘হিটলার ইয়ুথ’। এই হিটলার ইয়ুথেরই নারী শাখার নাম ছিলো Bund Deutscher Mädel (BDM), বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায় ‘জার্মান নারীদের সংগঠন’। নাৎসি বাহিনীর প্রতি ভালোবাসা থেকেই ১৯৩৩ সালে সংগঠনটিতে যোগ দেন ট্রুট্জ। নিয়মিতই এর সাপ্তাহিক মিটিংগুলোতে অংশ নিতেন তিনি, স্বপ্ন দেখতেন নতুন এক জার্মানির। তার ভাষ্যমতে, “হিটলার এবং আরো উন্নত জার্মানির জন্য আমি পাগলের মতো হয়ে গিয়েছিলাম। আমরা তরুণ-তরুণীরা জার্মানির জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি আমি বুঝতে পেরেছিলাম।”
বিডিএম এর সদস্যারা:
অল্প কিছুদিনের ভেতরেই ট্রুট্জ তাদের এলাকার বিডিএম-এর এক পরিচিত মুখ হয়ে উঠলেন। জার্মান বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন তার সোনালী চুল এবং আকাশের বিশালতা মাখানো নীল চোখও যেন এর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো। অনেকেই তাকে নর্ডিক নারীদের উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরতো। এর পেছনে শারীরিক উচ্চতার পাশাপাশি প্রশস্ত হিপ ও পেলভিস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো বলে মনে করেন তিনি।
১৯৩৬ সালের কথা। ট্রুট্জ সেই বছর আঠারোতে পা রাখলেন। মনে তার হাজারো রঙের প্রজাপতি ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়। একই বছর তার স্কুল জীবনও শেষ হলো। এরপর তিনি যেন ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলেন না কী করবেন। তার মনের প্রজাপতিগুলো যেন ঠিক ফুলের সন্ধান করে উঠতে পারছিলো না। এমন বিক্ষিপ্ত মন নিয়ে তাই তিনি ছুটে গেলেন বিডিএম-এর এক নেতার কাছে, জানালেন তার মনের বিস্তারিত খবরাখবর। সেই নেতা সেদিন তাকে এমন কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেন যা ট্রুট্জের সারা জীবনের গতিপথ পাল্টে দিয়েছিলো।
তিনি তাকে বললেন, “তুমি যদি ঠিক করতে না-ই পার যে এখন কী করবে, তাহলে ফুয়েরারকে (অ্যাডলফ হিটলার) একটা বাচ্চা দিচ্ছ না কেন? এখন জার্মানির জন্য অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে দরকার হলো জাতিগতভাবে বিশুদ্ধ শিশু।”
নেতার কাছ থেকে এই কথা শোনার পরই ট্রুট্জ প্রথমবারের মতো নাৎসি বাহিনীর ‘লেবেন্সবর্ন’ প্রোগ্রামের কথা জানতে পারেন। ‘বিশুদ্ধ’ জার্মানদের নিজেদের মাঝে মিলনের মাধ্যমে সোনালী রঙের চুল ও নীল চোখ সম্পন্ন ‘আর্য’ শিশুদের
লেবেন্সবর্ন প্রোগ্রামে আসার আগে পরীক্ষার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে এক তরুণী
জন্মহার বাড়ানোই ছিলো সরকারি অর্থায়নে পরিচালিত এ প্রোগ্রামের মূল লক্ষ্য। এজন্য বাছাইকৃত ‘বিশুদ্ধ’ জার্মান নারীরা শয্যাসঙ্গী হিসেবে বেছে নিতেন কোনো শ্যুত্জস্টাফেল অফিসারকে (যিনি নিজেও তথাকথিত ‘বিশুদ্ধ’)। এরপর সেই নারীর গর্ভে আসা সন্তানকেও তাই ‘বিশুদ্ধ’ বলেই মনে করা হতো। উল্লেখ্য, নাৎসি জার্মানিতে কালো ইউনিফর্ম পরিহিত শ্যুত্জস্টাফেল কিংবা সংক্ষেপে ‘এসএস’ ছিলো হিটলার বাহিনীর সবচেয়ে বড় প্যারামিলিটারি সংগঠন এসএস বাহিনী।
মূল আলাপে ফিরে আসা যাক। সেই বিডিএম নেতা এরপর ট্রুট্জকে পুরো প্রক্রিয়া খুলে বললেন। লেবেন্সবর্ন প্রোগ্রামে সিলেক্ট হতে প্রথমেই তাকে একগাদা মেডিকেল টেস্টের ভেতর দিয়ে যেতে হবে। সেই সঙ্গে তার জীবনের অতীত ইতিহাস সম্পর্কেও বিস্তারিত অনুসন্ধান চালানো হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো প্রার্থীর শরীরে কোনোভাবেই ইহুদীদের রক্ত থাকা চলবে না। এতসব অনুসন্ধান ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার গন্ডি পার হতে পারলে তখনই কেবল সেই নারী প্রার্থী একদল এসএস অফিসার থেকে তার পছন্দের শয্যাসঙ্গী বেছে নিতে পারবেন।
এতক্ষণ যেন তন্ময় হয়ে নেতার কথা শুনে যাচ্ছিলেন ট্রুট্জ। নিজের গর্ভে দশ মাস দশ দিন একটি সন্তানকে ধারণ করে তাকে নাৎসি বাহিনীর জন্য দিয়ে দেয়ার মতো দেশপ্রেম তার মনকে মারাত্মকভাবে আলোড়িত করে তুললো। অ্যাডলফ হিটলারের জন্য, তার নাৎসি বাহিনীর জন্য, সর্বোপরি দেশের জন্য এমন কিছু একটাই তো করতে চাচ্ছিলেন তিনি! তাই আর দেরি করলেন না ট্রুট্জ। শীঘ্রই লেবেন্সবর্ন প্রোগ্রামের টেস্টের জন্য নিজের নামটি রেজিস্ট্রেশন করালেন তিনি। তবে বাসায় বাবা-মাকে কিছুই জানান নি ট্রুট্জ, কারণ তারা তার সেই সিদ্ধান্তকে মেনে নেবে না। প্রোগ্রামের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য তাকে বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হবে। এজন্য তিনি বাসায় জানালেন ন্যাশনাল সোশ্যালিজম নিয়ে পড়াশোনা করতে একটি আবাসিক কোর্সে তিনি ভর্তি হয়েছেন।
এরপর এলো সেই নির্ধারিত দিনটি। ট্রুট্জকে নিয়ে যাওয়া হলো জার্মানির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বাভারিয়া প্রদেশের একটি পুরনো দুর্গে। এটি ছিলো টেগের্নসী লেকের কাছাকাছি একটি জায়গা, চমৎকার মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ। সেখানে গিয়ে নিজের মতো আরো চল্লিশ জন নারীকে দেখতে পেলেন ট্রুট্জ। সবার উদ্দেশ্যই এক, গর্ভে সন্তান ধারণ করে তাকে নাৎসি বাহিনীতে দিয়ে দেয়া। সেই নারীদের কেউ কারো আসল নাম জানতো না, সবাইকে দেয়া হয়েছিলো ছদ্মনাম। আর সেখানে আসতে কেবল একটি সার্টিফিকেটই লাগতো- ‘জাতিগত বিশুদ্ধতা’। এজন্য একজন নারীর প্রপিতামহ পর্যন্ত বংশ ইতিহাস অনুসন্ধান করা হতো।
দুর্গ পুরনো হলে কী হবে! সেখানে ভোগ-বিলাসের উপকরণের কোনো কমতি ছিলো না। লেবেন্সবর্ন প্রোগ্রামে নির্বাচিত সেই তরুণীদের জন্য সেখানে খেলাধুলা, লাইব্রেরি, মিউজিক রুম, এমনকি সিনেমা হল পর্যন্ত ছিলো। ট্রুট্জের মতে, “সেখানে আমি যে খাবার খেয়েছিলাম, তা আমার জীবনে খাওয়া সেরা খাবার। সেখানে আমাদের কোনো কাজ করতে হতো না, অনেক চাকরবাকরই ছিলো সেখানে।” এভাবে রাজকন্যার মতোই কাটছিলো তাদের দিনগুলো। অপেক্ষা শুধু একজন এসএস রাজপুত্রের!
পুরো প্রোগ্রামটি নিয়ন্ত্রণ করতেন একজন উচ্চপদস্থ এসএস ডাক্তার। মেয়েরা সেখানে আসার পরপরই তিনি তাদেরকে ভালোমতো পরীক্ষা করেছিলেন। তাদেরকে জানাতে হয়েছিলো বংশগতভাবে তারা কোনো রোগ পেয়েছে কিনা, তাদের পরিবারে কেউ মাত্রাতিরিক্ত পানাসক্ত কিনা এবং পরিবারে কখনো কোনো বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশু জন্ম নিয়েছে কিনা। তিনি তাদেরকে এটা বলেও সতর্ক করে দেন যে, তাদের গর্ভে আসা সন্তানকে কোনোভাবেই নিজের কাছে রাখা যাবে না। কিছুদিন পরই সেই সন্তানকে তাদের কাছ থেকে নিয়ে নেয়া হবে। তাকে বড় করা হবে আলাদা পরিচর্যা কেন্দ্রে। তাকে নাৎসি পরিবেশে, নাৎসি আদর্শ শিখিয়ে একজন নাৎসি সদস্য হিসেবেই গড়ে তোলা হবে।
এরপর আসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অর্থাৎ সঙ্গী বাছাইয়ের বিষয়টি। প্রাথমিক বিষয়াদি জানানোর পর সেই নারীদের সামনে হাজির করা হলো একদল এসএস অফিসারকে। সুঠাম দেহের অধিকারী, লম্বা সেই অফিসাররা সহজেই নারীদের মন কেড়ে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন। সম্পর্ক বিছানা পর্যন্ত গড়ানোর আগে একে অপরকে চিনে নেয়ার ব্যবস্থাও ছিলো। এজন্য তাদেরকে একসাথে খেলাধুলা করা, সিনেমা দেখা, সন্ধ্যায় মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে একসাথে গল্পগুজব করার মতো বিষয়ের মাঝে দিয়ে যেতে হয়েছিলো।
শয্যাসঙ্গী বেছে নেয়ার জন্য ট্রুট্জদের দেয়া হয়েছিলো সাতদিন সময়। তাদের বিশেষভাবে বলে দেয়া হয়েছিলো যেন তাদের চুল ও চোখের রঙের সাথে শয্যাসঙ্গীর চুল ও চোখের রঙ সর্বোচ্চ পরিমাণে মিলে যায়। বলাবাহুল্য, সেই অফিসারদের কারো নামই তাদেরকে জানানো হয় নি। সবই ছিলো কঠোর গোপনীয়তার অংশ।
লেবেন্সবর্ন থেকে জন্ম নেয়া শিশুদের একাংশ
একসময় সঙ্গী পছন্দ করা হয়ে গেলে আরো কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হয় তাদের। তখন সেই নারীদের আরো কিছু মেডিকেল টেস্টের ভেতর দিয়ে যাওয়া লাগে। এরপরই একদিন জানিয়ে দেয়া হয় সেদিনই তাদেরকে শয্যাসঙ্গীর সাথে রাত কাটাতে হবে। ট্রুট্জের ভাষ্যমতে, সেদিন তিনি এতটাই উত্তেজিত ও আনন্দিত ছিলেন যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। এতে একদিকে যেমন শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি ছিলো, তেমনি অ্যাডলফ হিটলারের জন্য কিছু করতে পারার গর্বও মিশে ছিলো! তাদের সেই সঙ্গমকে তারা দেশের জন্য, ভালোবাসার ফুয়েরারের জন্যই মনে করেছিলেন। এজন্য তাদের মাঝে কোনো লজ্জাবোধ কিংবা অনুশোচনাও কাজ করে নি। প্রথম সপ্তাহে সেই লোকটি তিন রাতে ট্রুট্জের শয্যাসঙ্গী হয়েছিলো। পরের সপ্তাহে তাকে অন্যান্য নারীদের সাথে ডিউটি পালন করতে হয়েছিলো!
মিলনের পর অল্প কিছুদিনের মাঝেই গর্ভধারণ করেন ট্রুট্জ। এরপরই তাকে নিয়ে যাওয়া হয় আলাদা এক মাতৃসেবা কেন্দ্রে। বাচ্চা জন্মানোর আগপর্যন্ত নয়টি মাস তিনি সেখানেই কাটান। এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন ট্রুট্জ। তবে মাত্র দু’সপ্তাহই জীবনের প্রথম মাতৃত্বের স্বাদ উপভোগ করতে পেরেছিলেন তিনি। এরপরই বাচ্চাটিকে আলাদা আরেকটি এসএস হোমে নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে তাকে পুরোপুরি নাৎসি পরিবেশে বড় করা হবে। এরপর আর কোনোদিনই নিজের গর্ভের সন্তান দেখতে পান নি তিনি, খোঁজ পান নি তার সেই শয্যাসঙ্গীরও।
পরবর্তী বছরগুলোতে আরো সন্তান নেয়ার জন্য বলা হয়েছিলো ট্রুট্জকে। কিন্তু ততদিনে তিনি আরেকজন অফিসারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। তাই আর ওদিকের কথা ভাবেন নি তিনি। একসময় তাদের বিয়েও হয়ে যায়। বিয়ের পরে একদিন আনন্দে গদগদ হয়ে ট্রুট্জ তার স্বামীকে লেবেন্সবর্ন প্রোগ্রামে নিজের সংযুক্তি এবং বাচ্চা জন্মদানের কথাটি জানিয়েছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন, হিটলারের প্রতি এমন ভালোবাসা ও আনুগত্য দেখে নাৎসি বাহিনীতে চাকরিরত তার স্বামী বোধহয় খুশি হবেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটলো ঠিক তার উল্টোটা! অমন প্রোগ্রামে ট্রুট্জের জড়ানোর বিষয়টি একেবারেই স্বাভাবিকভাবে নেন নি তার স্বামী। তবে স্ত্রী কাজটি হিটলারের জন্য করেছে দেখে তিনি তাকে কিছু বলতেও পারছিলেন না!
মানুষের মাঝে বর্ণপ্রথার বীজ ছড়িয়ে অশ্লীলতার প্রসার ঘটানো লেবেন্সবর্ন প্রোগ্রাম থেকে আনুমানিক ২০,০০০ শিশুর জন্ম হয়েছিলো। বারো বছর ধরে চলা এ প্রোগ্রামের অধিকাংশ শিশুর জন্মই হয় জার্মানি আর নরওয়েতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তাদের অনেককেই দত্তক নেয়া হয়েছিলো, ধ্বংস করে ফেলা হয় তাদের যাবতীয় জন্মপরিচয়।
(ওএস/এসপি/জুলাই ১২, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- পারিবো না
- মঙ্গল আলো
- রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর
- জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ঈশ্বরদীতে যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
- অজ্ঞাত মৃত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্তে সহায়তা চায় পুলিশ
- নগরকান্দায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
- ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্ব প্রতিক্রিয়া
- শ্রীনগর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ
- পঞ্চগড়ে শিশু-কিশোরদের বৈশাখ উৎসব উদযাপন
- ফরিদপুরে মন্দির ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রণক্ষেত্র: নিহত ২, আহত ৫
- বাগেরহাট সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ক্ষতিকর জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধে ও জলবায়ু সুবিচারের দাবিতে কালিগঞ্জে মানববন্ধন
- বিএনপি পথহারা পথিকের মতো দিশেহারা: কাদের
- ফরিদপুরে পৌর মহাশ্মশানের সার্বিক উন্নয়নকল্পে আলোচনা সভা
- ঈশ্বরদীতে তীব্র দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রী
- রোজা-ঈদের ছুটি শেষে রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- এই গরমে আইসক্রিম তৈরির সহজ রেসিপি
- ইরানে ইসরায়েলি হামলার খবরে বাড়লো তেল-সোনার দাম
- নাইম শেখ-তামিমকে পেছনে ফেলে রান সংগ্রহে শীর্ষে ইমন
- মুরগির দাম কমেনি, বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের
- শ্যামনগরের গাবুরায় অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
- ফরিদপুরে শহীদ পরিবার শহীদ স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটিকে সংবর্ধনা
- ৫ বছরেও চালু করা যায়নি সাতক্ষীরার সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার
- ইরানকে ‘বার্তা’ দিতে এই হামলা: ইসরায়েলি কর্মকর্তা
- ‘কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা’
- মৌলভীবাজারে জুয়ার আস্তানায় ডিবি পুলিশের অভিযান, আটক ১৩
- ফরিদপুরে বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইসরায়েল
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
- শিল্পী সমিতির নির্বাচন আজ, এফডিসিতে নিরাপত্তার জোরদার
- ‘বিরোধী নেতাকর্মীদের পর্যদুস্ত ও নাজেহাল করা হচ্ছে’
- ‘অপরাধী আত্মীয় হলেও ছাড় নয়’
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে পারছেন না শাকিব-জায়েদ খান
- নড়াইলে ১২ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারী আটক
- চুরি যাওয়া মোটরসাইকেলসহ আন্ত:জেলা চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
- এফএ কাপে থাকছে না ‘রিপ্লে’ ম্যাচের নিয়ম
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু আজ
- সুবর্ণচরে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- ‘বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই বিএনপি করে’
- বাংলাদেশের প্রথম পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
- সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে বায়িং হাউস এসোসিয়েশনের নতুন কমিটির শ্রদ্ধা
- ‘মুজিবনগরে বাংলাদেশের পক্ষ হতে ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়’
- আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা
- মন্ত্রী এমপিদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বার্তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক
- কালিয়াকৈরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !