অতলান্ত পিতৃস্মৃতি পর্ব ২
প্রবীর বিকাশ সরকার : [ভূমিকা : আমার ৫৫ বছরের জীবনে বাবার সঙ্গে কেটেছে মাত্র ২৪-২৫টি বছর! জ্ঞান হওয়ার পর থেকে যেভাবে বাবাকে দেখেছি, চিনেছি, জেনেছি এবং বুঝেছি তার মূল্যায়নই হচ্ছে এই আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস বা স্মৃতিকথা ‘অতলান্ত পিতৃস্মৃতি’---এমন করে খোলামেলা খুঁটিনাটি কোনো স্মৃতিকথা আর কোনো বাঙালি লিখেছেন তার জন্মদাতা পিতৃদেবকে নিয়ে আমার অন্তত জানা নেই।]
অনেকের মতো আমারও প্রশ্ন: বাঙালি পরিবারে পিতাপুত্রের সম্পর্ক কী রকম? আমার দেখা ও জানামতে সুসম্পর্ক খুবই কম। সেই দিক দিয়ে বাবার সঙ্গে শৈশব থেকে তিরোধানকাল পর্যন্ত সমান্তরালভাবে সুসম্পর্কই বজায় ছিল। মাঝেমধ্যে যে পরস্পর বিরক্ত হইনি, রাগারাগি করিনি, নানা ছুতোয় খিটিমিটি বাঁধেনি, মার খায়নি বাবার হাতে তা কিন্তু নয়।
বাবার সঙ্গে ২৫ বছর ধরে আমি বিচ্ছিন্ন ছিলাম যেহেতু জাপান প্রবাসী। কয়েক বছর অন্তর অন্তর বাংলাদেশে ফিরলেও বাবার সঙ্গে ক্ষণকালের জন্য সাক্ষাৎ ঘটতো। কিন্তু প্রকৃত অর্থে বাবার সঙ্গে সংসর্গ ছিল কমই। কেননা পুলিশ অফিসার হওয়ার কারণে সারাবছরই ছিল বাবা ব্যস্ত। এখানে সেখানে বদলি হয়ে একাই গিয়েছে কর্মস্থলে, সন্তানদের পড়ালেখার বিঘ্ন ঘটবে বলে আমরা কুমিল্লাতেই ছিলাম। তবে বাবা জীবনের অধিকাংশ সময়ই কুমিল্লা সদর পুলিশ কোর্টেই ছিল। দয়ালু আর বন্ধুবৎসল বলে তাঁর খ্যাতি ছিল তুঙ্গে। তাঁর কোনো “শত্রু” আছে বলে আমার অন্তত জানা নেই। বাবার প্রতিন্দ্বন্দ্বীও কেউ ছিল কোনোদিন শুনিনি। এমনকি পাকিস্তান আমলে অনেক বিহারি, পাঠান, পাঞ্জাবি পুলিশ কর্মকর্তা এবং সেনাঅফিসার বাবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। সারাজীবনই বাবা কর্মধর্মবর্ণ নির্বিশেষে মানুষকে যথাসম্ভব সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। পরিশ্রমী, পড়ুয়া এবং স্বল্পবাক এই মানুষটি মানুষের যেরকম শ্রদ্ধা, ভক্তি এবং ভালোবাসা পেয়েছে এমনটি আমার জীবনে আর কাউকে দেখিনি। কী পরিমাণ সমীহ করতেন মানুষ তাঁকে যাঁরা জানার তাঁরা জানেন।
পাকিস্তান আমলে বাবার সমসবয়সী বন্ধুরা ছিলেন আওয়ামী লীগার, বামপন্থী এবং মুসলিম লীগার। বাবা নিজে আওয়ামী লীগের কট্টোর সমর্থক ছিল প্রচন্ড জাতীয়তাবাদী চেতনাবোধ থেকে। আওয়ামী লীগার হওয়া সত্ত্বেও মুসলিম লীগের বন্ধুরা যাঁরা অধিকাংশই ছিলেন আইনজীবী কিন্তু কোনোদিন তাঁদের মধ্যে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কিংবা সামান্য তর্কবিতর্কও হতে দেখিনি। সেই সময় সকলের মধ্যেই সদ্ভাব ছিল যা এখন চিন্তাই করা যায় না! বাবার এই বন্ধুভাবাপন্ন চারিত্রিক গুণাগুণের কারণে আমরা তাঁর সন্তানেরা আজও সম্মান পাই।
বাবা শুধু যে বাইরের লোকদের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন ছিল তাই নয়, আমরা পাঁচ ভাইবোনের সঙ্গেও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান ছিল, আত্মীয়দের সঙ্গেও। বাবা স্বাধীনচেতা বলেই ব্যক্তিস্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিল। তবে কখনো কখনো আমরা দায়িত্ব, কর্তব্যের প্রতি অবহেলা প্রদর্শন এবং দস্যিপনার সীমানা অতিক্রম করলেই তাঁর অগ্নিমূর্তি ধারণ করতে বিলম্ব হতো না। সার্বক্ষণিক ব্যবহৃত বেতের তৈরি পুলিশি লাঠির মারও খেয়েছি আমি আর আমার পরের ছোট ভাই পীযূষ ডাক নাম যার কুটু। ছোট তিন বোন বরাবরই ছিল শান্ত ফলে তাদের ওপর বিরাগ হতে দেখিনি কখনো। বাবা আমাদেরকে ছেলেবেলাতেই বলেছিল, ‘জীবনটা তোমাদের নিজের, বাবা-মার নয়। সুতরাং তাকে গড়ে নিতে হবে তোমাদের কর্মপ্রচেষ্টার জোরে। তাই জীবনটাকে দশ বছর দশ বছর করে ভাগ করে নিতে হবে ছককাটা পরিকল্পনা অনুযায়ী। সঠিক উপলক্ষ স্থির করে নিতে হবে কৈশোরেই। কী করবে? কেন করবে? খুব বড় মানুষ হতে হবে এমনটি আমি বলি না, কেননা সমাজে সবাই রাজা হতে পারে না। যতখানি দরকার ততটুকুই অর্জন-উপার্জন করবে, লোভ-লালসা করবে না। কেউ চুরির টাকায়, ঘুষের টাকায় বাড়ি-গাড়ি করেছে তোমাকেও তাই করতে হবে এটা কখনোই ভাববে না। সবসময় ভিন্ন কিছু করার চিন্তা করবে যেমনটি মহাত্মা গান্ধী বলেছেন, থিঙ্ক ডিফরেন্ট। আমার এই উপদেশ শোনা না শোনা সম্পূর্ণ তোমাদের ব্যাপার, এই নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই। তোমাদের কর্মফলই তোমাদের জীবনের আয়ুরেখা।’
ব্যাস, এইই ছিল আমার বাবার শিক্ষাদান। পড়ালেখার ব্যাপারে মা যতখানি ভেবেছে, চাপ প্রয়োগ করতো সকাল-সন্ধ্যা বাবা তেমনটি করেনি। বাবা বলতো, ‘মাথা তথা জ্ঞানবুদ্ধি দিয়ে তোমাকে উপার্জন করতে হবে একইসঙ্গে হাত-পা চালু রেখে।’ কর্মজীবনে প্রবেশ করার পর দেখলাম বাবা একটি কথাও মিথ্যে বলেনি। জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা বাবাকে ক্রমে ক্রমে দার্শনিক করে তুলেছিল বলে মনে হয়।
বৃটিশ আমলে ১৯২৯ সালে সিলেটের প্রত্যন্ত এক গ্রামের দরিদ্র এক কৃষি পরিবারে তিন নম্বর সন্তান হিসেবে বাবার জন্ম। মাইলকে মাইল হেঁটে হেঁটে সিন্দ্রাকোণা গ্রাম থেকে বালাগঞ্জ থানার স্কুলে যেতে হতো। কোনোরকমে মেট্রিকুলেশন পাশ করে গ্রামেগঞ্জে অনেক চেষ্টা করেও যখন কিছু করতে পারল না তখন শেষমেষ শহরে এসে টিউশনি করতে হয়েছে। এরপর চাকরির আশায় কুমিল্লা শহরে এলে পরে সাক্ষাৎ ঘটে আমার মাতামহ জলধর সরকারের সঙ্গে। দাদু তখন কুমিল্লা পুলিশ কোর্টের সাব-ইন্সপেক্টর। দাদু বাবার ইংরেজি, বাংলা এবং অঙ্কের মেধাবুদ্ধির পরিচয় পেয়ে বলল, ‘তুমি আমার মেয়েকে পড়াও আমার বাসায় থেকে।’ মা তখন নবাব ফয়জুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী। দাদুর বাসায় থাকার সময় একবার দাদুর অসুখ হলে তাঁর সেবা-শুশ্রুষা করে বাবা। তারপর দাদু সুস্থ হলে পরে তাঁর চেষ্টায় বাবা পরবর্তীকালে পুলিশ বিভাগে চাকরি পায় ১৯৫৩ সালে এবং দাদুর ইচ্ছে অনুযায়ী মা বেলা রানীর সঙ্গে বিয়েও হয়ে যায় এক সময়। যদিও বাবার পছন্দ ছিল আমার মাসি প্রমিলাকে।
বাবার চাকরির প্রথম পোস্টিং হয়েছিল বৃহত্তর কুমিল্লা জেলার কসবা থানায়। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দাদু স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে চলে গেল জন্মভূমি সিলেটের সুনামগঞ্জের পাগলা থানার সদরপুর গ্রামে। সেখানেই আমার জন্ম ১৯৫৯ সালের ডিসেম্বর মাসের ২০ তারিখ রোববারে। জন্মের এক বছর পর কর্মস্থল ফরিদপুর জেলার শরীয়তপুর মহকুমার পালং থানায় মা ও আমাকে নিয়ে যায় বাবা। আমার তিন বছরের সময় ফরিদপুর থেকে বাবা কুমিল্লা সদরে বদলি হয়ে আসে ১৯৬৪ সালে। প্রবীণ আইনজীবী এবং বাবার দীর্ঘ কর্মজীবনের বন্ধু অজিতকুমার চৌধুরীর মুখেই শোনা যে, বাবার বাংলা ও ইংরেজিজ্ঞানের কারণেই তৎকালীন এসপি বাবাকে কুমিল্লা সদর কোর্টে নিয়ে আসেন কাজের সুবিধার্থে। অজিতকাকা আরও বলেন, ‘পরেশদা ছিলেন প্রখর মেধাবী এবং স্মরণশক্তিসম্পন্ন মানুষ। শহরের বিখ্যাত দারোগাবাড়ির খ্যাতিমান আইনজীবী আলী ইমাম তাঁকে ‘মিনি কম্পিউটার’ বলে অভিহিত করেছিলেন। বাবার খুব প্রিয় ছিল একটি ইংরেজি কবিতা: ‘ডেথ্ ইজ লেবেলার’ প্রায়ই আমাদের শোনাতেন।’ যাহোক, ফরিদপুর থেকে ফিরে এসে দাদু যে বাসায় ভাড়া ছিল সেই ভানুবাবুর বাসাতেই উঠল। একটি বড় উঠোনযুক্ত অনেকগুলো ঘর নিয়ে এই গুচ্ছবাড়ি। ভানুমামা ও তার দুবোন লক্ষ্মী ও চায়নামাসি ছাড়া আরও পাঁচটি পরিবার ভাড়া থাকতো। এখানে আমার ১০ বছর বয়স পর্যন্ত ছিলাম। কত যে অম্লমধুর স্মৃতি এই বাড়িতে থাকাকালীন জন্ম নিয়েছে এখনো সেসব চোখে
ভাসে জলতরঙ্গের মতো! ... চলবে
লেখক : জাপানপ্রবাসী
(এএস/জুলাই ০১, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- প্রাক্–প্রাথমিকে শ্রেণি কার্যক্রম শুরুর তারিখ ঘোষণা
- অবশেষে গোপালগঞ্জে স্বস্তির বৃষ্টি, জনজীবনে প্রশান্তি
- ফরিদপুর মধুখালিতে বজ্রপাতে ১ জনের মৃত্যু
- স্কুলের পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে ভোটার তালিকায় জালিয়াতি
- ধামরাইয়ে কালবৈশাখী ঝড়ে দেয়াল চাপায় ২ জনের মৃত্যু
- ৪৭ ঘণ্টা পর শতভাগ নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন, কাজ চলবে আরও ৩ দিন
- কেন্দুয়ায় কাল বৈশাখীর ছোবলে লণ্ডভণ্ড স্কুলের ঘর
- শৈলকুপায় ছাগলে ঘাস খাওয়া কেন্দ্র করে হামলায় আহত ২
- কালিয়াকৈরে বন বিভাগের অভিযানে কয়লা তৈরির ২০ চুলা ধ্বংস
- অবশেষে সালথায় স্বস্তির বৃষ্টি
- যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়ক যেন মরণ ফাঁদ
- ‘ফরিদপুর সদরে ফকির বেলায়েতের মোটরসাইকেল মার্কার গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে’
- গণমাধ্যম সাপ্তাহের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে রাজবাড়ীতে স্মারকলিপি প্রদান
- আমেরিকায় বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার
- গণমাধ্যম সপ্তাহের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে পাংশায় স্মারকলিপি প্রদান
- বেলকুচিতে জনমত জরিপে এগিয়ে বদিউজ্জামানের মোটরসাইকেল
- নদীতে গোসল করতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল সনজিবের
- ‘উপজেলা নির্বাচনে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলেই শাস্তি পেতে হবে’
- ‘বিএনপি বিদেশি প্রভুদের কথায় নির্বাচন বর্জন করেছে’
- লালপুরে পৌর আ.লীগ নেতা মঞ্জু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- চাটমোহরে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দিলেন আতাউর রহমান
- হাজীগঞ্জে সড়কে প্রাণ গেলো বাবা-ছেলের
- একীভূত না হয়ে নিজেরাই সবল হতে চায় ন্যাশনাল ব্যাংক
- ভাইয়ের চাপাতির কোপে জখম সাবেক র্যাব সদস্য মারা গেছেন
- দুর্নীতিবাজ সভাপতির অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবাদ সমাবেশ
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জঙ্গি হামলার হুমকি
- টুঙ্গিপাড়ায় কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্বোধন
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপ-নির্বাচন স্থগিত
- কাপাসিয়ায় কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
- মঙ্গলবার থেকে প্রাথমিকে স্বাভাবিক রুটিনে ক্লাস
- ‘মিল্টন সমাদ্দার ইয়াবা সেবন করে শিশু ও বৃদ্ধদের পেটাতেন’
- বিদ্যুৎস্পর্শে নয়, শিশু মাইশাকে গলাটিপে হত্যা করেন মা
- নড়াইলে পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার
- নিজেকে নিরপেক্ষ রাখার ঘোষণা দিলেন নূর মোহাম্মদ এমপি
- নিজেদের প্রার্থীর বাইরে ভোট দিলে প্রতিহত করবেন সাবেক এমপি!
- সালথায় সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
- ‘বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যাল’ এ লন্ডন মাতাতে যাচ্ছেন জেমস
- ‘বিএনপি অগণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতায় আসতে চায়’
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান
- গাছকাটা ও লাগানোর বিষয়ে বিধিমালা করতে রুল
- ‘সম্পদ অর্জনে এমপিদের পেছনে ফেলেছেন চেয়ারম্যানরা’
- মিল্টনের আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন
- আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনত্তি আর নেই
- মাইকিং করে চিপসের প্যাকেট ও ডাবের খোসা কিনলেন মেয়র
- চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদককে শোকজ
- সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাজীবকে শুভেচ্ছা
- গোপালগঞ্জে ২৮ হাজার টাকার জাল নোটসহ ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- গোপালগঞ্জে ৫ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে মাদ্রাসা ছাত্র গ্রেফতার
- বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান
- ‘আওয়ামী লীগ ভাঙা কলসি, বাজছে বেশি’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !