জাতির জন্য সত্যিই লজ্জাজনক
কবির চৌধুরী তন্ময়
সাম্প্রতিক জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়কে ঘিরে রাজনৈতিক মাঠ বেশ উত্তপ্ত। বক্তব্য-পাল্টা বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে রাজনৈতিক অপশক্তি ব্যবহার করে আবারও অপসংস্কৃতি সৃষ্টির পায়তারা করা হচ্ছে। রাষ্ট্রযন্ত্রসহ রাষ্ট্রের জনগণকে চ্যালেঞ্জ করা হচ্ছে।
এটা যে বিএনপির নতুন কর্মকাণ্ড তা কিন্তু নয়। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সে সূচনা করেছিল। জাতীয় চার নেতাকে কারাগারে নির্মমভাবে হত্যা; ইতিহাসের এক জঘন্যতম অধ্যায়। আর সে হত্যাকাণ্ডে বিচার করা যাবে না মর্মে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে আইনের শাসনকে নিষিদ্ধ করেছিল। খুন করা যাবে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা যাবে, সপরিবারে নির্মমভাবে কলঙ্কিত অধ্যায় রচনা করা যাবে কিন্তু অপরাধের বিচার করা যাবে না-এই অপসংস্কৃতি জেনারেল জিয়াউর রহমানের সৃষ্টি।
এখানেই জেনারেল জিয়াউর রহমান বসে থাকেননি। এই ধরনের হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত খুনীদের পরিকল্পিতভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অধিকারী বানিয়ে দেশ ও জাতির সামনে বিচারহীনতার অপসংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা এবং দেশে ও দেশের বাইরে গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করে রাষ্ট্রীয়ভাবে খুনীদের পুরস্কৃত করেছে। শুধু তাই নয়, জেনারেল জিয়াউর রহমান হাজার-হাজার সেনাকর্মকর্তা খুন করে খুনীর তালিকায় নিজের নামও লিখিয়েছেন। ১৯৭৬ সালে ২১ জুলাই বিচারের নামে প্রহসন করে একজন যুদ্ধাহত (এক পা হারানো) মুক্তিযোদ্ধাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেছেন। আবার ১৯৭৭ সালে শুধুমাত্র সেনাবাহিনীতে নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষে ব্যর্থ ক্যু-চেষ্টার অভিযোগ এনে বিমানবাহিনীর ৩৯৭ জন সদস্যকে হত্যা করেছেন।
এমনি করে ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে ছোট বড় ২২টি সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে জেনারেল জিয়া কায়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধা, সেনাকর্মকর্তা ও সিপাহীকে বিচারের নামে প্রহসন করে হত্যা করেছেন। ১৯৮২ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে জিয়া খুন হওয়ার সময় ৫০ জন ব্রিগেডিয়ার এবং মেজর জেনারেলের মধ্যে মাত্র ৩ জন ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধার পোশাক, মুক্তিযুদ্ধের কথামালার অন্তরালে জিয়াউর রহমান প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের আদর্শ ধারণ করে পাকিস্তানের এজেন্ডা বাস্তবায়নে লক্ষে কাজ করেছেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমানের আদর্শ এবং তার বিচারহীনতার অপসংস্কৃতির ধারক-বাহক হন তার স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। বিএনপির চেয়ারপার্সন হয়েও খালেদা জিয়া তার স্বামী জেনারেল জিয়াউর রহমানের হত্যার বিচার করেননি। শুধু তাই নয়, জেনারেল জিয়াউর রহমানকে কারা এবং কেন হত্যা করেছেন এই ধরনের কোনো বক্তব্য-বিবৃতি পর্যন্ত দিতে দেখা যায়নি। বরং তিনিও তার স্বামীর মতো স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করেছে সেসব রাজাকার, আলবদর, আলসামস, যুদ্ধাপরাধী, মানবতাবিরোধীদের সঙ্গে আঁতাত করে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। পাকিস্তানী এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষে খালেদাও তার স্বামী জেনারেল জিয়াউর রহমানের মতন কাজ করেছেন। কখনো-কখনো ত্রিশ লাখ শহীদ, দুই লাখ ধর্ষিতা নারী ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দিয়েছে। তলাবিহীন ঝুড়ি বাস্তবায়ন, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ অকার্যকর করার ষড়যন্ত্রে পাঁচ-পাঁচবারের মতো দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে দেশ ও জনগণের মর্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
বাংলা ভাইদের উত্থান, গাছের ডালে উল্টো ঝুলিয়ে সাধারণ মানুষকে হত্যা, ধর্মীয় মতবাদের নামে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি, আওয়ামী রাজনীতিকে নিশ্চিহ্ন করতে ঘরে-ঘরে ঢুকে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ; জেনারেল জিয়াউর রহমানের বিচারহীনতার অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতা।
২০০১ সালের নির্বাচনের পরবর্তী সময়- সবাইকে অবাক করে দিয়ে চারদলীয় নির্বাচনী জোট (বিএনপি, জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, জাতীয় পার্টি) বিজয়ী হলে দেশব্যাপী নেমে আসে এক অমানিশার ঘোর অন্ধকার! হিংস্রতা, বর্বরতা কত নির্মম হতে পারে তখন বিএনপি-জামায়াত জোটের নেতাকর্মীদের পরিচালিত কর্মকান্ডের মাধ্যমে গোটা জাতি অবলোকন করেছে। তারা নেমে পড়ল প্রতিশোধ নিতে। খুঁজে-খুঁজে বের করা হলো হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃস্টান জনগোষ্ঠী। সংখ্যালঘুসহ আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার, নির্যাতন, নীপিড়ন শুরু করে। নিহত, আহত হয়েছে অসংখ্যা সংখ্যালঘু জনগণসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে সংখ্যালঘুর ঘরবাড়ি। আওয়ামী নেতাকর্মীদের ভিটে-বাড়ি ছাড়া করা হয়েছে।
অগ্নিসংযোগসহ লুটপাট করা হয়েছে মাঠভরা ফসল, গবাদি পশু-পাখি ও অর্থ-সম্পদ। বিষ ঢেলে দেওয়া হয়েছিল মাছ ভরা পুকুরের পানিতে। শুধু এখানেই নয়, সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক ছিল কিশোর, যুবতী ও মায়ের বয়সী নারীর জীবনের নিরাপত্তার বিষয়টি। বাড়ি-বাড়ি গিয়ে জোর করে ধরে নিয়ে নারীদের ধর্ষণের পৈচাশিক অত্যাচার-নির্যাতন; ভাই’র সামনে বোন, বাবা’র সামনে মেয়ে, স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে ধর্ষণযজ্ঞ আবার সেই ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় বর্বর পাকিস্তানীদের কথাই মনে করিয়ে দিয়েছিল।
পাঠক! এমনি করে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া হিন্দু অধ্যুসিত এলাকার পূর্ণিমা রাণীর কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। সদ্য কৈশোরে পাপড়াপূর্ণিমা রাণীর বাড়িতে রাতের অন্ধকারে হানা দেয় বিএনপি-জামায়াতের একদল হায়েনা। নৌকা মার্কায় ভোট দানের অভিযোগ এনে তার প্রতিশোধ নিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে কিশোরীপূর্ণিমা রাণীর উপর। পূর্ণিমার বাবা-মা শংকিত। অসহায় অভিভাবক তখন নিরব-নিথর। বিএনপি-জামায়াতের একদল কুকুরের হিংস মুর্তি দেখে পূর্ণিমার মা তখন তাদেও বাধ্য হয়ে অনুরোধ করে বলেছিল, ‘বাবা আমার মেয়েটা ছোট। তোমরা একজন-একজন করে এসো, মরে যাবে।’
সেদিনপূর্ণিমা না মরলেও মরে গিয়েছিল তার বিশ্বাস। মরে গিয়েছিল কৈশোর। মরে গিয়েছিল রাজনীতির প্রতি শ্রদ্ধা-সম্মান। সেই বিএনপি-জামায়াত জোটের শাসনামলে বেগম খালেদা দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত ছিল। স্বাধীন-সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছিল। জনগণকে জিম্মি করার জন্য ২০০৫ সালে ১৭ আগস্ট সিরিজ বোমা হামলা বেছে নিয়েছিল। ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার ফান্ড গঠন করে জেএমবি দেশের ৬৩ জেলায় (মুন্সীগঞ্জ বাদে) যুগপৎ বোমা হামলা চালিয়েছে।
দেশের ৩০০ স্থানে মাত্র আধাঘণ্টার ব্যবধানে একযোগে ৫০০ বোমার বিস্ফোরণে তখন ২ জন নিহত ও দুই শতাধিক লোক আহত হয়। হামলা চালানো হয় হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, জেলা আদালত, বিমানবন্দর, বাংলাদেশে থাকা মার্কিন দূতাবাস, জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়, প্রেস ক্লাব ও সরকারি-আধাসরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোতে। সেসময় নিহত মানুষের স্বজনদের আর্তনাদ ও আহত মানুষের কান্নায় দেশের আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে উঠে।
আইনের শাসনের বিপরীত ধারাবাহিকতায় ২০০১ সালের ২০ জানুয়ারি ঢাকার পল্টন ময়দানে সিপিবির মহাসমাবেশে বোমা হামলায় ছয়জন নিহত ও অর্ধশতাধিক আহত করে। ১৪ এপ্রিল রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ উৎসবে সংঘটিত বোমা বিস্ফোরণে নিহত হন ১১ জন। ৩ জুন গোপালগঞ্জের বানিয়ারচর খ্রীষ্টানদের গির্জায় সকালের প্রার্থনার সময় বোমা হামলায় নিহত হন ১০ জন; আহত হন ১৫ জন। সিলেটের বিভিন্ন জায়গায় একাধিক বোমা হামলা করা হয়েছে। সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া নিহত হন গ্রেনেড হামলায়। ২০০৪ সালের ২১ মে হজরত শাহজালাল (রহ.) মাজার পরিদর্শনে গেলে গ্রেনেড হামলায় আহত হন তৎকালীন ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত আনোয়ার হোসেন। এ ছাড়া বিরোধী রাজনৈতিক সমাবেশে, অফিসে, নেতার গাড়িতে, সিনেমা হলে একাধিক বোমা হামলা চালানো হয়েছে।
অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত জোটের পরিকল্পিত গ্রেনেড হামলা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনাকে হত্যার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের ভয়ংকর কলঙ্কিত অধ্যায়। ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে সন্ত্রাস বোমা হামলার বিরুদ্ধে সমাবেশে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড ছুড়ে ২৪ জন নেতাকর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করে। পাঁচ’শ-এর বেশি নেতাকর্মীকে আহত করা হয়। সেদিনের বর্বর হত্যাযজ্ঞের দৃশ্য দেখে থমকে উঠেছিল বাঙালিসহ বিশ্ব নেতৃবৃন্দ।
এখানেও বিচারহীনার অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখে। রক্তস্নাত ভয়াল-ভিভীষিকাময় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার নীল নকশা তৈরি করে। এমনকি শেখ হাসিনার ব্যানিটি ব্যাগে করে গ্রেনেড নিয়ে এসেছে বলেও অপপ্রচার করতে দ্বিধা করেনি বিএনপি-জামায়াত জোট অপরাজনৈতিক গোষ্ঠী। বিচারহীনতার অপসংস্কৃতি বাস্তবায়নের লক্ষে ২০০৫ সালের ৯ জুন নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার বীরকোট গ্রামের বাড়ি থেকে জজ মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে সিআইডি আটক করে। ১৭ দিন রিমান্ডে রেখে জজ মিয়াকে হত্যার ভয় ও দরিদ্র পরিবারের আজীবন ভরণপোষনের দায়িত্ব নেয়ার লোভ দেখিয়ে সম্পৃক্ততা ছিল মর্মে স্বীকারোক্তি আদায় করে। একইভাবে ওই বছরের নভেম্বরে আবুল হাসেম রানা ও শফিক নামের আরও দুই যুবকের কাছ থেকে প্রায় একই রকম সাজানো জবানবন্দী দিতে বাধ্য করা হয়।
সেসময় সরকার সমর্থক কিছু পত্রিকা ও তাদের বুদ্ধিজীবীরা ওই সাজানো জবানবন্দী ফলাও করে প্রচার করে হামলার ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার প্রাণপণ চেষ্টাও করেছিল। আবার বিভাগীয় তদন্তের নামে বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের প্রতিবেদনেও ওই একই কথা বলা হয়। শুধু তাই নয়, প্রতিবেশি রাষ্ট্র ভারতকে জড়িয়ে নানা ধরনের কল্প-কাহিনী সাজানো হয়।
পাঠক! বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের গ্রেনেড হামলার ঘটনার শুরু থেকেই হোতাদের আড়াল করতে তদন্তের গতি ভিন্নখাতে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। তদন্তের নামে বিভিন্ন সময় নানা ‘আষাঢ়ে গল্প’ হাজির করেছিল। প্রথম থেকে সিআইডির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও একটি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে বিষয়টিকে বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র করে। তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ জোট সরকারের হাইকমান্ড বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে হামলার শিকার আওয়ামী লীগের দিকেই আঙ্গুল তুলে জনগণের দৃষ্টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার হেন চেষ্টা নেই যা করা হয়নি।
এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় খালেদার বড় ছেলে তারেক রহমানের বিরুদ্ধেও রায় হয়েছে। মুদ্রা পাচারের দায়ে সাত বছর কারাদন্ডের রায় মাথায় নিয়ে খালেদাপুত্র তারেক জিয়া পালিয়ে আছেন দেশের বাইরে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের আলোকে বলতে হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক বিরোধীদল বিএনপির নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতে দেশের অসহায় এতিমের টাকা যেখানে নিরাপদ নয়, সেখানে দেশ ও জাতি কিভাবে নিরাপদ থাকবে? এটা জাতির জন্য সত্যিই লজ্জাজনক।
লেখক : সভাপতি, বাংলাদেশ অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম (বোয়াফ)
পাঠকের মতামত:
- আরও কমলো দেশের রিজার্ভ
- ‘যত জঙ্গি ধরেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন’
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলবে ১৫ টি ফেরি ও ২২ টি লঞ্চ
- শাশুড়ীকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূ ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড
- বিধবা মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেপ্তার
- বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যানিং দপ্তরের উপ-পরিচালককে সাময়িক বহিষ্কার
- জামালপুরে মৎস্যজীবী দলের ইফতার মাহফিল
- পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু
- সোমালিয়ায় জিম্মি জাহাজ উদ্ধার নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন আত্মঘাতী: টিআইবি
- নগরকান্দায় সুলভ মূল্যে ডিম-দুধ-মাংস বিক্রি
- ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
- কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর হাইস্কুলে নিয়োগ বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে বিভক্ত পরিচালনা পরিষদ
- মহম্মদপুরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- টাঙ্গাইলে ফেনসিডিলসহ আটক ৪
- এবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেন কলেজ অধ্যক্ষ
- ভারতীয় নাগরিক দীপককে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
- বিলাইছড়ি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
- বিভীষিকার ১২ বছর: বিচার পাওয়া নিয়ে হতাশায় ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘুরা
- দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছেন সালথা থানার ওসি
- বাগেরহাটে তিন শতাধিক অসচ্ছল পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
- গাছে ঝুলছিল আম্বিয়া বেগমের মরদেহ
- ‘খুনি জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধূলিস্যাৎ করে’
- বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুইদল জেলের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৬
- ভোলার তজুমদ্দিনে সরকারি খাল বিক্রি, নীরব প্রশাসন
- লালপুরে অবৈধভাবে বালু ও ভরাট উত্তোলন বন্ধে পাহারার নির্দেশ
- টঙ্গীবাড়ীতে কুরবানির গরুর ১৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা আত্মসাৎ, সাবেক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা
- চেউটিয়া খাল উন্মুক্ত করে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে আশাশুনিতে মানববন্ধন
- মায়ের জানাজা পড়ালেন প্রধান বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম
- নড়াইলে ২ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হোসনেয়ারা গ্রেফতার
- প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
- ‘এপেক্স ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট কাউন্সিল’র বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কমিটি গঠন
- কান্তজী মন্দিরের জমিতে মসজিদ নির্মাণ ঘটনাটি যথেষ্ট সমালোচিত হচ্ছে?
- চাহিদার তুঙ্গে সিকুয়েন্স পাঞ্জাবি, বাহারি পোশাকে মেতেছে নারীরা
- অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করতো সেলিম
- ‘জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার’
- সাতক্ষীরায় অবৈধ ভারতীয় চিনি আটক, ব্যবসায়িকে জরিমানা
- আগৈলঝাড়ায় শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের ১০৪তম জন্মদিন পালিত
- একনেকে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন
- ঈশ্বরদীতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার বিতরণ
- কাপ্তাইয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের বার্ষিক শিক্ষা উপকরণ ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন
- মস্কো হামলায় এখনো নিখোঁজ ৯৫
- ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জেতা উচিত’
- ঢাকাসহ ৭ বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
- ‘শিগগিরই ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানো হবে’
- সুপারস্টার শাকিব খানের জন্মদিন আজ
- `আমাদের বাসা ও কারাগারের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই'
- বাংলাদেশি আমেরিকানদের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ডোনাল্ড লু
- ২৯ রমজানেও খোলা থাকছে সরকারি অফিস
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !