জাতপাতের বিরুদ্ধে আজন্ম সংগ্রামী গুরু রবিদাসজী
শিপন রবিদাস প্রাণকৃষ্ণ
পরম সমাজ সংস্কারক, ভক্তিবাদী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা, জাতপাতের বিরুদ্ধে আজন্ম সংগ্রামী, সন্ত শিরোমণি রবিদাসজীর ৬৪৩ তম জন্মজয়ন্তী আজ (৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। স্বতন্ত্র ভাষা, সংস্কৃতি, প্রথা, বিশ্বাস ও বর্ণমালায় সমৃদ্ধ রবিদাস জনগোষ্ঠীর অন্যতম প্রধান ও পরম পূজনীয় উৎসব এটি। বাংলাদেশ, ভারত, নেপালসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত রবিদাসীয়দের নিকট আজকের এই তিথিটি অত্যন্ত আনন্দের, শ্রদ্ধার আর ভক্তির সাথে পালনের। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় রবিদাসীয়গণ গুরুগাদী পূজা, রাতভর ভজন কীর্তন, আলোচনা সহ বিভিন্ন আয়োজনে পালন করা হবে এই উৎসবটি। আজকের এইদিনে উত্তর ভারতের বারানসীর অন্তর্গত কাশীর নিকটবর্তী শ্রী গোবর্দ্ধনপুর গ্রামে ১৩৭৭ খ্রিস্টাব্দের (মাঘ সুদী ১৫ বিক্রম সংবত ১৪৩৩) মাঘ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে রবিবার দিন এক চর্মপাদুকা নির্মানকারী পরিবারে জন্মগ্রহন করেন এই পরম সমাজ সংস্কারক। তৎকালে কাশী ছিল রাজা নগর মহলের রাজ্যভুক্ত। সন্ত রবিদাসজী (স্থানভেদে ভক্ত রুহিদাস, রাইদাস ও রাভিদাস নামেও পরিচিত) এর পিতা সন্তোখ দাস ছিলেন চর্মপাদুকা নির্মানকারী গোত্রের দলপিতা। মাতা শ্রীমতি কালসী দেবী, যিনি পরলোকগমন করেন যখন রবিদাসজীর বয়স মাত্র ৫ বছর। গুরুজীর পিতামহ কালুরাম, পিতামহী শ্রীমতি লাখপতি দেবী, স্ত্রী লোনা দেবী ও একমাত্র পুত্রের নাম বিজয় রবিদাস।
সন্ত রবিদাসজী হচ্ছেন ভারতবর্ষের “মধ্যযুগের ভাববিপ্লব” এর একজন অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব। তিনি “তথাকথিত নিম্ন বর্ণে” জন্মগ্রহন করেছিলেন কিন্তু জ্ঞানে ও প্রজ্ঞায় ছাপিয়ে গিয়েছিলেন উচ্চবর্ণের লোকদের। তিনি সকল প্রকার বর্ণবাদ, জাতিভেদ প্রথা, ধর্মীয় গোঁড়ামী (ভেদাভেদ) ও উগ্রপন্থার বিরোধী ছিলেন এবং সারাজীবন লড়াই করেছেন এগুলোর বিরুদ্ধে। তিনি সবার মাঝে প্রচার করতেন সাম্য, প্রেম ও সম্প্রীতির বাণী।
গুরুজীর আধ্যাত্মিক শক্তির প্রকাশ হয় তাঁর জন্মের ক্ষণ থেকেই। তাঁর বৃদ্ধা ও ক্ষীণদৃষ্টিসম্পন্ন ধাত্রীমাতা নবজাতক রবিদাসজীর দিকে তাকানো মাত্রই দৃষ্টিশক্তি ফিরে পান এবং উনার ভাষ্যমতে এই শিশুটি ছিল অন্যান্য শিশুর চেয়ে আলাদা রকমের। বাল্যকালে রবিদাসজীর পিসিমা তাঁর জন্য একটি চামড়ার খরগোশ নিয়ে এসেছিলেন। গুরুজীর চরণস্পর্শে এটি প্রাণ ফিরে পায় এবং বালক রবিদাসজীর সাথে দৌড়াতে আরম্ভ করে। এমন অলৌকিক ঘটনায় আশ্চর্যান্বিত হয়ে সকলে মিলে বালক রবিদাসজীর চরণপদ্মে প্রণিপাত করেন।
এছাড়াও তাঁর আধ্যাত্মিকতার প্রমাণ মেলে ষাটোর্ধ বয়সী অন্ধ অথচ চরকায় সুতা কাটা অবস্থায় কর্মবতী (রবিদাসজীর পিতামহী লাখপতির বান্ধবী) এর চোখস্পর্শপূর্বক দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে। পন্ডিত সারদানন্দের বাড়িতে নির্মিত পাঠশালায় হাতেখড়ি নিতে গিয়ে নিজেই যখন প্রত্যেকটি অক্ষর ও বর্ণের ব্যাখ্যা দিচ্ছিলেন তখন শিক্ষাগুরু নিজেই আশ্চার্যান্বিত হয়ে শিষ্যকে শ্রদ্ধা করতে শুরু করলেন। একবার পন্ডিত সারদানন্দের শিশুপুত্র আকস্মিকভাবে মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু শিশুটির সাথে মৌখিক চুক্তি অনুযায়ী লুকোচুরি খেলায় পালা অনুসারে ঐ শিশুটির বালক রবিদাসজীকে খুঁজে বের করার কথা ছিল। প্রিয়সখার মৃত্যু সংবাদ পেয়ে তাঁর শবপাশে বসে গুরুজী তাকে ঘুমিয়ে না থেকে চুক্তি অনুযায়ী খেলার আহ্বান জানান। তখন গুরুজীর আধ্যাত্মিক ক্ষমতাবলে তার সখা জীবিত হয়ে খেলার ইচ্ছা প্রকাশ করে।
তথাকথিত নিচুজাতির বালক রবিদাসজীর সাথে ব্রাহ্মণবালক রামলাল খেলাধুলা করার অপরাধে প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়ে রামলালের পিতামাতাকে সাবধান করে দেয় স্থানীয় ব্রাহ্মণসমাজ। এতে কর্ণপাত না করায় রামলালকে ক্ষুধার্ত সিংহের খাঁচায় নিক্ষেপ করা হয়। কিন্তু দেখা গেল রবিদাসজী খাঁচার ভেতর বসে আছেন আর তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতাবলে সিংহ শান্তভাব ধারণপূর্বক রামলালকে প্রণাম করলেন।
এছাড়াও গুরুজীর সাথে অসৌজন্যতামূলক আচরণের ফলে জনৈক ধন্যাঢ্য শেঠজীর কুষ্ঠরোগাক্রান্ত হবার ঘটনা, চিতোরের রানী ও রাজস্থানের রাজকন্যা মীরাবাঈয়ের গুরুজীর নিকট দীক্ষাগ্রহণ, রবিদাসজীর পিতার মৃতদেহ সৎকারে ব্রাহ্মণদের বাধার মুখে নাগওয়াতে সৎকারের সময় গঙ্গা নদীর আগমন, গুরুজীর অন্নদান অনুষ্ঠানে গঙ্গাদেবীর কুমারীরূপে আবির্ভাব, গুরুজীর সাথে স¤্রাট বাবরের দর্শণ ও পরামর্শগ্রহন, কবীরসাহেব, শিখধর্মের প্রবর্তক গুরুনানকজী এবং আলাওয়াদী রাজা, রাজা চন্দ্র প্রতাপ, গোরক্ষনাথ, সদনা পীর, সহিত সংলাপের ঘটনায় গুরুজীর আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রমাণ মেলে বহুবার।
পৌরাণিক হিন্দু শাস্ত্রানুসারে ঈশ্বরের পূজার্চনার অধিকার ছিলো কেবলমাত্র ব্রাহ্মণদের। ব্রাহ্মণের চরণধৌত জল পান করলে মানবজীবনের সর্বপাপ ধুয়ে মুছে যায়, তাদেরকে দুগ্ধবতী ধেনুদান করলে লোম সংখ্যক বর্ষ গোলকে বাস করা যায়- শাস্ত্রমতে এমনটাই বিশ্বাস প্রচলিত ছিলো সর্বত্র। এমনকি সংসারে ধনরতœ, স্ত্রী, কন্যা সবকিছুতেই ব্রাহ্মণের অগ্রাধিকার। শুদ্র কেবলমাত্র ব্রাহ্মণের উচ্ছিষ্ঠ ভোগ করবে এবং তাদের পরিত্যক্ত কৌপিন ব্যবহার করবে, সর্বোপরি পশুর ন্যায় জীবনযাপন করে ভবলীলা সাঙ্গ করবে। এমন বিশ্বাসের বিরোধিতা করা মানেই নাস্তিকতার সামিল হিসেবে গণ্য করা হতো। এমন এক প্রতিকূল পরিবেশ-পরিস্থিতিতে রবিদাসজীর মতো একজন তথাকথিত অস্পৃশ্য ও অব্রাহ্মণ ব্যক্তি ঈশ্বরের ভজন-সাধন-পূজন করবে এমন বিষয় কতটা ঔদ্ধত্য, অপরাধ ও মহাপাপ হিসেবে পরিগণিত হতো তা সহজেই অনুমেয় বটে। আসলে ভক্তির ঠাকুর কখনো কোন প্রথার জালে আবদ্ধ থাকেন না, বাস করেন না কোন শাস্ত্র পুথিতে।
ঈশ্বরগতপ্রাণ রবিদাসজী তৎকালীন জটিল পূজা পদ্ধতি পরিহারপূর্বক সহজসাধ্য ভজনের সূচনা করেন যা ছিলো মূলত ভক্তিকেন্দ্রীক। যার ফলস্বরূপ বর্ণবাদীদের প্রাচীর ভেঙ্গে লাখো মানুষ তার নৈকট্যলাভের আশায় আসতে থাকেন। এতে করে যে শুধুমাত্র ব্রাহ্মণদের বর্ণশ্রেষ্ঠতাকে আঘাত করা হচ্ছিলো তা নয়, বরং তাদের অর্থনৈতিক ক্ষতিসাধনও হয়েছিল সন্দেহাতীতভাবেই। ব্রাহ্মণেরা তাঁকে পূজা অর্চনা করতে নিষেধ করেন। এত প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও রবিদাসজী মানবমুক্তির লড়াইয়ে স্বোচ্চার থেকেছেন। জাতপাতের বিরুদ্ধে লড়েছেন। লিখে গেছেন অসংখ্য পদ, দোহা, ভজন। যার অধিকাংশই শিখ ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ “গুরু গ্রন্থ সাহেব” এ লিপিবদ্ধ রয়েছে।
জগৎগুরু রবিদাস মহারাজজী কে ভক্তির শিরোমণি মেনে নিয়ে সন্ত গুরু কবীর দাস জী বলেছেন -
"সাধন মে রবিদাস সন্ত হে, সুপচ ঋষি সো মানিয়া।
হিন্দু তুরখ দুই দিন বনে হে, কছু নেহি পেহচানিয়া।।"
অর্থাৎ : সন্তদের মধ্যে মহান হলেন সন্তগুরু রবিদাস মহারাজজী, যাকে সারা বিশ্ব এক মহান সন্ত ঋষি বলে মেনে নিয়েছেন। তৎকালীন সময়ে হিন্দু-মুসলমান একই সাথে তাঁর সামনে নতমস্তক হয়ে তাঁকে গুরু রূপে স্বীকার করে নিয়েছিলেন।
"রবিদাস চামারু উসততি করে।
হরি কীরতি নিমখ ইক গায়ি।।
পতিত জাতি উতমু ভাইয়া।
চারু বরণ পএ পগি আয়ি।।"
সৎগুরু রামদাসজী বলেছেন যে- গুরু রবিদাসজী, এক ঔঁকার পরমাত্মার এমন ভক্তি, আরাধনা এবং উপমা করেছেন যে তিনি নিজেই পরমাত্মার রূপ হয়ে গিয়েছেন। তৎকালীন সমাজের তথাকথিত নীচু জাতিতে জন্ম নেওয়া সত্ত্বেও তাঁর ভক্তি ও আধ্যাত্মিকতার জন্য সমাজের চার বর্ণ যথা - ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্র সকলেই তাঁর চরণে নতমস্তক হয়েছিলো।
সৎগুরু অর্জুন দেব মহারাজ তাঁর উপমা করেছেন -
''ঊঁচ তে ঊঁচ নামদেও সমদরশী।
রবিদাস ঠাকুর বাণী আঈ।।"
অর্থাৎ : উচ্চ থেকে উচ্চ সমদৃষ্টি সম্পন্ন সৎগুরু নামদেব জী হয়েছেন এবং সৎগুরু রবিদাস জী এই সংসারে প্রভু রূপে এসেছেন।
জগৎগুরু রবিদাসজীর মানবতার প্রতি উপকার কে নিজের বাণী দ্বারা, সন্ত পীপাজী এভাবে বর্ণনা করেছেন -
"যে কলি রৈদাস কবীর না হোতে,
লোগ বেদ অরু কলিযুগ মিলি কর
ভগতি কো রসাতল দেতে।"
অর্থাৎ : যদি সৎগুরু রবিদাস জী ও সৎগুরু কবীরদাস জী যথাসময়ে অবতারিত না হতেন, তাহলে তৎকালীন উচ্চ বর্গ, বেদ আর কলিযুগীয় বিচারধারাতে ভক্তিকে পাতালে নিয়ে গিয়ে স্থান দিতেন।
জগৎগুরু রবিদাস জী তাঁর বাণীতে বলেছেন -
"মেরী জাতি কুট বালা ঢোর ঢোবন্তা
নিতহি বানারসী আস পাসা।
অব বিপ্র পরধানু তিহি করহি ডঁডউতি
তেরে নাম সরণায়ি রবিদাসু দাসা।।"
অর্থাৎ : আমার জন্ম সেই মানুষদের মধ্যে হয়েছে, যারা বানারসের কাছাকাছি প্রতিদিন মৃত পশুদের নাড়াচাড়া করে। কিন্তু আমি, প্রভূর নামের শরণ নিলাম আর আজ বিপ্রদের প্রধান লোকেরা আমাকে দন্ডবৎ হয়ে নমস্কার করে।
গুরু রবিদাসজী’র বিখ্যাত বাণী,
“মন চাঙ্গা, তো কঠৌতি মে গঙ্গা।”
“উংচে কুল কারণৈ ব্রাহ্মণ কোনো না হোই। জও জানোহি ব্রহ্ম-আত্মা রবিদাস কহে ব্রাহ্মণ সোই।।”
“তু হাজরা হুজুর যোগ ইক, অউর নাহি হৈং দুজা। জিসকে এক আসরা নাহি, কেয়া নামাজ, কেয়া পূজা।।”
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও রবিদাসজীকে নিয়ে লিখেছেন “প্রেমের সোনা” কবিতা। লালন সাঁইজীর কন্ঠেও গুরু রবিদাসজী’র স্তুতি করবার প্রমাণ মেলে। তাতে গুরু রবিদাসজী’র মহত্ত্বেও বিশালত্ব বিষয়ে অনেকটাই ধারণা পাওয়া যায় অনায়াসেই।
মোটাদাগে বলতে গেলে বলা যায়, সারা পৃথিবীর চিরদুখী, চিরবঞ্চিত ও অবহেলিত মেহনতি মানুষের মুখপাত্র ছিলেন গুরু রবিদাসজী। তিনি আজীবন সমাজের পশ্চাদপদ অংশের সুখ-দুখের কথা বলার প্রতিনিধিত্বের দ্বায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়েছিলেন নিজ দ্বায়িত্ববোধের জায়গা থেকেই। তৎকালীন সময়ে ভারতবর্ষের তথাকথিত অস্পৃশ্য অংশকে দীর্ঘদিনের মানবসৃষ্ট বৈষম্যজাল ভেদ করে সত্য ও সুন্দরের পথে অগ্রসর হওয়ার জন্য প্রণোদনা প্রদান করেন। গুরুজীর অসংখ্য অমৃত সমান বাণী পথভ্রষ্ট জাতিকে আলোর পথ দেখাতে পারে। অসাম্প্রদায়িক, শোষণমুক্ত ও জাতপাতহীন সমাজ গঠনের ক্ষেত্রে রবিদাসজী’র জীবনাদর্শ অবশ্য অনুসরনীয়। গুরু রবিদাসজী’র মানবতাবাদী চেতনা ছড়িয়ে পড়ুক সবখানে। তবেই সমাজের কূপমন্ডুকতা ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প হতে মুক্তি মিলবে। রবির আলোয় দূরীভূত হোক সকল আঁধার। রবিদাসীয় চেতনার জয় হোক।
লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ রবিদাস ফোরাম (বিআরএফ), কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা-১২০৩।
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !