সর্বভারতীয় নেতা শেরে বাংলা এ কে ফজুলল হক
সিরাজ উদ্দীন আহমেদ
সর্বভারতীয় নেতা শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের আজ ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী। এদিনে আমরা তাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি। এ কে ফজলুল হক ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বরিশাল শহরের আগরপুর রোডে ফ্লোরা হাউসে লালিতপালিত।
এ কে ফজলুল হক বরিশাল জিলা স্কুল থেকে ১৮৮৯ সালে প্রবেশিকা পাস করেন। তিনি ১৮৯৫ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সী কলেজ থেকে এমএ এবং রিপন কলেজ থেকে ১৮৯৭ সালে ল’ পাস করেন। তারপর তিনি কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা শুরু করেন। ১৯১৩ সালে ঢাকা বিভাগ হতে বঙ্গীয় আইনসভার সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি একাধিক্রমে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বঙ্গীয় আইনসভার সদস্য ছিলেন। এ সময় তিনি মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষা বিস্তার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং কৃষক-প্রজার মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন। ১৯২৪ সালে তিনি শিক্ষামন্ত্রী এবং ১৯৩৭ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ফজলুল হক সংগ্রামী ভূমিকা পালন করেছেন। ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য তিনি কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। ফজলুল হকের ১৯১৬ সালের লক্ষে চুক্তি, ১৯১৭ সালের প্রেস আইন ও ১৯১৯ সালের রাউলাট আইন সমালোচনা, ১৯১৮ সালের দিল্লির মুসলিম লীগ ও কংগ্রেস সম্মেলন, ১৯২০ সালে মেদিনীপুর কংগ্রেস সম্মেলনে যোগদান ও ভাষণ, খেলাফত ও অসহযোগ আন্দোলনে যোগদান উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যায়। বাংলার প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তিনি মেদিনীপুর ও নোয়াখালীতে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে ছিলেন বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। সর্বোপরি তিনি দেশের আশি ভাগ কৃষককে রাজনৈতিক ও স্বাধীনতা সংগ্রামে টেনে আনেন। তার নেতৃত্বেই কৃষক সমাজ স্বাধীনচেতা হয়েছিল এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছিল। তিনি ইংরেজি রাজত্বের শক্তিশালী স্তম্ভ জমিদার শ্রেণীকে পর্যুদস্ত করে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যান।
ফজলুল হক বাঙালি জাতীয়তাবাদের স্থপতি ও পথিকৃৎ। জাতীয়তাবাদের মূল ভিত্তি জনগণের মধ্যে চেতনাবোধ জাগ্রত করা। ফজলুল হকের ধারণা ছিল, শিক্ষার মাধ্যমে অনগ্রসর মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে জাগরণ সৃষ্টি করা সম্ভব। শিক্ষা বিস্তার সামাজিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করে জাতীয়তার শক্ত ভিত তৈরি কর বলে তিনি শক্তিশালী শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণী সৃষ্টি করেন। মুসলমানদের বিচ্ছিন্নতাবোধ, বঞ্চনাবোধ ও রাষ্ট্রীয় কাজে অংশগ্রহণের অভাববোধকে দূর করে খাঁটি জাতীয়তাবাদ গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। তিনি লক্ষ্য করেছিলেন, বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশধারায় হিন্দু প্রাধান্য ক্রিয়াশীল এবং মুসলমাননেরা বিচ্ছিন্নতাবোধের শিকার। তিনি শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণী সৃষ্টি করে কৃষকদের বিচ্ছিন্নতাবোধ দূর করে বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন গড়ে তোলেন।
মুসলমানেরা কৃষক সমাজ থেকে উঠে আসায় এই নতুন মুসলিম মধ্যবিত্তের মধ্যে স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসনের আকাক্সক্ষা সৃষ্টি হয়। ফজলুল হক এদের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার বাঙালিপ্রীতি জাতীয়তাবাদের প্রধান উপাদান ভৌগলিক ও ভাষাগত চেতনাকে শক্তিশালী করে। তিনি সারা ভারতের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করলেও তার দৃষ্টি ছিল বাংলার দিকে। তিনি উদাত্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেছিলেন, ‘আমি সর্বপ্রথম বাঙালি, তারপর আমার অন্য পরিচয়।’
তিনি মুসলমানের উন্নতির জন্য চেষ্টা করলেও তিনি কোনোদিন সাম্প্রদায়িক ছিলেন না। সাম্প্রদায়িকতা সম্পর্কে তিনি বলতেন, আমি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সাথে কোনো পার্থক্য সৃষ্টি করি না। জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে সকলেই আমার কাছে সমান। জীবনের সকল কাজে আমি এই আদর্শে পরিচালিত হয়েছি যে, ‘সর্বাগ্রে আমি বাঙালি, তারপর আমি মুসলমান। সাম্প্রদায়িকতাই বর্তমান ভারতীয় সমাজের গোলযোগের কারণ। সাম্প্রদায়িকতা পরিহার করে জাতীয়তার পথ ধরলে মানবসমাজের কল্যাণ ও মুক্তি আসবে।’
বাঙালি জাতির আদর্শ, তাদের বৈশিষ্ট্য ও চিন্তাধারা, আশা-আকাক্সক্ষা ও জীবনধারা বাস্তব রূপ নিয়েছিল ফজলুল হকের মাঝে। তার সম্পর্কে স্যার আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র বলেছেন, ‘বাঙালি জাতির ভবিষ্যৎ অস্তিত্ব নির্ভর করে হিন্দু-মুসলমান ঐক্যের ওপর। আমি কংগ্রেসীদের ভারতীয় জাতীয়তা বুঝি না। আমি বুঝি বাঙালির জাতীয়তা। এই জাতীয়তা প্রতিষ্ঠা করতে পারে একমাত্র ফজলুল হক। ফজলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত খাঁটি বাঙালি। খাঁটি বাঙালিত্ব ও খাঁটি মুসলমানিত্বের সমন্বয়ই ভবিষ্যৎ বাঙালি জাতীয়তা। ফজলুল হক ওই সমন্বয়ের প্রতীক।’
জাতীয়তাবাদ সম্পর্কে ফজলুল হক বলেন, ‘জাতীয়তাবাদ এমন একটা কিছু যা সাম্প্রদায়িকতার অনেক ঊর্ধ্বে। জাতীয়তাবাদ হচ্ছে অন্য যে কোনো চিন্তাধারার চাইতে বেশি মূল্যবান। কাজেই জাতি হচ্ছে একটি প্রশ্ন বা ইউনিটের সমন্বয়ে গঠিত বিরাট শক্তি। এই শক্তির বিভিন্ন অংশ মিলে একটি বিশেষ ভৌগোলিক সীমারেখার মধ্যে ছোট-বড়, শ্রেণী-বর্ণ-ধর্ম নির্বিশেষে সবাই একত্রে বসবাসে স্বীকৃত। তারা একে অপরের সুখ-দুঃখ সহায়-সম্পদ সমঅংশীদার হবার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে মানবতার সাধারণ স্বার্থে।’ ফজলুল হক বিশ্বাস করতেন, জাতীয়তাবাদ উন্মেষের জন্য বাঙালিদের মধ্যে রাজনৈতিক ঐক্য প্রয়োজন। অথচ চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে মুসলমান ও হিন্দুদের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টি হয়েছে। অধিকাংশ জমিদার হিন্দু। তাই মুসলিমগণ সাম্প্রদায়িকতা ছড়িয়ে রাজনৈতিক সুবিধা অর্জন করেছে।
বাংলার সর্বজনশ্রদ্ধেয় নেতা ফজলুল হক রাজনীতিতে যে কয়েকটি ধারা প্রবর্তন করেছেন তার মধ্যে উল্লেখ করতে হলে প্রথমেই বলতে হয় যে, বাংলার রাজনীতিকে জনগণের খুব কাছাকাছি নিয়ে এসেছিলেন তিনি। সেটা তার আগে কেউ করেননি। তিনি প্রথমবারের মতো কৃষক সমাজকে রাজনীতির অঙ্গনে নিয়ে আসেন। তিনি বাংলার রাজনীতিকে নবাবদের বৈঠকখানা থেকে বাংলার গ্রামেগঞ্জে নিয়ে আসেন। এতদিন মুসলমান সম্প্রদায় দেশে বিদেশী ছিলেন। শতাব্দী প্রাচীন এই মানসিকতাকে দূর করে তারা স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। রাজনৈতিকভাবে এ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ফজলুল হকের মাধ্যমেই হয়েছে।
ফজলুল হক বাঙালি জাতীয়তাবাদের স্রষ্টা। তিনি বাঙালিদের কেবল একটি ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত করেই তার সংগ্রাম শেষ করেননি। তিনি ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোর প্রস্তাবের মাধ্যমে ভারতের পূর্বাঞ্চলের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা নিয়ে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। ১৯৫৪ সালে লাহোর প্রস্তাবের প্রতিধ্বনি করে বারংবার বললেন, ‘বাংলার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আমার যে স্বপ্ন, তা হলো একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলা, যেখানে বাঙালিরা হবে সর্বকর্তৃত্বের অধিকারী, যেখানে বৈদেশিক আইনানুসারে নিয়োজিত মন্ত্রীদের দ্বারা দেশ শাসিত হবে না, বরং সত্যিকারের জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা শাসিত হবে, যারা জনসাধারণ ও জনমতের কাছে বাধিত থাকবেন, যারা জনগণের প্রভু হিসেবে নয়, বরং সেবক হিসেবে পরিচিত হবেন। আমার বিশ্বাস, ন্যায় ও গণতান্ত্রিক নীতির ভিত্তিতে গঠিত একমাত্র সমবায়তান্ত্রিক রাষ্ট্রই এ দেশের সাম্প্রদায়িক, অর্থনৈতিক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সমাধান করবে এবং সেদিন খুব দূরে নয়।’
স্বাধীন বাংলা গড়ার পেছনে রয়েছে এ কে ফজলুল হকের গৌরবদীপ্ত ভূমিকা। তিন বাঙালি জাতীয়তাবাদের স্থপতি ও পথিকৃৎ। তিনি স্বাধীন বাংলার স্বাপ্নিক। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ তার উত্থাপিত লাহোর প্রস্তাবের পথ ধরে ১৯৪৮ ও ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে বিজয়, ১৯৬২, ১৯৬৪ সালের আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের আওয়ামী লীগের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৮ সালে পূর্ববাংলাকে বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় চলতে থাকে। ফজলুল হকের লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়নের সংগ্রাম চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে ১৯৭১ সালে।
এ কে ফজলুল হক বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করতে পারেননি। সে দায়িত্ব অর্পিত হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর। বস্তুত শেখ মুজিব ছিলেন শেরে বাংলা ফজলুল হকের মহান উত্তরসূরি ও তার যোগ্য মানসপুত্র। ফজলুল হক যে স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়িত করলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুঞ্জয়ী স্মৃতি জাতির জন্য প্রেরণার উৎস হতে পারে। ক্ষুধা, দারিদ্র, রোগ, জনসংখ্যা বিস্ফোরণ, প্রশাসনের ব্যর্থতা, আমলাতন্ত্র, স্বৈরশাসন, রাজনৈতিক অস্থিরতা, প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রভৃতি জাতিকে ঘিরে ফেলেছে। জাতির এ সঙ্কটকালে ফজলুল হকের জীবন আদর্শ থেকে জাতি শিক্ষাগ্রহণ করতে পারে। তিনি এ দেশের রাজনীতির অগ্রপথিক। তার গণতন্ত্র ও জনগণের প্রতি আস্থা, জনগণের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ রাজনীতিবিদ ও ক্ষমতালোভী একশ্রেণীর আমলা ও সেনাবাহিনীকে হাজার বছর পথ প্রদর্শন করতে পারে। তিনি যে আদর্শের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন, তা বাস্তবায়নের মাধ্যমেই জাতি দুর্নীতি ও দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাবে। দেশে অসাম্প্রদায়িক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
লেখক : ইতিহাসবিদ, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক গ্রন্থের প্রণেতা।
পাঠকের মতামত:
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- পুলিশের সোর্স না হওয়ায় ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- রাজনৈতিক সভা সমাবেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদন পক্ষপাতদুষ্ট
- কাপ্তাই হ্রদে ৩ মাস মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
- তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে ভাবনায় ‘তিন বিকল্প’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !