বঙ্গবন্ধুর দর্শন, নীতি ও আদর্শের মৃত্যু নেই
মোহাম্মদ ইলিয়াছ
মানুষকে হত্যা করা যায়। কিন্তু তাঁর দর্শন, নীতি ও আদর্শকে হত্যা করা যায় না। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট ঘাতকরা বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। কিন্তু তারা হত্যা করতে পারেনি তার দর্শন, নীতি ও আদর্শকে। তার আদর্শই আজ আমাদের পথ চলার পাথেয়।
আসলে বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শন, নীতি, আদর্শ, কর্ম ও নেতৃত্বের বহুমাত্রিক গুণাবলির মধ্যে নিহিত রয়েছে আদর্শ মানুষ ও সুনাগরিক হওয়ার সব উপাদান।বঙ্গবন্ধুর লেখা তিনটি গ্রন্থ- ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, ‘কারাগারের রোজনামচা’ এবং ‘আমার দেখা নয়াচীন’ পাঠ করলে এ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায়। ছাত্রাবস্থায়ই তার মধ্যে মানবিক গুণ ও মানুষের প্রতি ভালোবাসা এবং ক্যারিশম্যাটিক রাজনীতি বোধের প্রকাশ দেখা যায়। এ কারণেই গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে পড়ার সময় ১৯৩৮ সালে অবিভক্ত বাংলার শ্রমমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দৃষ্টিতে আসেন। স্কুলের ছাত্র শেখ মুজিব তাঁর গৃহ শিক্ষক কাজী আবদুল হামিদ, এমএসসি পরিচালিত ‘মুসলিম সেবা সমিতি’র সক্রিয় সদস্য হিসেবে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মুষ্টি চাল সংগ্রহ করে গরীব শিক্ষার্থীদের বই, পরীক্ষার ফি, জায়গিরের খরচ জোগান দিতেন। ১৯৪৩ সালে যখন কলেজ ছাত্র তখন ভয়াবহ দুর্ভিক্ষে প্রায় ৫০ লাখ মানুষ মারা যান। বঙ্গবন্ধু লঙ্গরখানা খুলে মানুষকে খাইয়েছেন। বেকার হোস্টেলে দুপুর ও রাতে যে খাবার বাঁচে তা বুভুক্ষুদের বসিয়ে ভাগ করে দিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু ২৩ বছর ধরে দেশের প্রতিটি মানুষকে জেনেছেন, চিনেছেন। তাদের নাগরিক ও নৈতিক অধিকার এবং সংশয়মুক্ত জীবন ধারণের ন্যায্য অধিকার আদায়ে সাহসী ও উপযুক্ত হয়ে উঠতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি দেশের মানুষকে অত্যাধিক ভালবাসতেন। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি ব্রিটিশ টেলিভিশন সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন, “আমার সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে আমি আমার জনগণকে ভালবাসি। আমার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে আমি তাদের অত্যাধিক ভালবাসি।’
বঙ্গবন্ধুর জীবনে সততাই ছিল মূল চালিকা শক্তি। সততার শিক্ষা তিনি পেয়েছেন পরিবার থেকে। তার পিতা শেখ লুৎফর রহমান ১৯৪২ সালে তাকে বলেছিলেন, “বাবা রাজনীতি কর আপত্তি করব না, পাকিস্তানের জন্য সংগ্রাম করছ এতো সুখের কথা, তবে লেখাপড়া করতে ভুলিও না। লেখাপড়া না শিখলে মানুষ হতে পারবে না। আর একটা কথা মনে রেখ, ‘সিনসিয়ারিটি অব পারপোস এন্ড অনেস্টি অব পারপোস’ থাকলে জীবনে পরাজিত হবা না।” (শেখ মুজিবুর রহমান, অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১)।
সারাজীবনে বঙ্গবন্ধু বাবার মতোই সততার অনুশীলন করেছেন। রাজনীতিতে কখনও মিথ্যা, ভণ্ডামির আশ্রয় নেননি। বঙ্গবন্ধু ছিলেন দূরদর্শী নেতা। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীন হলেও তাতে বাঙালির কোন লাভ হবে না। বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান নেতা বঙ্গবন্ধু এটা ভালভাবেই উপলব্ধি করেন। সে সময় থেকেই তিনি বাঙালির স্বাধীনতার কথা ভাবেন। স্বাধীনতা পরবর্তীতে অন্নদা শংকর রায় বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলেন- ‘বাংলাদেশের আইডিয়াটা কবে আপনার মাথায় কবে এলো?’ উত্তরে জাতির পিতা বলেন, “সেই ১৯৪৭ সালে, তখন আমি সোহরাওয়ার্দী সাহেবের দলে।”
সে স্বপ্নের বাস্তবায়নের জন্য ২৩ বছর আন্দোলন করেছেন। বঙ্গবন্ধু অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে লিখেছেন, “পাকিস্তানের রাজনীতি শুরু হল ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। জিন্নাহ যতদিন বেঁচেছিলেন প্রকাশ্যে কেউ সাহস পায় নাই। যেদিন মারা গেলেন ষড়যন্ত্রের রাজনীতি পুরোপুরি প্রকাশ্যে শুরু হয়েছিল।” (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা-৭৮)।
উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র উন্মোচিত হয়। রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই দাবিতে ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হয় আন্দোলন। বঙ্গবন্ধু সুদীর্ঘ ২৩ বছর ধরে ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে ধাপে ধাপে স্বাধীনতার আন্দোলনে পরিণত করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন জনতার শক্তিতে। এজন্য তিনি পাকিস্তানি শোষণ-বৈষম্যের কথা মানুষের সামনে তুলে ধরেছেন। তার বিশেষ গুণ ছিল তিনি একজন ভালো বাগ্মী। বক্তৃতার মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ বিশ্ব ইতিহাসের অবিস্মরণীয় উপাদানে পরিণত হয়। ১৯ মিনিটের এ ভাষণ যুগসৃষ্টিকারী ও বিশ্বের অন্যতম সেরা ভাষণ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব, আদর্শ ও নীতির প্রতি প্রতি জনগণের আস্থা ছিল শতভাগ। যে কারণে প্রতিটি মানুষ নিজেকে একজন বিপ্লবী হিসেবে তৈরি করে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণে তিনি স্বাধীনতার ডাক দেন। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েই জনগণ পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যূদয় ঘটে।
আমি আগেই বলেছি বঙ্গবন্ধু ভিশনারি নেতা। শুধু রাজনৈতিক সংগ্রামে নয়, মাত্র সাড়ে তিন বছরে রাষ্ট্র পরিচালনায় একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার পাশাপাশি এমন কিছু পদক্ষেপ তিনি নিয়েছিলেন, যা তার দূরদর্শী চিন্তা থেকে উৎসারিত। তার আজন্ম লালিত স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা বিনির্মাণের। সেই লক্ষ্যে সুপরিকল্পিত অর্থনৈতিক কাযক্রমের বাস্তবায়নও করছিলেন। শুধু তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সম্প্রসারণ ও বিভিন্ন উদ্যোগের কথাই ধরা যাক। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে একটি আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সমৃদ্ধিশালী দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
এর মধ্যে অন্যতম তৃতীয় শিল্প বিপ্লব বা ডিজিটাল বিপ্লবের সুফল ঘরে তোলার উদ্যোগ। বাংলাদেশ যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি দেশ। অন্ন, বন্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষার মতো মানুষের মৌলিক চাহিদা অগ্রাধিকার বিবেচনায় থাকার কথা। কিন্তু তিনি এসবের সাথেও তার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল বা তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের কথা ভেবেছেন। ১৯৭৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর আইটিইউর সদস্যপদ লাভ, ইআরটিএস স্যাটেলাইট প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় স্যাটেলাইটের আর্থ-স্টেশনের উদ্বোধন, প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় শিক্ষায় প্রযুক্তির ব্যবহারঅন্তর্ভুক্ত করা এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশে ‘বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) প্রতিষ্ঠা এবং জ্ঞান ও বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশন গঠন ছিল তার দূরদর্শী চিন্তারই ফসল। এমন কোন খাত নেই যেখানে তিনি দূরদর্শী চিন্তা থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। যার সুফলও বাংলাদেশ পায়।
প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পরের বছরই ৯ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে বহু আগেই তার স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়ে উঠতো। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট এমনি একজন নেতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এটি কোন সাধারণ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ছিল না। এ হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে কাজ করেছে সূদূর প্রসারী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। যে নেতা তার দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের জন্য আদর্শ হয়ে উঠলেন এবং যার সারাজীবনের রাজনীতি ছিল বাঙালির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি এবং বাংলার স্বাধীনতা তাকে কেন হত্যা করা হলো?
স্বাধীনতা পূর্ব আন্দোলন-সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুকে হত্যায় পাকিস্তানি স্বৈরশাসক এবং তাদের আন্তর্জাতিক মিত্রদের ষড়যন্ত্র সফল না হওয়ার কারণ ছিল বঙ্গবন্ধুর কৌশলী, দূরদর্শী ও সাহসী নেতৃত্বে জনতার সৃদৃঢ় ঐক্য। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তাদের শোচনীয় পরাজয় হয়। কিন্তু এ পরাজয়কে তারা মেনে নিতে পারেনি। স্বাধীন বাংলাদেশে তাদের ষড়যন্ত্রে নতুন মাত্রা যোগ হয়। এর কারণ বিশ্ব রাজনীতির মেরুকরণ। দক্ষিণ এশিয়ায় বঙ্গবন্ধুর মতো এমন একজন জাতীয়তাবাদী নেতার উথ্থান যাকে ১৯৭৩ সালে জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয় তা একাত্তরের দেশি-বিদেশি পরাজিত শক্তি মেনে নিতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৭৫ সাল থেকে পরবর্তী শাসকরা দীর্ঘ ২১ বছর বাংলাদেশকে নব্য পাকিস্তানে পরিণত করার অপচেষ্টা করে। প্রতিক্রিয়াশীল ধারায় দেশ পরিচালনা করে। আমরা সৌভাগ্যবান যে, দেশের জনগণ বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ১৯৯৬ সালে এবং ২০০৮ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন করে। ১৯৯৬-২০০১ এবং ২০০৯ সাল থেকে টানা তিন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশ পরিচালিত হওয়ায় মানুষ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শন, নীতি ও আদর্শ জানতে পারছে।
ইতিহাসে তিনিই অমর, যিনি তার স্বপ্নের বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং জাতিকে স্বপ্ন দেখান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন। দীর্ঘ ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নও করেন। ইতিহাস তাকে সৃষ্টি করেনি। তিনিই ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের সেই মহামানব। তিনি দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য রাজনৈতিক সংগ্রাম ও কর্মের মধ্য দিয়ে যে দর্শন, নীতি ও আদর্শ আমাদের সামনে রেখে গেছেন তাকে অনুসরণ করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অনুসরণ করলেই একজন ব্যক্তি সুনাগরিক ও আদর্শ মানুষ হয়ে উঠতে পারে।বঙ্গবন্ধুর আদর্শেই আগামী বাংলাদেশ বিনির্মাণে কার্যকরী ভুমিকা পালন করবে।
বঙ্গবন্ধুর উক্তি: নেতার মৃত্যু হতে পারে, কিন্তু সংগঠন বেঁচে থাকলে আদর্শের মৃত্যু নেই।
লেখক : মোহাম্মদ ইলিয়াছ, ৩১তম বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা)।
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !