সাহসী পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়াই
পীযূষ সিকদার
আমাদের দিন আসে না। দিন সেই কবে অন্ধকারের মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে-দিন ধরা দেয় না! এমন ভাবনার মধ্যে যখন ডুব সাতার খেলছিলাম তখন চমক ভেঙে দেখি দিন এসেছে। হ্যাঁ, সত্যিই দিন এসেছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতু তার উদাহরণ। মানুষ কী পারে না তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুঝিয়ে দিয়েছেন!
হ্যাঁ, মানুষ পারে। বিরাট এক স্বপ্নকে হাতের মুঠোয় মুঠ করে ধরেছেন। নাম তার পদ্মা সেতু। আহারে-স্বপ্নের পদ্মা সেতু। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণ করে বুঝিয়ে দিয়েছেন মানুষ পারে। ভাবতেই অবাক হই! এত বড় স্বপ্নকে উঁনি কিভাবে ফিল্মী কায়দায় চিত্রায়ণ ও দৃশ্যায়ণ করলেন! ভাবতেই গা শিউরে উঠে। এতো বড় স্বপ্ন দেখতে একটি মানুষ পারে! তিনি শুধু উসকে দিয়েছেন। প্রতিটি মানুষই পারে তার স্বপ্নকে পূর্ণতা দিতে। আমরাও পারবো! যার যার স্ব স্ব জায়গা থেকে স্বপ্ন দেখা ও বাস্তবায়ন করা। আমরা স্বপ্ন দেখি। পূর্ণতা দিতে ভয় পাই। ভয়ের কিছু নেই। উপর থেকে গম গম আওয়াজে ফেটে পড়ে মাননীয় শেখ হাসিনার কণ্ঠ। তোমরাও পারবে! স্বপ্ন দেখো! স্বপ্ন দেখলেই পারবে। এই দেখো আমার হাত তোমাদেরকে ছায়া দেয়।
চমকে উঠি আরবার। ঘুম ভেঙে দেখি এ যে স্বপ্ন! কেউ নেই! চারিদিকে ধুধু মরুভূমি! এ কি শুধু স্বপ্ন! স্বপ্ন দেখতে ভয় পাই আমরা! পেছনে বাম হাত রেখে ডান হাতের তর্জনী উঁচিয়ে বলে উঠে-‘‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম. এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।’’ একটি মানুষ সাত কোটি হয়ে কথা বলে। তারই কন্যা আমাদের হস্ত কররেখায় ছায়া দেয়। সোনার বাংলা। আসলেই আমরা সোনার বাংলার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছি। যে কোটি কোটি মানুষকে ছায়া দেয়। ভয় নেই আর। আমরা সাহসী পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়াই।
কানে কানে কে শোনায়-চমকে উঠি। শিউরে উঠি। আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি। কে কে? ঘুম ভেঙে দেখি কোথাও কেউ নেই! তাহলে কী স্বপ্ন! স্বপ্ন ও স্বপ্ন হাত ধরা ধরি করে হাঁটে...। আমাকে তো খুন করেছো তোমরা। আমি তোমাদেরকে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলাম! ভয় হয় আমার কন্যাকেও তোমরা খুন করে ফেলবা! হাওয়ায় হাওয়ায় উত্তর আসে না। আমরা ভুল করেছিলাম! আর রক্ত চাইনা! স্বপ্ন দেখতে দেখতে হুট করে উঠে বসি। না, আর রক্ত চাই না। হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর ভয় নেই। আমরা যে আজ রক্ত দেবার জন্য প্রস্তুত। তুমি যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলে-কুলাংগাররা হেসেছিলো! এতোদিন পর স্বপ্ন সত্যিকারে দেখিয়েদিলে। তুমি পারো। তোমাকে যে পারতেই হবে তুমিতো বঙ্গবন্ধুর কন্যা।
আমার স্বপ্নগুলি চোরাগলিতে বারবার ঢুকে পড়ছিলো! পৃথ্বিরাজ বলে উঠলো-বাবা আমি পদ্মা সেতু দেখবো। পৃথ্বিরাজকে কিভাবে বোঝাই বাবা আমার কাছে টাকা নেই। ও নাছোড়বান্দা। পৃথ্বিরাজ পদ্মা সেতু দেখবেই। এক লহমায় দেখে ফেলি পৃথ্বিরাজের চোখ ভর্তি পদ্মা। আমি ওকে পদ্মা সেতু দেখাই কিভাবে! আমি তো ওর চোখে পদ্মা সেতুকে দেখে নিয়েছি। আমার চোখে কী পদ্মাকে দেখে নিলো পৃথ্বিরাজ! ওর কান্না আর থামে না! কেনো থামে না! চোখের জলে পদ্মা হয়ে যায়! হঠাৎ একটি ভাবনা মাথায় এলো। পদ্মা সেতু করতে যেয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চোখের জলে ভিজেছিলো! চোখের জলেই রচিত হলো স্বপ্নের পদ্মা সেতু।
আজতো কতজনকে দেখি। এরা কোথায় ছিলো এতোদিন! আমার ও পৃথ্বিরাজের চোখের জলে গাঙ হয়। এক সময় নদীও শুকায়। পৃথ্বিরাজেরও কান্না থামে।
একটি সেতু। পুরো বাংলাদেশকে পাল্টে দিয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হবো আমরা। এপারের মানুষ ওপারের মানুষের সাথে কথা বলতে পারবে। মনে মনে মিলন মেলা।
একদিন আমি আর পৃথ্বিরাজ এপার থেকে ওপারে হেঁটে যাবো। চোখের জল শুকাবে। সত্যিই কি চোখের জল শুকায়। যা হারালাম। সে ক্ষত কি শুকায়! আবার স্বপ্ন। চোখের জল হয়ে গড়িয়ে পড়ে মাটিতে! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোনার বাংলা গড়বেই। জানি মনের গহীন অতলে পারবেন। পারতে যে হবে তাঁকে। নইলে রক্তভেজা বাংলার ঝণ শুধবে কে?
প্রতিটি সাফল্যের পেছনে ক্ষত থাকে। সেই ক্ষত শুকিয়ে উঠতে সময় লাগে। আসলে ক্ষত কি শুকায়? পৃথ্বিরাজের মতো বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার চোখে জল দেখেছি। সাগরের হুংকার দেয়া জল। সেই চোখের জলে মূল্য দিয়ে কিনে নেয়া স্বপ্নের পদ্মা সেতু।
আমার ভাবনা খালি চোরাবালিতে কেবলি হাবুডুবু খায়। বিশ্বাস নেই কোথাও! বিশ্বাসঘাতকতা আছে। ভয় হয় কবে যেন আমাদের একমাত্র ভরসার জায়গা তাঁকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিশ্বাসঘাতকতার ধ্রুব তারা হয়ে জ্বলবে? না। এ আমার কল্পনা মিশ্রিত এলোমেলো ভাবনা! বিশ্বাস হয় না! বিশ্বাস করি ক্যামনে? ইতিহাস কী বলে? তাই প্রতি রাতে ভয় পেয়ে ঘুম ভেঙে যায়! আবার কী ছোটবেলায় চলে যাবো। বঙ্গবন্ধুর ছবিগুলো ভেঙে ফেলা হচ্ছে। ভয় পেয়ে অনেকেই ছবিটি লুকিয়ে ফেলছে। এরোপ্লেন উড়ছে। ঘরের ভেতরে যাই। শেখ মুজিব। আমাদের ঘরের ঠিক কর্নারে পুরো দেশ চোখে নিয়ে বসে আছেন। একটুও সরে নড়েনি। আবারও কি আগস্ট আসবে? ভয়ংকর সে দিন। ভয়ংকর সে রাত!
গভীর রাত। আড়মোড়া ভেঙে জেগে উঠি। উঠে বসি। মনে হচ্ছে সমস্ত দেশ আমাকে গিলে খাচ্ছে! এমন লাগে কেনো? সব ভাবনা একা আমারই কি? চ্যালাদের দেখতে দেখতে অভ্যস্থ হয়ে গেছি। ওরা সব পারে। হ্যাঁকে না! নাকে হ্যাঁ! আবার সময় মত পায়ের উপর গড়িয়ে পড়ে! আমরা দেখি। দেখে শিখি না। আমি কাউকে উপদেশ দেয়ার জন্য এ কলম ধরিনি। কেবল নিজের সাথে নিজের অংক কষি। এ কলম ধরেছি শুধু নিজের সাথে নিজের কথা বলার জন্য।
আবার স্বপ্ন বপি। এ দেশটা একদিন ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ হবে। সোনার বাংলাদেশ। এতো এতো জয়ের পর আমরা ঘুমিয়ে পড়ি। টিকিয়ে রাখবে কে? অযথা ঘুম আসে। ঘুম পায়। ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখি। তাইতো আমাদের কিছু হয় না! স্বপ্ন কেবলি কি স্বপ্ন? জেগে স্বপ্ন দেখার নাম স্বপ্ন! তাইতো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখিয়ে দিলেন স্বপ্নের পদ্মা সেতু। এ আরেক জিৎ-এর নাম। জিৎ তো নির্ধারিত হয় ষাট কী নব্বই মিনিটে। এ জিৎ সারা জীবনের। দু পারের মানুষের মধ্যে সোনার মেলবন্ধন।
ঘুম আসে না। অকস্মাৎ স্বপ্নের মধ্যে তলিয়ে যাই! এ খেলাতো দীর্ঘ সময়ের খেলা। দীর্ঘ সময় ধরে জিৎ হাতের মুঠোয় নিয়েছি। এই জিতের আমিও তো একজন অংশীদার। পাছে ভয় হয়। তাই ঘুমিয়ে থাকি। দিন এসেছে দিন। জেগে তাই স্বপ্ন দেখা হয় না। ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখি। আবার কী আসে আগস্ট!! ঘুম থেকে জেগে উঠি। না আর ঘুমাবো না! আর আগস্ট হতে দেয়া যায় না। এতো বড় স্বপ্ন যিনি দেখাতে পারেন তার সামান্য অংশীদার আমরা হবো না, তা ক্যামনে হয়! চেয়ে দেখো দেশমাতা এই যে তোমার অতন্ত্র্য প্রহরী। জেগে রয়। জেগে জেগে দেশমাতাকে ভালোবেসে ফেলে। ছোট বেলায় তোমার ছবির সাথে আমার মায়ের মুখের সামনে আনতাম। কী অদ্ভূত মিল! মা নেই। তুমি আছো। তোমাকে দেখে দেখে আজ যে দিন ফিরেছে। স্বপ্নকে মুঠ করে ধরে তোমার ইচ্ছেয় স্বপ্ন বুনে চলি-আকাশে বাতাসে সমুদ্রে...। আজ যে মা দিন ফিরেছে। তাই সাহসী পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়াই। হয়ে যাই স্বপ্নের কারিগর।
লেখক : নাট্যকার ও শিক্ষক।
পাঠকের মতামত:
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !