মাহে রমজানে হৃদরোগ রোগীর সমস্যার প্রতিকার
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
পবিত্র রমজান মাস চলছে। অন্যান্যদের মতো অনেক হৃদ রোগ রোগীরা ও রোজা রাখছেন। তবে এসময় নিঃসন্দেহে সব হৃদরোগ রোগীরা রমজান মাসে খাবার-দাবার ও রোগ নিয়ে একটু ভাবনায় পড়েন।হৃদরোগ এমন একটি জটিল রোগ যার পরিণতি অনেক ক্ষেত্রে ভয়ংকর। যার পরিপ্রেক্ষিতে বুদ্ধিমান মানুষ হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে আগে সতর্কতা অবলম্বন করে থাকে এবং হৃদরোগে আক্রান্ত হলে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা লাভের চেষ্টা করেন। মানবদেহ এমন একটি কাঠামো যাকে আল্লাহতায়ালা এমন এক ধরনের পটেনশিয়াস্ট বা যোগ্যতা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন, যার দরুন মানুষ অনেক কিছুই করতে পারে, কিন্তু জীবনের একটা সময় পর মানে মধ্য (৫০ বছর) বয়সের পর মানুষের শারীরিক যোগ্যতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে, তাই বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি যারা অত্যাধিক দুর্বল, তাদের রোজা রাখা সঠিক হবে না। কারণ তারা দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকলে খুব তাড়াতাড়ি আরও বেশি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। হৃদরোগীদের হৃদরোগ চিকিৎসার হাতিয়ার হিসেবে আমরা চিকিৎসকরা অনেক ধরনের মেডিসিন ব্যবহার করে থাকি। রোজা রাখার ফলে যদি আমরা বিবেচনা করি যে, এসব মেডিসিন গ্রহণের যে বিচ্যুতি হবে, তাতে রোগীর অসুস্থতা বৃদ্ধি পাবে। সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এ ছাড়া হৃদরোগীর বেলায় আরও কিছু বাড়তি সতর্কতা হিসেবে রোগীর রক্তের সুগার কন্ট্রোল, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ অতীব জরুরি। রোজা রাখার ক্ষেত্রে এ দুটি বিষয়কে আমরা প্রাধান্য দিয়ে থাকি। যেসব হৃদরোগী এমন ধরনের ঝুঁকিতে আছেন যে রোজা রাখার ফলে রক্তে সুগার-কোলেস্টেরল অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যেতে পারে, তাদের জন্য রোজা না রাখাই উচিত। যারা হার্ট ফেইলুরজনিত হৃদরোগে ভুগছেন মানে হৃদরোগের জটিলতা হিসেবে পা ফুলে যায় বা হৃদরোগজনিত শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তাদের বেলায় রোজা রাখার ফলে খাদ্য ও মেডিসিন গ্রহণে (অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ ও হার্টের রক্ত প্রবাহের সমস্যা সৃষ্টি ইত্যাদি বিষয় অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে।) বিচ্যুতির ফলে তাদের অসুস্থতা বৃদ্ধির সমূহ আশঙ্কা থাকে, তাই হার্ট ফেইলুর রোগীদের রোজা না রাখাই উত্তম।
প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তি রোজা রাখার ফলে তার সুস্থতা বজায় রাখা এবং উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের বেলায় তার শারীরিক যোগ্যতা বৃদ্ধির পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে পারবে। বছরে এক মাস এ ধরনের শারীরিক যোগ্যতার মহড়া রোজাদার ব্যক্তির শারীরিক যোগ্যতা বৃদ্ধি করাসহ স্বাস্থ্য রক্ষায় মুখ্য ভূমিকা রাখে। কারণ ইসলাম সর্বদাই আধুনিক একটি ধর্ম এবং তার প্রতিটি বিধানই মানবকল্যাণে নির্মিত। রোজার সময় অতিভোজন কাম্য নহে। কেননা আমাদের সমাজের অনেকেই রমজানে কাজ কর্মের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে বিশ্রাম গ্রহণ করে একমনে পার করে দেয় এবং এ ধরনের ব্যক্তি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েন। যারা ওজন আধিক্যে ভুগছেন (মেদভুঁড়ি) তারা অবশ্যই রোজার সময় খাদ্য গ্রহণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শারীরিক ওজন কমানোর কার্যকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। তার মানে গত ১১ মাসে আপনার যা মেদ চর্বি জমা হয়েছে তা কমিয়ে ফেলবেন। কেউ যদি এটা বাল্যকাল থেকে অর্থাৎ রোজা রাখার বয়স শুরু করে তবে তার মেদভুঁড়ি হওয়ার কোনো আশঙ্কাই থাকবে না। রোজা আল্লাহতায়ালার নির্দেশ এটাকে সঠিকভাবে পালন করে এর থেকে শারীরিক সুস্থতার উপাদানগুলো কাজে লাগিয়ে সুস্থ সুন্দর ব্যাধিমুক্ত জীবন লাভ করতে পারি।
হৃদরোগের কারণ: হৃদরোগের জন্য অনেক কারন দায়ী। যেমন- বয়স, লিঙ্গ, ধূমপান, অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ, পারিবারিক ইতিহাস, স্থূলতা, স্বল্প শারীরিক পরিশ্রম, খাবার দাবারে অসচেতনতা, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ লিপিড, ডায়াবেটিস ইত্যাদি। জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন, নিয়মিত হাঁটা বা শারীরিক পরিশ্রম, খাবার দাবারে একটু সচেতন হলে এবং ঊচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ লিপিড, ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধের মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা হ্রাস করা যেতে পারে।
কোন বয়সে হতে পারে?
হৃদরোগ সব বয়সেই হতে পারে। তবে সাধারনত বয়স্ক ব্যক্তিরাই এ রোগের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। সাধারনভাবে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে সিরাম কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়ে। ৬৫ বছরের বেশি বয়সী হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৮২ শতাংশই হৃদরোগে মারা যায়। আবার ৫৫ বছর বয়সের পরে স্ট্রোক করার সম্ভাবনাও দ্বিগুণ বেড়ে যায়। আবার বয়সের সাথে সাথে ধমনীর স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হয়, ফলে করোনারি ধমনী রোগ হয়।
কাদের হতে পারে?
প্রজননে সক্ষম নারীর তুলনায় পুরুষদের হৃদরোগ হবার ঝুঁকি বেশি। প্রজননের সময়ের পরে, নারী ও পুরুষের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা সমান। যদি কোন নারীর ডায়াবেটিস থাকে, তার হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত পুরুষের চেয়ে বেশি। মধ্যবয়সী মানুষের ক্ষেত্রে, করোনারি হৃদরোগে আক্রান্তের সম্ভাবনা নারীদের তুলনায় পুরুষদের প্রায় ৫ গুণ বেশি। হৃদরোগে লিঙ্গ বৈষম্যের কারণ মূলত হরমোনগত পার্থক্য।
হৃদরোগের লক্ষণ ও উপসর্গসমূহ: বুক, পিঠ, পেট, গলা, বাম বাহুতে ব্যাথা, ঘাড় বা চোয়ালে ব্যথা এবং অস্বস্তি অনুভুত হতে পারে। শ্বাসকষ্ট পাকস্থলির উপররের দিকে অসহনীয় ব্যাথা অনুভূত হবে।মাথা হালকা লাগতে পারে।
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়: হৃদরোগ নানান রকমের হতে পারে, যেমন- জন্মগত হৃদরোগ, বাতজ্বরজনিত হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপ জনিত হৃদরোগ, হৃদপিণ্ডে স্বল্প রক্ত চলাচলজনিত হৃদরোগ, হৃদপিণ্ডে মাংসের দুর্বলতাজনিত হৃদরোগ ইত্যাদি। হৃদরোগ প্রতিরোধে সতর্ক হলে অনেক ভাল ফল পাওয়া যায়। নিম্নে জন্মগত হৃদরোগ এবং অন্যান্য হৃদরোগ প্রতিরোধে করনীয় বিষয় সম্মন্ধে বর্ণনা করা হলঃ-
জন্মগত হৃদরোগ প্রতিরোধে করনীয়:গর্ভধারণের কমপক্ষে তিন মাস আগে মাকে MMR Injection দিতে হবে, গর্ভবতী মায়ের উচ্চরক্তচাপ বা ডায়াবেটিস থাকলে অবশ্যই চিকিৎসা করতে হবে।ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে সেটা অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে।গর্ভবতী অবস্থায় যেকোনো রকম ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
হার্টের রোগীদের কিছু পরামর্শ: রোজার মাসে ভাজাপোড়া বেশি খাওয়া হয়। হয়তো কিৎসা করতে হবে।ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে সেটা অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে।গর্ভবতী অবস্থায় যেকোনো রকম ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
হার্টের রোগীদের কিছু পরামর্শ
রোজার মাসে ভাজাপোড়া বেশি খাওয়া হয়। হয়তো কেউ হালিম খাবেন। কিন্তু তাঁকে খেয়াল রাখতে হবে এতে লবণ, ক্যালরি ও ফ্যাট অনেক বেশি রয়েছে। আবার অধিক পরিমাণে পেঁয়াজু, বেগুনি খেলেও তাতে অধিক পরিমাণে তেল বা চর্বি খাওয়া হয়ে যায়। এর পরিবর্তে প্রতিদিন বেশি বেশি ফলমূল, কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে, দুটি মাত্র পেঁয়াজু, অল্প একটু ছোলা খেলে তেমন সমস্যা হয় না। আবার সাহরি, ইফতারি বা তারাবির পর যা খাওয়া হয় তাতে একসঙ্গে বেশি খাওয়া ঠিক নয়।
যাঁদের হার্টের অসুখের সঙ্গে ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তাঁদের একটি কথা খেয়াল রাখতে হবে যে ডায়াবেটিস বা হার্টের রোগীদের মূল ওষুধটা কিন্তু ইফতারেই খেতে হবে। সাহরির সময় যদি ডায়াবেটিসের বেশির ভাগ ওষুধ খাওয়া হয়, তবে সারা দিন না খেয়ে থাকায় হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে বা হার্টের সমস্যা বাড়তে পারে। তা ছাড়া সাহরি মিস হতে পারে সময়মতো ঘুম না
ভেঙ্গে গেলে, কিন্তু ইফতারি মিস হবার সম্ভাবনা একেবারেই নেই। কাজেই সাহরির সময়কার ওষুধ মিস হতে পারে, কিন্তু ইফতারের সময়কার ওষুধ মিস হবে না। যাঁদের হার্টের অ্যাবনরমাল বিট হচ্ছে, তাঁদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে রোজা রাখলে সেই বিট বাড়ছে না কমছে! যদি বাড়ে, তবে সে সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত রোজা রাখা ঠিক হবে না।
ইফতারের সময় একটু দই-চিঁড়া, তারাবির পর একটু মুরগির মাংস, সবজি-ডাল খেতে সমস্যা নেই। সাহরিতে একইভাবে সাদা ভাত, মাছ, ডাল, পরিমিত মুরগির মাংস দিয়ে খাওয়াই ভালো। তবে রেড মিট যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা বা পরিমাণে অল্প খাওয়া যেতে পারে।
ব্যায়াম: অনেকেই জানতে চান, রোজা রাখার সময় হার্টের বা ডায়াবেটিক রোগী হাঁটাহাঁটি করবে কি না? তাঁদের ক্ষেত্রে বক্তব্য হলো, প্রতিদিন ২০ রাকাত তারাবির নামাজে কিন্তু যথেষ্ট ব্যায়াম হয়। তাই এ সময় হাঁটা অত বেশি জরুরি নয়। এতে মনের প্রশান্তিই নয়, শরীরের প্রশান্তিও আসে। রোজা মেটাবলিজম পরিষ্কার রাখার সুযোগ করে দেয়। এ জন্য পরিমিত খেয়ে রোজা রাখলে না হাঁটলেও চলবে। তবে রোজার পর আবার আগের মতো হাঁটার অভ্যাসে ফিরে যেতে হবে।
কিছু তথ্য: অনেকে জানতে চান, হার্টের রোগীদের জিহ্বার নিচে যে সাইট্রেড স্প্রে প্রয়োগ করতে হয় রোজা রেখে সেটা ব্যবহার করা যাবে কি না? এটা নিয়ে যদিও দ্বিমত রয়েছে, তবে আলেমরা বলছেন, এটা যেহেতু খাবার নয়, সেহেতু জিহ্বার নিচে স্প্রে দিলে রোজা ভঙ্গ হয় না। ইনহেলার, ইনসুলিন বা ইনজেকশন নিলে যেমন রোজা ভাঙে না।
* রোজা রাখলে বা দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকলে কোলেস্টেরলের মাত্রা, রক্তচাপ কমে আসে। কিন্তু সমস্যা হলো, একদিকে না খেয়ে থাকা হয়, অন্যদিকে এত পরিমাণ ভাজাপোড়া খাওয়া হয় যে উল্টো এসবের মাত্রা বেড়েও যেতে পারে। এ জন্য অনেকেরই দেখা যায়, এসব খাবার খেয়ে রোজার সময় ওজন বেড়ে গেছে।
* যাঁরা বাইপাস সার্জারি করা রোগী তাঁরা যেহেতু চিকিৎসা পেয়ে গেছেন তাঁরা ওষুধ খেয়ে নিশ্চিন্তে রোজা রাখতে পারেন। তবে অল্প কিছুদিন আগে যাঁদের অপারেশন হয়েছে, রিং (স্টেন্ট) লাগানো হয়েছে তাঁদের অন্তত এক মাস পর্যন্ত রোজা না রাখা উত্তম। চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকলে দুই সপ্তাহ পর রোজা রাখতে পারেন।
* যাঁদের বড় হার্ট অ্যাটাক হয়েছে ও চিকিৎসা নিয়ে বাসায় রয়েছেন তাঁদের কমপক্ষে অ্যাটাকের মাসখানেকের মধ্যে রোজা রাখা যাবে না। কেননা অ্যাটাক হওয়ার ফলে হার্টের যে মাসলগুলো ড্যামেজ হয় ,তা ঠিক হতে সময় লাগে চার থেকে ছয় সপ্তাহ।
* অনেকে রোজার সময় বেশি ওষুধ খেতে চান না। সে ক্ষেত্রে নিজে নিজে সিদ্ধান্ত না নিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধের মাত্রা পরিবর্তন করা যেতে পারে।
* সবশেষে এটা মনে রাখবেন, যখন আপনার শরীর বলবে যে তার কষ্ট হচ্ছে তখন মনে করবেন আল্লাহ মেহেরবান, তিনি গাফুরুর রাহিম। তখন রোজা ভেঙে ওষুধ খেয়ে নিন।
হোমিও সমাধান
রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয় এই জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক কে ডা.হানেমানের নির্দেশিত হোমিওপ্যাথিক নিয়মনীতি অনুসারে হৃদরোগ চিকিৎসা সহ যে কোন জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্য ভিওিক লক্ষণ সমষ্টি নির্ভর ও ধাতুগত ভাবে চিকিৎসা দিলে আল্লাহর রহমতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে সম্ভব।
হোমিওরেমিডি
অভিজ্ঞ চিকিৎসক গন প্রাথমিক বাবে যে সব ঔষধ নির্বাচন করে থাকে,ক্র্যাটিগাস,অরম মেটালি কাম, এডডোনিস ভাণ্যালিস,অর্জুন,আর্নিকা মন্টেনা, গ্লোনয়িন, ভ্যানাডিয়ম, ল্যাকেসিস, ডিজিটালিস, বেলাডোনা, পাজিলিয়া, এনথেলমিয়া, ন্যাজাট্রাইপুডিয়ামস, নাক্স ভুমিকা সহ আরো অনেক ঔষধ লক্ষণের উপর আসতে পারে।রমজান মাসে ধর্মীয় বিধি-বিধানের পাশাপাশি দৈনন্দিন কাজ সুষ্ঠুভাবে করার জন্য সুস্থ থাকা খুবই জরুরি।
লেখক : প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, ,জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ‘প্রান্তিক মানুষকে মূলধারায় নিয়ে আসতে কাজ করছি’
- তিউনিসিয়া থেকে নিজ গ্রামে এসেছে রাজৈরের ৫ যুবকের মরদেহ
- নির্বাচিত হলে সততার সাথে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করবেন মাসুদা বেগম
- ফরিদপুরে কবি মিনতি দত্ত মিশ্রকে সংবর্ধনা
- চেয়ারম্যান প্রার্থী ওদুদ মণ্ডলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর অভিযোগ
- চাকরীর প্রলোভন দেখিয়ে সাতক্ষীরার এক নারীকে সৌদি আরবে বিক্রির অভিযোগ
- কাপাসিয়ায় ইউসিবি ব্যাংকের উদ্যোগে কৃষি উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ
- মহম্মদপুরে বিভিন্ন মামলার ৬ আসামী আটক
- এপ্রিলে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ১ শতাংশ ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি
- দিনাজপুর পৃথক দুর্ঘটনায় নিহত ২
- ‘মুক্ত সাংবাদিকতার চর্চা পরিবেশগত সঙ্কট মোকাবেলায় ভূমিকা রাখবে’
- ব্যাকআপ না থাকায় ভোটে দাঁড়াবেন না হিরো আলম
- শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে আইনি নোটিশ
- বরিশালে বাস চাপায় হেলপার নিহত
- সাংবাদিকদের ওপর হামলাকারী ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার
- আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র আহ্বায়ক রেজা ও যুগ্ম আহ্বায়ক লাভলু ভাট্টির দল থেকে পদত্যাগ
- এবার বলিউডের গানে আসিফ
- ‘সচেতনতা বাড়ানোর মাধ্যমে ওরাল ক্যানসার অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব’
- নগরকান্দায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই চারটি দোকান
- ফরিদপুরে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
- উত্তরায় নিবন্ধিত রিকশাচালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ
- ধামরাইয়ে ২য় ধাপের উপজেলা নির্বাচন ২১ মে
- কাপাসিয়ায় নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
- পাংশায় বাস ও ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮
- নোয়াখালীতে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা
- বশেমুরবিপ্রবি’তে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
- গোপালগঞ্জে বিদেশে রপ্তানিযোগ্য প্রিমিয়াম কোয়ালিটির বাসমতি চাল উৎপাদিত
- যশোর-নড়াইল মহাসড়কে পিচ গলে যাওয়ার ঘটনা তদন্তে দুদক
- নিখোঁজের একদিন পর নদী থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
- ‘জনগণের কাছে হেরে যাওয়ার আগে ক্ষমতা ছেড়ে দিন’
- ‘জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম লক্ষ্য সিরিজ জয়’
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করলো তুরস্ক
- শুধু অভিযোগ নয়, করুন প্রশংসাও
- আজ বিশ্ব মুক্ত-গণমাধ্যম দিবস
- চট্টগ্রাম থেকে হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব গৃহীত
- ১০ টাকার টিকিটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- ‘বিক্ষোভের অধিকার সবার আছে, বিশৃঙ্খলার নয়’
- ‘প্রধানমন্ত্রীর উদারতার জন্যই বেগম জিয়ার শাস্তি স্থগিত রয়েছে’
- এসএসসি পরীক্ষার ফল ১২ মে
- 'পূর্ব বাংলায় অতি সাংঘাতিক মাত্রায় ত্রাস, বর্বরতা ও গণহত্যা চলেছে'
- কাপ্তাইয়ে ঝড়ে চলন্ত গাড়ির ওপর ভেঙে পড়ল গাছ, আহত ২
- মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় কামাল হোসেন ফের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- পটুয়াখালীতে সাংবাদিক-রাজনীতিক আব্দুর রশিদের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- ‘দেশে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনা আছে’
- ‘তাপপ্রবাহে শ্রমজীবীদের বাঁচাতে সরকার কিছুই করছে না’
- ‘শাকিবের পরিবার বিরক্ত হয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে’
- কাপাসিয়ায় স্কাউটসের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সাভারে পৃথক অভিযানে ৫ আসামি গ্রেফতার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !