পবিত্র কাবাঘরের গিলাফের জানা অজানা ইতিহাস
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
পবিত্র কাবাঘর সৌদি আরবের মক্কা মুকাররমার মসজিদুল হারামে অবস্থিত। এটি মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র ও সম্মানের স্থান এবং নামাজের কেবলা। কাবা শব্দের অর্থ উঁচু। আরবিতে উঁচু ঘরকে কাবা বলা হয়। এই ঘরটি যেহেতু উঁচু তাই এর নামকরণ করা হয়েছে কাবা।
পবিত্র কাবা কখন নির্মিত হয়েছিল এ নিয়ে বিভিন্ন বর্ণনা এসেছে। সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য মত অনুযায়ী, মহান আল্লাহর নির্দেশে ফেরেশতারাই সর্বপ্রথম কাবাঘরের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেছিলেন। বায়তুল মামুরের ঠিক নিচে কাবাকে স্থাপন করা হয়। পৃথিবীর সূচনা হয় কাবাঘর নির্মাণের মাধ্যমে। কোরআনের ভাষায়, নিঃসন্দেহে সর্বপ্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য নির্ধারিত হয়েছে, সেটিই হচ্ছে এই ঘর, যা বাক্কায় (মক্কা নগরীতে) অবস্থিত। (সূরা ইমরান: ৯৬)।
সারা দুনিয়ার মুসলিমদের কিবলা হচ্ছে মক্কা নগরীতে অবস্থিত পবিত্র কাবাঘর। এই মহিমান্বিত ঘরকে একটি গিলাফ বা বস্ত্রখণ্ড দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। এই গিলাফের পারিভাষিক নাম ‘কিসওয়াহ’। কালো রেশমি কাপড়ে তৈরি গিলাফটির গায়ে স্বর্ণ দিয়ে লেখা থাকে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলাল্লাহ’, ‘আল্লাহু জাল্লে জালালুহু’, ‘সুবহানাল্লাহু ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আযিম’ ও ‘ইয়া হান্নান, ইয়া মান্নান’। কাবার গায়ে ঠাঁই পেয়ে সাধারণ এক বস্ত্রখণ্ড পায় পবিত্রতার পরশ। তাই এই জিনিসের প্রতি সব দেশেরই আগ্রহ। গিলাফ পুরনো হয়ে গেলে তা কেটে মুসলিম দেশগুলোকে উপহার দেওয়ার রীতি রয়েছে সৌদি আরবে।আর কিসওয়াহ বা গিলাফ দিয়ে আচ্ছাদনের ইতিহাস কাবাঘরকে গিলাফ দিয়ে আচ্ছাদন কখন বা কার উদ্যোগে শুরু হয় সেই সম্পর্কে মতভেদ আছে। একটি ঐতিহাসিক সূত্রে বলা হয়েছে, হজরত ইসমাঈল (আ.) প্রথম পবিত্র কাবাঘরকে গিলাফ দিয়ে আচ্ছাদন করেন।
ভিন্ন আরেকটি বর্ণনায় আছে, মহানবীর (সা.) পূর্বপুরুষ আদনান ইবনে আইদ পবিত্র কাবাঘরকে প্রথম গিলাফ দিয়ে আচ্ছাদিত করেন।
তবে অধিকাংশ ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুযায়ী, হিমিয়ারের রাজা তুব্বা আবু কবর আসাদই পবিত্র কাবাঘর গিলাফের মাধ্যমে আচ্ছাদনকারী প্রথম ব্যক্তি।
কাবা শরীফ নির্মাণের ইতিহাস
ইতিহাসে সর্বপ্রথম নির্মাণ থেকে সর্বশেষ সময় পর্যন্ত অনেকবার কাবাঘরের সংস্কার ও সম্প্রসারণ হয়েছে।
প্রথমে ফেরেশতাদের মাধ্যমে নির্মাণ। এরপর পুনর্নির্মাণ করেন যথাক্রমে হজরত আদম (আ.), হজরত শীষ (আ.), হজরত ইব্রাহিম (আ.), আমালিকা সম্প্রদায়, জুরহাম সম্প্রদায়, কুসাই বিন কিলাব, মোযার সম্প্রদায়, কুরাইশগণকে নিয়ে হজরত মুহাম্মদ (সা.)। এ সময় তিনি হাজরে আসওয়াদকে বর্তমান স্থানে স্থাপন করেছিলেন।
এরপর ৬৪ হিজরিতে হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের (রা.), ৭৪ হিজরিতে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ এবং ১২তম বার ১০৪০ হিজরিতে ওসমানিয়া খলিফা চতুর্থ মুরাদ। এটাই আজ পর্যন্ত কাবাঘরের সর্বশেষ সংস্কার কাজ। এরপর ছোটখাট সংস্কার ছাড়া কেউ কাবাঘরে হাত দেয়নি।
তার উপর থেকে ছাদ পর্যন্ত বাকি ৫ মিটার দেয়াল কাবার প্রাচীন গিলাফ দিয়ে মোড়ানো। এই গিলাফটিতে রুপোর ক্যালিওগ্রাফি আঁকা। ২০ মিলিয়ন সৌদি রিয়াল বা ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে প্রতি বছর নতুন করে গিলাফ তৈরি করা হয়।
সতর্কতামূলকসহ মোট দুইটি করে গিলাফ তৈরি করা হয়। এ গিলাফগুলো হাতে তৈরিতে সময় লাগে মোট ৮ থেকে ৯ মাস। অন্যটি মেশিনে মাত্র এক মাসে তৈরি করা হয়। মক্কার উম্মুদ জুদ নামক এলাকার বিশেষ কারখানায় তৈরি হয় গিলাফগুলো।
প্রায় ৭০০ কেজি প্রাকৃতিক রেশম দিয়ে তৈরি করা হয় কাবার পবিত্র গিলাফ। মোট পাঁচ টুকরা গিলাফ বানানো হয়। চার টুকরা চারদিকে এবং পঞ্চম টুকরাটি কাবাঘরের দরজায় লাগানো হয়। ১৪ মিটার উঁচু কালো রঙের এই গিলাফ সর্বমোট ১৬টি ছোট টুকরা দিয়ে সুবিন্যস্ত। কাবা শরিফের দরজায় ঝোলানোর জন্য আলাদাভাবে এতে সাড়ে ছয় মিটার উঁচু এবং সাড়ে তিন মিটার প্রস্থ পর্দা রয়েছে। টুকরাগুলো মজবুতভাবে সেলাইযুক্ত। প্রতি বছর দুইটি করে (একটি সতর্কতামূলক) গিলাফ তৈরি করা হয়। হাতে তৈরি করতে সময় লাগে আট থেকে নয় মাস। অন্যটি মেশিনে মাত্র এক মাসে তৈরি করা হয়। এতে খরচ পড়ে প্রায় ২৫ মিলিয়ন রিয়াল বা ৫৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকার সমমূল্য।
সপ্তম হিজরিতে মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের পর গিলাফ পরানোর সংস্কৃতি অব্যাহত থাকে। তৎকালীন সৌদি বাদশাহ আবদুল আজিজ আল সউদ মক্কা-মদিনার দুই পবিত্র মসজিদের দেখাশোনার দায়িত্বভার গ্রহণের পর ১৩৪৬ হিজরিতে কাবাঘরের গিলাফ তৈরির জন্য একটি বিশেষ কারখানা স্থাপনের নির্দেশ দেন। একই বছরের মাঝামাঝি প্রয়োজনীয় কাপড় তৈরি করে মক্কার দক্ষ শিল্পীর মাধ্যমে সুন্দর নকশায় সুসজ্জিত করে তা দিয়ে কাবাঘরকে আচ্ছাদিত করা হয়। ১৩৫৭ হিজরি পর্যন্ত এই কারখানা গিলাফ বা কিসওয়াহ তৈরি অব্যাহত রাখে।
১৩৮১ হিজরিতে সৌদি হজ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে দক্ষ সৌদি কারিগরের মাধ্যমে রেশমি ও সোনালি সুতা দিয়ে গিলাফ তৈরি করে কাবার গায়ে পরানোর ব্যবস্থা করা হয়। ১৩৮২ হিজরিতে বাদশাহ ফয়সাল ইবনে আব্দুল আজিজ নতুনভাবে পবিত্র কাবার গিলাফ তৈরির কারখানা প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দেন। এরপর থেকে খাঁটি প্রাকৃতিক রেশমি রঙের সঙ্গে কালো কাপড় দিয়ে পবিত্র কাবার গিলাফ তৈরির ব্যবস্থা করা হয়। এরমধ্যে কোরআনের কিছু আয়াত শোভা পায়। অক্ষরগুলো সোনালি আভায় উদ্ভাসিত।
সৌদি আরবের বিখ্যাত উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. নাসের বিন আলি আল-হারেসির তথ্য থেকে জানা যায়- ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময়েও পবিত্র কাবা শরিফে গিলাফ ব্যবহৃত হতো না। কাবাঘরে গিলাফ ব্যবহারে সঠিক তারিখ জানা না গেলেও পবিত্র নগরী মক্কা ও তায়েফে প্রাপ্ত শিলালিপিতে খচিত আরবি ক্যালিওগ্রাফি সূত্রে জানা যায় যে, ৪০ হিজরি সনের দিকে আরবি ক্যালিওগ্রাফি উন্নত স্টাইল তখন অধিক প্রচলিত ছিল।’
বর্তমান সময়ে যে স্টাইলের আদলেই পবিত্র কাবা শরিফের গিলাফে সোনার সুতায় আরবি ক্যালিওগ্রাফি খচিত হচ্ছে। কাবাঘরের গিলাফে আরবি নান্দনিক ক্যালিওগ্রাফি উপস্থাপনের বিষয়ে ড. মুহাম্মদ বিন হুসাইন আল-মাওজানের গবেষণায় যে তথ্যে উঠে এসেছে, তাহলো- মিসরের মামলুক সালতানাতের আমলে কাবার ভেতর ও বাইরে আলাদাভাবে গিলাফে আবৃত করা হতো এবং তাতে আরবি ক্যালিওগ্রাফি দিয়ে অলঙ্কৃত করা হতো। ৭৬১ হিজরিতে মামলুক আমলের সুলতান নাসের হাসান বিন মুহাম্মদ বিন কালাউনের সময় কাবার ভেতরের ক্যালিওগ্রাফি খচিত গিলাফের একখণ্ড এখনও সংরক্ষিত আছে। তবে কাবার গিলাফের ভেতর-বাইরে উভয় অংশে শৈল্পিক এবং নয়নাভিরাম ক্যালিওগ্রাফির অলঙ্করণ শুরু করেন তুর্কি উসমানিয় সুলতানরা। তাদের সময়ে ক্যালিওগ্রাফির সবচেয়ে নান্দনিকশৈলী সুলুস ও জালি সুলুসের ব্যবহার শুরু হয়।
মামলুক সুলতানদের সময়ে রায়হানি ও মুহাক্কাকশৈলীর কায়রো ধারায় ক্যালিওগ্রাফি ব্যবহৃত হতো। তবে কাবার চারপাশে মসজিদে হারামে কুফি কাইরোয়ানি, জাহরি-নাবতি লিপির অলঙ্করণ ছিল।
যেখান থেকে আসত কাবার গিলাফ
ইতিহাসের পর্যালোচনায় দেখা যায়, ১৯৬২ সাল পর্যন্ত কাবাঘরের গিলাফ মিসর থেকে আসত। মাঝে ১৯২৮ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত ব্যবহূত কাবার গিলাফ সৌদি আরবের মক্কায় তৈরি হয়েছিল। ১৯৩৯ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত মিসর ফের সেই দায়িত্ব পালন করেছে। বর্তমানে সৌদি আরবে তৈরি হওয়া এই গিলাফও মিসরের অনুকরণে তৈরি হচ্ছে।
১৯৭৭ সালে নতুনভাবে স্থাপিত মক্কা নগরীর উম্মে জাওদ নামের জায়গায় অবস্থিত অত্যাধুনিক কারখানায় কাবাঘরের বাইরের ও ভেতরের গিলাফ তৈরি হয়। মদিনায় রাসুল (সা.)-এর রওজা মোবারকে ব্যবহৃত অভ্যন্তরীণ গিলাফও এখানে তৈরি করা হয়। কারখানাটি ছয়টি অংশে বিভক্ত- বেল্ট, হস্তশিল্প, যান্ত্রিক, ছাপা, রং ও অভ্যন্তরীণ পর্দা বিভাগ। বর্তমানে এতে ২৫০ জনের বেশি শিল্পী নিয়োজিত আছেন।
যখন থেকে কাবায় গিলাফ পরানো হয়
হিজরতের পূর্বে কে গিলাফ পরিয়েছিল তাতে মতবিরোধ থাকলেও সকলে ঐকমত্য যে, হিজরতের ২২০ বছর আগে বাদশাহ তুব্বা আবি কারব আসাদ এ গিলাফের প্রথম প্রচলন করেছিলেন। মক্কা বিজয়ের পর ইসলামের নবী মুহাম্মাদ (সা.) এবং হজরত আবু বকর (রা.) কাবা শরিফে গিলাফ পরিয়ে দেন। এরপর থেকে মুসলিশম খলিফা এবং শাসকেরা এ ধারা অব্যাহত রেখেছেন। এ ছাড়াও নারীদের মধ্যে সর্বপ্রথম কাবা শরিফের গিলাফ পরানোর সৌভাগ্য অর্জন করেন আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিবের জননী নুতাইলা।
যে সময় গিলাফ পরিবর্তন করা হয়
গিলাফ তৈরি করার পর তা কাবা শরিফের চাবিরক্ষক বনি শাইবা গোত্রের মনোনীত খাদেমের কাছে হস্তান্তর করা হয়। হজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর ১০ জিলহজ সবার সহযোগিতায় কাবা শরিফের নতুন গিলাফ গায়ে জড়ানো হয়। গিলাফ পরিবর্তনের কাজে মসজিদুল হারার ও মসজিদে নববির কার্যপরিচালনা পরিষদের তত্ত্বাবধায়ক নেতৃত্ব দেন। এ সময় সৌদি বাদশার প্রতিনিধিসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকেন। পুরাতন গিলাফ ঠিকভাবে টুকরো টুকরো করে প্রতি বছর বিভিন্ন মুসলিম সরকারপ্রধান ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপহার দেওয়া হয়।
পরিশেষে প্রতি বছর হজের মওসুমের পূর্বে পবিত্র কাবাঘরের অভ্যন্তরভাগে জমজমের পানি দিয়ে ধৌত করার পর অতি মূল্যবান সুগন্ধি মেশক আম্বর ও উদ ছিঁটানো হয়। সৌদি সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে মক্কার সম্মানিত গভর্নরের নেতৃত্বে হারামাইনের ইমাম ও মুয়াজজিনের অংশগ্রহণে এই পুরো কার্যক্রমটি পরিচালিত হয়। মাঝে মাঝে সেখানে উপস্থিত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানগণ ও এই মহতি কাজে অংশগ্রহণের সুযোগ পান। আর কাবাঘরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সৌদি রাজপরিবারের। সৌদী সরকারের প্রধান (বাদশাহ) কাবা শরিফের মোতাওয়াল্লির দায়িত্বে থাকেন। পবিত্র হজ পালন করতে লাখ লাখ মুসলমান মক্কা শরিফে গমন করেন। জিলহজ মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে হজ অনুষ্ঠিত হয়। জিলহজ মাসের ১০ তারিখ ঈদুল আজহার দিন। এ দিন কোরবানি দিতে হয়, যা হজরত ইব্রাহিম (আ.) ও হজরত ইসমাঈল (আ.) এর স্মৃতি বহন করে চলেছে হাজার হাজার বছর ধরে।
হে আল্লাহ! প্রত্যেকটি মানুষকে হজের তাওফিক দান করুন। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সকল প্রার্থনা কবুল করুন। আমিন।
লেখক : কলাম লেখক ও গবেষক।
পাঠকের মতামত:
- জামালপুর অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের সাধারণ সভা, কমিটি পুর্নগঠন
- নড়াইলে আ.লীগকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্রকারীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সারছেন সুন্দরবনের মৌয়ালরা
- কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্স’র সাবেক চেয়ারমান আবুল কাশেমের মৃত্যুতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল
- দিনাজপুরে ছিনতাইকারী চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, মালামাল উদ্ধার
- লিবিয়ায় আটকে রেখে মুক্তিপণ দাবি, সালথায় যুবক গ্রেপ্তার
- নহাটা কালীবাড়ী কৃষ্ণ মন্দিরে মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান শুরু
- মেট্রোর ওপর দিয়ে টানা ইন্টারনেট ও ডিসের তার সরানোর নির্দেশ
- কাশ্মীরে গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১০
- ‘বাড়তি ভাড়া চেয়ে যাত্রীদের হয়রানি করলেই কঠোর ব্যবস্থা’
- আ.লীগ নেতাকে ফাঁসাতে গিয়ে ফেঁসে গেলেন মাদক কারবারি
- ‘ডামি নির্বাচনের সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে’
- ‘বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে জিয়াউর রহমানও কবরে শুয়ে লজ্জা পাচ্ছে’
- খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা সৈয়দ মুজাদ্দিদ আলী আর নেই
- জুনের মধ্যে প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
- নেচে-গেয়ে বরণ নিয়ে যা বললেন বিএসএমএমইউ ভিসি
- সবজিতে স্বস্তি, চাল পেঁয়াজ আলু চড়া
- ধনবাড়িতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- টাঙ্গাইলে কাভার্ড ভ্যানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত
- ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলন নিয়ে বিএনপির অন্দরে দ্বন্দ্ব
- ফাগুনের প্রকৃতিতে যেন আগুন লাগিয়েছে শিমুল ফুল
- ড. ইউনূসের মিথ্যাচারে বিস্মিত সুশীল সমাজ
- ‘নির্বাচনে যে টাকা খরচ হয়েছে সেটা আমি তুলব’
- দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- ঈদ সামনে রেখে বেড়েছে আতর সুরমা বিক্রি
- যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া সাড়ে ৪ লাখ টাকা ফিরিয়ে দিলেন ইজিবাইক চালক
- জীবিতকে ‘মৃত’ দেখানোয় ইউপি চেয়ারম্যান ও নারী সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা
- জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ ভিসির শ্রদ্ধা
- চিত্রনায়ক সিয়ামের জন্মদিন আজ
- ‘সবার সমর্থন পেলে শান্ত অসাধারণ অধিনায়ক হবে’
- যশোরে অস্ত্র ও মাদক মামলায় দুইজনের কারাদণ্ড
- যশোরে পাচারকারীর পায়ূপথে পাওয়া গেল ৭০ লাখ টাকার স্বর্ণেরবার
- ষষ্ঠ দিনে ১ ঘণ্টাতেই শেষ রেলের ১৪ হাজার টিকিট
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, স্বস্তির হবে ঈদযাত্রা
- কাপাসিয়ায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- পরিবহন সেক্টরে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধে বিএমপির কঠোর হুঁশিয়ারি
- সাভারে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আহত যুবকের মৃত্যু
- ‘বিএনপির হৃদয়ে এবং চেতনায় পাকিস্তান’
- ফরিদপুরে ঐক্যের ডাক দিয়ে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় নেতা বিপুল
- দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪০
- জাতিসংঘে স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- রমনা কালিবাড়িতে শতাধিক বাঙালি ইপিআরকে পাক সেনারা নৃশংসভাবে হত্যা করে
- আরও কমলো দেশের রিজার্ভ
- ‘যত জঙ্গি ধরেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন’
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলবে ১৫ টি ফেরি ও ২২ টি লঞ্চ
- শাশুড়ীকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূ ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড
- বিধবা মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেপ্তার
- বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যানিং দপ্তরের উপ-পরিচালককে সাময়িক বহিষ্কার
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !