মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ও ভুয়ামুক্ত তালিকা প্রণয়ন বিষয়ে সংসদ সাদস্যরা নীরব কেন?
আবীর আহাদ
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শৌর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলেই অনেকে জাতীয় সংসদের সদস্য হয়েছেন। হয়েছেন মন্ত্রী। উপদেষ্টা। আরো কতো কী! এসব সংসদ সদস্যদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যারা বীর মুক্তিযোদ্ধাও। জাতীয় সংবিধানে যে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সাংবিধানিক স্বীকৃতি নেই, মুক্তিযোদ্ধা না-হয়েও যে বিপুলসংখ্যক অমুক্তিযোদ্ধা, এমনকি রাজাকাররাও মুক্তিযোদ্ধা বনে গেছে, সেসব তারা জেনেও কেনো যে গভীর নীরবতা পালন করে আসছেন তা আমাদের একেবারেই বুঝে আসে না! এ দুটি বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও জনসমাজে বিপুল আলোচনা-সমালোচনা এবং এগুলো সমাধানের প্রবল দাবি উঠলেও জাতীয় সংসদে অবস্থানকারী সংসদ সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে এবং জাতীয় সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে উত্থাপন করার এখতিয়ার থাকলেও তারা মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন! তাদেরই বা দুর্বলতা কোথায়? কেউ এসব বিষয় জাতীয় সংসদে উত্থাপন করতে নিষেধ করেছেন কিনা তাও আমরা জানি না! তবে তাদের হাবভাব দেখে মনে হয়, কেউ বা কারা পর্দার আড়ালে কলকাঠি নাড়ছেন! মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক ভাবে স্বীকৃতি দেয়া হবে না! ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বাতিল করা হবে না!
আজ বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। অনেকেই এদেশে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী, এমপি, সচিব, সেনাপতি, বড় ব্যবসায়ী-শিল্পপতিসহ আরো অনেক কিছু হয়েছেন হচ্ছেন ও হবেন-এসব বড়োই পরিতৃপ্তি ও গর্বের বিষয়। কিন্তু বাংলাদেশটি টেবিলের আলোচনায় বসে স্বাধীন হয়নি। একটি বিশ্বালোড়িত রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশটির স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। আর সেই মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা অর্জনের পশ্চাতে রয়েছে প্রায় দেড় লক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধার সীমাহীন শৌর্য বীর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বের অবদান।
কিন্তু অতি পরিতাপের বিষয়, আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের অবদানের ভিত্তিতে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হলেও দেশের জাতীয় সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দু'টি স্থান পায়নি! আমরা মনে করি না এটি সংবিধান প্রণেতারা ইচ্ছেকৃতভাবে শব্দ দু'টি এড়িয়ে গিয়েছেন। হয়তো সংবিধান রচনায় তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে এটি হতে পারে। অনেক দেরিতে হলেও আমিই সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে এ-বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় এনে শব্দ দু'টি সংবিধানের যথাযথ স্থানে সংযোজন করার দাবি জানিয়ে আসছি। দাবিটি এখন মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। সংবিধানে শব্দ দু'টি বিশেষ করে 'মুক্তিযুদ্ধ' শব্দটি লিপিবদ্ধ না থাকার ফলে চরম ইতিহাস বিকৃতি ঘটছে। কেউ কেউ মুক্তিযুদ্ধকে গোলমালের বছর, গৃহযুদ্ধ, ভাইয়ে ভাইয়ে যুদ্ধ, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ইত্যাকার অপবিশেষণে মণ্ডিত করে গোটা রক্তাক্ত মুক্তিসংগ্রামের পথ বেয়ে অনুষ্ঠিত মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করে থাকেন!
অনেক বিদগ্ধজন এ-যুক্তি পেশ করেন যে, মুক্তিসংগ্রামই মুক্তিযুদ্ধের নামান্তর। তাই যদি হবে তাহলে বাংলা ভাষার অভিধানে মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দুটি ভিন্নভাবে লিপিবদ্ধ হতো না। এমনকি ইংরেজি ভাষায়ও এ-দু'টি শব্দের ভিন্ন নাম রয়েছে। যেমন, Liberation Struggle (মুক্তিসংগ্রাম) ও Liberation War / War of Liberation (মুক্তিযুদ্ধ) । মুক্তিযুদ্ধ হলো একটি জাতির জাতীয় স্বাধীনতা ও আর্থসামাজিক মুক্তি তথা জাতির সার্বিক মুক্তির আকাঙ্খা, আর সেই মুক্তির আকাঙ্খা বাস্তবায়নের প্রয়োজনে সংগঠিত হয় যে সশস্ত্র যুদ্ধ-সেটিই মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর সুমহান নেতৃত্বে সেই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। এখানে ঐতিহাসিক ও দার্শনিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধ বা সশস্ত্র যুদ্ধই মুখ্য। এমনকি ২৬মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার বাণীতে বঙ্গবন্ধু সশস্ত্র যুদ্ধেরই নির্দেশনা দিয়েছিলেন।
অনেকে যারা মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার সুযোগ থাকলেও জীবনের মায়া ও দেশপ্রেমের অভাবে তাতে অংশগ্রহণ করেননি এবং অনেকে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতা করেছিলো, তারা তাদের মানসিক দৈন্যতা ও পরশ্রীকাতরতার জন্যে মুক্তিযুদ্ধকে এখনো মেনে নিতে পারেনি। মুক্তিযোদ্ধাদের নাম শুনলে তাদের গাত্রদাহ শুরু হয়। অথচ তারাই মুক্তিযুদ্ধের যাবতীয় ফসল দু'হাতে লুটেপুটে খাচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গাত্রদাহের মুখ্য কারণ হলো, বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের সিংহভাগই ছিলেন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি। সেই দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধারা দেশটি স্বাধীন করে এমন একটি ঐতিহাসিক কাজ করে ফেলেছেন যার ফলে তথাকথিত ধনিক ও সুবিধাবাদী-পরজীবী শ্রেণী সহজে তাদের স্বীকৃতি দিতে চান না! তাদেরই অনেকেই আবার অর্থ আত্মীয়তা ও রাজনৈতিক সংযোগে মুক্তিযোদ্ধা বনেও গেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা সবার আগে লুটে নিয়েছেন। এই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সাংবিধানিক স্বীকৃতি এবং ভুয়ামুক্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার বিষয়ে একেবারেই নীরবই শুধু নয়, এসব দাবির বিপক্ষে তাদের অবস্থান। তারা মনে করে, মুক্তিযোদ্ধা হতে পেরেছি, এটাই তো গর্বের, আর কী? এরাই মূলত: মুক্তিযোদ্ধাদের চরম শত্রু। আর শাসকগোষ্ঠী ? তারা মুক্তিযুদ্ধের সবটুকু ফসল ভোগ করে আসছেন, কিন্তু তারাও মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় মর্যাদা ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে উদাসীন। ফলে মুক্তিযুদ্ধের গর্বিত সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা তাদেরই প্রতিষ্ঠিত দেশে মানবেতর জীবনযাপন করে চলেছেন। এক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু-কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত বদান্যতায় মুক্তিযোদ্ধারা একটি যৎকিঞ্চিত মাসিক ভাতা পাচ্ছেন।
জাতীয় সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দুটি সংযোজনের বিষয়ে অনেকে এ-অভিমত প্রকাশ করেন যে, যেহেতু বঙ্গবন্ধুর হাতেগড়া সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দদ্বয় সংযোজিত হয়নি, সেহেতু এখন সংবিধানে তা লিপিবদ্ধ করা যাবে না। ৭২ সালের সংবিধানে তো অনেক কিছুই লিপিবদ্ধ হয়নি বিধায় বিগত ৫০ বছরের মধ্যে সংবিধানে নতুন অনেক কিছুই লিপিবদ্ধ হয়েছে। সংবিধান কোনো কোরআনের বাণী নয় যে তাতে হাত দেয়া যাবে না। জাতীয় স্বার্থে ও সময়ের প্রয়োজনে সংবিধান পরিবর্তন পরিবর্ধন সংযোজন ও বিয়োজন হতেই পারে। তা হয়েছে হচ্ছে এবং হবেই। সেক্ষেত্রে জাতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বিষয় 'মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ' শব্দদ্বয় সংবিধানে সন্নিবেশিত হলে বরং আমাদের জাতীয় মর্যাদা ও গরিমা অধিকতর মহিমান্বিতই হয়।
এ-বিষয়টি বঙ্গবন্ধু-কন্যা এবং জাতীয় সংসদের সদস্যরা সুবিবেচনায় নিতে পারেন। এটা তিনিসহ গোটা বাঙালি জাতি ও বিশ্ববাসী জানেন যে, তাঁর মহান পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক। মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক। তাঁর নামে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী সরকারের প্রতিষ্ঠাতা-রাষ্ট্রপতিও ছিলেন বঙ্গবন্ধু। তাঁর দুই গর্বিত ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামালসহ তাঁর তাঁর বংশধর ও আত্মীয়স্বজন ছিলেন সেই মুক্তিযুদ্ধের প্রথমসারির সংগঠক-মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর সরকারের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দদ্বয় যদি সাংবিধানিক স্বীকৃতি পায় তাহলে তিনিসহ তাঁর গোটা পরিবার ও বংশধর সবচেয়ে আরো বেশি মহিমান্বিত, আরো বেশি গর্বিত ও আরো বেশি সম্মানিত হবেন।
আমরা তো এও জানি, জাতীয়, সময় ও ব্যক্তিস্বার্থের প্রয়োজনে জাতীয় সংবিধানে অনেক সংশোধনী সংযোজন ও বিয়োজন হয়েছে। সে-ক্ষেত্রে জাতীয় ইতিহাস ও মর্যাদার প্রয়োজনে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ শব্দ দু'টি সংবিধানে সংযোজন করতে অসুবিধা থাকার তো কোনো কারণ নেই! মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত দেশের সর্বসুযোগ ভোগ করা যাবে, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের কথা সংবিধানে লিপিবদ্ধ করা যাবে না, এটা কি মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতি চরম অবজ্ঞা নয়?
এবার আসি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রসঙ্গে। মুক্তিযোদ্ধা কারা- এ-বিষয়ে বঙ্গবন্ধুই সুস্পষ্ট সংজ্ঞা দিয়ে গেছেন। সেটি হলো, 'মুক্তিযোদ্ধা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি যে-কোনো একটি সংগঠিত দলের (ফোর্স) সদস্য হিশেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।' বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার আলোকে সশস্ত্র বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা কোনো অবস্থাতেই দেড় লক্ষের বেশি হবে না। কিন্তু আজ মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দু'লক্ষ একত্রিশ হাজারের উর্দ্ধে বলে আমরা জানতে পেরেছি।
কিন্তু অতি পরিতাপের বিষয় যে, বঙ্গবন্ধুর সেই কালজয়ী মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সরকারের নানান গোঁজামিলের সংজ্ঞার সুযোগে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় হাজার হাজার অমুক্তিযোদ্ধা এমনকি রাজাকারদের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে। এর ফলে মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হওয়ার পাশাপাশি অমুক্তিযোদ্ধারা রাষ্ট্রীয় অর্থ ও অন্যান্য সুবিধাদি ভোগ করছে বিধায়, উনিশশো বাহাত্তর সালে বঙ্গবন্ধু সরকারের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞার আলোকে আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সঠিক তালিকা প্রণয়নের জন্য একটি জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই তদন্ত কমিশন গঠন করার কথা বলেছি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তথা সরকার এসব বিষয়ে বিন্দুমাত্র ইতিবাচক চিন্তা করছে কিনা তা আমাদের জানা নেই। ফলে আমরা মুক্তিযোদ্ধারা ক্ষুব্ধ অপমানিত ও ব্যথিত হৃদয় নিয়ে মর্মাহত জীবনযাপন করছি।
পরিশেষে সরকার, জাতীয় সংসদের সদস্য ও সচেতন দেশবাসীর উদ্দেশে আমাদের নিবেদন এই যে, জাতীয় ইতিহাস, মর্যাদা ও জাত্যাভিমান বিষয়ে অস্পষ্টতা ও ধুম্রজাল সৃষ্টি করে রাখা ইতিহাস ও সভ্যতা-ভব্যতা বিকৃতির সামিল। যে দেশটি একটি বিশ্বালোড়িত সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সীমাহীন শৌর্য বীর্য ত্যাগ রক্ত ও বীরত্বে পৃথিবীতে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিশেবে আত্মপ্রকাশ করেছে, সেই মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ঐতিহাসিক অবদানের স্বীকৃতি অবশ্যই আমাদের জাতীয় সংবিধানের যথাযথ স্থানে সন্নিবেশিত হওয়া বাঞ্ছনীয়। পাশাপাশি জাতীয় ইতিহাস ও মর্যাদার প্রশ্নে মুক্তিযুদ্ধের গর্বিত বীরসৈনিক মুক্তিযোদ্ধাদের একটি স্বচ্ছ ও সঠিক তালিকা প্রণীত হওয়া একান্ত জরুরী বলে আমি মনে করি।
লেখক : সভাপতি, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
পাঠকের মতামত:
- ভৈরবের ঐতিহ্যবাহী কমলপুর হাজী জহির উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয় কলেজে উন্নীত
- পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিয়ে দেওয়ায় পোলিং কর্মকর্তা প্রত্যাহার
- ভৈরবে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
- বোস্টনে নিজ বাড়ি থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বান্ধবীর মরদেহ উদ্ধার
- ঈশ্বরদীর বাজারে উঠেছে অপরিপক্ক লিচু, বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে
- জামালপুর সদরে ভোটার উপস্থিতি একেবারেই কম
- নড়াইলে বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু
- গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন
- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী আজ
- ‘চলচ্চিত্র ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বাচসাস’র ভূমিকা প্রশংসনীয়’
- নন্দিত ৮ শিল্পীর এক অ্যালবাম ‘ঐশ্বর্য’
- টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল আয়ারল্যান্ড
- আফতাবনগরে পশুর হাট বসানোর ইজারা বিজ্ঞপ্তি স্থগিত
- হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ডিএমপির মাদক বিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
- ‘দেশে এস্ট্রোজেনেকা টিকার কোনো পার্শপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি’
- ‘সংসদ নির্বাচনের মতো উপজেলা ভোটও জনগণ বর্জন করবে’
- ‘এদেশে ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা’
- প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু
- করোনার টিকা প্রত্যাহার করছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা
- আজ বিশ্ব গাধা দিবস
- কানাইপুরে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালায় রাজাকার ও বিহারীরা
- সোলসের গানে মুগ্ধ ডেনভার
- ধামরাইয়ের সাবেক চেয়ারম্যানের ছোটো ভাইয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
- জাতীয় সংসদে গ্রাম আদালত বিল পাস
- নগরকান্দায় কালবৈশাখী ঝড়ে বজ্রপাতের শব্দে ২১ ছাত্র আহত
- আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম
- দুই ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
- গোপালগঞ্জে ২০ দিন পর ব্যবসায়ীর লাশ উত্তোলন
- বাগেরহাটে ছাদ থেকে পড়ে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু
- মোংলা বন্দরে কাস্টমসের শুল্ক জটিলতায় আটকা ২০ অ্যাম্বুলেন্স, বারবিডা’র ক্ষোভ
- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর জন্মদিন বুধবার
- সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত
- ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাচনের ভোট কাল
- দিনাজপুরে আইইবি’র ৭৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
- শ্যামনগরের দুর্গম দুই দ্বীপ ইউনিয়নে আজই যাচ্ছে ব্যালট
- দিনাজপুরে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু
- বাগেরহাটে দু’টি উপজেলায় নির্বাচন, ভোট কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে নির্বাচনী সামগ্রী
- দিনাজপুরে ৩ উপজেলায় নির্বাচন বুধবার
- ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ‘অবহিতকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণ’ কর্মশালা
- মহম্মদপুরে হাজী বজলুর রহমান মাস্টার আর নেই
- পলাশবাড়ীতে মেয়র পুত্রের ব্যক্তিগত উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
- উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ভূঞাপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
- ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
- মির্জাপুরে গজারি বনে আগুন ধরিয়ে ফায়দা লুটতে চায় দুর্বৃত্তরা
- টানা পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন পুতিন
- বোয়ালমারীতে বজ্রপাতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীসহ আহত ৮, দুই গরুর মৃত্যু
- শতবর্ষী জেলা পরিষদ ভবনসহ পুরাতন সকল ভবন রক্ষার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
- পলাশবাড়ীতে মাংস ব্যবসায়ীদের নিয়ে অবহিতকরণ সভা
- ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !