নির্বাচনে যত ভয় কি জানি কি হয়
মীর আব্দুল আলীম
নির্বাচন নিরপেক্ষ হবেই। নির্বাচন নিরপেক্ষ না হওয়ার সুযোগও নাই। কারন বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়; সরকার দল আওয়ামীলীগও বলছে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। বিদেশী প্রভু বন্ধু, দেশ, সংস্থা সবাই এক যোগে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। তাহলে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না কেন? সবাই যখন নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় তাহলে দেশেনিরপেক্ষ নির্বাচন হবেই। সবসময়, সবাই নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়, দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন কি আদৌ হয়? বিএনপির সময়ে, জাতীয় পার্টির সময়ের নির্বাচনও আমরা দেখেছি। তখনো নির্বাচন অনেক প্রশ্নবৃদ্ধ ছিল। আওয়ামীলীগ সরকারের সময়েরও নির্বাচন নানা কারণে প্রশ্নবৃদ্ধ হয়েছে। দিনের ভোট, রাতের ভোট, ভোট লুটের গল্প শুনেছি অনেক। জন্মের পর থেকেই ভোট চুরির কথা শুনছি। তবে সাধারন জনগণ মনে প্রাণে নিরপেক্ষ নির্বাচনেই প্রত্যাশা করে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এমন বিশ্বাস নিয়ে বসে আছে দেশের জনগণ। তবে নির্বাচন নিয়ে ভয় সবার মনে। নির্বাচন নিয়ে এত ভয় কেন? সবসময়ই নির্বাচনের ব্যাপারে সবার একই চাওয়া থাকে। কাজেকামে উল্টো দেখি মাঝেমাঝে। এখানেই যত ভয়; আগামী নির্বাচনে কি জানি কি হয়!
এবার নির্বাচনে কি হবে? সরকার দরের নেতারা বলছেন, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো ভিনদেশী রাষ্ট্রের প্রভুদের উপরে ভর করেছে, তারা ভাবছে তাদের চাপে নির্বাচন বুঝি অবাধ নিরপেক্ষ হরবে। ভাবছে হয়তো যার ভোট সেই দিতে পারবে এবার। এবার বুঝি ক্ষমত্যাচ্যুত হবে সরকার। বিগত (২০১৮) নির্বাচনের ব্যাপারেও কিন্তু আন্তর্জাতিক চাপ প্রবল ছিল, তখনও নির্বাচন সুষ্ঠু না হওয়ার ব্যাপারে অভিযোগ ছিলো বিরোধীদরগুলোর। ২০১৮ সালে একাদশ নির্বাচনে ৮০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ এবং তার নির্বাচনী জোট ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় লাভ করেছে। যেখানে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এবং তার নির্বাচনী জোট জয়ী হয়েছে ৭টি আসনে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২৩৪টি আসনে জয়লাভ করে নিরাপদ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচনে জয়লাভ করে। তবে বিরোধী জোট নির্বাচন বর্জন করায় এই নির্বাচনটি বেশ বিতর্কিত ছিল। দশম নির্বাচন বর্জনের ফলে ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৫৩টি আসনের সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়। সব মিলিয়ে আগত সংসদ নির্বাচনের নিরপেক্ষতার ব্যাপারে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
কথা বললে অনেক কি বলতে হবে। আমাদের দেখা মতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার শাহাবুদ্দিন সাহেবের অধীনে নির্বাচনটা মোটামুটি নিরপেক্ষ হয়েছে। এর আগে পরে অনেক নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার আগে এবং ওয়ান এলিভেনের আগে বিএনপি কি ধরনের নির্বাচন করেছিল সেটা দেশবাসী জানে। নিজেদের গদি আকড়ে রাখতে অনেক চেষ্টা করেছে দলটি। অতিরিক্ত ক্ষমতায় থাকার পর জাতীয় পার্টির প্রেসিডেন্ট হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ নিজের মসনদ টিকিয়ে
রাখতে সাধারণ মানুষের বুকে গুলি চালিয়েও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি। জোর করে ক্ষমতায় থাকা যায় কিন্তু যুগযুগ ধরে নয়; এটাই তার জলন্ত প্রমাণ।
লিভিয়ার গাদ্দাফি, ইরাকের সাদ্দাম কেউ টিকেনি শেষতক। যত ভালো কাজই করুক একসময় আওয়ামীলীগকেও হয়তো সরে যেতে হবে এটাই বাস্তবতা। এই সরকারও একসময় ক্ষমতাচ্যুত হবে, অন্য কোন সরকার দেশ চালাবে এটাই হয়তো স্বাভাবিক। তবে শেখ হাসিনার সরকারের সময় কিছু দৃশ্যমান উন্নয়নের কথা না বললে এ লেখার নিরপেক্ষতা হারাবে হয়তো। দীর্ঘ ১৪ বছরের বেশি সময় ধরে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় রয়েছে। এই কয়েকটা বছরে বাংলাদেশের মানুষ যেটা প্রত্যাশা করেনি এমন কিছু উন্নয়ন হয়েছে দেশে। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু নির্ন্মাণ প্রকল্প থেকে সরে দাঁড়ালে পদ্মা সেতু আমাদের কাছে স্বপ্ন হয়েই দেখা দেয়। কিন্তু এই প্রধানমন্ত্রীর সাহসিকতায় বাস্তবে রূপ নিয়েছে স্বপ্নের সেই পদ্মা সেতু।
সেতুর ওপারের জেলাগুলোর মানুষ আজ এ সেতুর কল্যাণে চরম সুফল ভোগ করছেন। বাণিজ্যিক গতিও বাড়িয়ে দিয়েছে এই সেতু। খুলনা, যশোর, বরিশাল, ফরিদপুর কিংম্বা অন্য কোন জেলাগুলোতে যেতে শুধুমাত্র ফেরির জন্য ৮/১০ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে মানুষকে। এখন সেখানে রাজধানী ঢাকা থেকে দু থেকে তিন ঘন্টায় পৌঁছে যাচ্ছে নিজ গন্তব্যে। যশোর কিংবা আশেপাশের জেলা
থেকে অনেকেই সকালে রওনা দিয়ে মন্ত্রনালয় কিংবা অফিসের কাজ সেরে আবার ফিরে যাচ্ছেন নিজ জেলায় এই সেতুর কল্যাণেই। এ সরকারের সময় দেশে কাঠামোগত উন্নয়নও হয়েছে প্রচুর। বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল, অফিস-আদালতের ভৌতিক উন্নয়ন লক্ষ্য করছি আমরা। ভাবা কি যায়, আকাশে আমাদের নিজস্ব স্যাটেলাইট, যানজটের শহরে মেট্রোরেল তাও আবার জাপানীজ মানের। উত্তরা থেকে যেখানে মতিঝিল দিলকুশা আসতে যেতে দিন পার হয়ে যায় সেখানে কয়েক মিনিটেই
মানুষ তার গন্তব্যে পৌঁছতে পারবে। এটার সুফল শুরু হয়েছেও। আধুনীক রানওয়েতে সমুদ্রের পানি ছুয়ে বিমান উঠানামা করবে এই বাংলাদেশে। এটা বোধ করি বিশ্বে একটাই। আর কক্সবাজারে এমন একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরি করা হয়েছে যেটা সহসাই উদ্বোধন হবে।
কক্সবাজারে যাবে রেল, তাওয়া আধুনিক। ঢাকায়, ঢাকার বাহিরে রাস্তায় অসংখ্য দ্বিতল, তিনতল ফ্লাইওভার, অনেকটা সিঙ্গাপুরের আদলে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দুবাইয়ের আদলে পূর্বাচলের ৩০০
ফিট সড়ক, মাওয়া সড়ক, প্রমত্তা সাগর মোহনায় টানেল, পানির নিচে দিয়ে যাবে গাড়ি। দূরত্ব কমিয়ে দেবে অনেকটা এমন আরও কত কী! এসব এ সরকারের সফলতা বলতে হবে। বিশ্ব মন্দার কারণে সারা বিশ্বেই অর্থনৈতিক একটা সংকট চলছে। বাংলাদেশে তা দৃশ্যমান বটে। তবে বাংলাদেশের সংকটা একটু বেশি। রিজার্র্ভ কমে যাওয়াটা মোটেও ভালো কোন লক্ষণ নয়। এ ব্যাপারে বহু ভুল ত্রুটিও রয়েছে এমন আলোচনা সমালোচনা আছে বহু। দেশ থেকে অর্থ প্রচারের অভিযোগ বহুদিন ধরে চলছে। একটা গোষ্ঠীর হাতে অর্থ চলে যাচ্ছে এমন অভিযোগ আছে। মানুষের নিত্যপণ্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।
মানুষের আয় কমেছে, ব্যায় অনেক বেড়েছে এসব কথা অসত্য বলার জো নেই। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে রাজনীতিবিদদের হাতে অর্থ কড়ি চলে যায় এটা পুরানো রেওয়াজ। পাড়া মহল্লার ছিঁচকে নেতারাও গাড়ি হাকে, লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে বৈধ এবং অবৈধ পথে। কোথাও কোথাও সাধারণ মানুষ নেতাকর্মীদের হাতে জিম্মি আছে চরম ভাবে। এমন তথ্য বোধ করি দেশের প্রধানমন্ত্রী কাছেও আছে। আগামী নির্বাচনে অনেক এমপি নমিনেশন নাও পেতে পারেন। এ সংক্রান্ত একটি সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন চ্যানেলে। যারা জনবিচ্ছিন্ন এবং লুটপাট কমিশনখোড়, জুলুমবাজ তাদের ব্যাপারে দলের উচ্চ মহলের রিপোর্ট রয়েছে। তারা হয়তো আগত সংসদ নির্বাচনে নমিনেশন পাবেন না
এমনটাই বলা হয়েছে সে খবর। এ খবর যদি বাস্তবে রূপ পায় তাহলে সুখবরই বলব দেশের জন্য। অনেক নেতা, এমপি, মন্ত্রী আছেন যাদের কারণে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। মানুষ তাদের মোটেও সহ্য করতে পারছে না। যারা সরকার দল করেন তারাও তাদের কারনে সরকারের সমালোচনা করছে এখন। তারা হয়তো আগামী নির্বাচনে নিজের দলেরই বিরোধ করতে পারে। সন্ত্রাসী লালন করা, মাদক নিয়ন্ত্রন, খনিখারাবিই তাদের মুখ্য কাজ।
সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করে তারা ক্ষমতায় থাকে, অবৈধ অর্থ উপার্জন করে। এসব নেতাদের নমিনেশন না দেওয়াই খুব বেশি প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। এসব সংসদীয় এলাকাগুলোকে যদি এজাতীয় অসৎ নেতাদের নমিনেশন না দিয়ে সৎ এবং ত্যাগীদের নমিনেশন দেওয়া হয় তাহলে সরকারের ভোট বাক্সে ভোট কিছুটা বেশি পড়বে এটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায়। এটাও সত্য দীর্ঘদিন ক্ষতির ক্ষমতায় থাকার পর জনগণ কিন্তু কিছুটা পরিবর্তন চায়। বিশেষ করে পরিবর্তন চায় নেতাকর্মীদের হাতে নিভৃতে হওয়ার কারণে, অসহায় বোধ করার কারণে। জনগণকে অসহায়ত্বের জায়গা থেকে তাদেরকে যদি সরিয়ে আনা যায় জনগণ উন্নয়নের কারনে হয়তো এই সরকারকে আবারও ভোট দিতে পারে। এজন্য নমিনেশনটা নিরপেক্ষ এবং সঠিক লোককে দেওয়া জরুরি হয়ে পরেছে।
লেখক : মহাসচিব, কলামিস্ট ফোরাম অফ বাংলাদেশ।
পাঠকের মতামত:
- ‘জনগণের কাছে হেরে যাওয়ার আগে ক্ষমতা ছেড়ে দিন’
- ‘জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম লক্ষ্য সিরিজ জয়’
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করলো তুরস্ক
- শুধু অভিযোগ নয়, করুন প্রশংসাও
- আজ বিশ্ব মুক্ত-গণমাধ্যম দিবস
- চট্টগ্রাম থেকে হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব গৃহীত
- ১০ টাকার টিকিটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- ‘বিক্ষোভের অধিকার সবার আছে, বিশৃঙ্খলার নয়’
- ‘প্রধানমন্ত্রীর উদারতার জন্যই বেগম জিয়ার শাস্তি স্থগিত রয়েছে’
- এসএসসি পরীক্ষার ফল ১২ মে
- 'পূর্ব বাংলায় অতি সাংঘাতিক মাত্রায় ত্রাস, বর্বরতা ও গণহত্যা চলেছে'
- কাপ্তাইয়ে ঝড়ে চলন্ত গাড়ির ওপর ভেঙে পড়ল গাছ, আহত ২
- মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় কামাল হোসেন ফের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- পটুয়াখালীতে সাংবাদিক-রাজনীতিক আব্দুর রশিদের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- ‘দেশে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনা আছে’
- ‘তাপপ্রবাহে শ্রমজীবীদের বাঁচাতে সরকার কিছুই করছে না’
- ‘শাকিবের পরিবার বিরক্ত হয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে’
- কাপাসিয়ায় স্কাউটসের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সাভারে পৃথক অভিযানে ৫ আসামি গ্রেফতার
- ৩ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
- ‘ছাঁটাই ছাড়া চাল বাজারজাতে মিলারদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে’
- বদিউজ্জামানের ওপর হামলা চালিয়ে থানায় ঢুকে উত্তাপ ছড়ালো আমিনুল সমর্থকরা, সুষ্ঠ নির্বাচনী পরিবেশ ফেরানোর দাবি
- কালিগঞ্জে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির হাড়গোড় উদ্ধার, আটক ১
- মৌলভীবাজারে শিল্পায়নের নামে হাওর ধ্বংসের প্রতিবাদ ও পরিবেশের হৃৎপিণ্ড কাউয়াদিঘি রক্ষার দাবি
- তীব্র তাপদাহে ফরিদপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির শরবত বিতরণ অব্যাহত
- আগৈলঝাড়ায় ভোটযুদ্ধে ১৩ প্রার্থী
- ‘পঁচাত্তরের পর দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে’
- লোহাগড়ায় উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
- রাঙ্গামাটিতে বজ্রপাতে ২ নারীর মৃত্যু
- পাংশায় সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে নাগরিক সমাজের মতবিনিময় সভা
- ভোটে প্রভাব বিস্তার করবেন না: মন্ত্রী-এমপিদের ইসি
- সোনা রপ্তানিতে বাংলাদেশে উজ্জ্বল সম্ভাবনা
- বশেমুরবিপ্রবিতে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা
- পাংশায় বিদেশি পিস্তল সহ সাবেক মেম্বার গ্রেফতার
- পোশাক শ্রমিকদের নিপীড়ন নিয়ে অ্যামনেস্টির মিথ্যাচার
- নিজেদের করা পাপ নিজেদেরই মোচন করতে হবে
- বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায় ৮০টি সৌদি কোম্পানি
- শৈলকুপায় একজনকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা
- মিথ্যা মামলা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে খসরু চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন
- উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে প্রায় ৫ হাজার পর্যবেক্ষক
- ভৈরবে তাপদাহের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লোডশেডিং, জনজীবন অতিষ্ঠ
- গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
- ভৈরবে ভ্রমণতরী ডুবে ৯ জনের মৃত্যুর ঘটনায় বাল্কহেডের চালক গ্রেপ্তার
- দাম কমলো এলপি গ্যাসের
- ভৈরবে নূরানী কয়েল ফ্যাক্টরীতে আগুনে অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি
- ধানে ভরপুর ভৈরবের মোকাম, দাম নিয়ে হতাশ কৃষক-ব্যবসায়ীরা
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতির শ্রদ্ধা
- গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বর্তমান সরকারের ভূমিকা
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !