‘টেক ব্যাক’ নাকি ‘গো এহেড’— বাংলাদেশের গন্তব্য কোন পথে?
ওয়াজেদুর রহমান কনক
একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার দিবসটিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে একটি ভিডিও তে দেখলাম ’টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ লেখা ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে গ্রেনেড হামলার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করছে। তিনি বোঝাতে চাইছেন সেদিনের শান্তি সমাবেশ মুক্তাঙ্গণ থেকে কোন পূর্ব ঘোষণা না দিয়েই বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে স্থানান্তর করা হয়েছে। আর এই স্থানান্তরকে তিনি গ্রেনেড হামলার কারণ হিসেবে জাহির করতে চাইছেন। অধ্যাপক আরাফাত এ রহমান, নিঝুম মজুমদার ভিডিও তে তারেক রহমানের নির্জলা মিথ্যাচারের দলিল প্রমাণ উপস্থাপন করেছেন। তারা দুজনই সে সময়ের জাতীয় পত্রিকা গুলোতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যে প্রচারণামূলক একটি বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল সে গুলো উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা পূর্ব ঘোষণা দিয়েই সমবেত হয়েছিল।
এক সময়ের দারিদ্রপীড়িত, দুর্নীতিতে টানা পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন কোনো একটি দেশের সেই সময়ের শাসকগোষ্ঠী যখন পুনরায় দেশটির ক্ষমতায় ফিরে আসার জন্য স্লোগান দেয় ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’, তখন দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ করে তারুণ্যে উজ্জীবিত নতুন প্রজন্মের নৈতিক দায়িত্ব হয় যে, দেশ পরিচালনার দ্বায়িত্ব তাদের হাতে তুলে দেওয়ার আগে অন্তত একবার তাদের এজেন্ডাটি যাচাই করে দেখা।
তরুণ প্রজন্মের নৈতিক দায়িত্ব হয় খোঁজ নিয়ে দেখা যে, বিএনপি-তারেক রহমান গংরা যে বাংলাদেশকে ব্যাকে (অতীতে) ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন, বাংলাদেশের সেই ব্যাক বা অতীতটি কেমন ছিল?
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পেরিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা যখন আজ অনুন্নত দেশের তালিকা থেকে নিজেদের তুলে এনেছে উন্নয়নশীল দেশে এবং ধারাবাহিকভাবে উন্নত দেশের পথে দৌড়াচ্ছে; তখন তরুণ প্রজন্মের কাছে প্রশ্ন জাগে ওরা দেশকে পেছনে কেন নিয়ে যেতে চায়? পেছনের ইতিহাসটা তবে কী?
দেশের মানুষের কাছে এ পর্যায়ে যখন অতিদারিদ্র-অনাহার কেবলই অতীত; দুর্যোগপূর্ণ ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের ব-দ্বীপে যখন আজ পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, শত শত মহাসড়ক, পাতাল সড়কের মতো অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পগুলো দৃশ্যত বাস্তব— ঠিক তখনই দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়া তারেক রহমান ও তার দল বিএনপি দেশকে এমন কি দিতে চায় যা তারা অতীতে দিয়েছিল?
আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে— তবে কি তারেক রহমানরা আবারো হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টানদের সংখ্যালঘু আখ্যা দিয়ে নির্যাতন করে দেশ ছাড়া করতে চায়? তবে কি তারেক রহমানরা শেখ হাসিনার একদিনে একসঙ্গে ১০০ সেতু উদ্বোধনের পরিবর্তে একদিনে একসঙ্গে ৬৩টি জেলায় বোমা ফাটিয়ে জঙ্গিবাদকে লালনের রাষ্ট্রীয় উৎসব করতে চায়? তারেক রহমানরা কি ‘তুমি কে আমি কে? বাঙালি বাঙালি’; ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা’র পরিবর্তে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে দিয়ে ‘আমরা হবো তালেবান, বাংলা হবে আফগান’ স্লোগান দেওয়াতে চায় আবারো?
টেক ব্যাক বাংলাদেশের নামে তারেক রহমান কি তবে পুনরায় ১০ ট্রাক অস্ত্র ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে তুলে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের অকৃত্রিম বন্ধু প্রতিবেশী এই রাষ্ট্রটির অখণ্ডতাকে খণ্ড খণ্ড করে বাংলাদেশকে বিপদে ফেলতে চায়? বিসিএসসহ চাকরির পরীক্ষাগুলোতে যখন সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে তরুণদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে, তখন এই চাকরিপ্রত্যাশী লাখ লাখ তরুণ কি আবারো 'বিসিএস ক্যাডার' হওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে 'ছাত্রদলক্যাডার' হওয়ার যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ?
এমপি আহসানুল্লাহ মাস্টার, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, মঞ্জুরুল ইমাম, স্বপন জোয়ারদারদের মতো মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের লোকদের আবারো দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে গুলি করে মারার জন্যই কি টেকব্যাক চায় তারেক রহমান ? অপারাশেন ক্লিন হার্টের নামে বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে নির্যাতনের মাধ্যমে পঙ্গু করে দিতে চায়? বিএনপির শাসনামলকে বিশ্লেষণ করে নতুন প্রজন্ম খুব গভীরভাবে জানতে চায়, টেক ব্যাক বাংলাদেশ স্লোগানের অন্তর্নিহিত অর্থ আসলে কী!
২০০১-২০০৬ সালের বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলকে যে কোনো দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলেই বোঝা যায় বিএনপি ও দুর্নীতি যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ । যদিও সেসময় দুর্নীতি সূচকে বাংলাদেশের ঈর্ষনীয় অগ্রগতির(!) দুঃসংবাদ দেশের সংবাদ মাধ্যমে প্রচারের সুযোগ খুব একটা দেয়নি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য বিদেশীদের কাছে নালিশ করা পার্টি বিএনপি।
বিএনপির পরিবারতান্ত্রিক কাঠামোবদ্ধ দুর্নীতির উদাহরণ হয়ে এখনো টিকে আছে আরাফাত রহমান কোকোর সিমেন্সের দুর্নীতি , তারেক রহমানের হাওয়া ভবনের নামে দুর্নীতি উৎসব ভবন। যেখানে সিমেন্স গ্রুপের পক্ষ থেকে তৎকালীন সরকার প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে ঘুষ প্রদানের বিষয়ে স্বীকারোক্তি পাওয়া যায়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালে বিভিন্ন সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে মার্কিন বিচার বিভাগ কোকোর কয়েকটি ব্যাংক হিসাব উল্লেখ করে বাজেয়াপ্ত করার জন্য মামলা করে। এই ব্যাংক হিসাবগুলোতে অভিযোগ অনুযায়ী কোকোর সিমেন্স এবং চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কাছ থেকে ঘুষ বাবদ নেওয়া ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার গচ্ছিত ছিল। পরবর্তীতে সেখানের বেশ কিছু টাকা বাজেয়াপ্তও করা হয়। আর জিয়াতন্ত্রের দুর্নীতি সবচেয়ে বড় মাস্টারমাইন্ড হিসেবে উইকিলিকসে বিশ্বের সাড়া জাগানো দুর্নীতিবাজদের পাশে উঠে আসে তারেক রহমানের নাম।
তারেক রহমানের মানি লন্ডারিং-এর ফিরিস্তি পাওয়া যায় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে। সেখানে উঠে আসে তারেক ও তার সহযোগী গিয়াস উদ্দিন আল-মামুনের সিঙ্গাপুরের একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নির্মাণ কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের পরিচালক এবং চীনের হারবিন ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশনের এক দেশীয় প্রতিনিধির কাছ থেকে টঙ্গীতে ৮০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের টেন্ডার পাওয়ার জন্য প্রায় সাড়ে ৭ লাখ মার্কিন ডলার ঘুষ নিয়েছিল। সাড়া জাগানো আরও একটি দুর্নীতি মামলার অন্যতম নাইকো দুর্নীতি মামলা। যেখানে তৎকালীন সরকারের জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যায়– ‘নাইকো বাংলাদেশ থেকে তাদের ঠিক করা দামে গ্যাস কিনতে পারবে, তা বিক্রি করতে পারবে’ এই শর্ত বাস্তবায়নের বিনিময়ে কানাডিয়ান ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৮৪ ডলারের একটি গাড়ি হাতিয়ে নিয়েছিলেন মন্ত্রী। আর এর পাশাপাশি সচরাচর আলোচিত জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি, খাম্বা-কাণ্ড, বড়পুকুরিয়া দুর্নীতি কিংবা গ্যাটকো দুর্নীতির মতো ঘটনাগুলোতো আছেই।
এখন প্রশ্ন হলো কী বিশ্বাসের বলে তরুণ প্রজন্ম আবার দুর্নীতি ব্যবসায়ীদের হাতে দেশকে তুলে দিবে? দেশকে এই “সেবা”(!) করার বদলে আর কি-ই বা করার যোগ্যতা আছে তাদের? করোনার মধ্যে ভঙ্গুর বিশ্ব অর্থনীতিতে জিডিপির সচল চাকা, দারিদ্র দূরীকরণের চাক্ষুষ একের পর এক দৃষ্টান্ত আর দেশের কোনায় কোনায় শতভাগ বিদ্যুতায়নের বিকল্প হিসেবে তবে কেন তরুণ প্রজন্ম আবার পাতালপুরে ফিরে যেতে চাইবে?
ক্ষমতা থেকে বিচ্যুত হয়ে বিএনপির কী ও কেমন গুণগত পরিবর্তন এসেছে তরুণ প্রজন্ম তাও দেখেছে তাদের ২০০৯ পরবর্তী আন্দোলনের গতিপ্রকৃতি বিশ্লেষণ করে। গদি টিকিয়ে রাখতে ব্যবহার করা ধর্মভীরু জনতার আবেগ বিক্রির পুরনো অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে একেরে পর এক সমর্থন যোগাতে দেখা যায় শাপলা তাণ্ডবের মতো আন্দোলনগুলোতে। আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করে কত শত মানুষের জীবনকে থামিয়ে দিয়েছে শুধুমাত্র ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতি করার জন্য। এসবকিছু বিশ্লেষণ করলে পরিষ্কার হয়ে যায় শাইখ আবদুর রহমান ও বাংলা ভাইদের উত্থানের পেছনের কলকাঠি।
ক্ষমতায় থাকাকালীন ‘জজ মিয়া নাটক’ সাজিয়ে বিরোধী দলকে বিশেষ করে বাংলাদেশের শেখ পরিবারকে সমূলে ঘায়েলের চেষ্টায় মগ্ন থাকা দলটি রাতারাতি দেশের স্বাধীনতা সর্বোভৌমত্বের তোয়াক্কা না করে “গণতন্ত্র”-এর বুলি আওড়িয়ে বেড়ায় দূতাবাসে দূতাবাসে। আর আন্দোলনের সবচেয়ে দৃশ্যত দিক হয়ে দাঁড়ায় ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধের বিচার চলাকালে তাদের বিরোধিতা, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচন প্রতিরোধ করতে কোরআন শরিফ পুড়ানো, ২০১৫ সালে বেগম জিয়া ঘোষিত “অবরোধ কর্মসূচি”-এর নামে জামায়াত-বিএনপির সশস্ত্র বাহিনীর দেশব্যাপী চালানো অগ্নিসন্ত্রাস ইত্যাদি।
কোমলমতি স্কুলগামী শিশু থেকে শুরু করে শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যসহ এ সময় সারা দেশে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ নিহত হয়। সামনে আসে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াসহ শীর্ষ নেতাদের টেলিফোনযোগে বিএনপি-জামাত নেতাকর্মীদের মানুষ হত্যার নির্দেশনার রেকর্ড। টানা ১৩ বছরের বেশি সময় বিরোধী দলে থেকে অগ্নিসন্ত্রাস, স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি, আর উগ্রবাদীদের উস্কানি দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চাওয়া দলটিকে আমরা তরুণ প্রজন্ম ঠিক কী কারণে চাইব— এর পক্ষে যৌক্তিক কোনো বক্তব্য আমাদের কাছে নেই।
একটি দেশকে এগিয়ে যেতে হলে জনসাধারণের সামনে একটি স্বপ্ন ও একটি মডেল থাকা জরুরি। বর্তমানে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের স্বপ্ন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’। যেখানে একটি আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে থাকবে না দুর্নীতি, অবিচার, অশিক্ষা, রক্ষণশীলতা, ক্ষুধা ও দারিদ্র। আর বাস্তবিক মডেল হিসেবে সামনে হাজির হয়েছে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’। যেখানে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ আর গ্রামের স্কুলগুলোতে পর্যন্ত মাল্টিমিডিয়া সেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে জানান দিয়েছি—চাইলে আমরাও পারি। অতএব এখন এদেশের তরুণদের সামনে পথ পরিষ্কার। তারা দুর্নীতি, উগ্রবাদ, দরিদ্র আর পশ্চাৎপদতায় পর্যুদস্ত কোনো দেশে ফিরে যেতে চায় না। এদেশের তরুণদের চোখে মুখে বুকে এখন শুধুই এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। তাই ‘টেক ব্যাক’ নয়; শত-সহস্র তারুণ্যের উদ্দীপ্ত স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’—বিনির্মাণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য তনয়া দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তরুণ প্রজন্মের স্লোগান এখন ‘গো এহেড বাংলাদেশ’।
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।
পাঠকের মতামত:
- পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হলো ইসতিসকা নামাজ ও বিশেষ দোয়া
- যোগারদিয়া বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত হলেন সোহেল রানা ফরহাদ
- বাগেরহাটে ট্রাক চাপায় তিন ভ্যানযাত্রী নিহত
- ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের পদ পেলেন সুবর্ণ সন্তান জাহিদ
- দিনাজপুরে ইকো ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট নিয়ে আঞ্চলিক কর্মশালা
- বাংলাদেশ তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায়ের মহা সম্মেলনে সভাপতি দিপ্তীময় তালুকদার সম্পাদক মৃনাল তঞ্চঙ্গ্যাঁ
- ফরিদপুর ডুমাইনের ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা জেলা প্রশাসকের
- চিফ হিট অফিসারের নিয়োগ নিয়ে যা বললেন মেয়র আতিক
- রবিবার খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক
- ‘বিএনপি ১ কোটি লোক নিয়ে নামলেও আন্দোলন সফল হবে না’
- তাপদাহ কমাতে পানি ছিটাচ্ছে ডিএনসিসি
- বৃষ্টি কামনায় মোহাম্মদপুরে জাপার বিশেষ মোনাজাত
- ‘ডিয়ার মা’ হচ্ছেন জয়া আহসান
- গাজায় শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় শিশুসহ নিহত ১৫
- রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭
- ‘পরের জন্মে আমি বাংলার কোনও মায়ের কোলে জন্মগ্রহণ করবো’
- ‘শেরে বাংলার কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে’
- যুক্তরাজ্যের তেলবাহী জাহাজে হুতিদের মিসাইল হামলা
- ‘বিএনপির ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কোনো নজির নেই’
- ঢাকায় সামরিক কর্তৃপক্ষ ১৪৮নং সামরিক বিধি জারি করে
- ছোটরা ভুল করতে করতে শিখবে
- ওরা ভস্মমুখ
- রূপকথার গল্প
- দেশ-জনগণের জন্য কাজ করতে আ.লীগকর্মীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ‘মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই’
- দুর্নীতি মামলায় তদন্তের মুখে মাহাথির মোহাম্মদ
- টানা ২৭ দিন ধরে তাপপ্রবাহ, ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড
- নড়াইলে জমজমাট ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে’
- শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
- বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ফরিদপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বৈদ্যুতিক পাখা মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
- শ্রীনগরে মসিউর রহমান মামুনের উঠান বৈঠক অব্যাহত
- কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রার্থীর গণসংযোগ
- কালুখালী থেকে অস্ত্র-গুলিসহ ২ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- সাঁথিয়ায় অগ্রনী ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেফতার ৩
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !