‘তুমি টাকা দিবা কই থাইক্কা’
মীর আব্দুল আলীম
আমার গ্রামের ছোট বেলার পল্লী চিকিৎসক। নাম 'টুকুন ডাক্তার। তিনিও এখন আর বেঁচে নেই। বছর ৪০ আগে মারা গেছেন। রাজধানী ঢাকার পাশে তখনকার সময়ের নিভৃত পল্লীতে বসেই চিকিৎসা সেবা দিতেন গ্রাম্য চিকিৎসক টুকুন ডাক্তার। তিনি সে সময়কার আমার গ্রামের একমাত্র ডাক্তার। চিকিৎসা সেবার একমাত্র ভরসা। অসম্ভব মেধাবী এই চিকিৎসকের চিকিৎসাপদ্ধতি ছিল একটু ভিন্ন ধরনের একেবারে সাদাসিধে জীবনযাপন ছিল তাঁর। শোয়ার ঘরটিও টিনের বাংলো ঘরের মতো ছিল। সামান্য সময় পেলেই বসে যেতেন পড়ার টেবিলে। বই-সেই চিকিৎসা সাস্ত্রীয়। ডাক্তারিত ওপর সংসার চলত তার। গোটা গ্রামের মানুষের চিকিৎসা করলেও তার অভাবের সংসারই ছিল। টুকুন ডাক্তার তার আসল নাম নয়। তবে এ নামেই তিনি পরিচিত ছিলন। এ নামের ভিড়ে আসল নামটি যেন হারিয়ে গেছে কখন। যখন লিখছি, তখন আমার পিতার কাছে ছুটে যাই টুকুন ডাক্তারের আসল নাম জানতে। তিনিও বলতে পারলেন না। সরলভাবে বললেন- “নাম তো টুকুন ডাক্তারই। পরে তার ছোট ছেলের কাছ থেকে জানা গেলো তার প্রকৃত নাম আবদুল আজিজ। চিকিৎসা করে সকলের কাছ থেকেই টাকা পয়সা নিতেন না তিনি। অভাবি মানুষদের বলতেন- ‘তুমি টাকা দিবা কই থাইক্কা।' তার সংসারের অভাবটাও বুঝতে দিতেন না রোগীদের। এই ছিলো আগেকার চিকিৎসকের মনোভাব। এখন বদলে গেছে সব। কোনকোন ডাকতারকেতো এখন কষাই বলা হয়। এখনও টুকুন ডাত্তারের মতো মানবীক চিকৎসক অনেক আছেন তবে সংখ্যায় তা খুব কম।
এখন চিকিৎসা সেবায় কি চলছে? টুকুন ডাক্তারদের মতো মানবিক চিকিৎসক কমে গেছে। সারাদেশে সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগের যেন কোনো শেষ নেই। অনেক ক্লিনিকেতো রীতিমতো অচিকিৎসকরাই রোগীদের চিকিৎসা করে যাচ্ছেন। অথচ সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদফতরের বড় বড় কর্মকর্তা যেন ‘নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়। দেশের ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর অবস্থাতো আরও ভয়াবহ। রোগ পরীক্ষার নামে এদের বেশির ভাগই মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে, রোগীদের প্রকারতে হত্যা করছে। এ রকম হৃদয়বিদারক ঘটনা অহরহ ঘটছে। কারণ বেশিরভাগ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রশিক্ষিত লোকজন বা টেকনিশিয়ান নেই বললেই চলে। পরীক্ষায় যেসব উপাদান ব্যবহার করা প্রয়োজন, তা করা হয় না।
আবার অনেকে খরচ কমাতে মেয়াদোত্তীর্ণ উপাদান ব্যবহার করে। দু’টি হাসপাতালের মালিক হিসাবে দীর্ঘ ১৬ বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি অনেকেই হাসপাতালের বিধি নিষেধ মানেন না। এসব সেন্টারে আগে থেকে প্যাথলজির একজন অধ্যাপকের সই করা রেজাল্ট সিট থাকে, সে যা খুশি লিখে রোগীর স্বজনদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয়। আমরা জানি না, আর কত নিচে নামব আমরা? নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসার কাছে মানুষ আর কতকাল অসহায় হয়ে থাকবে? আর কত নিষ্ঠুরতা আমাদের দেখতে হবে?রাষ্ট্রের কাছে আমরা এর প্রতিকার চাই। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো নিয়ে যেন ব্যবসার নামে লাগামহীন কর্মকান্ড না চলে, তার নিশ্চয়তা চাই।
যা বলছিলাম, ঢাকার পাশের রূপগঞ্জের রূপসী গ্রামের এই টুকুন ডাক্তারে উপরেই আমাদের গোটা গ্রামের চিকিৎসা সেবা নির্ভর ছিল। আমার ভাগ্নে এ হাই মিলন। বর্তমানে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন। আমার বছর খানেকের ছোট হবেন তিনি। সেই ছোট বেলায় কাঁচা বাঁশ দিয়ে ভোঁ ভোঁ করে গাড়ি চালাতে গিয়ে নিজের অজান্তেই আমার থুতনিতেই বাঁশ লাগিয়ে দিলেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে কেটে ঝুলে গেলো থুতনীর মাংস। সবাই ধরা ধরি করে ৬ বছর বয়সী আমাকে নিয়ে গেলেন টুকুন ডাক্তারের কাছে। একটু ডেটল, একটু ব্যান্ডেজ আর কয়েকটি ওষুধ নিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিলেন। বললেন- 'বাড়িত যাইয়া সাগু খাওগা, দুই চারদিন পরে সাইরা যাইবো।' তাই হয়েছে। সেই আমারই বড় ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় সামান্য ব্যথা পেয়ে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের কেবিনে ২২ দিন, এবং পরে তিনি যে মেডিকেল কলেজের ছাত্র ছিলেন সে মেডিকেল কলেজে ৩ মাস ভর্তি ছিলেন। সামান্য পায়ের আঘাতেই তার ৬ মাস লেগে গেছে সুস্থ হতে।
আসলে আমরা নিজেরাই যেন কেন দিন দিন জটিল হয়ে যাচ্ছি। চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নয়ন হয়েছে। অবনতি হয়েছে আমাদের। আমাদের চিকিৎসকরা অনেকে দিনকে দিন জটিল হচ্ছেন, বাণিজ্যিক হচ্ছেন (তবে সবাই না)। ছোট বেলায় জ্বর হলে মা জোর করে সাগু খাইয়ে দিতেন। সাগু খাওয়ার ভয়েই দৌড়ে পালাত জ্বর। তা না হলে বড় জোেড় ডাকা হতো টুকুন ডাক্তারকে। তিনি যে দোকানে বসে চিকিৎসা দিতেন তার আশপাশের পথঘাটগুলো মান্ধাতা আমলের ছিল। সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু কাদা। তখন ছিল না ওই গ্রামে বিদ্যুতের ব্যবস্থাও। ভাঙ্গাচোরা রাস্তায় রাত বিরাতে অন্ধকারেই ছুটতেন টুকুন ডাক্তার। তিনি মিক্চার কিংবা দু/একটা বড়ি খাইয়ে দিলেই জ্বর-জারি হাওয়ায় মিলাত। আর হাঁচি কাশি তো তিনি তুড়ি দিয়েই সারিয়ে দিতেন। এখন আছেন কি সেই ভদ্র, সজ্জন, বিনয়ী, ত্যাগী ও মানব দরদী কোন টুকুন ডাক্তার? এখনকার ডাক্তারগন সেবা দেন না তা বলছি না। বললে যে আমার ঘারেই পড়বে বেশি। কারণ আমার পরিবারেই ডজন খানেক ডাক্তার আছেন। ডাক্তারগণ এখন বড্ড বেশি প্রফেশনাল, এটা আমাকে বলতেই হবে। হাসপাতালগুলো তো বটেই!
আল-রাফি হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসাবে আমাকে নারায়ণগঞ্জ জেলার হাসপাতাল এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্ট করা হয়। উপদেষ্টা হিসেবে স্থানীয় তিন এমপি গাজী গোলাম দস্তগীর (বীরপ্রতীক), নজরুল ইসলাম বাবু, এবং লিয়াকত হোসেনও রয়েছেন। আমরা হাসপাতাল মালিকদের নিয়ে যখন আলোচনায় বসি তখন একটি কথাই আমি আমার বক্তব্যে বলি, হাসাপাতাল ব্যবসা বলবেন না। এটা চিকিৎসা সেবা। সম্প্রতি আল-বারাকা হাসপাতালে সমিতির সাধারণ সভায় অতিথি হিসেবে ছিলাম। সবাইকে একটি গল্প শুনিয়েছি। আমার গল্প তো সব বাস্তব ঘটনা নিয়ে। বাস্তব ঘটনাকে গল্প বলি, এ কারণে যে আমাদের চাওয়া পাওয়াগুলো বাস্তবে রূপ পায় কম। গল্পের মতো মিলিয়ে যায় সব। নাটক সিনেমা শেষ হলে যা হয় তাই। মনে রাখে না কেউ। বাস্তবে রূপ পায় না।
কয়েক দিন আগের কথা। রাতে একজন মোবাইলে ফোন করে বলছেন- 'স্যার আপনার হাসপাতালের আমার নাতি হইছে। বার বার কইছি সিজার করতে। করে নাই। নরমাল ডেলিভারি করণে আমার মাইয়ার অনেক ক্ষতি হইয়া গেছে।' কি ক্ষতি জানতে চাইলাম আমি। বললেন, বিশেষ স্থানে সেলাই করা হয়েছে তাতে সমস্যা হচ্ছে। বললাম অপরাধীতো আমি নিজেই। হাসপাতালে সোজাসুজি বলে দিয়েছি অপারেশন তো দূরের কথা অহেতুক একটি ইনজেকশনও কারও গায়ে পুশ করা যাবে না। আপনারা অপরেশন চাইলেও আমরা প্রথম নরমাল প্রসবের চেষ্টা করি। হয়ত তারা তাই করেছেন। বললাম, একটি অপারেশন এত সহজ কথা নয়। তাতে সারা জীবনের প্রতিক্রিয়া থাকে। আরও বললাম অপারেশন করে দিলেই তো কয়েক হাজার টাকা পেতাম আমরা। জানতে চাইলাম হাসপাতালে কত টাকা দিয়েছেন। ১ হাজার টাকা। বললাম টাকাও বেঁচে গেছে, আপনার মেয়েও একটা অপারেশন থেকে রক্ষা পেয়েছে। বললাম আগামী কাল ৪টায় চলে আসেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজের গাইনির বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে বলে রাখব আপনার মেয়ের সমস্যাটা যেন ভালোভাবে দেখেন। এও বললাম আমাদের অপরাধের জন্য যদি প্লাস্টি সার্জারির প্রয়োজন লাগে তা করে দেব আমরা। পরে চিকিৎসা শেষে ঔষধেই যখন সুস্থ্য হয়ে যান তখন ওই ব্যক্তি এবং তার মেয়ে আমাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। বলেছি এটা আমাদের কর্তব্য। আমরা অহেতুক অপারেশনে বিশ্বাসী নই। মানুষ তো আমরা? কয়েক হাজার টাকার জন্য অহেতুক পেট কেটে কাউকে কষ্ট দিতে রতে চাই না আমরা। চিকিৎসা যেন সেবার জায়গায়ই থাকে, সে কথাই সেদিনের সভায় নারায়ণগঞ্জের হাসপাতালের মালিক, ডাক্তার সবাইকে বললাম।
রাগঢাক না রেখে বলতেই হয় দেশের স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খাতে ভয়াবহ নৈরাজ্য চলছে। সরকারি বেসরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররা নিয়ম-নীতি মানেন না। সরকারি হাসপাতালে চলে দুর্নীতি আর বেসরকারি হাসপাতালে চলছে শুধুই বাণিজ্য। চিকিৎসাসেবার নামে যার যা খুশি তাই করছে। পদে পদে হয়রানির শিকার হচ্ছেন রোগীরা। সরকারি হাসপাতালগুলোতে বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিগুলোর এজেন্টদের আধিপত্য ও দাপটে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়। তারপরও দেখার কেউ নেই। সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীদের দেখার পরিবর্তে ডাক্তাররা নিজেরাই দলাদলি নিয়ে বেশি ব্যস্ত। প্রায় সবাই প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন বিভিন্ন ক্লিনিকে। এ কারণে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসকরা নিজেরাই রোগীদের বলেন, এখানে ভালো অবস্থা নেই। আপনারা অমুক ক্লিনিকে চলে যান। সেখানে আমি নিজেই দেখে দিতে পারব। অসহায় রোগীরা ডাক্তারদের সে কথাই শোনেন।
হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা পরিবেশের অবস্থাও খারাপ। টয়লেটগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার লোকবলের অভাব। অনেক হাসপাতালে রয়েছে ডাক্তার ও নার্সের সংকট। ডাক্তাররা উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে থাকতে চান না। মনিটরিংয়ের অভাব সবখানে। সরকারি বেশির ভাগ হাসপাতাল সিন্ডিকেট এবং দলবাজদের দখলে। রয়েছে ওষুধ বাণিজ্যের সিন্ডিকেট। ডাক্তারদের ফি নেওয়ার রেট নিয়েও বিভ্রান্তি রয়েছে। চিকিৎসকরা ইচ্ছা মাফিক বেট নেন। পাঁচ তারকা হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার যতবার রোগী দেখতে আসবে ততবারই মোটা অঙ্কের ফি দিতে হবে। অন্যান্য ফি তো রয়েছেই। এদিকে দরিদ্র, অসহায় রোগীদের জিম্মি করে হাতুড়ে ডাক্তাররা চিকিৎসার নামে প্রতারিত করছে সাধারণ মানুষকে। এতে দাঁতের রোগীরা দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আক্রান্ত হন। দেখার কেউ নেই। একজন গরিবের যখন হৃদরোগ, ক্যান্সারসহ বড় রোগ আক্রান্ত হন তখন তাকে ঘরবাড়ি বিক্রি করে চিকিৎসা করাতে হয়। অনেক ডাক্তার সেই সুযোগটা নিতে চান। তারা রোগীকে মানুষ মনে করেন না।
মানুষের পাঁচটি মৌলিক অধিকারের মধ্যে চিকিৎসা হলো অন্যতম একটি অধিকার। স্বাস্থ্য সেবায় আমাদের দেশে অনেক নিয়ম ও নীতি আছে, কিন্তু জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা কোথাও নেই। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে আরও নেই। এক ধরনের জুলুমতন্ত্র কায়েম হয়েছে হাসপাতালগুলোতে। আর এ জন্য সর্বস্বান্ত হতে হচ্ছে সাধারণ রোগীদের। এভাবে তো চলে না? চিকিৎসকদের একটু মানবিক হওয়া উচিৎ।
লেখক : মহাসচিব, কলামিস্ট ফোরাম অফ বাংলাদেশ, চেয়ারপার্সন (পরিবেশ)- লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল।
পাঠকের মতামত:
- বহিস্কারের পর বিএনপির প্রার্থী আরও বেড়েছে
- প্রার্থী হয়েছেন ভাই, প্রচারণায় সংসদ সদস্য
- বরিশালে গৃহবধূকে পিটিয়ে আহত
- সড়ক দুর্ঘটনায় শাহরাস্তির বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
- বরিশালে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
- পাল্টাপাল্টি মামলায় আ.লীগের শতাধিক নেতাকর্মী আসামি, থমথমে গৌরনদী
- সাতক্ষীরা শহরের ফারাজানা ক্লিনিকে ভুল অপারেশনে প্রসূতির মৃত্যু
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রার্থীর ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ ইসির
- ডিবি ও সাংবাদিক পরিচয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে আটক ৭
- বেলকুচিতে থানায় ঢুকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ওপর হামলা, ইন্জিনিয়ার আমিনুল শোকজ
- জুয়েলারি শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে বাজুসের পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান
- বোয়ালমারীতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নির্বাচন স্থগিতের অভিযোগ
- ফুলপুরে ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
- দেশের আলোচিত কিশোরী ইয়াসমিনের মায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু
- নিঃস্ব কামালের মুখে হাসি ফোটালেন মেয়র ও মানবিক মানুষ
- বিদেশে বসে টাকার বিনিময়ে পরকীয়া প্রেমিককে হত্যা
- ‘কাপ্তাই লেকের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনা হবে’
- পাংশাকে স্মার্ট উপজেলা করতে নিরলস কাজ করছেন ইউএনও জাফর সাদিক
- লংগদু গণহত্যা দিবস উপলক্ষে স্মরণ সভা
- শেখ হাসিনা: পঙ্কিল রাজনীতির পথ অতিক্রম
- কানাডার এশিয়ান হেরিটেজ মাস
- খনি শ্রমিকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত প্রয়োজন
- অসাধু জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের তালিকা করবে বাজুস
- সুদানে ক্ষুধার জ্বালায় ঘাস খাচ্ছে মানুষ
- নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা রবিবার
- নিরাপদ সড়কের দাবিতে নড়াইলে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত
- ‘সমৃদ্ধশালী ন্যায় বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে নাগরিক সচেতনতার বিকল্প নেই’
- কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
- সবজির বাজারে গরমের তাপ
- ‘ভোটারবিহীন নির্বাচনে আনন্দ নেই, সৌন্দর্য্য নেই’
- ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
- চামড়াখাতে ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকার প্রস্তাব সিপিডির
- কাপ্তাইয়ে চিৎমরম নদীর ঘাট পারাপারে দুর্ভোগ, সিঁড়ি বর্ধিতকরণ ও ছাউনি নির্মাণ দাবি এলাকাবাসীর
- ফরিদপুরের সিং পাড়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৮ দিনব্যাপী ধর্মীয় অনুষ্ঠান সমাপ্ত
- ফরিদপুর পৌরসভার একটি ইটের রাস্তা পাকা করার দাবিতে মানববন্ধন
- সালথায় মানবপাচার মামলায় এক নারী গ্রেপ্তার
- এক যুগ কাটিয়ে ডর্টমুন্ড ছাড়ছেন রয়েস
- রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে ভাঙ্গা ও চন্দনা কমিউটার ট্রেনের উদ্বোধন
- পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
- ১০ কোটির মাইলফলকে পরীমণি-সিয়ামের ‘তুই কি আমার হবি রে’
- আজ থেকে শুরু হচ্ছে ট্রেনের বাড়তি ভাড়া
- হেলিকপ্টারে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন নায়ক দেব
- জিম্মি চুক্তিতে রাজি হতে হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
- ‘প্রহসনের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ায় সরকার জনগণকে ভয় পায়’
- মেসির নতুন ব্যবসা, এবার আনছেন হাইড্রেশন পানীয়
- ‘ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা প্রয়োজন’
- রবিবার থেকে চলবে আপিল বিভাগের বিচারকাজ
- নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ৪
- 'বিএসএফ ও পাকবাহিনীর মধ্যে ফ্ল্যাগ মিটিং হয়'
- ‘প্রান্তিক মানুষকে মূলধারায় নিয়ে আসতে কাজ করছি’
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !