এমনই হয় বাংলাদেশে
মীর আব্দুল আলীম
রাজধানীর অবৈধ হোটেল রেস্তোরার ব্যপারে দেশ জুড়ে হৈছে হচ্ছে। বেইলি রোডে অগ্নিকান্ডের ঘটনার পর প্রশাসন নড়ে চড়ে বসেছে। হোটেল রেস্তোরাগুলোতে অভিযান চলছে। এমনই হয় বাংলাদেশে। কোন একটা ঘটনা ঘটে গেলে ক’দিনের টনক নড়ে সংশ্লিষ্টদের। তার পর যা ছিলো তাই থাকে। প্রশ্ন হলো অবৈধ রেস্তোরার বিষয়ে অভিযান চলছে কিন্তু সারা বাংলাদেশের অধিকাংশ হোটেল রেস্তোরায় যে ভেজাল খাবার মানুষকে খাওয়াচ্ছে তার কি হবে? এ বিষয়টি আগে সামনে আসা উচিত। আমরা যে খাবার খাচ্ছি তাতো বিষে ভরা। দেশি-আন্তর্জাতিক সব গবেষণায় দেশে খাবারের বিষক্রিয়ার বিষয়টি বারবার উঠে আসছে। ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত হোটেল-রেস্টুরেন্ট বা নামিদামি ব্র্যান্ডের পণ্য এমনকি বাসাবাড়ির খাদ্যও এখন ভেজালমুক্ত নয়। খাদ্যে ভেজাল, খাদ্যে বিষক্রিয়ার ব্যাপ্তি যে হারে বাড়ছে তা আতঙ্কিত হওয়ার মতো। ভেজাল খাবার ঝুঁকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে জীবন। উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি শ্রেণি অধিক মুনাফার লোভে মনুষ্যত্ব ভুলে গিয়ে প্রচুর মাত্রায় কেমিক্যাল, ক্যালসিয়াম কার্বাইড, ফরমালিন, আর্টিফিশিয়াল রং, ইউরিয়াসহ বিষাক্ত সামগ্রী। এসব কেমিক্যাল অত্যন্ত বিষাক্ত। আর এসব বিষাক্ত খাবার খেয়ে কারো কিডনি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, ফুসফুস আক্রান্ত হচ্ছে, ক্যানসারের কিংবা অন্য কোনো জটিল রোগে ভোগছে মানুষ। মানুষের শরীরে রোগবালাই পেয়ে বসেছে। মানুষ অকালে মারা যাচ্ছে। বিষ খেলে মানুষ তো মরবেই!
গবেষণা বলছে, শুধু ভেজাল খাদ্য গ্রহণের ফলে দেশে প্রতি বছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ লোক ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে। ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা দেড় লাখ, কিডনি রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ। এ ছাড়া গর্ভবতী মায়ের শারীরিক জটিলতাসহ গর্ভজাত বিকলাঙ্গ শিশুর সংখ্যা প্রায় ১৫ লাখ। এই পরিসংখ্যানটি আমাদের না ভাবিয়ে পারে না। ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে খাদ্যে ভেজাল দেওয়া এবং ভেজাল খাদ্য বিক্রির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ১৪ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। ২০১৫ সালে গঠন করা হয় ‘নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ’। নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে এই সংস্থাটি কি করছে? ভেজালমুক্ত খাবার এদেশের জনগন কে পাচ্ছে না?
ভেজাল খাদ্য রোধে আইনের প্রয়োগই বা দেশে আছে কতটুকু? আমরা কি নিরাপ খাদ্য পাচ্ছি? সামনে পাওয়ার সম্ভাবনাও কম।ভেজাল পণ্য ও অসাধু ব্যবসায়ীদের ঠেকাতে ব্যাপক অভিযান প্রয়োজন।
অস্বীকার করা যাবে না যে, খাদ্যে ভেজাল বা দূষণ একটি বৈশ্বিক সংকট। এ সংকট তৈরি হয়েছে ভেজালবিরোধী অধিকাংশ আইন বর্তমানে অনেকটা অকার্যকর থাকায়। আইনের প্রয়োগ খুব কম। ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালিত হয়, তা বিচ্ছিন্নভাবে। ভেজাল খাদ্য রোধে বাজারে সার্বিক তদারকি ব্যবস্থা খুবই করুন। ভেজালো রাধে সবাইকে সচেতন হতে হবে। ভেজালবিরোধী আইন বাস্তবায়ন করতে হবে। ভেজালকারবারীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। মাঠ পর্যায়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এব্যাপারে ধারনা দিতে হবে, সচেতন করতে পারবে। তারা তাদের পরিবারকে সবচেয়ে বেশি কাউন্সিলিং করতে পারবে। সর্ব্বোপরি রাস্ট্র এব্যাপারে জিরো টলারেন্স না দেখালে আমাদের সর্বনাশ হয়ে যাবে।
এদেশে ভেজাল প্রতিরোধে দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন সরকারি সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের বড় অভাব রয়েছে। আমাদের দেশে পর্যাপ্ত আইনি ও কারিগরি নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় প্রায় সব ধরনের খাদ্যদ্রব্যেই অবাধে ভেজাল চলে। এমন অবাদ ভেজালের ফলে মানুষও অসুস্থ হচ্ছে দিন দিন। মানুষ মারাও যাচ্ছে। প্রশ্ন হলো- দেশ নাকি উন্নয়নের শিখরে যাচ্ছে। আমাদের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে, রাস্তাঘাটের উন্নতি হয়েছে- না বলার সুযোগ নেই। দেশের মানুষ সুস্থই না থাকে, জীবনই যদি না বাঁচে তবে কাদের জন্য এ উন্নয়ন। ভেজাল খাদ্যে উন্নয়ন হয়েছে। এটা ভয়ংকর! দেশের সার্বিক উন্নয়নের সঙ্গে ভেজাল খাদ্য রোধে উন্নয়ন চাই। জনস্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকলে, দেশের মানুষ রোগাক্রান্ত হলে উন্নয়ন কাদের জন্য? রাষ্ট্র বিষয়টি ভাববে এটা আমাদের কাম্য।
খবরের কাগজের শিরোনাম- ‘হাঁস-মুরগি আর মাছের খাবারে ক্যানসারের উপাদান!’। জনমনে আতঙ্ক তৈরি হওয়ার মতোই সংবাদ। আমরা মাছে-ভাতে বাঙালি। প্রতিদিন, প্রতি বেলায় মাছ-মাংস খেতে হয় আমাদের। হাঁস-মুরগির আর মাছের খাবারে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান ক্রোমিয়াম মাত্রাতিরিক্ত অবস্থায় আছে বলে সংবাদ ছাপা হচ্ছে তাতে আমরা ভয় পাচ্ছি। হাঁস, মুরগি ও মাছের শরীরে প্রবেশ করছে বিষ। বিভিন্ন ধাতু ও রাসায়নিকসমৃদ্ধ বিষাক্ত ট্যানারি বর্জ্য খাবার হিসেবে অধিক মুনাফার জন্য ব্যবহার খাদ্যের মাধ্যমে করছেন খামারিরা। এ ধরনের মাছ ও মাংস গ্রহণ করলে তা মানব শরীরে প্রবেশ করে। তা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তারা জানান, ট্যানারির বর্জ্য থেকে উৎপাদিত পোলট্রি ফিডে হেভিমেটালে ক্যাডমিয়াম, লেড (সিসা), মার্কারি (পারদ) ও ক্রোমিয়ামসহ বেশ কিছু বিষাক্ত পদার্থ মিলেছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্রোমিয়ামসহ এসব ধাতু ও রাসায়নিক থেকে ক্যানসার, হৃদ্রোগ, আলসার, লিভারের জটিল রোগ, কিডনির অসুখ হতে পারে। মানবদেহে অতিরিক্ত ক্রোমিয়াম প্রবেশ করলে পুরুষের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস, নারীদের অকাল প্রসব, বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগও হয়ে থাকে। অবশ্য এ বিষয়ের গবেষক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন জানিয়েছেন, ট্যানারি বর্জ্য ছাড়া অন্য যেসব উপাদান ব্যবহার করে দেশে যে পোলট্রি ফিড তৈরি হয়, তাতে ক্রোমিয়ামের উপাদান থাকার আশঙ্কা নেই। সে ক্ষেত্রে যেন পুরো পোলট্রি ফিডশিল্পের ব্যাপারে ভোক্তা ও উৎপাদকদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি না হয়, তাতে সতর্ক থাকা জরুরি। অতীতে এ ধরনের আতঙ্কের কারণে আমাদের পোলট্রিশিল্প ধসের মুখোমুখি হয়েছিল। এর পুনরাবৃত্তি কোনোভাবে যেমন কাম্য নয়, আবার বিষযুক্ত মাছ-মাংসও আমাদের যেন খেতে না হয় এজন্য সরকার সংশ্লিষ্টদের সজাগ থাকতে হবে।
দেশে ক্যানসার রোগী বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো বিষাযুক্ত এসব খাবার। খাদ্যপণ্যে ফরমালিন ও কার্বাইড ব্যবহারের ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়েই চলেছে। ভেজাল নিরসনে আইনি কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, সন্দেহ নেই; কিন্তু তার চেয়েও বড় সীমাবদ্ধতা হচ্ছে আইনের প্রয়োগ খুবই সামান্য। একজন ভোক্তা হিসেবে আমাদের নিরাপদ খাদ্য পাওয়ার অধিকার রয়েছে। এ অধিকার থেকে আমরা বরাবরই বঞ্চিত। মানুষ কেন খাদ্যে ভেজাল দেয় তার কারণ পর্যালোচনা করলে ভোগী মনোবৃত্তির পরিচয় মেলে। স্বল্প সময়ে যাতে অধিক উপার্জন করা যায় সেদিকেই ভেজালকারীদের প্রধান লক্ষ্য থাকে। এতে পরিশ্রম কম হয়, কিন্তু রাতারাতি বিত্তবান হয়ে ওঠা যায়। স্বার্থান্ধ মানুষ নিজেদের স্বার্থের কথা মনে রেখে ভেজাল দিতে গিয়ে মানুষের যে চরম সর্বনাশ করে তা কখনোই তারা ভেবে দেখে না। অন্যের ভালো-মন্দ বিবেচনা করার মতো বিবেক তাদের নেই।
আইন প্রয়োগ হলে সব ঠিক হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু আজ পর্যন্ত তা প্রয়োগ করার কোনো নজির নেই। খাদ্যে ভেজাল রোধে আইনের যথাযথ প্রয়োগও নিশ্চিত হবে তা আমরা আশা করব। খুব ঘৃণিত একটি বিষয়, আমরা বিভিন্ন সময়ে দেখেছি কীভাবে মাছ ও দুধে ফরমালিন, শুঁটকিতে ডিডিটি, ভাজা খাবারে তেলের বদলে পোড়া লুব্রিকেটিং, ফুডগ্রেডের বদলে টেক্সটাইলে ব্যবহৃত রং ব্যবহার করা হয়। আমরা মনে করি, নিত্যনতুন কায়দায় খাবারের সঙ্গে মানবদেহে বিষ প্রয়োগ নীরব গণহত্যারই নামান্তর। এই নীরব ঘাতককে রুখতে কেবল সরকারি সংস্থার সক্রিয়তা নয়, বেসরকারি বিভিন্ন পক্ষ বা নাগরিকদেরও সরব হওয়া জরুরি। এটা রাষ্ট্রেরও দায়িত্ব। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে খাদ্যে ভেজালের সংবেদনশীল ও ভয়ানক খবরগুলো বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ হয়ে আসছে। ভেজাল রোধে হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ নিম্নমানের ৫২ খাদ্যপণ্য প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছে। এ নিয়ে সে সময় দেশে হইচইও হয়েছে। কিন্তু তাতে কী হয়েছে?
আমরা উদ্বেগের সঙ্গে দেখেছি, হাইকোর্টের হস্তক্ষেপের পরও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পরিস্থিতির তেমন হেরফের ঘটেনি। অথচ সরকারি সংস্থার দ্বারা ভেজাল চিহ্নিত হওয়ার পরই উপযুক্ত সরকারি সংস্থা দায়ী প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে, সেটাই ছিল দেশের মানুষের স্বাভাবিক প্রত্যাশা। কিন্তু কিছুই হয়নি। থেমে গেছে সব কার্যক্রম। এর ফলে ভোক্তাদের মধ্যে হতাশা, এমনকি অসহায়ত্ববোধ আরো তীব্র হয়েছে। খাদ্য মানুষের অন্যতম প্রধান মৌলিক অধিকার। খাদ্যগ্রহণ ছাড়া মানুষসহ কোনো প্রাণীই বেঁচে থাকতে পারে না। তবে সে খাবার অবশ্যই হতে হয় বিশুদ্ধ। আমরা আশা করব, ভেজাল খাদ্যপণ্য কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করে এবং দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে সরকার একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
সুস্বাস্থ্যের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নেই। আমরা নিরাপদ খাদ্য চাই; আমরা সুস্থ থাকতে চাই। আর তা রাষ্ট্র নিশ্চিত করবে- এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
লেখক : সাংবাদিক, সমাজ গবেষক, মহাসচিব-কলামিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ।
পাঠকের মতামত:
- মোংলা বন্দরে কাস্টমসের শুল্ক জটিলতায় আটকা ২০ অ্যাম্বুলেন্স, বারবিডা’র ক্ষোভ
- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর জন্মদিন আগামীকাল
- সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত
- ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাচনের ভোট কাল
- দিনাজপুরে আইইবি’র ৭৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
- শ্যামনগরের দুর্গম দুই দ্বীপ ইউনিয়নে আজই যাচ্ছে ব্যালট
- দিনাজপুরে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু
- বাগেরহাটে দু’টি উপজেলায় নির্বাচন, ভোট কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে নির্বাচনী সামগ্রী
- দিনাজপুরে ৩ উপজেলায় নির্বাচন বুধবার
- ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ‘অবহিতকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণ’ কর্মশালা
- মহম্মদপুরে হাজী বজলুর রহমান মাস্টার আর নেই
- পলাশবাড়ীতে মেয়র পুত্রের ব্যক্তিগত উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
- উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ভূঞাপুরে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
- ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
- মির্জাপুরে গজারি বনে আগুন ধরিয়ে ফায়দা লুটতে চায় দুর্বৃত্তরা
- টানা পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন পুতিন
- বোয়ালমারীতে বজ্রপাতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীসহ আহত ৮, দুই গরুর মৃত্যু
- শতবর্ষী জেলা পরিষদ ভবনসহ পুরাতন সকল ভবন রক্ষার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
- পলাশবাড়ীতে মাংস ব্যবসায়ীদের নিয়ে অবহিতকরণ সভা
- ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ খচিত স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু
- হাসিনা সাহিদ মাধ্যমিক মডেল একাডেমীতে খোলা আকাশের নিচে চলছে ক্লাস
- ‘সতর্ক হতে হবে আইএমএফের পরামর্শে কর ছাড় প্রত্যাহারে’
- ‘ডেঙ্গুতে মাকে হারিয়েছি, আর কেউ যেন না হারায়’
- ‘৬ মাসের মধ্যে থার্ড টার্মিনালের পুরোপুরি ব্যবহার করা যাবে’
- ‘কৃষকদের হয়রানি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
- লালপুরে দুস্থদের মাঝে যাকাত ফান্ডের নগদ অর্থ বিতরণ
- জনগণের সেবা করার সুযোগ চাই: মন্নু
- কেন্দ্রে কেন্দ্রে যাচ্ছে নির্বাচনী সরঞ্জাম, ব্যালট যাবে সকালে
- ‘প্রকল্প কতটুকু জনকল্যাণে লাগবে আগে বিবেচনা করুন’
- ঈশ্বরদীতে খরায় পুড়ছে সবজি ক্ষেত, উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা
- রাত পোহালেই রাজবাড়ীর ২ উপজেলায় ভোট, কেন্দ্রে যাচ্ছে সরঞ্জাম
- জুমা আক্তার স্পেনে প্রথম বাংলাদেশি চিকিৎসক
- থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে জানতে প্রয়োজন সচেতনতা
- গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার সাহসী প্রত্যাবর্তন
- লোহাগড়ায় চেয়ারম্যান প্রার্থী তারিকুল ইসলাম উজ্জলের ব্যাপক গণসংযোগ
- অতিরিক্ত লবণ খাওয়া ক্ষতিকর
- রোহিঙ্গাদের জন্য আরও তহবিল সংগ্রহের আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী
- কাপাসিয়ায় উপজেলা নির্বাচন বিষয়ক প্রেস ব্রিফিং
- কালিহাতীতে কাভার্ডভ্যান-ট্রাকের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত দুই
- মহম্মদপুরের নহাটা ইউনিয়নে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের অফিসের উদ্বোধন
- সাতক্ষীরায় অপরিপক্ক আম জব্দ, দুই ব্যবসায়িকে জরিমানা
- এবার দেশে সংবর্ধনা পেলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডিতে এবার আসছে না আর্জেন্টিনা
- ‘নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রীরা প্রভাব বিস্তার করলে ব্যবস্থা’
- ‘১ জুলাই থেকে স্থায়ী দোকানে টিসিবি পণ্য দেয়া হবে’
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৪
- হজ ভিসার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ
- রাজবাড়ীর বাংলা ৭১ জেলা প্রতিনিধি রিয়াজুল করিমের পিতার ইন্তেকাল
- জেলেনস্কিকে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকাভুক্ত করল রাশিয়া
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !