E Paper Of Daily Bangla 71
World Vision
Technomedia Limited
Mobile Version

শিরোনাম:

শত ব্যস্ততায়ও বই পড়ুন

২০১৬ মার্চ ২৫ ১৭:২৩:২৮
শত ব্যস্ততায়ও বই পড়ুন

নিউজ ডেস্ক : আচ্ছা বলুন তো সর্বশেষ আপনি কবে পছন্দের গল্প বা উপন্যাসটি পড়েছেন? কী মনে করতে পারছেন না তো। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। আপনার-আমার মতো অনেকেই আছেন যারা দীর্ঘ দিন ধরে বইয়ের আশেপাশে যাননি।

কাজের ব্যস্ততা এবং প্রযুক্তির অবাধ ব্যবহারের কারণে অনেকের বই পড়া হয়েই ওঠে না। সারাদিন অফিসে কাজ এরপর ক্লান্ত শরীরে বাসায় ফেরা। বাসায় ফিরে অনেকেই ডুবে থাকেন ফেসবুক, টেলিভিশন কিংবা গান শুনায়। বই পড়ার আর সময় হয় না। তাহলে উপায়? শত ব্যস্ততার মাঝেও কীভাবে বই পড়ার জন্য সময় বের করবেন চলুন জেনে নেয়া যাক তার কিছু উপায়।

নিজের সময় : সারাদিনে অন্তত ২০ মিনিট সময় রাখুন কেবলমাত্র বই পড়ার জন্য। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা মেরে বা কফি শপে তো দীর্ঘক্ষণ সময় কাটান। সেখান থেকেই কিছুটা সময় বের করুন।

অবসরে : ফেসবুক বা টুইটারে অতিরিক্ত সময় না কাটিয়ে সে সময় পছন্দের বইটি পড়ে ফেলতে পারেন ।

রাস্তায় : মেট্রোতে যাতায়াতের সময় অনেকেই মোবাইলে গান শোনেন। আজকাল ই-বুকের মতো অডিও-বুকও সহজেই পাওয়া যায়। সপ্তাহের কোনো এক দিন গানের বদলে তাই অডিও-বুক শুনতে পারেন। এতে আপনার প্রিয় উপন্যাসটি পড়া ও শোনা হয়ে যাবে।

অফিসে : সহকর্মীরা কে কী বই পড়ছেন, সে প্রসঙ্গ তো উঠে আসেই অফিস আড্ডায়। অথবা কাজের সূত্রে অফিসে ই-মেইল তো চালাচালি করেন হামেশাই। এ বার গল্প-উপন্যাসের ওপর নোট বিনিময় করুন। যে সহকর্মী পড়তে ভালবাসেন তার সঙ্গে আপনার পড়ার অভ্যাস নিয়ে আলোচনা করতে পারেন।

ঘুমের আগে : ঘুমোতে যাওয়ার আগে বই পড়ার অভ্যাস করুন। শোওয়ার আগে অন্তত আধ ঘণ্টার জন্য হলেও আপনার প্রিয় উপন্যাস বা কবিতার লাইনে চোখ রাখুন।

(ওএস/এএস/মার্চ ২৫, ২০১৬)

পাঠকের মতামত:

২৭ এপ্রিল ২০২৪

এ পাতার আরও সংবাদ

উপরে
Website Security Test