উপমহাদেশের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র নবাব ফয়জুন্নেসা
মো. আলী আশরাফ খান : পরম করুণাময় আল্লাহ তা’য়ালা সময়ের প্রয়োজনে এমন কিছু মানুষ পৃথিবীতে প্রেরণ করেন, যারা সমাজ, দেশ সর্বোপরি বিশ্বের যাবতীয় অন্ধকার ও কলুষতাকে দূর করার ক্ষেত্রে পাহাড়সম অবদান রাখেন। প্রচার-প্রচারণা নয়, দায়িত্ব ও কর্তব্যের খাতিরেই ওইসব আলোকিত মানুষগণ সমাজ, দেশ তথা জাতির জন্য নিরলস কাজ করে যান। এমনি একজন ব্যতিক্রমী ও উজ্জ্বলতার অধিকারী নারী নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী। যার আলোয় আলোকিত হয়েছিল সমাজ, দেশ তথা এই উপমহাদেশ।
যদিও আমরা অনেকে ইতিহাসে নারীর শিক্ষা ও জাগরণের অগ্রদূত হিসেবে বেগম রোকেয়া শাখাওয়াতকেই জানি। কিন্তু বেগম রোকেয়া শাখাওয়াতের জন্মের প্রায় ৫০ বছর পূর্বে এদেশের অজপাড়াগায় এই মহীয়সী নারী নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী জন্ম লাভ করেন। সাবেক ত্রিপুরা রাজ্যের কুমিল্লা জেলার পশ্চিমগাঁও গ্রামে ১৮৩৪ খ্রিস্টাব্দে এই মানবতাবাদী মহান মানুষটি জানান দিয়েছিলেন যে, নারীরাও পারে সমাজে এমন কিছু অবদান রাখতে যা সচরাচর অন্যরা পারে না; চেষ্টাও তেমন একটা করে না।
কিন্তু এই ব্যতিক্রমধর্মী মহীয়সী ঐশ্বর্যশালী নারীর অসামান্য অবদানের ইতিহাস আমরা অনেকেই জানিনা। জানার তেমন একটা চেষ্টাও করি না। যা আমাদের পশ্চাৎপদতারই বহিঃপ্রকাশ। অথচ তিনি নারীদের মন-মানসিকতা, স্বাধীনতা, প্রগতি, ক্ষমতায়ন ও কল্যাণ সাধনে অনন্য এক ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। যা আমরা আজ গর্ব ভরে স্মরণ করতে পারি-বাঙালি জাতি হিসেবে। এটা আমাদের জন্য অতি গর্বের ও অহংকারের বিষয়ও বটে।
এই খ্যাতিমান নারীর পূর্ব পুরুষদের নিবাস ছিল ভারতের দিল্লিতে। আগল খাঁ নামের এক অভিজাত পরিবার ছিল তার পূর্ব পুরুষদের। দিল্লির সম্রাট শাহ্ আলম, ত্রিপুরা জেলার হোমনাবাদে রাজকার্য পরিচালনার জন্য স্বপরিবারে বহু সৈন্য-সামান্তসহ আগল খাঁকে এই অঞ্চলে প্রেরণ করেন। আগল খাঁ’র রাজকার্য পরিচালনা ও দক্ষতায় খুশি হয়ে এ এলাকার প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেন প্রশাসন এবং এই পুরো জায়গাটি দান করেন তাকে। কিন্তু আগল খাঁ তার পুত্র ভুরু খাঁকে এখানে উত্তারাধিকার হিসেবে রেখে এক সময় দিল্লিতে ফিরে যান।
আর এই বংশেই হোসেন আলী খাঁ নামে একজন আলোকিত মানুষের জন্ম হয়। যার এক সন্তানের নাম রাখা হয় আহমদ আলী। যিনি পরে একজন স্বনামধন্য মৌলভী হিসেবে এই এলাকায় বেশ সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হন। এই সুনামধন্য মৌলভী আহমদ আলীর সুযোগ্য কন্যাই হচ্ছেন আমাদের গর্ব ফয়জুন্নেসা। যিনি পরে মহারানী ভিক্টোরিয়া কর্তৃক ‘নবাব’ উপাধিপ্রাপ্ত হয়ে উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম বাঙালি মহিলা হিসেবে ব্যাপক সুখ্যাতি অর্জন করে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেন।
শৈশব থেকেই এই প্রতিভাধর নারী নিজেকে মুসলিম ঐতিহ্যবাহী পরিবারে সু-শৃঙ্খল জীবনযাপন ও জ্ঞানচর্চার মধ্যে নিমগ্ন রাখেন। তার প্রাথমিক পাঠ শুরু হয় মাওলানা তাজউদ্দিন আহমেদ নামের এক মহান শিক্ষকের নিকট। যদিও পারিবারিক ও পারিপার্শি¦ক উর্দুভাষার প্রচলন ছিল তখন কিন্তু তিনি আরবি, ফারসি, বাংলা ও সংস্কৃত ভাষাতেও সমানভাবে দক্ষতা অর্জন করেন এবং তার জ্ঞানের পরিধিকে বিস্তৃত করতে সক্ষম হন।
নবাব ফয়জুন্নেসার জীবনের পরতে পরতে ছিল দুঃখগাঁথা ও এক বৈচিত্রময়তায় ঘেরা। তারপরেও যতরকম সমস্যা ও কন্টকাকীর্ণ পথ তার সামনে এসেছে তিনি তা অতি বুদ্ধিমত্ত্বার সঙ্গে সামাল দিতে সক্ষম হয়েছেন সবসময়। বিদ্যাবুদ্ধি, বিচক্ষণতা, কর্মদক্ষতায় তিনি ছিলেন সব ভাই-বোনদের মধ্যে ব্যতিক্রম। ১৮৮৫ সালে মায়ের মৃত্যুর আগেই সব ভাই বোনদের সম্মতিক্রমে পিতার রেখে যাওয়া বিরাট জমিদারী দেখাশোনা করার দায়িত্ব তার ওপর অর্পিত হয়। জমিদারীর কঠোর দায়িত্বভার তিনি আজীবন সুদক্ষতার সঙ্গে পর্দার আড়ালে থেকে অত্যন্ত সফল শাসকরূপে ন্যায়-নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
ফয়জুন্নেসার আমলে কুমিল্লা জেলার ম্যাজিস্ট্রেট কুমিল্লার লোকদের উপকারার্থে একটি জনহিতকর কাজে হাত দিয়ে সমস্যায় পড়েন। এসময় মানবতাবাদী নবাব ফয়জুন্নেসা চাহিদা অনুযায়ী টাকার একটি তোড়া ইংরেজ ডগলাসকে দান হিসেবে প্রদান করেন। তার এই দানশীলতার কথা মহারানী ভিক্টোরিয়া জেনে মহারানী ডগলাসকে হুকুম করেন তাকে ‘বেগম’ উপাধি দেয়ার জন্য। ফয়জুন্নেসা ডগলাসের এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, জমিদার কন্যা ও স্ত্রী হিসেবে অনেক আগেই এই পদবিতে তিনি ভূষিত। পরে মহারানী ঠিক করেন, এই মহৎ মহীয়সী নারীর একমাত্র সার্থক সম্মান ‘নবাব’ উপাধি-ই হতে পারে। রানীর নির্দেশ অনুযায়ী ১৮৮৯ সালে কুমিল্লার নবাব বাড়ির অট্টালিকায় ৩৫ হাজার টাকা ব্যয়ে এই উপাধি দেয়ার উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। হিরক খচিত মহামূল্যবান পদক দিয়ে তাকে ‘নবাব’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। বেগম ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী পর্দার অন্তরাল থেকে এই উপাধিটি গ্রহণ করেন।
সব সময় শিক্ষার প্রতি অত্যাধিক গুরুত্ব দিতেন তিনি। এই চিন্তার ফলশ্রুতিতে ১৮৭৩ সালে সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠা করেন বেগম ফয়জুন্নেসা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। তার এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হওয়ার দুই বছর পর ১৮৭৫ সালে সর্বপ্রথম আলীগড়ে মুসলমানদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়।
১৮৯৩ সালে স্কুল প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পর তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মহিলাদের জন্য হাসপাতাল। নাম দিয়েছিলেন, জানানা হাসপাতাল। তার প্রতিষ্ঠিত বহু প্রতিষ্ঠান রয়েছে এখনও দেশে-বিদেশে। বাংলা সাহিত্যে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে আধুনিক বাংলা সাহিত্যে প্রথম সারির একজন মহিলা কবি হিসেবে সুনাম অর্জন করেছিলেন তিনি। তার বিখ্যাত আত্মজৈবনিক কাব্যগ্রন্থ রুপজালাল রচিত হয় ১৮৭৬ সালে। এই লেখায় তিনি কোন রকম কল্পনার আশ্রয় নেননি। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের অন্তর্জ্বালা অতি সুনিপুনভাবে প্রকাশ করেছেন বাংলা, সংস্কৃত, ফারসি শব্দের মিশ্রণে।
১৮৯৪ সালে তিনি পবিত্র হজ পালনের জন্য মক্কা গমন করেন। সেখানে গিয়েও তিনি অনেক দান করেন এবং মক্কা শরীফে একটি মুসাফিরখানা প্রতিষ্ঠা করেন। যা এখনো বিদ্যমান। মক্কাশরীফ থেকে এসে পরিবার-পরিজনদের জন্য সামান্য কিছু সম্পত্তি রেখে বাকি সমস্ত সম্পত্তি আল্লাহর নামে ওয়াকফ করে দেন। সম্পত্তি ওয়াকফ করার পর তিনি বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মক্তব ও হাসপাতাল নির্মাণে অনেক টাকা দান করেন। তার ব্যক্তিগত দৈনন্দিন দিনযাপনের তালিকাতেও অনেককিছুু শিক্ষণীয় বিষয় রেখে গেছেন আমাদের জন্য।
যদিও তার স্বামী মোহাম্মদ গাজী নবাব ফয়জুন্নেসার সঙ্গে ছলচাতুরির আশ্রয় নিয়েছিলেন কিন্তু তিনি একজন উচ্চবংশীয় জমিদার ও সুরুচির অধিকারী মানুষ ছিলেন। বেগম ফয়জুন্নেসা দুই কন্যা সন্তানের জননী ছিলেন। তার দু’কন্যার নাম আসাবুন্নেসা ও বদরুন্নেসা। এই মহীয়সী নারী ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯০৩ খ্রীস্টাব্দ ইহলোক ত্যাগ করেন।
পরিশেষে বলতে হয়, আাল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের আলোকে যে মানবতাবাদী নারী বিরল গুণাবলী ও দক্ষতার সঙ্গে সমাজ, দেশ-জাতিকে আলোকিত করেছিলেন; সমাজকে করেছিলেন কুসংস্কার মুক্ত; নারীদের শিখিয়েছিলেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার; সাহস ও সুযোগ করে দিয়েছিলেন সামনে এগিয়ে যাওয়ার; সেই খ্যাতিমান নারীর জীবনী আমাদের মধ্যে অনুশীলন হবে না-তা কি করে হয়?
আজ দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, এই নারীর বিশাল জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে নতুন প্রজন্ম খুব কমই জানে। প্রচার-প্রচারণাও তেমন একটা নেই বললেই চলে আমাদের দেশে। যদিও কিছু সৃষ্টিশীল মানুষ যেমন লাকসামের আমাদের প্রিয় ব্যক্তি শাহেদ আহমদ চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজন সংগঠক ১ যুগ আগে নবাব ফয়জুন্নেসার জীবনকর্ম নিয়ে কাজ শুরু করেন। কিন্তু কিছু দিন পর শাহেদ আহমদ চৌধুরী পরলোক গমন করায় সাংগঠনিক কার্যক্রমে কিছুটা ভাটা পরে। ওইসময় আবারও মহীয়সী নারীর ফয়জুন্নেসার আদর্শকে বুকে ধারণ করে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন কিছু সৃষ্টিশীল মানুষ। যা চলছে বছরের পর বছর। কিন্তু সরকার ও বিত্তশালীদের কাছ থেকে কোন রকম সাহায্য-সহযোগিতা না
পাওয়ায় এই সাংগঠনিক কার্যক্রমকে তেমন একটা বেগবান করতে পারছেন না তারা। বিশেষ করে আমাদের সাংগঠনিক ব্যক্তিত্ব আজাদ সরকার লিটন ১ যুগ ধরে এই মহীয়সী নারীর কর্মকা- নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি দেশের বিভিন্ন সাংগঠনিক ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ ও ফয়জুন্নেসার জীবনী নিয়ে সকলকে কাজ করার উৎসাহ-উদ্দীপনা প্রদান করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। আমরা মনে করি, আজাদ সরকার লিটনের মত অন্যান্য সৃষ্টিশীলদেরও এই মহতী কাজে এগিয়ে আসা জরুরি। আর তবেই আমরা নবাব ফয়জুন্নেসার আলোয় আলোকিত হতে পারবো; সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি নিজেরাও ধন্য হবো।
লেখক : কবি, কলামিস্ট ও সংগঠক
পাঠকের মতামত:
- রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারে দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা : এফএসআইএন
- নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
- গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রীর সফরে চোখ সবার
- চাল আমদানি না করায় সাশ্রয়ী হয়েছে ডলার
- তীব্র তাপদাহে পথচারী ও গরীব মানুষের পাশে যুবলীগ
- ফরিদপুরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
- সালথায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়
- ডিলারের সাথে খাদ্য কর্মকর্তার বিরোধে চাল পাচ্ছে না ৫০০ ওএমএস কার্ডধারী
- উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
- মহম্মদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হলেন মুনমুন খান
- হিলিতে গরুবোঝাই নছিমনের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ৬ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
- গরমে সবজির দাম আরও বেড়েছে
- বাগেরহাটে জমি সংক্রান্ত বিরোধে কৃষককে পিটিকে হত্যা
- স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা
- আবারও ঢাকার সিনেমায় পাওলি দাম
- ‘গরমে জনগণের পাশে না দাঁড়িয়ে সমাবেশ করা তামাশা’
- ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত’
- ‘এসটিপি প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়’
- আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায়ের ঘোষণা মার্তার
- রিমান্ড শেষে কেএনএফের ২ সদস্য কারাগারে
- ‘দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
- চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিপক্ষীয় ৫ নথিতে সই করল ঢাকা-ব্যাংকক
- সান্তাহারে তীব্র গরমে পথচারীদের লেবুর শরবত বিতরণ
- ওয়ালটন এসি কিনে ৩৪তম মিলিয়নিয়ার হলেন গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- শ্রীনগরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফিরুজা বেগমের গণসংযোগ অব্যাহত
- যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি : ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও ঈশ্বরদীতে বন্ধ নেই প্রাইভেট-কোচিং
- বিশ্ব বাজারে বাড়লো জ্বালানি তেলের দাম
- টাঙ্গাইলে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করছেন মাটি ব্যবসায়ীরা
- বিলেতের বুকে স্বদেশের মুখ উজ্জ্বল করা ৭ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে মৌলভীবাজার পৌরসভার সংবর্ধনা
- জাতির পিতার সমাধিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা
- দিনাজপুরে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
- গাজীপুরে কভার্ডভ্যান-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪
- জাতীয় গণসংগীত উৎসব শুরু
- দিনাজপুরে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড, ফায়ার সার্ভিসের দুই কর্মীসহ আহত ৪
- গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
- ভারী বর্ষণে তানজানিয়ায় ১৫৫ জনের প্রাণহানি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯
- ৪৬তম বিসিএস প্রিলি পরীক্ষা আজ
- পাকিস্তানকে হারিয়ে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড
- ‘পাকিস্তান যতই অটল থাক, শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই’
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !