মুজিববর্ষে এটিই আমাদের বড় উৎসব : প্রধানমন্ত্রী
স্টাফ রিপোর্টার : মুজিববর্ষে ৯ লাখ পরিবারকে বাড়ি করে দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যে প্রথম ধাপের ৭০ হাজার পরিবারকে জমিসহ পাকা ঘর করে দেয়া হয়েছে। আগামী মাসে আরও এক লাখ পরিবার পাবে এমন বাড়ি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী এ কার্যক্রম চলমান আছে।
শনিবার (২৩ জানুয়ারি) প্রথম ধাপে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে ৭০ হাজার পরিবারের হাতে বাড়ির কাগজপত্র হস্তান্তর করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে সত্যি আমার জন্য একটি আনন্দের দিন। কারণ এই দেশের যারা সবথেকে বঞ্চিত মানুষ, যাদের কোনো ঠিকানা ছিল না, ঘর-বাড়ি নেই। আজকে তাদেরকে অন্তত একটা ঠিকানা, মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে পেরেছি।
তিনি বলেন, মুজিববর্ষে আমাদের অনেক কর্মসূচি ছিল। কিন্তু করোনার কারণে তা করতে পারিনি। করোনা আমাদের জন্য যেমন অভিশাপ নিয়ে এসেছিল, আবার আরেকদিকে আশীর্বাদও। কারণ আমরা এই একটি প্রকল্পেই নজর দিতে পেরেছি। এটাই আমাদের আজকে বড় উৎসব; গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষদের ঘর দিতে পেরেছি। এর চেয়ে বড় উৎসব বাংলাদেশে হতে পারে না। এ সময় সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালীদের নিজ নিজ এলাকার ভূমিহীন ও গৃহহীনদের ঘর তৈরি করে দেয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
এই প্রকল্প জাতির পিতার চিন্তার ফসল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দেশের মানুষের জন্যই কিন্তু আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন। তিনি আমাদের কথা কখনো চিন্তা করেননি। সারাজীবন চিন্তা করেছেন এই দেশের মানুষের কথা। স্বাধীনতার পরে তিনি (বঙ্গবন্ধু) মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন। এই দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, নানাভাবে সামাজিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, দারিদ্রের কারণে ভিটেমাটি বিক্রি করে শূন্য হাতে রাস্তায় বের হয়। এইভাবে মানুষগুলো জীবনযাপন করে। তিনি (বঙ্গবন্ধু) স্বাধীনতার পরপরই গৃহহীন মানুষগুলোকে ঘর দেয়ার জন্য গুচ্ছগ্রাম পরিকল্পনা হাতে নেন। তিনি (বঙ্গবন্ধু) নোয়াখালীর চরাঞ্চলে গিয়ে গুচ্ছগ্রাম উদ্বোধন করেন। সাধারণ মানুষের জন্য ঘরবাড়ি তৈরি করার চিন্তাটা তিনিই করেছিলেন।
নিজেরও ঘর বাড়ি ছিল না দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৮১ সালে দেশে মানুষের শক্তি নিয়েই আমি দেশে ফিরে আসি। আমার কিছু ছিল না। ঘর নেই, কোথায় উঠবো তাও জানি না, কিভাবে চলবো তাও জানি না। কিন্তু তখন আমার মনে একটাই কথা ছিল আমাকে যেতে হবে। কারণ দেশের মানুষ সামরিক শাসকদের হাতে নিষ্পেষিত হচ্ছে, তাদেরকে মুক্তি দিতে হবে, অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে, তার জন্য কাজ করতে হবে। এই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে, যা আমার বাবা চেয়েছিলেন। সেই আদর্শ সামনে নিয়েই আমি ফিরে আসি। কখনো আমি ছোট ফুফুর বাড়ি, মেঝ ফুফুর বাড়িতে দিন কাটিয়েছি। তখন আমার লক্ষ্য ছিল একটাই, আমি কিভাবে থাকবো সেটা বড় কথা নয়, কিন্তু দেশের মানুষের কষ্ট-দুঃখ-হাহাকার কিভাবে দূর করবো, সেই কাজ করবো।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদেশ থেকে প্রণোদনা নিয়ে সাহায্য করা হতো না। এরকম দূভার্গ্যে তারা পড়েছিল, এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। জাতির পিতা তো সব পরিকল্পনা নিয়েছিলেন, গৃহহীনদের ঘর দিবেন, ইউনিয়ন পর্যায়ে হাসপাতাল করে চিকিৎসা সেবা দিবেন। লেখাপড়ার ব্যবস্থা করবেন, মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন, এটাই ছিল জাতির পিতার লক্ষ্য। তার পরিকল্পনা যদি বাস্তবায়ন করতে পারতো তাহলে দেশের মানুষ আরও আগে উন্নত জীবন পেতো।
আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে নৌকার জয় হয়েছিল জনগণের আন্দোলনের ফসল হিসেবে। আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরে আমাদের লক্ষ্য ছিল দেশের খেটে খাওয়া, গরীব, প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করা এবং বাংলাদেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করা। আমরা বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা ও স্বামী পরিত্যক্তদের ভাতা দেয়া শুরু করলাম। গৃহহীনদের আশ্রয়ণ প্রকল্প নিলাম। কারণ তখন দেখা গিয়েছিল আলাদা ঘর দিলে সেটা বিক্রি করে দিতো, শূন্য হাতে ফিরে আসতো। সেই জন্য ব্যারাক করে দিয়ে প্রত্যেককে একটি ঘরের মালিক করে দিয়ে ভূমিহীনদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ঘর দেয়া শুরু করলাম।
তিনি আরও বলেন, এরপর কমিউনিটি ক্লিনিক করে চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় নেয়ার ব্যবস্থা করলাম। নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছি। আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন জাতি গড়ে তোলার কাজ করলাম। বস্তিবাসীদের মধ্যে যারা নিজের গ্রামে ফিরে যাবে, তাদের জন্য ঘরে ফেরা কর্মসূচি নিলাম। নিজ গ্রামে ফিরে গেলে ছয় মাস বিনা পয়সায় খাবার পাবে, বাচ্চাকে স্কুলে দিতে পারবে, বিনা পয়সায় একটা ঘর করে দিব। সেই সঙ্গে টাকা দেব যেন তারা কাজ করে খেতে পারে। এর মাধ্যমে ঘরে ফেরা কর্মসূচি শুরু করলাম।
তিনি আরও বলেন, গৃহায়ন তহবিল করি বাংলাদেশ ব্যাংকে। এই তহবিলের টাকা আমরা এনজিওদের মাধ্যমে দিলাম, তারা যেন আমাদের ভূমিহীন মানুষদের ঘর তৈরি করে দিতে পারে। এক শতাংশ সার্ভিস চার্জে টাকা দিতাম, ৫ শতাংশের বেশি তারা সুদ নিতে পারবে না, স্যানেটারি পায়খানা তারা বিনা পয়সায় করে দিবে এই শর্তে এনজিওদের দিলাম। এই প্রক্রিয়ায় ২৮ হাজার পরিবার ঘর পেয়েছিল। ১১ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের বিল্ডিং তৈরি করেছিলাম, তার মধ্যে চার হাজার চালু করে দিয়েছিলাম। কিন্তু বিএনপি এসে তা বন্ধ করে দিয়েছিল।
তিনি বলেন, ২০২০ সাল জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও ২০২১ সাল স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী আমরা একইসঙ্গে পালন করে যাচ্ছি।করোনায় সারাবিশ্ব স্থবির। আজকে আমাদের ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলতে হচ্ছে। আমার খুব আকাঙ্ক্ষা ছিল নিজের হাতে দাঁড়িয়ে জমির দলিল তুলে দেব। কিন্তু সেটা পারলাম না। তারপরেও ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে বলে আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে এভাবে কথা বলতে পারছি। আমি ধন্যবাদ জানাই, আমাদের সর্বস্তরের প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের। কারণ তারা নিজেরা আন্তরিকতার সঙ্গে ঘর তৈরিতে কাজ করেছেন। আমার অফিস, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রতিনিয়ত তদারকি করেছে, যাতে ঘরগুলো মানসম্মত হয়, কাজগুলো ঠিকমতো হয়।
একসঙ্গে এত বিপুলসংখ্যক মানুষকে ঘর দেয়ার নজির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এত দ্রুত সময়ে আমি জানি না, পৃথিবীর কোনো দেশে কখনো অথবা আমাদের দেশে কোনো সরকার এত দ্রুত এতগুলো ঘর করেছে। এই ঘরগুলো তৈরি করা সহজ কথা নয়। যেহেতু আমাদের যারা প্রশাসনে আছেন তারা সরাসরি ঘরগুলো তৈরি করেছেন, তাতে ঘরগুলো মানসম্মত হয়েছে। সরকারি কর্মকর্তারা সবসময় আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে। সেই সঙ্গে আমাদের নির্বাচিত প্রতিনিধি যারা সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান হতে শুরু করে সব জনপ্রতিনিধি সহযোগিতা করেছে। এই একটি কাজে আমরা দেখেছি সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দায়িত্ব পালন করেছেন। এবং সকলেই এই অসাধ্য কাজ সাধন করেছেন। এছাড়া সব শ্রেণীর মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। যাতে সবাই মানসম্মতভাবে বাঁচতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, মুজিববর্ষে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে একটি মানুষও গৃহহীন, ঠিকানাবিহীন ও গৃহহারা থাকবে না। হয়তো আমাদের সম্পদের সীমাবদ্ধতা আছে। তাই আমরা সীমিত আকারে করে দিচ্ছি। সব মানুষের জন্য ঠিকানা আমরা করে দেব। কারণ আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি মানুষ ঘরে থাকলে আমার বাবা-মা যে ত্যাগ শিকার করেছিলেন এই দেশের মানুষের জন্য। তাতে তাদের আত্মা শান্তি পাবে। আজকে আমরা সবচেয়ে খুশি এত অল্প সময়ে এতগুলো মানুষকে ঠিকানা দিতে পারছি। এই শীতের মধ্যে এই সব মানুষ ঘরে থাকতে পারবে।
তিনি বলেন, আমাদের রিফিউজিদেরকে ভাসানচরে ঘর করে দিচ্ছি। ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকার সময়ে ঘূর্ণিঝড়ে যে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সেই কক্সবাজারে খুরশকুলে ঘর করে দিয়েছি। আরও ১০০ বিল্ডিং তৈরি করে দেব। আজকে ৬৬ হাজার ১৮৯টি ঘর তৈরি করে দিয়েছি। আরও ১ লাখ ঘর তৈরি করবো।
উদ্বোধন শেষে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের উপকারভোগীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে মতবিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা থেকে ঘর পাওয়া পারভীন নামে এক নারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আনন্দে কেঁদে ফেলেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করেন এবং সুস্থতা কামনা করেন।
পারভীন ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, আমার স্বামী কাজ পায় না। মাঝে মধ্যে না খেয়ে থাকতে হয়। মাথা গোঁজার ঠাঁই ছিল না। কোনোদিন ভাবিনি ঘর হবে। আপনি আমাদের ঘর দিয়েছেন, জমি দিয়েছেন। আপনি দীর্ঘদিন বেঁচে থাকুন। কয়েকটি বাক্য বলেই উপকারভোগী এ নারী কৃতজ্ঞতায় কাঁদতে থাকেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, আপনি কাঁদবেন না। আমি মনে করি, এটা আমার কর্তব্য। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে, জাতির পিতার কন্যা হিসেবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করবো, এটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি তার স্বপ্ন পূরণ করবো। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে সেজন্য আমি আমার জীবনকে উৎসর্গ করেছি। বাংলাদেশে একটি মানুষও যেন গৃহহীন ও ভূমিহীন না থাকে আমি সেই ব্যবস্থা করবো। সেই সঙ্গে আপনারা যেন আপনাদের জীবন-জীবিকার পথ খুঁজে পান সেই ব্যবস্থাও করবো।
সারাদেশে যারা ঘর পেয়েছেন তাদেরকে ঘরের সামনে একটি করে গাছ, বিশেষ করে ফলজ গাছ লাগানোর আহ্বান জানান তিনি। নদী ভাঙণে যাতে আর কেউ ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে মুজিববর্ষ ঘোষণা করে সরকার। মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবে না- এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীনে চলমান কর্মসূচির প্রথম পর্যায়ে সারাদেশে ৭০ হাজার ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার বাড়ি পেয়েছে। দেশের ভূমিহীন ও গৃহহীনদের ঘর করে দিতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯ লাখ পরিবারকে তালিকাভুক্ত করেছে আশ্রয়ণ প্রকল্পে। ধাপে ধাপে তাদেরও বাড়ি করে দেয়া হবে।
(ওএস/এসপি/জানুয়ারি ২৩, ২০২১)
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !