বঙ্গবন্ধুর লাশ দাফনের বর্ণনা দিলেন টুঙ্গিপাড়ার ওসি
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি : ১৯৭১ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। পরদিন ১৬ আগস্ট সামরিক হেলিকপ্টারে করে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়। সেখানে থমথমে অবস্থার মধ্যে দায়সারাভাবে দাফন করা হয় জাতির পিতার মরদেহ।
বঙ্গবন্ধুকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি টুঙ্গিপাড়ার মাটি স্পর্শ করার আগেই হেলিকপ্টার থেকে নেমে পজিশন নেয় সশস্ত্র সেনারা। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিতে তারা যাচ্ছেতাই আচরণ করে। হত্যার হুমকি দেয়া হয় পুলিশ ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের। কয়েকজন শ্রমিকসহ ২৪/২৫ জন বঙ্গবন্ধুর জানাজায় অংশ নেন। তখনও তার গায়ে ছিল রক্তাক্ত পাঞ্জাবি। রেডক্রস অফিস থেকে আনা ত্রাণের সাদা কাপড় এনে তা দিয়ে কাফন দেয়া হয়।
১৫ আগস্ট কিশোরগঞ্জে জাতীয় শোক দিবসে শোকগাথা অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহের জানাজা, দাফনসহ সেদিনের অজানা অনেক কথা এভাবেই তুলে ধরলেন টঙ্গিপাড়া থানার সেসময়কার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও বঙ্গবন্ধুর মরদেহ দাফনকারী পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল জলিল শেখ। শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে শোকগাথা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন।
রাসেল আহমেদ তুহিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে কিশোরগঞ্জ-২ আসনের এমপি অ্যাড. সোহরাব উদ্দিন, সংরক্ষিত আসনের এমপি দিলারা আসমা, জেলা ও দায়রা জজ মাহবুব-উল ইসলাম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. মো. জিল্লর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন খান, রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আ ন ম নওশাদ খান, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার মো. আসাদ উল্লাহ, মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার কামালসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর মরদেহ দাফনের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা মো. আবদুল জলিল বলেন, ‘লাশ নিয়ে আসা হবে। এ খবর শুনে বঙ্গবন্ধুর বাড়ির আশপাশে খোঁজ নিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির পাশে বঙ্গবন্ধুর দূর সম্পর্কের এক মামাকে পাওয়া গেল। তার নাম ছিল পান্নু শেখ। তিনি জানালেন বঙ্গবন্ধু তাকে বলেছেন, তার মৃত্যু হলে যেনো বাবা-মায়ের কবরের পাশে কবর দেয়া হয়। সে অনুযায়ী চারজন লেবার দিয়ে কবর খোড়ার ব্যবস্থা করলাম। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির দক্ষিণ পাশে খালের পাড়ে একটা হাসপাতাল ছিল। রেডক্রস হাসপাতাল। সেখান থেকে মরদেহ পরিবহন করার জন্য স্ট্রেচারসহ অন্যান্য জিনিস এনে যেখানে হেলিকপ্টার নামবে তার পাশে রাখলাম। টুঙ্গিপাড়া ডাকবাংলোর পাশেই হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়েছিল।টুঙ্গিপাড়া থানার পাশে আরেকটা ক্যাম্প ছিল। বারবাড়িয়া পুলিশ ক্যাম্প। সেখান থেকে ফোর্স এনে রাস্তায় ও বাড়িতে মোতায়েন করলাম। বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জের ম্যজিস্ট্রেট আবদুল কাদের এবং সিআই আব্দুর রহমান এসডিপিও নূরুল আলম এলেন। তারা জানালেন লাশ আনা হচ্ছে।’
জাতির জনকের মরদেহ টুঙ্গিপাড়ায় নিয়ে যাওয়ার মুহূর্তটি বর্ণনা করতে গিয়ে বার বার চোখ ভিজে যাচ্ছিল আবদুল জলিলের। বলতে থাকেন, ‘সকাল থেকে পুরো এলাকা ছিল থমথমে আর প্রায় জনমানব শূণ্য। দুপুর একটার দিকে হেলিকপ্টারের আওয়াজ শোলা গেল। কিন্তু হেলিকপ্টারটি না নেমে কয়েকটা চক্কর দিতে লাগলো। এ অবস্থা দেখে কয়েকজন লোকজন যারা ছিল, তারাও ভয়ে চলে গেল। এক সময় হেলিকপ্টার ল্যান্ড করল। মাটি স্পর্শ করার আগে দুই পাশের জানলা দিয়ে কয়েকজন ফোর্স নেমে পজিশন নিল। এরপর হেলিকপ্টার ল্যান্ড করার পর আর্মির মেজর তানভীর হায়দার আলী, ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন, একজন হাবিলদার ১০ জন সিপাহী হেলিকপ্টার থেকে নামলো।
ক্যাপ্টেন সাহেব তিনজন সিপাহী নিয়ে অস্ত্র তাক করে আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখানে আসল। তারা আমাদের পরিচয় জানতো চাইলো। পরিচয় দেয়ার পর তারা জানতে চাইল এখানে লাশ দাফনে কোনো অসুবিধা আছে কিনা। কোনো অসুবিধা নেই বলার পরও তারা অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে লাগল। বললো কোনো সমস্যা হলে তোমাদের শেষ করে দিয়ে যাব।
লাশ বহন করার জন্য কিছু লোক সংগ্রহ করে রেখেছিলাম। একজন আর্মি অফিসার তাদের তাড়িয়ে দিল। তারাও ভয়ে দৌড়ে ডাকবাংলোর পেছনে পুকুরে ঝাপিয়ে পড়ল। ম্যাজিস্ট্রেট কাদের সাহেবকে দৌড়ানি দিলে তিনি দৌড়ে পানির কাছাকাছি চলে যান। এসময় এসডিপিও সাহেব তাকে উদ্ধার করে নিয়ে এসে আর্মি কর্মকর্তাদের জানান তিনিতো ম্যাজিস্ট্রেট।
অনেক্ষণ পর হেলিকপ্টারের পেছন দিক থেকে কফিন বের করা হলো। কফিনের কোনো হাতল নেই। কফিন ওঠানো যাচ্ছিল না। খুব ভারী। এসময় ‘লোকজন রাখনি কেন’ বলে আর্মিরা আমাদের উল্টো গালিগালাজ করতে লাগলো। এসডিপিও সাহেব বললেন, ‘আপনারাইতো লোজনজনকে তাড়িয়ে দিলেন।’ এ সময় তাকেও গালিগালাজ করা হয়। আমাকে বললো লোক নিয়ে আস। আমি দৌড়ে রেডক্রস হাসপাতালের পেছনে একটি পাড়া আছে সেখান থেকে ৫ জন লোক নিয়ে আসি।
কয়েকজন শ্রমিক, ২ জন স্পিডবোটের ড্রাইভারসহ ৭/৮ জন মিলে কফিনটি বঙ্গবন্ধুর জন্য তৈরি করা কবরের পাশে নিয়ে রাখা হলো। সেখানে যাওয়ার পর পুরো কফিনসহ লাশটি কবরে নামানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু কবরতো এতো বড় করে খোড়া হয়নি। এটা নিয়ে আরেক দফা মারমুখী অবস্থা। ক্যাপ্টেন সাব মারতে আসেন, মেজর সাব ফেরান।
এ অবস্থায় বলা হয়, ডেডবডি বুঝিয়ে দিতে হবে। কাগজপত্র রেডি কর। এরই মধ্যে সেখান থেকে পালিয়ে যায় এহসান নামে স্থানীয় মাদরাসার মাওলানা। আর্মি কর্মকর্তাদের অনুরোধ করা হয় লাশের গোসল ও জানাজা করার জন্য অন্তত ৫ মিনিট সময় দিতে। রাগারাগির পর তারা রাজী হয়।
কফিন খুলে বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ কফিনের ডালার ওপর রাখা হয়। লাশ খুলে দেখা যায় নিচে পলিথিন দিয়ে এবং ওপরে সাদা কাপড়ে বরফ দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছে। বরফ সরিয়ে লাশ নামালো হলো। বঙ্গবন্ধুর পরনে ছিল পাঞ্জাবি ও লুঙ্গি। পাঞ্জাবির এক পকেটে ছিল তামাক টানার একটি পাইপ ও চশমার ভাঙা এক টুকরা ফেম। মাওলানা সাহেব ব্লেড দিয়ে ওনার (বঙ্গবন্ধুর) গায়ের কাপড় কেটে সরাতে গিয়ে তার হাত কাপছিল। এসডিপিও সাহেব তাকে সহায়তা করলেন। তখন প্রশ্ন দেখা দিলো সাবান কোখায়, কাফনের কাপড় কোথায়? আমাকে পাঠানো হলো সাবান আনতে। দৌড়ে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে গেলাম। বাড়ির কেয়ারটেকার শ্রী বৈকুন্ঠ। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার খবর পেয়েই সে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। খোঁজাখুঁজি করে একটা লাল সাবান পেলাম। সেটা এনে দেই। কিন্তু এর আগেই এসডিও সাহেব দোকান থেকে একটি সাবান কিনে আনান। এ সাবান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর গোসল দেয়া হয়।’
বঙ্গবন্ধুর লাশ বুঝে নেয়ার বিষয়ে তিনি বলেন ‘এ সময় আর্মিরা লাশ বুঝে নেয়ার জন্য তাগাদা দিতে থাকে। এর মধ্যে আর্মিরা কাগজ তৈরি করে। বঙ্গবন্ধুর নাম. বাবার নাম, ঠিকানাসহ লাশ বুঝিয়া পাইলাম লেখা কাগজে বঙ্গবন্ধুর দূর সম্পর্কের মামা, এসডিপিও সাব ও আমার স্বাক্ষর নিল।
গোসল করানোর পর দেখা গেলো যে কাপড় দিয়ে বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহ আনা হয়েছিল, সেটি রক্তে ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। এটি দিয়ে কাফনের কাপড় হবে না। তাই সিআই আবদুল মালেক রেডক্রস হাসপাতাল থেকে দু’টি সাদা রঙের ত্রাণের কাপড় এনে কাফনের কাপড় তৈরি করালেন। লেবার, পুলিশের লোক মিলে ২৪/২৫ জন মিলে জানাজা করা হয়। জানাজার পর ১০/১২ জন মিলে বঙ্গবন্ধুর লাশ কবরে নামানো হয়।’
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে দেশে একটি কলঙ্কিত অধ্যায়ের সূচনা হয়। আর জাতির এ শেষ্ঠ সন্তানের লাশ দাফন ও তত্ত্বাবধানে নীরব সাক্ষী হয়ে থাকা সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মো. আবদুল জলিল জানান, ‘বঙ্গবন্ধুর কবরে মাটি দেয়া শেষ হতে না হতেই ঘটনাস্থল ছেড়ে চলে যায় সেনাবাহিনীর লোকজন। এভাবেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃতদেহ দাফন করা হয়। ওই দিন বিকেলে কবরে বাঁশের বেড়া দেয়া হয়।’
(ওএস/এএস/আগস্ট ১৭, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- সাজেকে ডাম্পট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত, আহত ১৩
- কেন্দুয়ায় ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার বর্ণাঢ্য আয়োজন
- তাপপ্রবাহে ‘অতি উচ্চঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা
- ভালোবাসার শহর পাংশার আয়োজনে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ
- বরগুনায় হিট স্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
- ‘রেলের ভর্তুকি প্রত্যাহার করা হবে’
- মোংলায় ওএমএস এর চাল বিতরণে অনিয়ম, ২০ বস্তা চাল জব্দ
- কালুখালীতে গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- নগরকান্দায় সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ সভা, ব্যাপক তৎপরতায় থানা পুলিশ
- বৃষ্টি প্রার্থনায় টাঙ্গাইলের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের ‘সহ-প্রচার সম্পাদক’ নির্বাচিত অনয় মুখার্জী
- বাগেরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
- বাগেরহাটে তাপমাত্রা ৪১.৬ ডিগ্রি, জনজীবনে স্থবিরতা
- বোয়ালমারীতে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুশা মিয়ার মতবিনিময়
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিক্ষার্থী
- বোয়ালমারীতে হিরু মুন্সীর কার্বণ মিল ও সীসা কারখানা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
- ঈশ্বরদীতে হিটস্ট্রোকে স্বর্ণ শিল্পীর মৃত্যু
- ‘আবাদি অঞ্চল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ছাড়া সর্বত্র সমান লোডশেডিং হচ্ছে’
- চট্টগ্রামে ৩ দিনব্যাপী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সম্মেলন উদ্বোধন করবেন সুরস্রষ্টা শেখ সাদী খান
- জামালপুরে শিশুদের নিরাপত্তায় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা শীর্ষক সভা
- বাগেরহাটে মহানবী ও চার খলিফা সর্ম্পকে মুসলিম যুবকের ফেসবুকে কটুক্তি, ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ সমবেশ
- পুলিশের তাৎক্ষণিক তৎপরতায় বেঁচে গেল ট্রেনের হাজারো যাত্রী
- ঝিনাইদহে বৃষ্টির আশায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
- বেলকুচিতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় সংসদ সদস্যের ভাই ও সহকারি
- টাঙ্গাইলে তীব্র তাপপ্রবাহে হাসপাতালে রোগীদের ভিড়
- কাশিয়ানীতে আমের লোভ দেখিয়ে শিশুকে ধর্ষণ
- নাগরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর হোসেন আলোর দাফন সম্পন্ন
- গোপালগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র রাজুর ইন্তেকাল
- নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি
- বাগেরহাটের দুই উপজেলায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- ‘এক গাছে পাঁচবার ধান’ দেশের খাদ্য চাহিদা মেটাতে বড় সফলতা
- গাজীপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা
- উদ্ভাবক ভাইরাল সঞ্জু নয়, আদিবাসীদের মজাদার খাবার বাঁশ বীজ
- এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি বেড়েছে
- বাগেরহাটে তীব্র তাপদাহে প্রতিদিন ডায়রিয়া আক্রান্ত হচ্ছে শতশত শিশু
- ফরিদপুরে বেইলি ব্রিজ অপসারণ করে স্থায়ী ও প্রশস্ত ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
- মৌলভীবাজারে তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত পথচারীদের মাঝে মেয়রের স্যালাইন পানি সরবরাহ
- তাপপ্রবাহে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে রোগী বাড়ছে
- ভোট সুষ্ঠু করতে প্রশাসনের উচ্চপদস্থদের সঙ্গে বসবে ইসি
- নড়াইলে মাদক মামলায় দুই ব্যক্তির যাবজ্জীবন
- আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ
- নড়াইলে সুলতান মেলায় জমজমাট ষাঁড়ের লড়াই
- ফুলপুরে হিট স্ট্রোকে হস্তশিল্পীর মৃত্যু
- সোনার দাম আরও কমলো
- ৪ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা মামলা, ১০ দিনেও অভিযুক্তকে ধরতে পারেনি পুলিশ
- শুকিয়ে যাচ্ছে ঝিনাইদহের নদ-নদী
- মাগুরা সদর ও শ্রীপুরে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ
- ঈশ্বরদীতে বৃষ্টির জন্য সুন্নত আমল ইস্তিস্কা নামাজ আদায়
- কুষ্টিয়ায় বৃষ্টির জন্য 'ইস্তিসকার' নামাজে কাঁদলেন মুসল্লীরা
- পাংশাসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি প্রার্থনায় নামাজ আদায়
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !