বালি : পর্ব-২
সী ফুডের শহরের অলিগলিতে
মুহাম্মদ সেলিম হক : কুটাবিচ, বালির একেবারে ব্যস্ত একটি সমুদ্র তটের বিচ। তথ্যমতে ৫,৭৮০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বালির আয়তন। জেনেছি ইন্দোনেশিয়ায় ৩৪টি প্রদেশ রয়েছে। তার মধ্যে বালি এক সময় কৃষিতে নিভর্র ছিলো। ছিল দারিদ্রতার সাথে গড়াগড়ি ও সম্পৃক্ত। অথচ পর্যটনই একমাত্র বদলে দিলো এদের জীবন যাত্রার মান। উন্নত করেছে দেশ।
সে দেশের হিসাব মতে, প্রতিবছর ১২ লাখেরও উপরে থাকে বিদেশী ট্যুরিস্টের আসা যাওয়া। এদের পদচারণে বদলে যায় পুরো বালি। ইন্দোনেশিয়ার ৩৪টি প্রদেশের মধ্যে ধনীর কাতারে শীর্ষে রয়েছে বালি। এখনো কৃষিকাজ রয়েছে। তবে আগের মতো নেই। পুরো প্রদেশের আশেপাশ বিচে মোড়ানো।
বীচগুলির সৌন্দর্যময় একটা অন্যটার চেয়ে ভিন্ন মনোমুগ্ধকর। মনেহয় সেভাবেই তৈরী করেছে। প্রকৃতি আর মানুষের সংমিশ্রণে তৈরি নিঁখুত শহর। রাজধানীর নাম ডেনপাসা। কুটাবিচ থেকে ৫০ হাজার রুপিয়া দিয়ে মুল শহরে যেতে হয়। শহরে বাস/লরি নেই তেমন। ভরসা একমাত্র স্কুটি আর নীল রংয়ের টেক্সী। দরাদরি করলে ভাড়া কমবে। বেঁচে যাবে বাড়তি রুপিয়া।
পরিস্কার পরিচন্নতা দেখে পর্যটকদের মনে একটা মাদকের মতো নেশার তাড়না জাগাবে মনেপ্রাণে। আপনাকে আবেগ প্রবণ করিয়ে হৃদয় ভরিয়ে দিবে অন্য এক সুখনাভূতিতে। সবুজায়ন আর কালো কার্পেটিং পিচ ঢালায় দেখে। মনে হবে যেন কোন অটোমেশিনের শহর। পরিকল্পনায় আর মানুষের আন্তরিকতা মনে পড়ে গেলো বাংলাদেশের কক্সবাজার শহরের কথা। কত পিছনের পথে আমরা। ভটভটি আর টমটমের অত্যাচারে অতিষ্ট পর্যটনের নগরী কক্সবাজার। যেন কেহ এগিয়ে আসছেনা।
অথচ এখানে গাড়িগুলো আপনাকে দেখে থেমে যাবে রাস্তা পারাপারের সময় দেবে। আগে জীবন বাঁচাবে তারপর গন্তব্যে ছুটে চলা তাদের। ড্রাইবার আন্তরিকতায় হাসি মাখা চেহারায় বলবে আপনি যান। অচেনা বালির সকালটা ঝলমলো রোদের কড়া বার্তা বলে দেয় এখানে শীত নেই। সারা বছর আবহাওয়া গরম আর বৃষ্টির দৌলাচলের মাঝে জীবন কাটে বালির অধিবাসীদের।
অজানা বালিকে জানার সন্ধানে সকালে পথে প্রান্তে ছুটে চললাম। এখানে রাস্তায় বের হলে আপনাকে ঘিরে ধরবে স্কুটি আরোহনকারীরা। বালিতে মানুষের চেয়ে বাইক বেশি। দেখে মনে হলো জীবনে কিছু থাকুক বা না থাককু ইন্দোনেশিয়ার প্রতিটি নাগরিকের কাছে একটা বাইক থাকা চাই। এখানে স্কুটি ভাড়া দেওয়া হয়। বালির দ্বিতীয় দিনে আমাদের টেনশনে ভরপুর যার কারণ সে দেশের মোবাইল সিমকার্ড।
যোগাযোগ নেই বাড়ির সাথে। পথে হাঁটতে ছোট মোবাইলের দোকান মিলে তবে আগন্তুক ট্যুরিস্টদের দাম বাড়িয়ে নেয় দোকানিরা। বাংলাদেশী মুদ্রায় এক হাজার টাকা হওয়াতে, কিনতে সাহস কুলায়নি। সস্তার পাবো এমন আশায় পথ চলতে লাগলাম আর শহর দেখতে শুরু করলাম।
কিছুদুর যেতেই নজরে পড়ল একটি শপিংমল। তাতে একটি কোম্পানি সিমকার্ড বিক্রি করছে রিসেপশনে বসা মুসলিম মহিলা। মুসলিম জেনে সম্ভাষণে সালাম দিলাম, মহিলাটা তা শুনে একটা হাসি দিলেন। তার কাছে কয়েকটি প্যাকেজের সিমকার্ড পেলাম। সর্বনিম্ন ছিলো ১ লাখ ৫ হাজার রুপিয়া। সাত দিন চলবে সাথে ৩ জিবি ডাটা পাবো ফ্রিতে।
ছবি আর পাসপোর্ট ছাড়া মিলে গেল মোবাইল সীমকার্ড। যা অন্য দেশে কল্পনা করা যায়। তবে ইন্দোনেশিয়ার বালিতেই সম্ভব। সীমকার্ড পাওয়াতে একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস নেওয়ার সুযোগ এলো। কেন না বাড়ির সাথে দারুণ একটি সংযোগ হবে। সাথে প্রিয় মানুষদের সঙ্গে কথা ও গল্প হবে।
আমাদের হোটেল থেকে বীচ বেশি দুর নয়। দুরত্ব মনেহয় ৩ মিনিটের মতো রাস্তা। তবে নতুন হওয়াতে ৩০ মিনিটে হেঁটে কুটাবিচের সাগর পাড়ে গেলাম। সাগর পাড়ে গিয়ে অবাক হলাম! টেউ আছে। আছে অল্পস্বল্প ট্যুরিস্টও। নেই কেবল জৌলুশ। ময়লা আবর্জনায় ভরা সাগর পাড়। যেন শহরের সাথে আকাশ আর পাতাল। আমার সফর সঙ্গী সমীর বাবুর চেহারাটা কেমন মলিন হয়ে গেলো। আর বলতে লাগলো আমাদের কক্সবাজার এর চেয়ে কত ভালো। সে তুলনায় করতে ব্যস্ত তিনি।
হতাশার ভরা মন, শরীরটা হেলিয়ে বসে পড়লো সে। আনমনা সাগর দেখছেন। চোখের পলকে দুরে সাগর দিকে শব্দহীন কি জানি বলছে। ২০ হাজার রুপিয়ার বিনিময়ে একটি কোক আর দুটো আরএফএল মার্কা চেয়াওে বসে সমুদ্রজল দর্শন ৩০ মিনিটের। ভর দুপুর বেলা হাঁটছি আর ভাবছি এ বুঝি বালি! হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছলাম আর একটি বীচ। নাম জার্মান বীচ। একটু ভিন্ন। আগে বলছি একেকটা একেক রকম। রিসোর্ট আছে। একেবারে সাগরের পাড় ঘেঁষা। ট্যুরিস্টের আগমণ টুইটুম্বর।
সন্ধ্যা হলে গোঁধুলীর আবীরের সাথে মিশে লালে লাল হয়ে ওঠে, আর ভেসে আসে রিসোর্ট থেকে সুরের মূর্ছনা। সাথে দেখা মিলবে গুষ্ঠিমরা রায় এয়ারপোর্টের ফ্লাইট উঠানামার দৃশ্য। যেন হাতের মুঠোয় বিমান। কি অপূর্ব দৃশ্য! যেন স্বপ্ন দেখায় একটা কাব্যিময় জীবনের কথা।
প্রকৃতির উদারতার সাথে দ্বীপের মানুষের কত আদান প্রদান। চলতে চলতে চোখে পড়বে আপনার ইন্দোনেশিয়ার মেয়েদের নারকেল পাতার ব্যবহারের বিভিন্ন বাহারী কারুকার্য। শুরুতে যে হতাশ ছিলাম সে হতাশাটা কেটে খোলস মেলতে শুরু করে বালির সৌন্দর্য্যময় রুপ।
তবে বালির পযর্টন মৌসুম হলো মূলত জুন-জুলাই। কিছু ট্যুরিস্ট ঠাসাঠাসি হয় ডিসেম্বরে।
হোটেলে ফিরে ট্যুরিস্ট ম্যাপ সংগ্রহ করলাম। বাড়ির সাথে কথা হল। মনটা একটু সতেজ হয়ে উঠলো। পড়ন্ত বিকেল। সূর্য হেলে পড়ছে। আকাশে মেঘের আনাঘোনা। রাতে বৃষ্টি নামবে মনেহয়। হালকা ঠান্ডা বাতাস। এটা নাকি প্রতিদিন হয়। এখানে সন্ধ্যা নামে ৭টার চেয়ে বেশি সময় নিয়ে। ঘন্টা তিনেক সময় কাটনোর উপায় খুজঁতে লাগলাম।
এরমধ্যে হোটেলে ওডি নামে এক তরুণের সাথে ১দিনে একটু ভাব তৈরী হল। সে জানাল হাফবেলা গাড়ি ভাড়া নেয়া যায়। প্রতিঘন্টার ভাড়া ৫০ হাজার রুপিয়া। শহরের ভেতর ঘুরাঘুরির অনেক অফার রয়েছে। ২ লাখ ৫০ হাজার রুপিয়া গাড়ি ভাড়া করলাম। বালির গাড়ি গুলো পায়জেরো স্টাইলের। একেবারে নতুন। রাস্তায় ভাঙ্গা চূড়া গাড়ি দেখা বড়ই দূূর্লভ। তেলের দাম বাংলাদেশের মতো। প্রতি ডিজেল লিটার ৬৩ টাকা প্রায়। উঠানামা নেই সরকার কতৃক নির্ধারত মূল্যে।
বালি শহরের সবচেয়ে উচু স্টায়ার্চু শিব’কে দেখতে বের হলাম। স্বগৌরবে একটা ইতিহাস নিয়ে তিনি সবার উপরে। জায়গাটা বালির সাংস্কৃতিক বা ক্যালচারাল নামে পরিচিত। সন্ধ্যা হলে এখানে জমে ওঠে পাহাড়ের সাথে লাইটের বাহারি রঙের খেলা। তবে টিকেটের দাম বাড়তি। বিদেশীদের জন্য জনপ্রতি ১ লাখ ২৫ হাজার রুপিয়া।
টিকেট এর দাম দেখে আমি থমকে দাড়ালাম সমীর বাবু সাহস দিলো। আর বলল এতদুর আসলাম টাকার কথা ভেবে লাভ নেই। সাথে একটি ফ্রি জুস মিলবে অভিজতা রেস্টুরেন্ট এ। ফলের জুস খেতে খেতে আপনি পাহাড়ের চূড়ায় দেখতে পারেন। বালির সাগর আর সবুজের আবরণ মিলে একাকার। যেন কক্সবাজারের ইনানী পাহাড় আর সমুদ্র দর্শন।
তবে তার আগে আপনাকে প্রবেশের পর উপভোগ করানো হবে বালির সংস্কৃতি। ঐতিহ্যের চাপ আর আধুনিকতার বাইরে এদের ‘কেচাচ ডেন্স’ সময় নিয়ে দেখলে ভালো লাগবে আপনার ও। শুরুটা একটু একগুয়েমি। সে আদিকালের পোশাকে আর যন্ত্রপাতি ব্যবহারের সুরে সন্ধ্যাটা প্রাণময় হয়ে ওঠে।
আপনি যদি ফ্রেশ সী-ফুড খেতে চান ‘জিবরান’ বীচে যেতে পারেন। প্রবেশে টিকেট লাগবে না একদম ফ্রি। তবে এখানের ফুড খুবই দাম। রাতে ডিনার জনপ্রতি ৫ লাখ করে পড়বে। রাতে এখানে খুবই জমে উঠে। অন্ধকার সাগরের সাঁ সাঁ শব্দ। আর সাথে জোরে জোরে বাতাস। সাথে বালির পুরানো দিনের নিজস্ব গান।
রাত ১০টা পর্যন্ত এখানে চলে গান আর খাবার। খাবারের দাম দেখে না খেয়ে চলে আসার উপক্রম। খাবারের স্বাদ আমাদের তেমন ভালো লাগে না। এদের খাবারের গন্ধটা কেমন যেন বিশ্রি নাকে সহ্য হয়না। কেমন জানি খাবারের টেবিলে বিচিত্র সব মাছ...
লেখক : সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও সংগঠক, কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম।
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !