বালি ভ্রমণ : পর্ব-৫
বৃষ্টিভেজা দিনে দেখা হলো না জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির লাভা
মুহাম্মদ সেলিম হক : ইন্দোনেশিয়ায় আসার আগে জানতাম, যে শহরে বেড়াতে যাচ্ছি সেখানে একটি জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি আছে। এসব আগ্নেয়গিরি পৃথিবীর জন্য বিপদ সংকেত কিনা জানিনা। বাংলাদেশ হতে ইন্দোনেশিয়া আসলাম আজ কটা দিন অতিবাহিত হল মাত্র।
আমাদের পরিবেশ আর ওদের মধ্যে অনেকটা পার্থক্য রয়েছে। ফলে হঠাৎ পরিবেশ ও বিছানা পরিবর্তনের ফলে রাতে ঘুমটা ভালো হয়নি। কারণ সকালে ভোরে উঠতে হবে। বরাবরের মতো সকাল ৮টায় হোটেল লবিতে গাড়ি হাজির।
গাড়ির সাথে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার একটি পরিবার। আগের রাতে ডলার পরিবর্তন করতে গিয়ে এ যুগলের সাথে আমাদের পরিচয়। আমি আর আমার সহকর্মী সমীর বাবুর বাংলা আলাপে তারা কৌতূহলী হয়ে থাকালো সেদিন।
সাত সমুদ্র তের নদীর পার বালিতে আবার বাংলাদেশী! বিস্ময়ের ভঙ্গিতে একে অপরের সাথে পরিচয়। বাড়িও আমার একই জেলা চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় তবে বসবাস করেন ওনারা ঢাকায়। অনেকে বলে থাকেন নোয়াখালীর লোক নাকি পৃথিবীর সব দেশেই আছে। এখন দেখি সাতকানিয়ার লোক ও।
এ দম্পতি আবার এক সাথে তিনটা দেশে ঘুরে বেড়াবেন। বাঙ্গালী জেনে হাত বাড়িয়ে বললো তার নাম হেলাল। সংক্ষিপ্ত পরিচয়ে একেবারে ঘনিষ্টতা বেড়ে গেলো। তিক্ত মরুভূমিতে যেনো এক পশলা বৃষ্টি। স্বদেশী মানুষের সাথে একাকার ভাবে মিশে গেছি আমরা।
নাটকীয় ভাবে এই দম্পতির সাথে পরিচয় হবার পর খরচ কমানোর জন্য এক গাড়িতে ৪ জন হলো এবার। এভাবে বালির ৫ম দিনের বেড়ানোর পরিকল্পনা করি আমরা। বালিতে আসলাম আগ্নেয়গিরি দেখবনা তা হয়না। তাই বালি ভ্রমণে এ দৃশ্য দেখার জন্য কৌঁতূহল বেড়ে গেলো।
গাড়ি নিলাম, ৭ ঘন্টায় ভাড়া গুনতে হবে ৪ লাখ ৫০ হাজার রুপিয়া। শেয়ারিং হওয়াতে সুবিধাটা হলো। চলতে চলতে আলোচনা হচ্ছে আমাদের। জানালেন, স্বদেশী বন্ধু হেলালের সফর ২৫ দিনের। থাইল্যান্ড বেড়ানোর পর আসলেন বালিতে এখান থেকে যাবেন মালয়েশিয়াতে। তবে এটা এদের প্রথম ভ্রমণ নয়। এর আগেও দক্ষিণ কোরিয়া যায় এ কাপল। ড্রাইভার এদের পরিচিত। দেশ থেকে আসার আগে অনলাইন জগতে বুকিং দেওয়া।
ভাড়া ও আগের তুলনায় কম নিলেন। কিন্তামানি মাউন্ড, রাইস টেরস উবুদ, মাঙ্কি ফরেস্ট, ওয়াটারফল যাওয়ার কথা ড্রাইভার কে জানালো হলো প্রথমে কিন্তামানি যাবো। কুটাবিচ থেকে প্রায় দেড় ঘন্টার পথ। আগ্নেয়গিরি দেখবো সামনা সামনি দাড়িয়ে। কৌতূহল ও অনূভুতিটা ভিন্ন রকম ছিলো। আগে দেখেছি সমুদ্র আর মন্দির। এবার আগ্নেয়গিরি।
যাওয়ার পথে চোখ পড়লো স্বর্ণ ও সিলভার শপিং মলে। এক অসাধারণ স্বপ্নীল এক ভবন তৈরি করলেন। এ মলে প্রবেশে আপনাকে করবে মনোমুগ্ধকর, চোখের পলক কেবল উঠবে আর পড়বে। ভাবছি এটা বুঝি পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য একটি দর্শনীয় স্পট।
সাদা আর সোনালী রংয়ের আবরণে বাইরের সৌন্দর্যময় বালির কারুকার্য মূর্তির চোখ এক পলকও ফেলতে দিবে না। বিরতিহীন ভাবে থাকাবেন অপলক দৃষ্টিতে। ভিতরে আরো বিস্ময়কর। স্বর্ণ আর রুপায় সাঁজালো যেন আদর মাখানো স্থানটি। প্রাণ জুড়িয়ে যায় দেখে দেখে তবে দামও আকাশের উপরে তোলা।
সমীর বাবুর পীড়াপীড়িতে একটা কানের দুল দেখলাম বৌদির জন্য। দাম বাংলা টাকায় প্রায় ৪লাখ টাকা। একটাতে সবার আগ্রহ যেন হারিয়ে গেলো। এ যেন বিল গেটসের জন্য, আমাদের নয়। রুপার বেলায় কম নয়, তবে আর্ট আছে প্রতিটি ডিজাইনে।
কেউ স্বর্ণ আর রুপা না কিনলেও ছবি তোলার লোভ সামলাতে পারেনি। কিন্তমানির পথে পথে চলতে রাস্তার ধারে চোখ পড়বে কদম কদমে মন্দির। বাড়ির সামনে বাশঁ আর কাপড়ের গেইট।
শহরে ফেলে গ্রামে প্রবেশ করেছি মনেহয়। সাথে প্রকৃতির পরিবর্তন ক্ষণে ক্ষণে। রোদ যেন হারিয়ে মেঘের আনাঘোনা। সুবজের পর সবুজ। গাছের সারি আর স্কুটি সমান তালে চলছে। বুঝে উঠতে পারছিনা, বালির সৌন্দর্যময় জায়গা বদলের সাথে ভিন্নতা। একেক সময় একেক আবহাওয়া।
দীর্ঘ ভ্রমণে ঘন্টা খানিক পর মিললো রাস্তার পাশে কমলার বাগান। পথে বিক্রি কেন্দ্র। গাড়ি থামিয়ে নামলাম। পযর্টকদের আকর্ষণ করার জন্য ছোট ছোট দোকানে ফলের পশরা সাঁজিয়ে বসে আছে বালির মহিলারা।
আপনাকে বাগানে প্রবেশের অনুমতি দেবেন। ইচ্ছা মতো কমলা খেয়ে স্বাদ কিনতে পারবেন। টক কমলা প্রতি কেজি ১৫ হাজার রুপিয়া। মিষ্টি স্বাদের কমলা ২০ হাজার রুপিয়া। শুধু কমলা নয় মিলবে আম, কলা আর ইন্দোনেশিয়ার লোকাল ফ্রুটস। কিন্তমানির পথে যতই যাচ্ছি ততই আকাশে মেঘ ভর করছে, তবে বৃষ্টি হবে এটা ধরে নিয়েছি।
আকাশে অভিমানী বৃষ্টির জল আমাদের দেখা হলো না আগ্নেয়গিরির লাভা। দুরে অস্পষ্ট কেবল দেখছি পাহাড় আর ধোঁয়া। পাহাড়ের পাদদেশে ছোট ছোট ঘর। মৃত্যুর সাথে লড়াই করে এদের বসবাস। পাহাড়ের সাথে গড়ে উঠেছে রেস্টুরেন্ট। দুপুর বেলার খাবার ট্যুরিস্টরা এখানে সেরে ফেলেন। রোদের বেলায় সাগর হতে ৩ হাজার ফুট উচ্চতায় মাউন্ট দেখতে প্রতিদিন ট্যুরিস্টদের পদচারণায় এখানকার পরিবেশ মুখর হয়ে উঠে।
এখানে রয়েছে কয়েক হাজার পুরনো দিনের মন্দির। প্রবেশে টিকেট কাটতে হয়। দাম বেশি আর পূর্বের মতো স্টাইল হওয়াতে দেখার আগ্রহটা কমে গেলো। বাইরের ছবি তুলতে চাইলে কয়েকজন মহিলা ঘিরে ধরলো। আবদার করলো মন্দিরে প্রবেশের কাপড় নিতে।
প্রতি পিস ২০ হাজার রুপিয়া। দরাদরি করে শেষমেষ চারটি নিলাম ২০ হাজার রুপিয়া দিয়ে। মন্দিরের আশেপাশে বিক্রি করা হয় হাতের তৈরি নানা পেন্টিং। আগ্নেয়গিরির জ্বলন্ত পাথর দিয়ে এ পেন্টিং আঁকা হয়। দেখতে ও দারুন। দেবতা আর প্রকৃতিকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এদের পেন্টিং এ। বৃষ্টি হওয়ার কারণে হতাশার দীর্ঘশ্বাস বের হলো কিন্তামানি মাউন্ড ছেড়ে রওনা দিলাম রাইস টেরস দেখার জন্য।
দুপুরবেলা পৌঁছলাম রাইস টেরস। পার্বত্য চট্টগ্রামের জুম চাষের মতো এলাকা। আমাদের দেশেরটা দেখার মতো আকর্ষণ করেনি কিন্তু এরা করেছে। ১০ হাজার রুপিয়া টিকেটে প্রবেশে আপনি দেখতে পারবেন ইন্দোনেশিয়ার ধান চাষ। পাহাড় কেটে কিভাবে ধান চাষ করা হয়।
প্রকৃতি পরিবেশে পর্যটকদের সামনে কিভাবে নিখুঁত উপস্থাপন করলো সাথে দোলনা খেলা তা অবাক কান্ড। সাহস থাকলে আপনি চড়তে পারবেন। দেখতে দেখতে কখন যে আপনি পাহাড়ের চূর্ড়ায় যাবেন টের ও পাবেন না। নির্মল পরিবেশের সাথে হালকা ভ্যাপসা গরমে কেমন জানি ক্লান্তি ভর করলো শরীরে। খাবারের সন্ধানে ঘুরে ফিরে পেলাম বালির খাবার। খুজঁলাম দেশীয় খাবার। মিলবে বলে এমন কোন সুযোগ নেই জানালো ড্রাইভার। কেএফসি চাইলাম, নেই। শেষমেষ ডাবই ভরসা।
শেষ বিকেলে পৌঁছলাম উবুদের মাঙ্কি ফরেস্ট এ। টিকেটের দাম একটু বেশি। জনপ্রতি ৫০ হাজার রুপিয়া। ৭০ বছর আগেকার বানরদের নিয়ে এ বাগান। বানরের বয়সকাল কত জানিনা। বানরের আনাগোনা আর গাছগাছালি ডালপাল দেখার জন্য এ বুঝি উবুদে আসা। আপসোসটা বাড়লো প্রবেশের পর এতো টাকায় কেবল বানর দেখা। তবে বাইরে ঐতিহ্য বিল্ডিং আর ট্যুরিস্টদের টইটুইম্বরতা দেখে বুঝতে কষ্ট হলো না উবুদ ট্যুরিস্ট জোন পড়ন্ত বিকেল ফরেনাদের ভারে নুয়ে পড়ছে পুরো এলাকা। আর ভাবছি এদের তুলায় আমাদের দেশে কম কিসের।
কয়েক কদম ওয়াটার ফলে গিয়ে দেশের কথা আরো বেশি মনে পড়লো। ১৫ হাজার রুপিয়া দিয়ে প্রবেশ করে ঝর্না দেখার আর আগ্রহ থাকলো না আর। এ চেয়ে আমাদের সিলেট শতগুন এগিয়ে থাকবে। তারপরেও কেন সাদা চামড়ার মানুষ গুলো আমাদের এখানে য়ায় না।
প্রকৃতির নিয়মে সূর্যটা হেলে পড়ছে। এই প্রকৃতি কত কিছু দিলো ইন্দোনেশিয়ার বালিকে। সন্ধ্যার আগে পৌঁছবো আমাদের হোটেলে। গাড়িতে চলছে আমাদের পিছিয়ে পড়ার গল্প। সাগরের কুলঘেঁষে গাড়ি চলছে। শব্দহীন শহরে সারি সারি গাড়ি। জ্যাম নেই, ভাবনাহীন জীবনের সন্ধ্যার সাথে বালি রঙিন হয়ে উঠে শহরের অলিতে গলিতে....
(চলবে)
লেখক :সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও সংগঠক কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম।
পাঠকের মতামত:
- ডুমাইনের ঘটনার দোষীদের বিচারের দাবিতে ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের শান্তি মিছিল
- ‘লাল কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে বেইমানদের শিক্ষা দেবে জনগণ’
- ৩ দিনব্যাপী জালাল মেলার উদ্বোধন, দর্শক ও ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়
- নড়াইলে মাদক মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
- ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
- ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল আলম রকেট আর নেই
- বাগেরহাটে ডায়রিয়ার প্রকোপ, স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
- নড়াইলে নবগঙ্গা নদী থেকে প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সাব স্টেশনে অগ্নিকাণ্ড
- টাঙ্গাইলে পচা মাংস বিক্রি করায় জরিমানা
- ‘এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি নয়’
- টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে ইস্তিকার নামাজ আদায়
- ‘মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশের অর্জন স্বীকার করেনি যুক্তরাষ্ট্র’
- টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- বাগেরহাটে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- মহম্মদপুরে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু
- বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে অঝোরে কাঁদলেন মুসুল্লীরা
- সার্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন গৌরনদীতে
- মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজান সহ ১৪ নেতাকর্মী কারাগারে
- সাজেকে নিহত ঈশ্বরগঞ্জের ৫ শ্রমিকের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম
- গৌরীপুরে ৩ দফা দাবীতে কৃষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান
- গাইবান্ধায় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের নামাজ আদায়
- দিনাজপুরে নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে পরিকল্পনা কর্মশালা
- কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে হয়রানি, যুবকের কারাদণ্ড
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
- বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজডুবি, ভাসছেন ১২ নাবিক
- পার্বত্য জেলার এনজিওর বাজেট জানাতে হবে জেলা পরিষদকে
- মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়ের কারণে জনগণ জিম্মি: রিজভী
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- মাগুরায় বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া প্রার্থনা
- নড়াইলে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ
- শয্যা সংকটে ফ্লোরসহ এক বেডে থাকছে দুই থেকে তিন শিশু
- বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি
- প্রমাণে ব্যর্থ রাষ্ট্রপক্ষ, অস্ত্র মামলায় খালাস ‘গোল্ডেন মনির’
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
- যশোর পৌরসভায় তাপদাহে চাহিদার তুলনায় কমেছে পানি সরবরাহ
- বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পন্ন
- নড়াইলে খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ
- পাংশায় মাদক ব্যবসায়ীসহ পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার
- সোনার দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা
- চলতি বছর থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
- নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা
- তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তির আশায় সরিষাবাড়ীতে বিশেষ নামাজ আদায়
- ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- টঙ্গীবাড়িতে ভাই-ভাতিজার হাতে ভাই খুন
- পুতুল পোড়াতে গিয়ে আগুনে দগ্ধ শিশু রিয়ার মৃত্যু
- বড়াইগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ভ্যান চালকের মৃত্যু
- বহিস্কার করেও ভোটমুখী নেতাদের বাগে আনতে পারছে না বিএনপি
- ফুলপুরে ট্রাক চাপায় নিহত ১
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !