বালি ভ্রমণ : পর্ব-৬
পেনিডা আইল্যান্ড যেন এক টুকরো স্বর্গ
মুুহাম্মদ সেলিম হক : প্রিয় পাঠক পাঠিকা, না দেখলে আপনারা কখনো বিশ্বাস করবেন না। পৃথিবীর বুকে যেনো এক টুকরো স্বর্গ। এমনিতেই বালিকে বলা হয় পৃথিবীর শেষ স্বর্গের বাগান। তার প্রমাণ হল স্বচক্ষে নুসা পেনিডা আইল্যান্ডে দেখা। এ দ্বীপের রুপের কাহিনী একটু পরে বলছি।
বালি ভ্রমণে টানা ৫দিন পথে প্রান্তরে ছুটে চলা, কোন বিরতি ছিলো না আমাদের। তবুও যেন মর বলছে কি যেন দেখা হয়নি। বার বার এমন প্রশ্ন মনে উকিঁ দিচ্ছিল। আগে পরিচয় হওয়া চটগ্রামের সাতকানিয়া এলাকার হেলাল ভাই জানালেন। বালিতে এসে কেন আইল্যান্ড না ঘুরে চলে যাবেন? তাহলে তো বালি ভ্রমণের পূর্ণতা পাবেনা।
হেলাল ভাই আরো জানালেন নুসা পেনিডা যাওয়ার বিস্তারিত বিবরণ। বালিতে রয়েছে কয়েকটি দ্বীপ। তার মধ্যে অন্যতম হলো গিলি, লুম্বাক ও পেনিডা দ্বীপ। ট্যুরিস্ট ম্যাপে তাকিয়ে মনেহল আমাদের সময়ের সাথে পেনিডা যাওয়াটা উত্তম তার কারণ দিনে গিয়ে দিনে ফেরত আসা যাবে সহজেই।
লুম্বাক খুবই সুন্দর তবে আমরা এখন যেখানে আছি সেখান হতে অনেকদুর। রাতে থাকতে হবে। আমার সফর সঙ্গী সমীরবাবুও উদগ্রীব হয়ে উঠলো এ দ্বীপে যেতে। হাতে সময় নেই। পরের দিন দেশে ফিরতে হবে। ভাবছি দ্বীপে যাবো কিনা।
রাতে কুটাবিচের অলিগলিতে হাঁটতে লাগলাম। উদ্দেশ্য ট্যুরিস্ট কোম্পানির সন্ধান। ছোট ছোট টেবিলে রাস্তার পাশে ট্যুরিস্টের দোকান। একেক জনের একেক রেট। জন প্রতি চাইবে প্রথমে ১১ লাখ রুপিয়া। তবে প্রথমে এদের মূল্য দেখে ঔ দ্বীপে যাওয়ার আগ্রহে ভাটা পড়ল। টাকার ভারে মনটা দূর্বল হয়ে গেলো।
একটু খুজঁলে আপনারাও কম দামে পাবেন। তবে দরাদরি করতে পাঠক ভুল করবেন না। প্রায় ঘন্টা খানিক ঘুরে একটা দোকান পেলাম একেবারে গলির ভিতর। লিফলেট দিলো তাতে অনেক অফার। থাকলে এক রেইট চলে আসলে আরেক রেইট। শুধু হোটেল থেকে তুলবেন আর স্পিড বোটে আসা যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে তাদের।
ভ্রমণে আমার একটা অভ্যাস হয়ে গেছে। প্রতিটি অফারেই আমি দরাদরি শুরু করি। প্রায় ৩০ মিনিট চললো। আমি একেবারে নাছোড়বান্দা। তারা আগন্তুক ট্যুরিস্ট ভেবে প্রথম খুবই চাইলো বাড়তি টাকা নেয়ার। তবে আমার রগচটা ভাবটা একই মুডে থাকাতে দোকানি হাফ ছেড়ে দর কমালো। নতুন হওয়াতে আসা যাওয়া, সাইট সাইনিং দুপুরবেলা খাবার, গাড়িসহ গাইড দিতে হবে। আর জনপ্রতি সাড়ে পাঁচ লাখ রুপিয়া। বাংলায় জমে ৪ হাজার টাকা মতো।
আর যদি শুধু আসা যাওয়া হয়। তাহলে দিতে হবে জনপ্রতি ৩লাখ রুপিয়া। মূল্য তালিকা থেকে অর্ধেক নামিয়ে আনাতে সমীর বাবু হাসিতে যেন স্বস্তি ফিরে পেলেন। পিঠে হাত রেখে যেন সম্মতি দিলো আরে নিয়ে নেন। শেষমেষ প্রথম অফারটা নিয়ে রুমে ফিরলাম। বুকিং দিলাম ২ লাখ রুপিয়া।
সকাল ৭টায় হোটেল থেকে তুলে নিবে এমনটি জানালো ট্যুরিস্ট এজেন্সী। বাকিটা সকালে পেমেন্ট দিতে হবে। নুসা পেনিডা যেতে দুইটা সময়ে স্পিড বোট ছাড়ে। একটা সকাল সাড়ে ৮টায় অপরটা ১১টা। কথা মতো সকাল ৭টায় হোটেল লবিতে গাড়ি। আগে বিচে গিয়ে সাগরে নামতে না পারার আক্ষেপটা পুষিয়ে নিতে এবার শর্ট প্যান্ট নিতে ভুল করিনি কিন্তু।
গাড়ির ড্রাইভার একটু মোটাসোটা হলেও কমেডি টাইপের ছিলো। নাম টানবি জাতে মুসলিম। গাড়িতে চাইলো বাকি পেমেন্ট। তাকে ভরসা দিলাম যথা সময়ে পেয়ে যাবেন। আমাদের আরো তিন জন ট্যুরিস্ট ছিলো। এদেরও খুঁজে অন্য রিসোর্ট থেকে তুলে নিলো। উঠার পর জানলাম এরা কলম্বিয়ার নাগরিক। তিনজনই একই পরিবারের। ছেলের ছুটিতে মা বাবা সাঊথ আমেরিকা থেকে এসেছে। আর ছেলে পড়াশোনা করে অস্ট্রেলিয়াতে কথা বলে এতটুকু জানলাম।
গাড়ি চলছে সানুর বিচের দিকে। আধা ঘন্টার পথ। সানুর বিচ থেকে ছেড়ে দেয় ফেরী। ড্রাইভারকে আমরাও মুসলিম বলাতে আন্তরিকতা দেখালো। আথিতিয়তার এমনি কমতি নেই বালিতে। তার উপর ধর্মের মিল হওয়াতে একটু বাড়তি আন্তরিকতা পেলাম।
নীল পানি আর সাদা বালির সৌন্দর্যময় রুপ দেখে চোখ ফেরানো যায়না। সানুর বিচে নেমে দেখলাম শান্ত সাগর। একেবারে ঢেউ নেই। সাগরের উপর ভাসছে ৩০/৩৫টি স্পিড বোট। কুলে তৈরি করা হয় ট্যুরিস্টদের জন্য পরিকল্পিত কালারপুল তাবু।
শত শত ট্যুরিস্টের পদচারণায় সকালটা মুখরিত হয়ে ওঠে সানুর বিচ। ড্রাইভার আমাদের একটি কাউন্টারে নিয়ে নাম এন্ট্রি করে গলায় কার্ড ঝুলানোর ব্যবস্থা করে দিলেন। তারপর ১০মিনিটের মাথায় বোটে উঠার পালা। ড্রাইভার ৫টায় আসবে বলে বিদায় নিলো।
আমরা ৩০ জন মতো উঠলাম বোটে। পেনিডা পৌঁছতে ৪০ মিনিটের মতো লাগবে। এ তথ্য জানালেন আমাদের বোটম্যান। পেনিডা বালির একটা জেলা। তিনটি দ্বীপ মিলে এ জেলা। দ্বীপগুলি লেম্বাগান, নুসা চেনিংগান আর পেনিডা।। দ্বীপত্রয়ের জীববৈচিত্র্য আর প্রকৃতি উদারতায় তৈরি হয় নয়নাভিরাম দৃশ্য।
বোটের ডেকের উপর বসলাম। ৪০মিনিটের পথ তাই। বোট তীব্রগতিতে চলছে আর প্রচন্ড বাতাসের ছুটে চলা পেনিডার পথে। কি অপূর্ব দৃশ্য। সাহস করে করে উঠে দেখলাম সাগরে ঢেউ আচড়ে পড়ছে। বালি পেলে দেখা যাচ্ছে দুরে দ্বীপ। পাহাড় আর সুবজের মায়াবতী বাগান। ছোট ছোট পাল তোলা নৌকা। ট্যুরিস্টরা ছুটছে এ দ্বীপ থেকে অন্য দ্বীপে। সুখ খুঁজে যেনো প্রকৃতির মাঝে।
সাগরের ঢেউ পর ঢেউ ঠেলে পৌঁছলাম পেনিডায়। কুলে শত শত লোক দাঁড়িয়ে। আর জেটিতে গাড়ি। কি পরিস্কার কড়া রোদের সাথে প্রকৃতি যেন ক্রমে রুগ্ন হয়ে উঠবে এমন আভাস দিচ্ছে আবহাওয়া। আর কেবল ভাবছি আমাদের সেন্টমার্টিনের কথা। জেটিতে নামার পথে ভ্যানগাড়ি আর শুটকির কড়া গন্ধ। শুরুটা বলে দেয় সেন্টমার্টিন ভিতরের পরিবেশ কেমন হবে। এক ঘন্টায় দম বন্ধ হয়ে যায় সেন্টমার্টিন ঘুরে। আমরা বাংলাদেশে সাঁজাতে পারেনি এরা পেরেছে এটাই পার্থক্য হয়তো।
কত দামি দামি গাড়ি। প্লে কার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে ড্রাইভারেরা ট্যুরিস্টদের রিসিভ করতে। বোট থেকে নেমে দেখি একজন সেলিম হক লিখে দাঁড়িয়ে আছে। হ্যান্ডস্যাক করে গাড়িতে উঠে পড়লাম।
বয়সে তরুণ নাম ওডি। চুলগুলি সোনালী বাদামি স্টাইলের সাথে চোখে কালো চশমা।
দ্বীপের ভেতর পৌঁছে চকচকে শুরুতে রাস্তা দেখে মনটা ভরা গেলো। চলছে গাড়ি আকাঁবাঁকা পথে। সবুজের পর সবুজ গাছগাছালি। পিছনে সামনে গাড়ি। ওভার টেক নেই। আসার গাড়ি নেই হয়তো অন্য পথে চলছে। তবে কিছুদুর গিয়ে দেখা মিলল রাস্তাটা ভয়াবহ। একেবারে এবড়ো থেবড়ো। যেন আমাদের বহদ্দারহাট। কয়েক কিলোমিটার ও রকম। ড্রাইভার ওডি জানালো গন্তব্য পৌঁছতে ঘন্টাখানিক লাগবে আর। স্পিটের কারণে গাড়ির এসি ও ঠিকমতো কাজ করছেনা। গরমের সাথে পাল্লা দিলো গাড়ির এক ঘুয়েমি ঢেউয়ের খেলা।
চলতে চলতে ড্রাইভার জানালো আমাদের চারটি স্পট তিনি দেখাবেন। দুপুর বেলা নেবেন কেইলিংকিং বিচ। তারপর লাঞ্চ। সর্বশেষ নেয়া হবে দুপুর ২টায় ক্রিস্টাল বিচ। এখানে আপনাকে দেওয়া হবে সাগরে নেমে গোসল করার দুই ঘন্টা সময়। তারপর ৪টায় পৌঁছানো হবে জেটিতে। ওডির তথ্যের সাথে এদিকে ওদিকে দেখছি। আর চোখে পড়ছে অল্প স্বল্প মানুষের দ্বীপে বসবাস।
আর ভাবছি হলিউডের মিস্টারিস আইল্যান্ড মুভির কথা। কতগুলি লোক বেড়াতে গিয়ে দ্বীপে হারিয়ে যাওয়ার গল্প। বেঁচে থাকার লড়াই নিয়ে এদের কত সংগ্রাম। ভাবতে ভাবতে ড্রাইভার উঁচু একটা জায়গায় গাড়ি থামিয়ে বললো নামেন এসে গেলাম।
প্রথমে জায়গাটা দেখে থ’বনে গেলাম। এতদুর এসে এ বিশ্রী জঙ্গল আর পানি। কে জানতো মন্দের আড়ালে পৃথিবীর সেরা জায়গাটা লুকায়িত। ড্রাইভার ওডি বললো ‘ফলোও মি’। ছুটলাম তার পিছনে। যেন স্বর্গের কোন স্তরে ধাপে ধাপে পায়ে হাঁটছি। যতই ভিতরে যাচ্ছি ততই সৌন্দর্য্যময়তা হাতছানি দিয়ে ডাকছে। ওডি জানালো এটা ব্রোকেন বিচ।
প্রকৃতি যেন নিজ হাতে পাহাড় কেটে অর্পূব সন্নিবেশ সাঁজিয়েছে। নীল পানি আর বালির সৌন্দর্য্যরুপ দেখে একেবারে থ বনে গিলাম। কেবল বিস্ময়কর অনুভুতিতে দেখছি আর ভাবছি এটা আমার দেখা পৃথিবীর সেরা সুন্দর জায়গার একটি। ভাষা নেই, চোখের পলক যেন ক্যামেরার লেন্সের মতো নড়েচড়ে পড়ছে আর উঠছে।
স্মৃতি ধরে রাখার জন্য বাঁশের তৈরি মাচাং রাখা হয়। ওডি উপরে ওঠে তোলে নিলেন গ্রুপ ছবি। এটা নাকি তার দায়িত্ব। ঘুরছি আর দেখছি পৃথিবীর বুকে এক টুকরো যেনো স্বর্গ এটি। কয়েক কদম পা মাঁড়িয়ে দেখলাম অ্যাঞ্জেল বিলাবংয়ে। এ বিচের ভিন্নতা অন্যরকম। এর পাশে দাঁড়িয়ে পুরো সাগর অবলোকন করলাম। দুর থেকে দুরে নীল আর নীল পানি। খোদার রহমত বসুন্ধরায়।
তবে সৌন্দর্য্যের মাঝে গরমের মাত্রাটা বেড়ে তাড়াটা বাড়িয়ে দিলো ফিরতে। পরে বিচ দেখতে রওয়ানা হলাম। হেলিয়ে দুলিয়ে চলতে চলতে গাড়িতে ঘুমিয়ে কখন যে কেইলিংলিং বিচে এলাম টেরও পেলাম না। ঘুম চোখে নামতে বড়ই অলসতা ভর করলো। তবুও পথচলা নতুন জায়গায়।
কেইলিংকিং বিচের দৃশ্য দেখে ঘুম কোথায় পালিয়ে গেলো হঠাৎ।
কি অপরুপ। সাগরের বুকে খাড়া পাহাড়। আমরা ৩ হাজার ফুট উপরে উঠে নিচে দেখছি। পিঁপড়ার মতো কিছু মানুষের ছুটাছুটি। নামতে মন চাইলো। ড্রাইভার ওডি জানালো নামতে লাগবে এক ঘন্টা উপরে আসতে ৩ ঘন্টা! এতো সময় কই? এখানে নামতে হলে দ্বীপ একরাত থাকতে হবে। একটি পাহাড় দেখেই ট্যুরিস্টেরা অবাক হল। এ দৃশ্যে অনুভূতির শব্দ নেই। সৌন্দর্য্য প্রকাশের ভাষা নেই। নিচে থাকিয়ে দেখলাম মাছের ছালি। হাজার হাজার মাছ খেলছে। কড়া রোদের গরমে। মন চাইনা এখান থেকে সরতে। তবুও দুপুরের খাবার খেতে যেতে হল।
নিরিবিলি একটা জায়গা প্যাকেজ আওতায় একটা রেস্টুরেন্ট এ প্রবেশ করে খাবার সেরে নিলাম। একটা জুস আর নাসি গোয়িং সাথে চিকেন। দুপুর বেলার খাবার, তবে মন্দ ছিলো না তবে।
খাবার শেষে চললাম ক্রিস্টাল বিচে। একেবারে ভিন্ন রকম। দুরে পাহাড়। আশেপাশে নারকেল গাছ। সব ট্যুরিস্ট এখানে গোসল করছে। আগের বিচের গরমের মাঝে এখানে স্বস্তি। সমীর বাবু তাড়া করে পানিতে নেমে পড়লেন। ক্রিস্টাল বিচে গোসল করে যেন ভ্রমণের পূণর্তার স্বাদ নিলাম। তবে গোসল শেষে ড্রেস পরিবর্তন করতে টয়লেটে প্রবেশে ৫০ হাজার রুপিয়া দেখে সমীর বাবু ফেনীর ভাষা বললো বাবা এটা কিয়া রে! এতো দাম।
দেখতে দেখতে সূর্য ঢলে পড়ছে। ক্লান্ত শরীর। ওডি আমাদের খুজে বের করলো। সাথে কলম্বিয়াদের ও। আসার পথে আর যাওয়ার পথ এক নয়। তা দেখে বুঝা যায় সহজেই। সারি সারি নারকেল গাছ। বিদায়ের পথে আপনাকে স্বাগতম জানাবে। ঠিক ৪টায় জেটিতে পৌঁছিয়ে ওডি চিরাচরিত হাসি দিলো বালির। ওপারে ঠিক ৫টায় সানু বিচে হাজির। বোট থেকে নেমেই কোন কষ্ট নেই। ভীড় নেই, নেই কোন কোলাহল। শান্ত সাগর আর শান্ত বিকেল।
যতই আকাশে সূর্য ডুবছে। বালির রুপ ততই পরিবর্তিত হচ্ছে। ড্রাইভার বললো হিন্দী গান শুনবেন নাকি অন্য কিছু। কথা শুনে অবাক আমরা বালিতে হিন্দী। ড্রাইভারের প্রিয় নায়ক নাকি শাহরুখ খাঁন আর সালমান খাঁন। নায়িকা কে তা জানতে ভুলে গেছি আমরা। আর গাড়িতে বাঁজিয়ে দিলো সে‘কুচকুচ হুতা হ্যায়’ গান শুনে পিছনের কলম্বিয়ার নাগরিক না বুঝলে ও আমরা শেষ বিকেলে মনটা চাঙ্গা করে নিলাম চেনা সুরে।
(চলবে)
লেখক :সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও সংগঠক কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম।
পাঠকের মতামত:
- নড়াইলে আ.লীগকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্রকারীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
- শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সারছেন সুন্দরবনের মৌয়ালরা
- কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্স’র সাবেক চেয়ারমান আবুল কাশেমের মৃত্যুতে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল
- দিনাজপুরে ছিনতাইকারী চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, মালামাল উদ্ধার
- লিবিয়ায় আটকে রেখে মুক্তিপণ দাবি, সালথায় যুবক গ্রেপ্তার
- নহাটা কালীবাড়ী কৃষ্ণ মন্দিরে মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান শুরু
- মেট্রোর ওপর দিয়ে টানা ইন্টারনেট ও ডিসের তার সরানোর নির্দেশ
- কাশ্মীরে গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১০
- ‘বাড়তি ভাড়া চেয়ে যাত্রীদের হয়রানি করলেই কঠোর ব্যবস্থা’
- আ.লীগ নেতাকে ফাঁসাতে গিয়ে ফেঁসে গেলেন মাদক কারবারি
- ‘ডামি নির্বাচনের সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে’
- ‘বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে জিয়াউর রহমানও কবরে শুয়ে লজ্জা পাচ্ছে’
- খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা সৈয়দ মুজাদ্দিদ আলী আর নেই
- জুনের মধ্যে প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
- নেচে-গেয়ে বরণ নিয়ে যা বললেন বিএসএমএমইউ ভিসি
- সবজিতে স্বস্তি, চাল পেঁয়াজ আলু চড়া
- ধনবাড়িতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
- টাঙ্গাইলে কাভার্ড ভ্যানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত
- ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলন নিয়ে বিএনপির অন্দরে দ্বন্দ্ব
- ফাগুনের প্রকৃতিতে যেন আগুন লাগিয়েছে শিমুল ফুল
- ড. ইউনূসের মিথ্যাচারে বিস্মিত সুশীল সমাজ
- ‘নির্বাচনে যে টাকা খরচ হয়েছে সেটা আমি তুলব’
- দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- ঈদ সামনে রেখে বেড়েছে আতর সুরমা বিক্রি
- যশোরে কুড়িয়ে পাওয়া সাড়ে ৪ লাখ টাকা ফিরিয়ে দিলেন ইজিবাইক চালক
- জীবিতকে ‘মৃত’ দেখানোয় ইউপি চেয়ারম্যান ও নারী সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা
- জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ ভিসির শ্রদ্ধা
- চিত্রনায়ক সিয়ামের জন্মদিন আজ
- ‘সবার সমর্থন পেলে শান্ত অসাধারণ অধিনায়ক হবে’
- যশোরে অস্ত্র ও মাদক মামলায় দুইজনের কারাদণ্ড
- যশোরে পাচারকারীর পায়ূপথে পাওয়া গেল ৭০ লাখ টাকার স্বর্ণেরবার
- ষষ্ঠ দিনে ১ ঘণ্টাতেই শেষ রেলের ১৪ হাজার টিকিট
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, স্বস্তির হবে ঈদযাত্রা
- কাপাসিয়ায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- পরিবহন সেক্টরে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধে বিএমপির কঠোর হুঁশিয়ারি
- সাভারে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আহত যুবকের মৃত্যু
- ‘বিএনপির হৃদয়ে এবং চেতনায় পাকিস্তান’
- ফরিদপুরে ঐক্যের ডাক দিয়ে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় নেতা বিপুল
- দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫
- ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪০
- জাতিসংঘে স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- রমনা কালিবাড়িতে শতাধিক বাঙালি ইপিআরকে পাক সেনারা নৃশংসভাবে হত্যা করে
- আরও কমলো দেশের রিজার্ভ
- ‘যত জঙ্গি ধরেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন’
- গাজায় নিহত আরও ৭৬, প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
- ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলবে ১৫ টি ফেরি ও ২২ টি লঞ্চ
- শাশুড়ীকে হত্যার দায়ে পুত্রবধূ ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড
- বিধবা মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেপ্তার
- বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যানিং দপ্তরের উপ-পরিচালককে সাময়িক বহিষ্কার
- জামালপুরে মৎস্যজীবী দলের ইফতার মাহফিল
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !