ডেস্ক রিপোর্ট : জামদানির কদর থাকে সারা বছর। তবে ঈদে চাহিদা বাড়ে বহুগুণ। ঢাকা লাগোয়া দুই জনপদ নারায়ণগঞ্জ আর নরসিংদীর পল্লীগুলোতে তৈরি হচ্ছে বাহারি নকশার শাড়ি। দিনরাত এই এলাকায় শোনা যায় মাকুর খটখট শব্দ।

পুরো কাপড়েই সূতা দিয়ে তৈরি হয় নানা নকশা। উৎসব পার্বনে এই শাড়ির চাহিদা থাকে তুঙ্গে। জামদানির জন্য প্রসিদ্ধ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের নোয়াপাড়া গ্রাম। এখানকার শাড়ির দাম তুলনামূলক কম হওয়ায় চাহিদা বেশি। আর এই চাহিদা পূরণে শ্রমিকদের খাটতে হচ্ছে দিনরাত।

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার তৈরি করে জামদানি শাড়ি। দৃষ্টি নন্দন শাড়ি তৈরিতে বেশ সুনামি আছে এখানকার কারিগরদের।

নিপুণ কারুকাজ খচিত এসব জামদানি শাড়ি সরবরাহ করা হচ্ছে রাজধানী ঢাকার অভিজাত বিপণিবিতানগুলোতে।

তবে সূতার দাম বৃদ্ধি ও পুঁজির অভাবে চাহিদা পূরণে হিমশিম খাচ্ছে কারিগররা। এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছে কারখানা মালিকরা।

(ওএস/এইচআর/জুলাই ১১, ২০১৪)