নিউজ ডেস্ক : ভারতে অনুপ্রবেশের মামলায় বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) রায় হতে পারে। ওইদিন জানা যাবে বিএনপির এ নেতা ভাগ্যে কী রয়েছে। এর আগে গত ১৩ আগস্ট শিলংয়ের বিচারিক হাকিম ডি জি খারশিংয়ের আদালতে এ মামলার শুনানি শেষ হয়।

শিলং নিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, সালাহ উদ্দিনের বিরুদ্ধে বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে ঢোকার অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্টের ১৪ ধারায় গত তিন বছর এ মামলার কার্যক্রম চলে। সালাহ উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে ডাক্তার ও পুলিশসহ মোট ১১ জন সাক্ষীর বিবৃতি রেকর্ড করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণ হলে এ আইনে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।

২০১৫ সালের মার্চে ঢাকা থেকে ‘উধাও’ হন বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদ। দুই মাস পর ২০১৫ সালের ১১ মে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ে সালাহ উদ্দিনের খোঁজ পাওয়া যায়। সে সময় বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, তাকে বাংলাদেশ থেকে অপহরণ করা হয়েছিল এবং কোন পথে কীভাবে তিনি শিলংয়ে পৌঁছেছেন তা কারো জানা নেই।

ভারতীয় পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে এবং অনুপ্রবেশের দায়ে মামলা দায়ের করে। ২০১৫ সালের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে ফরেনার অ্যাক্ট, ১৯৪৬ এর ধারা ১৪ এর অধীনে তার বিরুদ্ধে ভারতে (শিলং) কাগজপত্র ছাড়া অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

(ওএস/এসপি/সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৮)