নোয়াখালী প্রতিনিধি : সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ওমর ফারুক'কে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চান সুবর্ণচরের জনসাধারণ। সুবর্ণচরের বর্তমান অস্থিতিশীল রাজনির শান্তি ফিরিয়ে আনতে তার বিকল্প নেই বলেও জানান সাধারণ মানুষ ।

১৯৮১ সালে ছাত্রলীগ রাজনিতি থেকে উঠে আসা আশা সুবর্ণচর উপজেলার সর্বসাধারনের শ্রদ্ধেয় ব্যাক্তি এডভোকেট ওমর ফারুক। শুরু থেকেই দলের জন্য শুধু দিয়ে গেলেন পাননি কিছুই। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে নিয়ে জননেন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালি করতে দিনরাত দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তাকে নিয়েই নোয়াখালীর সর্বত্র আলোচনার ঝড়।

বর্তমানে তিনি সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়ীত্ব পালন করে যাচ্ছেন সততা ও নিষ্ঠার সহিত। বিরোধী দল সহ কোন ব্যক্তি বিশেষের সাথে কখনো মনমালান্য হয়নি তার।

প্রতি ঘন্টায় ফেসবুকে একাদিন নেতা কর্মিসহ সাধারন মানুষও তাকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চেয়ে আকুতি জানান। চায়ের দোকান থেকে শুররু করে অফিস আদালতেও তাকে নিয়ে হচ্ছে নানা আলোচনা সবার একটাই কথা আসন্ন উপজেলা নির্বাচন ২০১৯, সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে যেন তাকেই মনোনয়ন দেয়া হয়।

একাধিক নেতা কর্মি জানান এডভোকেট ওমর ফারুক রাজনিতীতে আসার পর সুবর্ণচরে আওয়ামীলীগের রাজনিতি শৃঙ্খলা ফিরে আসে, সকল নেতা কর্মির সুখে দুঃখে তিনি অভিভাবকের দায়ীত্ব পালন করেন। নিজের কর্ষ্টাঅর্জিত টাকা খরচ করে নেতা কর্মিদের পিচনে ব্যায় করেন, দির্ঘ ৩৯ বছেের রাজনিতিতে কখনো বিন্দুমাত্র কোন অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যায়নি তার বিরুদ্ধে।

সব সময় তিনি সুবর্ণচরে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ে গেছেন। একরামুল করিম চৌধুরী সুবর্ণচরে প্রবেশ করেন তার হাত ধরেই এই নিয়ে ৩ বার নোয়াখালী ৪ আসনে হ্যাট্রিক জয় করেন এমপি একরামুল করিম চৌধুরী। দলের শৃঙ্খলা ও শান্তির কথা বিবেচনা করে কখনো চেয়ার দখলের প্রতিযোগিতায় নামেননি তিনি। তার হাত ধরে যারা রাজনিতিতে এসেছেন তারা অনেকেইা ইউপি চেয়ারম্যান হয়েছে, ভাইস কিংবা দল থেকে পেয়েছেন নানান সুযোগ সুবিধা শুধু নিতিই রয়ে গেলেন অবহেলিত। তাই সুবর্ণচর উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণের দাবী এবার উপজেলা নির্বাচনে এই ত্যাগি ব্যাক্তিকেই করা হোক নৌকার মাঝি।

(এস/এসপি/জানুয়ারি ০৭, ২০১৯)