তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : ফাইভজি জগতে আমরা কেমন থাকবো এ সম্পর্কিত বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা জানাচ্ছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। অবশ্য অনেক সমালোচনাকারী তাদের পরিকল্পনাগুলোকে উচ্চাশা বললেও একেবারে ফেলেও দিতে পারছে না। কারণ, প্রযুক্তি এরই মধ্যে অনেক অকল্পনীয় জিনিস করে দেখিয়েছে।

চলতি সপ্তাহে লাস ভেগাসের বার্ষিক প্রযুক্তি মিলনমেলা কনজিউমার ইলেক্ট্রনিকস শোতে (সিইএস) ফাইভজির সম্ভাবনা এবং সম্ভাব্য কার্যক্রম দেখানো হয়। এতে ইন্টারনেটের গতির পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি দেয়া হয়েছে।

সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ওয়েবসাইট লোডিং, গান ডাউনলোড, মুভি স্ট্রিমিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে ফোরজির চেয়ে দশগুণ দ্রুতগতিতে কাজ করবে ফাইভজি। যুক্তরাষ্ট্রে সব ক্ষেত্রে ফোরজির জায়গায় ফাইভজি ব্যবহার শুরু হবে ২০২০ সালে। তবে ভেরাইজন, স্প্রিন্টসহ বেশকিছু প্রতিষ্ঠান এ বছরই ফাইভজি চালুর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

এ সম্পর্কে ভেরাইজনের প্রধান নির্বাহী হ্যানস ভেস্টবার্গ বলেন, আমরা এতোদিন যা কল্পনা করেছি তার চেয়েও বেশি সুবিধা দেবে ফাইভজি। এটা ওয়্যারলেস প্রযুক্তির সবচেয়ে ভালো অভিজ্ঞতা দেবে।

ফাইভজি সম্পর্কে স্যামসাংয়ের প্রধান নির্বাহী এইচএস কিম বলেন, বিভিন্ন উদ্ভাবন এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করবে ফাইভজি। এসব প্রযুক্তি অবশেষে গাড়ির সঙ্গেও সংযুক্ত করা হবে।

(ওএস/এসপি/জানুয়ারি ১৩, ২০১৯)