মাগুরা প্রতিনিধি : শালিখা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় টিকিট পেতে চান মোঃ রেজাউল ইসলাম। তিনি মাগুরার শালিখা উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি প্রবীন রাজনীতি বিদ মোঃ আফসার উদ্দিন বিশ্বাসের পুত্র।

রেজাউল ইসলামের রাজনীতি জীবন শুরু হয় ছাত্রজীবন থেকেই। তিনি ১৯৯৩-৯৬ সাল পর্যন্তু আড়পাড়া ডিগ্রী কলেজে ছাত্রলীগের সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬-২০০৪ সাল পর্যন্তু শালিখা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি শালিখা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে সম্পৃক্ত আছেন।

তিনি বিগত বিএনপি জামায়াত সরকারের আমলে অর্থাৎ আওয়ামীলীগের ক্রান্তি লগ্নে রাজ পথেথেকে মিছিল, মিটিং, সমাবেশ ও আন্দোলনে অগ্রনী ভ’মিকা পালন করেন। যার ফলে ২০০১থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্তু ৫ বার কারাবরণ করেন এ তরুন নেতা। একারনেই দলের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সাথে রয়েছে গভীর সর্ম্পক। সম্প্রতি উপজেলার সাধারন মানুষের মুখে-মুখে এ তরুন নেতার নাম শোনা যাচ্ছে। উপজেলার নেতাকর্মীরা বলেন- তিনি একজন সফল তরুন আওয়ামীলীগ কর্মী। সাধারন জনগনের সঙ্গে রয়েছে তার খুবই নিবিড় সর্ম্পক। তৃণমূল নেতাকর্মীদের সাথেও রয়েছে গভীর সর্ম্পক। এ তরুন নেতাকে মনোনয়ন দিলে উপজেলাসহ দেশের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব বলে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা মনে করেন।

মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেন অতীত এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় তৃণমূল নেতাকর্মী তাকে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করছে। তিনি বলেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা জেলা ও উপজেলা আওয়ামীলীগেরনেতৃবৃন্দের মাধ্যমে জনমত জরিপের ভিত্তিতে তার ্্উপরে আস্থা রেখে দলীয় মনোনয়ন প্রদান করেন তাহলে তিনি বঙ্গবন্ধুরসোনার বাংলা ও প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া প্রত্যয়ের লক্ষ্যে নিজেকে আত্মোৎস্বর্গ করবেন। তার বিশ্বাস তিনি নির্বাচনে বিজয় লাভ করে উপজেলার সার্বিক উন্নয়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থার প্রতিদান দিতে পারবেন।

উল্লেখ্য, বিগত ২০১৫ সালের উপজেলা নির্বাচনে শালিখা উপজেলা আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে ভাইসচেয়ারম্যান পদে দলীয় টিকিট পেয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেন। কিন্তু নির্বাচনে সারাদেশের ন্যায় এ উপজেলায়ও প্রতীকের সমস্যা বা অস্পষ্ট থাকায় তিনি অল্প ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন।

(ডিসি/এসপি/জানুয়ারি ২৪, ২০১৯)