স্টাফ রিপোর্টার : অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে ট্যাক্স এক টাকাও বাড়ানো হবে না। তবে যেসব এলাকা ট্যাক্সের বাইরে রয়ে গেছে সেগুলোকে ট্যাক্সের আওতায় আনা হবে। এভাবে ট্যাক্স না বাড়িয়েও সরকারের আয় বাড়ানো হবে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মিট দ্য প্রেসে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ বছরের বাজেটে কোনোভাবেই কারো ওপর এক টাকাও ট্যাক্স বাড়ানো হবে না। তবে ট্যাক্সের নেট (সম্প্রসারণ) বাড়ানো হবে। আমরা রেট কমাবো, কিন্তু নেট বাড়াবো।’

তিনি আরও বলেন ‘নেট (ট্যাক্সের এলাকা) বাড়ানোর বহু সুযোগ রয়ে গেছে আমাদের। সেগুলোকে আমরা কাজে লাগাব। কারো ওপর ট্যাক্স বাড়ানো হবে না আর যেসব এলাকা আমাদের ট্যাক্সের বাইরে রয়ে গেছে সেগুলোর ওপর ট্যাক্স বসানো হবে।

সরকারের আয় বাড়াতে এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ানো হবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, পড়াশোনা শেষ করেছে, এমন শিক্ষার্থীদের এনবিআরে চাকরি দেয়া হবে। তারা এক্সিকিউটিভ কাজগুলো করবে। কাজের মধ্য দিয়েই তারা শিখবে।

এর আগে অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘যারা ভালো ঋণগ্রহিতা (ঋণখেলাপি) তাদের সুদের হার আমরা কমিয়ে দিচ্ছি। তাদের ডাউন পেমেন্ট হবে দুই শতাংশ। তাদের যা ঋণ আছে, সেই ঋণ থেকে তারা দুই শতাংশ পরিশোধ করবে। বাকি যে অ্যামাউন্ট (ঋণ) থাকবে, সেটার ওপরে আমরা ৭ শতাংশ সুদ নেব।’

তবে এই সিদ্ধান্তের কিছুটা পরিবর্তন এনেছেন তিনি। মুস্তফা কামাল জানান, ঋণখেলাপিদের সুবিধা দিয়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছিল, সেটার পরিবর্তে ৯ শতাংশ হারে সরল সুদ নেয়া হবে তাদের কাছ থেকে। আর ডাউন পেমেন্ট (এককালীন) ২ শতাংশ টাকাই নেয়া হবে।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে ট্যাক্স এক টাকাও বাড়ানো হবে না। তবে যেসব এলাকা ট্যাক্সের বাইরে রয়ে গেছে সেগুলোকে ট্যাক্সের আওতায় আনা হবে। এভাবে ট্যাক্স না বাড়িয়েও সরকারের আয় বাড়ানো হবে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মিট দ্য প্রেসে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ বছরের বাজেটে কোনোভাবেই কারো ওপর এক টাকাও ট্যাক্স বাড়ানো হবে না। তবে ট্যাক্সের নেট (সম্প্রসারণ) বাড়ানো হবে। আমরা রেট কমাবো, কিন্তু নেট বাড়াবো।’

তিনি আরও বলেন ‘নেট (ট্যাক্সের এলাকা) বাড়ানোর বহু সুযোগ রয়ে গেছে আমাদের। সেগুলোকে আমরা কাজে লাগাব। কারো ওপর ট্যাক্স বাড়ানো হবে না আর যেসব এলাকা আমাদের ট্যাক্সের বাইরে রয়ে গেছে সেগুলোর ওপর ট্যাক্স বসানো হবে।

সরকারের আয় বাড়াতে এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ানো হবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, পড়াশোনা শেষ করেছে, এমন শিক্ষার্থীদের এনবিআরে চাকরি দেয়া হবে। তারা এক্সিকিউটিভ কাজগুলো করবে। কাজের মধ্য দিয়েই তারা শিখবে।

এর আগে অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘যারা ভালো ঋণগ্রহিতা (ঋণখেলাপি) তাদের সুদের হার আমরা কমিয়ে দিচ্ছি। তাদের ডাউন পেমেন্ট হবে দুই শতাংশ। তাদের যা ঋণ আছে, সেই ঋণ থেকে তারা দুই শতাংশ পরিশোধ করবে। বাকি যে অ্যামাউন্ট (ঋণ) থাকবে, সেটার ওপরে আমরা ৭ শতাংশ সুদ নেব।’

তবে এই সিদ্ধান্তের কিছুটা পরিবর্তন এনেছেন তিনি। মুস্তফা কামাল জানান, ঋণখেলাপিদের সুবিধা দিয়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছিল, সেটার পরিবর্তে ৯ শতাংশ হারে সরল সুদ নেয়া হবে তাদের কাছ থেকে। আর ডাউন পেমেন্ট (এককালীন) ২ শতাংশ টাকাই নেয়া হবে।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে ট্যাক্স এক টাকাও বাড়ানো হবে না। তবে যেসব এলাকা ট্যাক্সের বাইরে রয়ে গেছে সেগুলোকে ট্যাক্সের আওতায় আনা হবে। এভাবে ট্যাক্স না বাড়িয়েও সরকারের আয় বাড়ানো হবে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মিট দ্য প্রেসে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ বছরের বাজেটে কোনোভাবেই কারো ওপর এক টাকাও ট্যাক্স বাড়ানো হবে না। তবে ট্যাক্সের নেট (সম্প্রসারণ) বাড়ানো হবে। আমরা রেট কমাবো, কিন্তু নেট বাড়াবো।’

তিনি আরও বলেন ‘নেট (ট্যাক্সের এলাকা) বাড়ানোর বহু সুযোগ রয়ে গেছে আমাদের। সেগুলোকে আমরা কাজে লাগাব। কারো ওপর ট্যাক্স বাড়ানো হবে না আর যেসব এলাকা আমাদের ট্যাক্সের বাইরে রয়ে গেছে সেগুলোর ওপর ট্যাক্স বসানো হবে।

সরকারের আয় বাড়াতে এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ানো হবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, পড়াশোনা শেষ করেছে, এমন শিক্ষার্থীদের এনবিআরে চাকরি দেয়া হবে। তারা এক্সিকিউটিভ কাজগুলো করবে। কাজের মধ্য দিয়েই তারা শিখবে।

এর আগে অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘যারা ভালো ঋণগ্রহিতা (ঋণখেলাপি) তাদের সুদের হার আমরা কমিয়ে দিচ্ছি। তাদের ডাউন পেমেন্ট হবে দুই শতাংশ। তাদের যা ঋণ আছে, সেই ঋণ থেকে তারা দুই শতাংশ পরিশোধ করবে। বাকি যে অ্যামাউন্ট (ঋণ) থাকবে, সেটার ওপরে আমরা ৭ শতাংশ সুদ নেব।’

তবে এই সিদ্ধান্তের কিছুটা পরিবর্তন এনেছেন তিনি। মুস্তফা কামাল জানান, ঋণখেলাপিদের সুবিধা দিয়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছিল, সেটার পরিবর্তে ৯ শতাংশ হারে সরল সুদ নেয়া হবে তাদের কাছ থেকে। আর ডাউন পেমেন্ট (এককালীন) ২ শতাংশ টাকাই নেয়া হবে।

(ওএস/এএস/এপ্রিল ০২, ২০১৯)