স্টাফ রিপোর্টার : এবার প্রায় ৪ লাখ শিশুকে ‘ভিটামিন-এ’ ক্যাপসুল খাওয়াবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।

আগামী ২২ জুন ডিএসসিসি এলাকায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সের ৫৫ হাজার ৯৫৫ জন শিশুকে ১টি করে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৭০৪ জন শিশুকে ২টি নীল রঙের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নগরভবনের সেমিনার কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আগামী ২২ জুন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ডিএসসিসি এলাকার ১৪৮৭টি কেন্দ্রে ২ হাজার ৯৭৪ জন স্বেচ্ছাসেবক ও ১১২ জন সুপারভাইজারের তত্ত্বাবধানে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সরবরাহকৃত এই ভিটামিন-এ ক্যাপসুল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষিত এবং শিশুদের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।

বক্তারা বলেন, ‘ভিটামিন-এ’ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি কমায়। মা ও শিশুর পুষ্টির জন্য গর্ভবর্তী ও প্রসূতি মায়েদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি করে ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ প্রাণিজ খাবার এবং উদ্ভিজ্জ খাবার খেতে দিতে হবে। ৬ থেকে ১১ মাস বয়সের প্রতিটি শিশুকে ১টি করে নীল রঙের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ান। আর ১২-৫৯ মাস বয়সের প্রতিটি শিশুকে বছরে দুই বার ১টি করে করে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রি. জেনারেল ডা. শরীফ আহমেদ, জাতীয় পুষ্টি সেবা বিভাগের পরিচালক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

(ওএস/এসপি/জুন ১৮, ২০১৯)


আগামী ২২ জুন ডিএসসিসি এলাকায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সের ৫৫ হাজার ৯৫৫ জন শিশুকে ১টি করে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৭০৪ জন শিশুকে ২টি নীল রঙের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নগরভবনের সেমিনার কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আগামী ২২ জুন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ডিএসসিসি এলাকার ১৪৮৭টি কেন্দ্রে ২ হাজার ৯৭৪ জন স্বেচ্ছাসেবক ও ১১২ জন সুপারভাইজারের তত্ত্বাবধানে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সরবরাহকৃত এই ভিটামিন-এ ক্যাপসুল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষিত এবং শিশুদের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।
বক্তারা বলেন, ‘ভিটামিন-এ’ দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি কমায়। মা ও শিশুর পুষ্টির জন্য গর্ভবর্তী ও প্রসূতি মায়েদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি করে ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ প্রাণিজ খাবার এবং উদ্ভিজ্জ খাবার খেতে দিতে হবে। ৬ থেকে ১১ মাস বয়সের প্রতিটি শিশুকে ১টি করে নীল রঙের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ান। আর ১২-৫৯ মাস বয়সের প্রতিটি শিশুকে বছরে দুই বার ১টি করে করে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রি. জেনারেল ডা. শরীফ আহমেদ, জাতীয় পুষ্টি সেবা বিভাগের পরিচালক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।