স্টাফ রিপোর্টার : সাম্প্রদায়িক শক্তি দেশে এখনো ষড়যন্ত্র করছে, এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে হবে।

আগস্ট উপলক্ষে শুক্রবার রাতে ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ আয়োজিত আলোর মিছিল পূর্ব সমাবেশে বক্তারা একথা বলেন।

যে পথে ঘাতকের ট্যাঙ্ক ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গিয়ে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে জাতিকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে সেপথে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা প্রতিবছর প্রজ্জ্বলিত মশাল হাতে নিয়ে আলোর মিছিল করে। দেশকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনার প্রত্যয় নিয়ে তারা ২০১১ সাল থেকে প্রতিবছর তারা এ কর্মসূচি পালন করে। জাতির পিতার ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে এবার তারা ৪৪টি মশাল নিয়ে এই আলোর মিছিল করে।

মিছিলটি রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ থেকে শুরু হয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে গিয়ে জাতির পিতার প্রতিকৃতির সামনে শপথ গ্রহণ ও ১৫ আগস্টে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হয়।

সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহবায়ক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মিছিলের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এর আগে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমরা এই দেশকে কখনোই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের হতে যেতে দিতে পারি না। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসের চেষ্টা করছে। ৭৫’র পর ২১ বছর এই চেষ্টা চলেছে। কিন্তু প্রতিবারই মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা তা প্রতিহত করেছে।’

তিনি বলেন, আজ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের হাতে আলো জ্বলবে। এর মাধ্যমে দেশ থেকে অন্যায়, অবিচার, অনাচার, সাম্প্রদায়িকতা দূর হবে। তৈরি হবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ।

মিছিলের আগে আয়োজিত পথসভায় সভাপতিত্ব করেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক শক্তি দেশে এখনো ষড়যন্ত্র করছে, এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে হবে’।

এসময় সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান শাহীন বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে দেশকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করার যে চক্রান্ত শুরু হয়েছিল আমরা প্রতিবার শপথ নেই সেই চক্রান্ত নস্যাৎ করার।
পথসভায় অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীন শহীদ সন্তান ড. কাজী সাইফুদ্দীন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও শহীদ সংসদ সদস্য নূরুল হক হাওলাদারের কন্যা জোবায়দা হক অজন্তা, সহ-সভাপতি মিজান রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ রনি, আল আমিন মৃদুল, আজহারুল ইসলাম অপু, কোষাধ্যক্ষ ও দপ্তর সম্পাদক আহমাদ রাসেল, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মোল্লা আনিসুর রহমান, তিতুমীর কলেজের সভাপতি ওয়াজকুরনী আকন্দ ও মৌলভীবাজার জেলার সাধারণ সম্পাদক নবাব সাজ্জাদ আলী খান।
আলোর মিছিলে বক্তারা

সাম্প্রদায়িক ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে হবে সাম্প্রদায়িক শক্তি দেশে এখনো ষড়যন্ত্র করছে, এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে হবে।

আগস্ট উপলক্ষে শুক্রবার রাতে ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ আয়োজিত আলোর মিছিল পূর্ব সমাবেশে বক্তারা একথা বলেন।

যে পথে ঘাতকের ট্যাঙ্ক ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গিয়ে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে জাতিকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করেছে সেপথে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা প্রতিবছর প্রজ্জ্বলিত মশাল হাতে নিয়ে আলোর মিছিল করে। দেশকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনার প্রত্যয় নিয়ে তারা ২০১১ সাল থেকে প্রতিবছর তারা এ কর্মসূচি পালন করে। জাতির পিতার ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে এবার তারা ৪৪টি মশাল নিয়ে এই আলোর মিছিল করে।

মিছিলটি রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ থেকে শুরু হয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে গিয়ে জাতির পিতার প্রতিকৃতির সামনে শপথ গ্রহণ ও ১৫ আগস্টে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হয়।

সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহবায়ক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মিছিলের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এর আগে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমরা এই দেশকে কখনোই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের হতে যেতে দিতে পারি না। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসের চেষ্টা করছে। ৭৫’র পর ২১ বছর এই চেষ্টা চলেছে। কিন্তু প্রতিবারই মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা তা প্রতিহত করেছে।’

তিনি বলেন, আজ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের হাতে আলো জ্বলবে। এর মাধ্যমে দেশ থেকে অন্যায়, অবিচার, অনাচার, সাম্প্রদায়িকতা দূর হবে। তৈরি হবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ।

মিছিলের আগে আয়োজিত পথসভায় সভাপতিত্ব করেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক শক্তি দেশে এখনো ষড়যন্ত্র করছে, এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে হবে’।

এসময় সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান শাহীন বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে দেশকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করার যে চক্রান্ত শুরু হয়েছিল আমরা প্রতিবার শপথ নেই সেই চক্রান্ত নস্যাৎ করার।
পথসভায় অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীন শহীদ সন্তান ড. কাজী সাইফুদ্দীন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও শহীদ সংসদ সদস্য নূরুল হক হাওলাদারের কন্যা জোবায়দা হক অজন্তা, সহ-সভাপতি মিজান রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ রনি, আল আমিন মৃদুল, আজহারুল ইসলাম অপু, কোষাধ্যক্ষ ও দপ্তর সম্পাদক আহমাদ রাসেল, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মোল্লা আনিসুর রহমান, তিতুমীর কলেজের সভাপতি ওয়াজকুরনী আকন্দ ও মৌলভীবাজার জেলার সাধারণ সম্পাদক নবাব সাজ্জাদ আলী খান।

(পিআর/এসপি/আগস্ট ০৩, ২০১৯)