স্টাফ রিপোর্টার: লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রফতানি বেশি হয়েছে গত জুলাইয়ে। চলতি অর্থবছরে রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার। এর মধ্যে জুলাইয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ৩৮২ কোটি ৭০ লাখ ডলার। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৫৯ শতাংশ বেশি রফতানি হয়েছে জুলাইয়ে। ২৮৮ কোটি ৭৯ লাখ ডলার রফতানি করা হয়েছে জুলাই মাসে।

২০১৮ সালের জুলাইয়ে রফতানি আয় ছিল ৩৫৮ কোটি ১৪ লাখ মার্কিন ডলার। গত অর্থবছরের জুলাইয়ের তুলনায় বর্তমান অর্থবছরের জুলাইয়ে রফতানি হয়েছে ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেশি।

বাংলাদেশ রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর রফতানি প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছে।

জুলাইয়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রফতানি বেশি হলেও কিছু পণ্য লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি। এর মধ্যে বরফ ও তাজা মাছের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ কোটি ৩৭ লাখ, রফতানি হয়েছে ৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার। কৃষিপণ্যের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ কোটি ৪২ লাখ, রফতানি হয়েছে ৭ কোটি ৭২ লাখ ডলার। কেমিক্যাল পণ্যের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ কোটি ৩৭ লাখ, রফতানি হয়েছে ১ কোটি ৬ লাখ ডলার। এ ছাড়া কমেছে হস্তশিল্পের পণ্য, জাহাজজাতীয় পণ্য, চুল, সিরামিক পণ্য, আইরন স্টিল, স্টেইনলেস স্টিল ওয়ারসহ বেশকিছু পণ্যের রফতানি।

আর রফতানি বেড়েছে উৎপাদিত পণ্য, প্লাস্টিকের পণ্য, রাবার, চামড়া ও চামড়াজাতীয় পণ্য, পাট ও পাটজাতীয় পণ্য, বিভিন্ন ফুটওয়ার, গ্লাস ও গ্লাস ওয়ারসহ বেশকিছু পণ্য।

(ওএস/এএস/আগস্ট ২০, ২০১৯)