টাঙ্গাইল প্রতিনিধি : ডা. আসাদুজ্জামান একজন সার্জন। শিশু সার্জারীতে তিনি এম এস উচ্চতর ডিগ্রিধারী। তিনি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজে শিশু সার্জারী বিভাগে সহকারী অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি টাঙ্গাইলের নতুন বাসটার্মিনাল এলাকার মানবসেবা হাসপাতালে সপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার বিকাল ৪টা- রাত ১০টা পর্যন্ত চেম্বার করেন। 

তিনি মূলত একজন শিশু সার্জন হলেও যে কোন জটিল বা রেফার্ডকৃত অথবা টাঙ্গাইলে যে সকল অপারেশন একেবারেই সম্ভব না সে সকল অপারেশন করে কুড়িয়েছেন অনেক খ্যাতি। এবং যাদের পক্ষে ঢাকা বা ঢাকার বাইরে গিয়ে অপারেশন করা একেবারেই সম্ভব ছিলনা এরকম অনেক অপারেশন করে অনেকের কাছেই হয়েছেন দোয়া ও প্রশংসার পাত্র।

তিনি একদিন বয়সের বাচ্চা থেকে শুরু করে ৮০-৯০ বছরের বৃদ্ধের যে কোন অপারেশন করেন অনায়াসে। তিনি কিডনী অপসারন, কিডনীর পাথর, প্রস্রাবের থলির পাথর, প্রস্রাবের থলি দূর্ঘটনাজনিত কারণে ফেটে যাওয়া, নাড়ীভুরি ফেটে যাওয়া, পেটের পাথর, পেটের টিউমার, হার্নিয়া, এপেনডিসাইট, প্রস্টেট গ্লান্ড, পিত্ত থলির পাথর, অর্শ, পাইলস, ফিস্টুলা, এনাল ফিসার, এনাল টিউমার, রেনাল সিষ্ট, ব্রেষ্ট টিউমার, প্রস্রাবের নালী ছিড়ে যাওয়া, চিকন হয়ে যাওয়া, হাইড্রোসিল, ভেরিকোসিল, অন্ডকোষ বড় হয়ে যাওয়া/ফুলে যাওয়া, জন্মগত ভাবে প্রস্রাব- পায়খানার রাস্তা তৈরি না হওয়া, লাইপোমা, কমবাইন্ড অপারেশন, ক্ষতস্থানে চামড়া লাগানো, সুন্নতে খাৎনা সহ স্বল্প খরচে অসংখ্য অবিশ^াস্য রোগের অপারেশন ও চিকিৎসা ব্যবস্থা দিয়ে থাকে। তিনি একাধারে একজন জেনারেল সার্জন, শিশু সার্জন, ইউরোলজি সার্জন ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জন।

(আরকেপি/এসপি/সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৯)