উত্তরাধিকার ৭১ নিউজ ডেস্ক : পাটগ্রাম সাবসেক্টর কম্যান্ডার ক্যাপ্টেন মতিউর রহমানের নির্দেশে সাবসেক্টর ট্রুপস্ পাকিস্তানিদের সুদৃঢ় ঘাঁটি বড়খাতা আক্রমণ করে। মুক্তিবাহিনীর তীব্র আক্রমণের মুখে তারা ডিফেন্স ছেড়ে হাতিবান্ধা নামক স্থানে পুনরায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলে।

বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ দেশবাসীর প্রতি ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সে দিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন আমরা স্বাধীন বাংলাদেশে সবাই একসাথে ঈদ উদযাপন করবো।

ভালুকা রাজাকার ঘাঁটি হতে একজন রাজাকার (আবদুল হাকিম) রাইফেলসহ পালিয়ে গিয়ে মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে।

মুক্তিবাহিনী কুমিল্লার রাজনগরে পাক ও রাজাকারের এক যৌথ বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালিয়ে ২ জন পাকসৈন্যকে নিহত করে। মুক্তিবাহিনী এখান থেকে ৫ জন রাজাকারকে রাইফেলসহ ধরে ফেলে।

ময়মনসিংহে মুক্তিবাহিনী পাকবাহিনীর একটি জিপের ওপর আক্রমণ করে। এই আক্রমণে পাকবাহিনীর জিপটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। ৩ জন পাকসৈন্য এই আক্রমণে নিহত হয়। মুক্তিবাহিনী ৩টি রাইফেলসহ জিপটি তাদের দখলে আনে।

যুদ্ধ পরিস্থিতি রিপোর্ট: বানপুর সাব সেক্টর

19.11.71 GB ptl fired on en ptl Khamarpur 3207 M/S

79E/6 on 161600 Nov. En cas 5 pak tps and

4 Razakars dead. K-133 GB Kh. Jahangir

Arrested and brought to camp on 180600

Nov. who surrendered to pak army with arms.

তথ্যসূত্র : মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর

(ওএস/এএস/নভেম্বর ১৯, ২০১৯)