নিউজ ডেস্ক: ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই তথ্য সংগ্রহের অভিযোগ উঠেছে ফেসবুকের নিয়ন্ত্রণাধীন ইনস্টাগ্রামের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি এক ক্লাস অ্যাকশন মামলায় অভিযোগ আনা হয়েছে যে, ব্যবহারকারীর অজান্তেই বায়োমেট্রিক তথ্য অবৈধভাবে সংগ্রহ করছে প্রতিষ্ঠানটি।

ইনস্টাগ্রামের প্যারেন্ট কোম্পানি ফেসবুকের বিরুদ্ধে এই মামলা করেছেন ওয়ালেন। এতে বলা হয়েছে, ইনস্টাগ্রামে ফেস-ট্যাগিং টুল স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য ব্যবহারকারীর পোস্টে বিভিন্ন মানুষের চেহারা অনুমতি ছাড়াই স্ক্যান করে রাখে। যা যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় রাজ্যের একটি আইন ভেঙেছে।

ইনস্টাগ্রামে ফেস রিকগনিশন স্ক্যানের মাধ্যমে ব্যক্তি শনাক্ত করে। ওই ছবিতে থাকা ব্যক্তিরা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী না হলে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ডাটাবেস রেখে দেয়। কিন্তু ইলিনয়ের আইন অনুযায়ী ফেস রিকগনিশন স্ক্যানের মতো মানুষের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের অনুমতি নেই।

তবে ফেসবুকের মুখপাত্র স্টেফানি ওটওয়ে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ফেসবুকের মতো ইনস্টাগ্রামে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে না। তাই এ মামলা ভিত্তিহীন।

এ মামলায় যদি আদালত ফেসবুককে দায়ী সাব্যস্ত করেন, তাহলে ৫০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে হবে ফেসবুককে।

(ওএস/পিএস/১৩ আগস্ট, ২০২০)

ইনস্টাগ্রামের প্যারেন্ট কোম্পানি ফেসবুকের বিরুদ্ধে এই মামলা করেছেন ওয়ালেন। এতে বলা হয়েছে, ইনস্টাগ্রামে ফেস-ট্যাগিং টুল স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য ব্যবহারকারীর পোস্টে বিভিন্ন মানুষের চেহারা অনুমতি ছাড়াই স্ক্যান করে রাখে। যা যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় রাজ্যের একটি আইন ভেঙেছে।

ইনস্টাগ্রামে ফেস রিকগনিশন স্ক্যানের মাধ্যমে ব্যক্তি শনাক্ত করে। ওই ছবিতে থাকা ব্যক্তিরা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী না হলে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ডাটাবেস রেখে দেয়। কিন্তু ইলিনয়ের আইন অনুযায়ী ফেস রিকগনিশন স্ক্যানের মতো মানুষের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের অনুমতি নেই।

তবে ফেসবুকের মুখপাত্র স্টেফানি ওটওয়ে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ফেসবুকের মতো ইনস্টাগ্রামে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে না। তাই এ মামলা ভিত্তিহীন।

এ মামলায় যদি আদালত ফেসবুককে দায়ী সাব্যস্ত করেন, তাহলে ৫০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে হবে ফেসবুককে।

(ওএস/পিএস/১৩ আগস্ট, ২০২০)