গত সোমবার থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টালে আমাকে ও আমাদের প্রতিষ্ঠান নিয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। বোর্ড কতৃক অটোপাশকৃত শিক্ষার্থীদের অব্যয়িত অর্থ আমাদের নতুন ব্যাংক এ্যাকাউন্টে জমা হয়েছিল। বোর্ডের নির্দেশনানুযায়ী আমরা কালীগঞ্জ সোনালী ব্যাংক শাখায় একটা নতুন এ্যাকাউন্ট খুলি। সেই এ্যাকাউন্টে বোর্ডের ফেরতযোগ্য অর্থ জমা হয়। ব্যাংক থেকে আমার মোবাইলে কোন ম্যাসেজ না আসায় ওই টাকা উত্তোলন করতে দেরি হয়। পরে পার্শ্ববর্তী কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়ের মাধ্যমে আমাদেরও টাকা এসেছে বলে জানতে পারি।আমি ব্যাংকে যোগাযোগ করে গত ১২ আগস্ট টাকা উত্তোলন করে ১৬ আগস্ট শিক্ষার্থীদের ওই টাকা বিতরণ করতে থাকি। কেন্দ্র ফি এর টাকা জনতা ব্যাংক গান্না শাখায় জমা আছে। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে বোর্ড নির্ধারিত কেন্দ্র ফি শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হবে মর্মে নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। ওই সকল সংবাদে আমার ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।


মো: মোস্তফা শাহিদ
অধ্যক্ষ
আলহাজ্ব মশিউর রহমান ডিগ্রি কলেজ
গান্না বাজার, ঝিনাইদহ।

(একে/এসপি/আগস্ট ১৭, ২০২১)