গত শনিবার থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম,অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও দৈনিক রূপবানী পত্রিকায় " ফুলহরি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দূর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ" শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি ও আমার পরিবার আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। আমি নিজে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম। বর্তমানে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আছি। ২০১৬ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমি বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই। তারপর এলাকার কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। ওই সকল প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ প্রক্রিয়া যথাযথ মেধার ভিত্তিতে হয়েছে। আমি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বাণিজ্যে করিনি। একটা অসাধু চক্র আমাদের কয়েকজন ইউপি সদস্যের স্বাক্ষর জাল করে বিভিন্ন অভিযোগ ও অপপ্রচার করে আসছে। আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর ফুলহরি ইউনিয়নকে শৈলকূপার মধ্যে একটা মডেল ইউনিয়নে রুপান্তরিত করেছি।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্রিজ, কালভার্ট ও পাকা সড়কসহ এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। এই উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্ত করতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে একটা মহল।

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটা স্বার্থান্বেষী মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। ওই সকল প্রকাশিত সংবাদে আমার ব্যক্তিগত,পারিবারিক ও রাজনৈতিক ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

জামিনুর রহমান বিপুল
চেয়ারম্যান
১৫ নং ফুলহরি ইউনিয়ন পরিষদ
শৈলকূপা, ঝিনাইদহ।

(একে/এসপি/অক্টোবর ০২, ২০২১)