স্টাফ রিপোর্টার : ডিভোর্স বা বিবাহবিচ্ছেদ রেজিস্ট্রেশনের জন্য বর্তমানে ৫০০ টাকা স্ট্যাম্প ডিউটি দিতে হয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে এর পরিমাণ বাড়িয়ে ২ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ জুন) নতুন বাজেটে ডিভোর্স ইনস্ট্রুমেন্ট শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে খরচ বাড়বে ডিভোর্সের। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রাজধানীসহ সারাদেশেই বিবাহবিচ্ছেদের সংখ্যা বেড়েছে। পুরুষদের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি নারী বিচ্ছেদের জন্য নোটিশ দিচ্ছেন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ২০২১ সালে মোট ৭ হাজার ২৪৫টি ডিভোর্সের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নারীরা পাঠিয়েছেন ৫ হাজার ১৮৩টি নোটিশ।

অন্যদিকে ২ হাজার ৬২টি নোটিশ পাঠিয়েছেন পুরুষেরা। ২০২০ সালের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন জমা পড়েছে ৪১৪৯টি।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এটি দেশের ৫১তম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদে চতুর্থ বাজেট।

২০২১-২২ অর্থবছরে বাজেট বরাদ্দ ছিল ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরের নতুন বাজেটের আকার বাড়ছে ৭৪ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা।

করোনাভাইরাসের অভিঘাত পেরিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের আকার হচ্ছে ছয় লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। এবারের বাজেটের আকার যেমন বড়, তেমনি এ বাজেটে ঘাটতিও ধরা হয়েছে বড়।

অনুদান বাদে এই বাজেটের ঘাটতি দুই লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা, যা জিডিপির সাড়ে ৫ শতাংশের সমান। আর অনুদানসহ বাজেট ঘাটতির পরিমাণ দুই লাখ ৪১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৫ দশমিক ৪০ শতাংশের সমান।

এটি বর্তমান সরকারের ২৩তম এবং বাংলাদেশের ৫১তম ও বর্তমান অর্থমন্ত্রীর চতুর্থ বাজেট। বাজেটে সঙ্গত কারণেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, কৃষিখাত, স্বাস্থ্য, মানবসম্পদ, কর্মসংস্থান ও শিক্ষাসহ বেশকিছু খাতকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

করোনাভাইরাসের অভিঘাত পেরিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের আকার হচ্ছে ছয় লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। এবারের বাজেটের আকার যেমন বড়, তেমনি এ বাজেটে ঘাটতিও ধরা হয়েছে বড়।

অনুদান বাদে এই বাজেটের ঘাটতি দুই লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা, যা জিডিপির সাড়ে ৫ শতাংশের সমান। আর অনুদানসহ বাজেট ঘাটতির পরিমাণ দুই লাখ ৪১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৫ দশমিক ৪০ শতাংশের সমান।

এটি বর্তমান সরকারের ২৩তম এবং বাংলাদেশের ৫১তম ও বর্তমান অর্থমন্ত্রীর চতুর্থ বাজেট। বাজেটে সঙ্গত কারণেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, কৃষিখাত, স্বাস্থ্য, মানবসম্পদ, কর্মসংস্থান ও শিক্ষাসহ বেশকিছু খাতকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

(ওএস/এএস/জুন ১০, ২০২২)