একে আজাদ, রাজবাড়ী : রাজবাড়ী-২ আসনের সংসদ সদস্য জিল্লুল হাকিমের বড় ছেলে আশিক মাহমুদ মিতুল বাবার আদর্শ বুকে করেই এলাকার মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। মরণঘাতী করােনা ভাইরাসকে উপেক্ষা করে তিনি জীবন বাজি রেখে মানব সেবা চালিয়েছেন, নিজেও হয়েছিলেন করোনায় আক্রান্ত।  তবুও থেমে ছিলোনা মানবসেবা। করোনাকালে মানব সেবা করে রাজবাড়ীর বুকে সৃষ্টি করেছেন মানবসেবার অনন্য দৃষ্টান্ত। আশিক মাহমুদ মিতুলের এই নজিরবিহীন সেবার অবদান ভুলবেনা এলাকার সাধারণ জনগণ। তাই এমপি জিল্লুল হাকিমের পর এলাকার মানুষের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছেন আশিক মাহমুদ মিতুল।

মিতুল হাকিমের ডাকে সাড়া দিয়েই করোনাকালীন সময়ে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ সদস্যরা মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশ গ্রহণ করেছিল।

করোনাকালে উনার বাবার নির্বাচনী এলাকা পাংশা, কালুখালী ও বালিয়াকান্দির বিভিন্ন শ্রেণী-পেশা ও অসহায় মানুষদেরকে সাহায্য করেছেন। নির্বাচনী এলাকার মানুষের আস্থা অর্জন করায় ভবিষ্যতে বাবার জায়গায় ছেলেকে দেখতে চায় এলাকার জনগণ। তবে রাজনীতি ছাড়াও মানুষের পাশে থাকতে চান আশিক মাহমুদ মিতুল।

এক প্রশ্নের জবাবে আশিক মাহমুদ মিতুল বলেন, আমার বাবার নির্বাচনী এলাকা আগে সন্ত্রাস কবলিত ছিল। বর্তমানে এখানে সন্ত্রাসী বা সন্ত্রাসমূলক কোন কর্মকান্ড নাই বললেই চলে। রাজবাড়ী-২ আসনের মানুষ বর্তমানে নির্বিঘ্নে জীবন-যাপন করছে, বলেও দাবি করেন তিনি।

রাজবাড়ী-২ আসনের তিনটি উপজেলা পাংশা, কালুখালী ও বালিয়াকান্দির উন্নয়নের রূপকার জিল্লুল হাকিম এম পি। মানব সেবায় এলাকার রাজনীতির সব জায়গায়ই রেখেছেন নিজেকে নিয়োজিত। যা দেখে অনুপ্রানিত হয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। বাবার নীতি ও আদর্শ অনুসরণ আর সামাজিক দায়িত্ব থেকে করোনাকালে আশিক মাহমুদ মিতুলের এই কর্মপ্রয়াসে খুশি পরিবারের সবাই। মিতুল হাকিম দুর্যোগ ছাড়াও যে কোনো সমস্যায় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ান।

এলাকাবাসির এ চাওয়ার বিষয়ে ভবিষ্যতে তেমন কোনো চিন্তা না থাকলেও, নিজ জায়গা থেকে সাধারণ মানুষের সেবা করতে চান সব সময়। একই সঙ্গে জিল্লুল হাকিমের প্রতি সাধারণ মানুষের যে আস্থা ছেলে হিসেবে সেটি ধরে রাখতে চান মিতুল হাকিম।

আশিক মাহমুদ মিতুল তারুণ্যের প্রতিক, এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যমণি। বাবার পর এলাকার সাধারণ মানুষ তাকেই পেতে চান সংসদ সদস্য হিসেবে।

(একে/এএস/আগস্ট ০৫, ২০২২)