নীহার রঞ্জন কুন্ডু, ময়মনসিংহ : একটি ইউনিয়নে বহু মানুষের বসবাস। যে ইউনিয়নে জন্ম হওয়ার পর থেকে বড় হয়েছেন তিনি, পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনীতিতে যোগদান করে একটি জনপ্রিয়তার অবস্থানে আসেন। বাবার মতো বড় স্বপ্ন বুনেছেন পুরো ইউনিয়ন জোড়ে।

তিনি আর কেউ নন! ময়মনসিংহ সদর উপজেলার ১২নং ভাবখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার সোহেল। তিনি মানবিক চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর পিতাও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে সৎ, নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।

চেয়ারম্যানের ছেলে চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিত এলাকায়। তিনি সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ইউনিয়নবাসীর সেবায় নিবেদিত প্রাণ। সামাজিকভাবে দেন-দরবারেও তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। এলাকার জনগণের সাথে আচার-ব্যবহারেও অনেক নমনীয়। এলাকায় একজন জনপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন তিনি।

তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে এসেছে। ভাবখালী এলাকায় জুয়া হাউজি মাদকসহ নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল অসংখ্য মানুষ। এই ইউনিয়ন পরিষদের ০৯টি ওয়ার্ডেই ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এই ইউনিয়নের লোকজনের কাছে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় তার কাছে কোন অভাব অভিযোগের কথা নিয়ে কেউ খালি হাতে ফিরেনি। ভিজিএফ ভিজিডি টিআর, কাবিখা, কাবিটা, ইজিপিপি, বয়স্ক ভাতা ইত্যাদি বিতরণ করেছেন সুষ্ঠুভাবে।

তাঁর কোন অভিযোগ এলাকায় কারো কাছে পাওয়া যায়নি। চুরখাই বাজারে জৈনক এক ব্যক্তির সাথে কথা হয়, তিনি জানান তার বাবা ছিলেন ইসলাম চেয়ারম্যান। ছেলেও তার বাবার মতই একজন পরোপকারী মানুষ একজন নামাজী ধার্মিক লোক। তিনি গরীবের হক খায় না। তিনি একজন ন্যায়নিষ্ঠবান মানুষ। হক বিচারক বলে তিনি এলাকায় খ্যাতি অর্জন করেছেন।

চেয়ারম্যানের সাথে সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন, সম্প্রীতি একটি কুচক্রী মহল রাজনীতি ও ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য আমার বিরুদ্ধে ফেসবুক অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেছেন তা মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণীত। মহান আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে হেদায়েত দান করুন।

(এনআরকে/এসপি/মে ০৩, ২০২৩)