ওয়াজেদুর রহমান কনক, নীলফামারী : নীলফামারীর ৪ টি আসনে  ৮ টি  রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সহ ৩৭ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন, জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনে ১০ জনের মধ্যে দলীয় আটজন হলেন আওয়ামী লীগের মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকার, জাতীয় পার্টির মোঃ তছলিম উদ্দিন, তৃণমূল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এ্যাডঃ এন কে আলম চৌধুরী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, জাতীয় পার্টি ( জেপি) মোঃ মখদুম আজম মাশরাফী, জাকের পার্টির মোঃ লতিবালী রহমান লতিফ, বাংলাদেশ ন্যাশনালিষ্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) সিরাজুল ইসলাম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) করুনা ময় মল্লিকা এবং স্বতন্ত্র দুইজন হলেন খাইরুল আলম বাবুল ও ব্যারিষ্টার মোঃ ইমরান কবির চৌধুরী।

নীলফামারী-২ (সদর) আসনে ৬ জনের মধ্যে দলীয় পাঁচজন হলেন আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান নূর, জাতীয় পার্টির মোঃ শাহজাহান আলী চৌধুরী, জাকের পার্টির মোঃ আবু সাঈদ, বাংলাদেশ পিপলস পার্টির বিকাশ চন্দ্র অধিকারী, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির মোঃ মোরছালিন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বীরমুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন।

নীলফামারী-৩ (জলঢাকা) আসনে ১২ জনের মধ্যে দলীয় ৬জন হলেন আওয়ামী লীগের অধ্যাপক মোঃ গোলাম মোস্তফা, জাতীয় পার্টির রানা মোহাম্মদ সোহেল, তৃণমূল বিএনপির মোঃ খলিলুর রহমান, জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল (জাসদ) অধ্যাপক আজিজুল ইসলাম, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মোঃ বাদশা আলমগীর, গণতন্ত্র পার্টির মোঃ মোজাম্মেল হক এবং স্বতন্ত্র ৬জন হলেন কাজী ফারুক কাদের, সাদ্দাম হোসেন পাভেল, মোঃ রোকুনুজ্জামান, মার্জিয়া সুলতানা, মোঃ হুকুম আলী খান ও মোঃ আবু সাইদ শামিম।

নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরীগঞ্জ) আসনে ৯ জনের মধ্যে ৬জন দলীয় হলেন আওয়ামী লীগের মোঃ জাকির হোসেন বাবুল, জাতীয় পার্টির আহসান আদেলুর রহমান, তৃণমূল বিএনপির আব্দুল্লাহ আল নাসের, জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল (জাসদ) মোঃ আজিজুল হক, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) মোঃ আব্দুল হাই সরকার, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এম সাদেজুল করিম এবং স্বতন্ত্র ৩জন হলেন মোঃ সিদ্দিকুল আলম, মোঃ মোখছেদুল মোমিন ও সাখাওয়াৎ হোসেন ।

জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা পঙ্কজ ঘোষ গণমাধ্যমকে বলেন, নির্বাচনী নীতিমালা অনুসরণ করে আগামীতে প্রার্থীদের কাজ করে যেতে হবে নির্বাচনী-আচরণ বিধি ভঙ্গের দায়ে কেউ অভিযুক্ত হলে সেটি কঠোর হস্তে দমন করা হবে। ১৮ ডিসেম্বর প্রতিক বরাদ্দের পর প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় প্রচারণা চালাতে পারবেন।

(ওকে/এসপি/ডিসেম্বর ০১, ২০২৩)