নীহার রঞ্জন কুন্ডু, ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহ ত্রিশাল আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতিকের আনিছ জনতার আস্থা বিশ্বাস জনপ্রিয়তায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছেন। ত্রিশাল উপজেলায় বাপ-পুতের বাজার, খাগাটি নতুন বাজার এলাকায় ২৯ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকালে ও সন্ধ্যায় পৃথক দুটি নির্বাচনী সভায় সতন্ত্র প্রার্থী ত্রিশাল পৌরসভার সাবেক মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতিকে ভোট দিয়ে উন্নয়নের দ্বারা অব্যাহত রেখে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশাালী করতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানান।

এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ বলেন পিছিয়ে পড়া, উন্নয়ন বঞ্চিত ত্রিশাল উপজেলার রাস্তা ঘাটের বেহাল দশার চিত্র বর্ণনা করে জানান, ত্রিশালের জনগণ ৭৫০০ সোলার থেকে বঞ্চিত হয়েছে, জণস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বরাদ্ধকৃত ৫ শত টিউবওয়েল এর হদিশ নেই এসব বিক্রি করে অর্থ লোপাট করা হয়েছে। ইতিপূর্বে জনগণ তার প্রাপ্য অধিকার মর্যাদা থেকে বঞ্চিত হয়েছে বলে একাধিক অভিযোগ করে জনতার কাছে জানতে চান তিনি সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন কিনা? এসময় জনসমাগম থেকে অভিযোগ গুলোর সত্যতার সপক্ষে সমস্বরে সঠিক তথ্যই তুলে ধরেছেন জবাব আসে। তিনি ত্রিশাল পৌর এলাকা যে ভাবে উন্নয়ন করেছেন অনুরূপ ভাবে প্রতিটি ইউনিয়ন গ্রামকে শহরে পরিনত করতে ট্রাক প্রতিকে ভোট চাইলে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে উপস্থিত জনতা হাত তুলে সমর্থন দেয়।

এর আগে ত্রিশাল, ধানিখলা বালিপাড়া মটবাড়িয়া এলাকার হাটবাজার দোকানপাঠে লোকজনদের নিকট নির্বাচনী হালচাল জানতে চাইলে ৮০ শতাংশ লোক ত্রিশাল পৌরসভার উন্নয়নের রুপকার এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছকে সমর্থন ব্যাক্ত করে বলেন আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা ব্যতিথ সকল নেতৃবৃন্দ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ট্রাক প্রতিকের পক্ষে ভোটের মাঠে একযোগে কাজ করছেন। অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচনে ভোটের সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি, সরকার ও নির্বাচন কমিশন রক্ষা করলে ট্রাক প্রতিকের প্রার্থী আনিছ জনগণের বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে।

ত্রিশাল পৌরসভায় মেয়র হিসাবে তাকে তিনবার জনগণ নির্বাচিত করেছে। এবার এমপি হিসাবে নির্বাচিত করতে জনগণের চাপে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা সেই সুযোগ করে দিয়েছেন। আলহাজ এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ একজন গণমানুষের নেতা হিসাবে সুপরিচিত তিনি দুই দুইবার ত্রিশাল উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন, বর্তমানে ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন।

(এনআরকে/এসপি/ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩)