ঈশ্বরদী (পাবনা)  প্রতিনিধি : নভেম্বরের শেষে এসে গত ২ দিন ধরে ঈশ্বরদীতে শীতের তীব্রতা বাড়ছে। সকালে ও সন্ধ্যায় গরম কাপড় ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাচ্ছে না। সবার শরীরেই গরম কাপড় উঠেছে।

গত কিছুদিন হালকা-পাতলা কাঁথা গায়ে দিয়ে রাত পার হলেও গত ২ দিন ধরে লেপ গায়ে দিতে হচ্ছে। শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় ঈশ্বরদীর দুর্গম চরাঞ্চল ও বস্তিব ছিন্নমূল মানুষ পড়েছে বেকায়দায়। শহরের পুরাতন কাপড়ের বাজার গাউন মার্কেটে গড়ম কাপড় কেনার জন্য ভিড় দেখা যায়। আজ বুধবার ঈশ্বরদীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৪ ডিগ্রী রেকর্ড করা হয়। যা চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে ঈশ্বরদীর ৫০ শয্যার হাসপাতালে শিশুসহ শীতজনিত রোগীদের চাপ বাড়ছে। হাসপাতালের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ও শিশু বিশেষজ্ঞ ডা: আব্দুল বাতেন জানান, গত ৪৮ ঘন্টায় মধ্যে অসুস্থ হয়ে ১৫০ জন রোগী চিকিৎসা গ্রহন করেছে। এর মধ্যে বেশীরভাগই শিশু। শিশুদের নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া এবং বড়দের শ্বাস জনিত রোগ।

(এসকেকে/এএস/নভেম্বর ২৬, ২০১৪)