ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি:মূলাডুলি ইউনিয়ন ছাত্র লীগ নেতা বাঁধন খন্দকার হত্যার প্রতিবাদে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এক জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলন থেকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন মিঠুকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হয়েছে। এসময় তাকে দল থেকে বহিস্কারেরও দাবী জানানো হয়।


এই হত্যাকান্ডের ব্যাপারে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল আলম বাদল, হাবিবুর রহমান ওরফে মাছ হাবিব ও ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন মিঠুসহ ২০ জন নামীয় ও অজ্ঞাত নামা আরো ১৫/২০জনকে আসামী করে ঈশ^রদী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে। মামলা নং২১।

সংবাদ সম্মেলনে নিহতের চাচা ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি খন্দকার এমদাদুল হক মিলন, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল খালেক মালিথা, মূলাডুলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম মালিথা প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। মিলন খন্দকার ও খালেক মালিথা অভিযুক্ত কামাল হোসেন মিঠুর বহিস্কার দাবী করে তাকে অত্র ইউনিয়নে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন। এসময় উপস্থিত বিপুল সংখ্যক নেতা ও কর্মী মূর্হমুহ শ্লোগাণ দিয়ে বক্তব্যের প্রতি সমর্থন দেয়।

এদিকে বুধবার দিবাগত রাতে মামলা দায়েরের পর ঈশ্বরদী থানা পুলিশ এজাহারভূক্ত আসামী যুবলীগ নেতা রুবেল মল্লিক ও বাবু শেখকে আটক করেছে।

(এসকে/এসসি/মার্চ১৯২০১৫)