গাইবান্ধা প্রতিনিধি: বন্যার পানি কমার সঙ্গে সঙ্গেই সাঘাটার আলাই নদীতে নদী ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে।

ফলে এই উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের ১শ’ ১০টি পরিবার নদী ভাঙনের শিকার হয়ে এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে।

এদিকে তীব্র স্রোতে দলদলিয়া গ্রামে শহীদ মিনার সংলগ্ন বেড়ী বাঁধে ফাটল দেখা দিলে স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধটি সংস্কারের জন্য এলাকাবাসী একত্রিত হয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে বালির বস্তা ফেলে প্রাথমিক বাঁধটি ভাঙন রোধ করেন। নদী ভাঙনের কবলিত এলাকাগুলো হচ্ছে রামনগর, কচুয়া, চন্দনপাঠ। এসব পরিবার অন্যত্র গিয়ে চরম মানবেতর জীবন যাপন করছেন। হুমকির সম্মুখিন হয়ে পড়েছে রামনগর বাজারসহ বেশ কয়েক’শ পরিবারের বাড়িঘর।

কচুয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বকুল জানান, জরুরী ভিত্তিতে ভাঙন কবলিত এলাকার ভাঙন প্রতিরোধ না করলে ওই সমস্ত গ্রামের বিশাল এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

(আরআই/এলপিবি/সেপ্টেম্বর ১, ২০১৫)