স্পোর্টস ডেস্ক, ঢাকা : এবারের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে ক্রিকেটারদের দলবদল নিয়ে অনেক আলোচনাই হলো। কিন্তু তাতে ফায়দা হলো কোথায়! জয়ী ক্লাবগুলোই। ক্রিকেটারদের একপ্রকার জিম্মি রেখেই এবারো দলবদল করা হবে প্লেয়ার্স বাই চয়েস পদ্ধতিতে।

উপায় না থাকায় ক্রিকেটারদের এটাই মেনে নিতে হচ্ছে। তবে এর মাঝে কিছু আশার কথা শোনালেন বিসিবির প্রধান নির্বাচক ফারুক আহমেদ। শনিবার প্রধান নির্বাচক জানিয়েছেন, যারা ভালো খেলছে তাদের গ্রেড উন্নত করা হবে।

তবে সেটা সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স বিবেচনায়। আগের আসরের মতো এবারো পাঁচটি গ্রেডই রাখা হবে জানিয়ে ফারুক আহমেদ বলছেন, ‘আমার মনে হয় আগের মতো ৫টি গ্রেডই থাকবে। হয়তো যারা ভালো খেলছে তাদের গ্রেডটা উন্নতি হবে।’

গ্রেডিং নিয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘এবার আমরা সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স দেখবো। এছাড়া নতুন অনেক ছেলে এসেছে যারা জাতীয় লিগ খেলেছে। যে তালিকা দেয়া হয়েছিল সেটা দেখে আমরা কিছু গ্রেডিং পরিবর্তন করেছি। কিছু সংযোজন করেছি। দ্রুতই চূড়ান্ত হয়ে যাবে। আসলে আমরা কাজ করি বোর্ডের নির্দেশে। আমাদের বলা হয়েছে খেলোয়াড়দের গ্রেডিংসহ একটা তালিকা প্রস্তুত করতে। সেটা আমরা করছি।’

জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের কেন্দ্রীয় চুক্তির বিষয়টিও আলোচনায় আছে। এ নিয়ে ফারুক আহমেদ বললেন, ‘প্রতিবছরই এটা করতে হয়। আমরা চিন্তা করি ২-১টি ছেলে হয়তো থাকার মতো নয়। কিংবা ২-৩ আবার নতুন করে যোগ হয়। গত বছর ১৪ জন ছিল। এ বছর হয়তো একজন বাড়তে পারে।’

(ওএস/পি/ডিসেম্বর ২৬, ২০১৫)