রাজবাড়ী প্রতিনিধি :তৃতীয় ধাপে রাজবাড়ী জেলায় শান্তিপূর্ণভাবে নয়টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে এবং গোয়ালন্দ উপজেলায় দুইটি ইউনিয়নে তৃতীয় ধাপের এই নির্বাচনের ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।

বালিয়াকান্দি উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থীরা নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করে এবং তিনটি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়লাভ করে।

অন্যদিকে গোয়ালন্দ উপজেলার দুইটি ইউনিয়নের মধ্যে ছোটভাকলা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আমজাদ হোসেন এবং উজানচর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হোসেন ফকির জয়লাভ করে। রাত ১০.০০ ঘটিকায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আতিয়ার রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফলাফল ঘোষণা করেন।

অন্যদিকে বালিয়াকান্দি উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্র্থীরা নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন। বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সাইফুল আলম রাতে এই ফলাফল ঘোষনা করেন। আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের মোঃ নায়েব আলী, জঙ্গল ইউনিয়নের বাবু নৃপেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, বহরপুর ইউনিয়নে মোঃরেজাউল করিম এবং নবাবপুর ইউনিয়নের মোঃ আবুল হাসান নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে জামালপুর ইউনিয়নে মোঃ ইউনুছ আলী সরদার, নারুয়া ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস সালাম মাষ্টার এবং ইসলামপুর ইউনিয়ন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃআবুল হোসেন খান বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে।রাজবাড়ী জেলার নয়টি ইউনিয়নের মধ্যে কোন ইউনিয়নে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে কোন প্রার্থী জয়লাভ করতে পারে নাই।

নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি এবং ভূমিকা ছিলো চোখে পড়ার মতো, লিয়াকত আলী স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভোটকেন্দ্রে আসাল মোঃ আলী আহসান (৭৮) নামের এক বৃদ্ধ বলেন, অনেক শংঙ্কা নিয়ে ভোট দিতে এসেছিলাম, ভোট দিতে এসে দেখি ভোটার থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বেশি।

রাজবাড়ী জেলার সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ রবিউল ইসলাম উত্তরাধিকার ৭১ নিউজকে বলেন, রাজবাড়ী জেলায় নয়টি ইউনিয়নের নির্বাচনে আমরা শতভাগ সফল হয়েছি। তিনি আরো বলেন আমাদের সাথে মোবাইল টিম, আনসার বাহিনীর সদস্যরা, বিজিবি সদস্যরা গুরুত্বপূর্ন অবদান রেখেছে। নির্বাচনের পরে সংহিসতার কোন সম্ভাবনা আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনে জনগণ আমাদের ভূমিকা দেখেছে। ভোটাররা স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পেরেছে ভোটের পরে যদি কেউ পরিস্থিতি বিব্রত করতে চায় পুলিশ সেভাবেই কাজ করবে।
রাজবাড়ীতে নয়টি ইউনিয়নে শান্তিপূর্ন ভাবে ভোটগ্রহন।


তৃতীয় ধাপে রাজবাড়ী জেলায় শান্তিপূর্নভাবে নয়টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে এবং গোয়ালন্দ উপজেলায় দুইটি ইউনিয়নে তৃতীয় ধাপের এই নির্বাচনের ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়। বালিয়াকান্দি উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থীরা নৌকা প্রতিক নিয়ে জয়লাভ করে এবং তিনটি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়লাভ করে। অন্যদিকে গোয়ালন্দ উপজেলার দুইটি ইউনিয়নের মধ্যে ছোটভাকলা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আমজাদ হোসেন এবং উজানচর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হোসেন ফকির জয়লাভ করে। রাত ১০.০০ ঘটিকায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আতিয়ার রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফলাফল ঘোষণা করেন।

অন্যদিকে বালিয়াকান্দি উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্র্থীরা নৌকা প্রতিক নিয়ে জয়লাভ করেন। বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সাইফুল আলম রাতে এই ফলাফল ঘোষনা করেন। আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের মোঃ নায়েব আলী, জঙ্গল ইউনিয়নের বাবু নৃপেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, বহরপুর ইউনিয়নে মোঃরেজাউল করিম এবং নবাবপুর ইউনিয়নের মোঃ আবুল হাসান নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে জামালপুর ইউনিয়নে মোঃ ইউনুছ আলী সরদার, নারুয়া ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস সালাম মাষ্টার এবং ইসলামপুর ইউনিয়ন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃআবুল হোসেন খান বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে।রাজবাড়ী জেলার নয়টি ইউনিয়নের মধ্যে কোন ইউনিয়নে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল থেকে ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে কোন প্রার্থী জয়লাভ করতে পারে নাই।

নির্বাচনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি এবং ভূমিকা ছিলো চোখে পড়ার মতো, লিয়াকত আলী স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভোটকেন্দ্রে আসাল মোঃ আলী আহসান (৭৮) নামের এক বৃদ্ধ বলেন, অনেক শংঙ্কা নিয়ে ভোট দিতে এসেছিলাম, ভোট দিতে এসে দেখি ভোটার থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বেশি।

রাজবাড়ী জেলার সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ রবিউল ইসলাম উত্তরাধিকার ৭১ নিউজকে বলেন, রাজবাড়ী জেলায় নয়টি ইউনিয়নের নির্বাচনে আমরা শতভাগ সফল হয়েছি। তিনি আরো বলেন আমাদের সাথে মোবাইল টিম, আনসার বাহিনীর সদস্যরা, বিজিবি সদস্যরা গুরুত্বপূর্ন অবদান রেখেছে। নির্বাচনের পরে সংহিসতার কোন সম্ভাবনা আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনে জনগণ আমাদের ভূমিকা দেখেছে। ভোটাররা স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পেরেছে ভোটের পরে যদি কেউ পরিস্থিতি বিব্রত করতে চায় পুলিশ সেভাবেই কাজ করবে।



(এসএকে/এস/এপ্রিল২৪,২০১৬)