ফিচার ডেস্ক : আগস্টের প্রথম রবিবার। বিশ্ব বন্ধু দিবস। একে অন্যের প্রতি ভালোবাসা, উপকারী মনোভাব, বন্ধুত্বের মাধ্যমে নিজের বিকাশ, আনন্দ, দুঃখ-কষ্ট ভাগাভাগী করে নেয়ার একটি দিন। ইন্টারনেটের এ যুগে বন্ধুত্বে পরিধি ছড়িয়ে পড়েছে আজ বিশ্বময়।

যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ১৯৩৫ সালের আগস্টের প্রথম রবিবারকে বন্ধু দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়। বিশ্ব বন্ধু দিবস একটি সাংস্কৃতিক কৃষ্টি ও আনন্দঘন দিবস হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উদযাপিত হয়ে আসছে। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশেও দিবসটি বেশ ঘটা করে পালন করা হয়।

ইউরোপ-আমেরিকায় বন্ধু দিবস পালনের রেওয়াজ বেশি হলেও প্রাচ্যের এর দৃষ্টান্ত অনেক। তবে প্রাচ্যে বন্ধুত্বের ধরন একেবারেই আলাদা। এ যেন রক্তের চেয়েও শক্তিশালী বাঁধন। বাঙালি বন্ধুর হাত ধরে বড় হয়, একসঙ্গে ভালোবাসা শেখে, শপথ নেয় সংগ্রামের।

আধুনিক যুগে বন্ধুত্ব ছড়িয়ে পড়েছে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে দূর তেপান্তরে। গোটা বিশ্ব হাতের মুঠোয় চলে এসেছে প্রযুক্তির কল্যাণে। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষ যোগাযোগ রাখতে পারছে বন্ধুর সঙ্গে। ফলে বন্ধুত্বের পরিধি আজ বিশ্বময়।

মোবাইল ফোন, ফেসবুক, টুইটারসহ হাজারও অ্যাপস ও নিজ নিজ ব্লগের মাধ্যমে মানুষ আজ একে অন্যকে বন্ধুত্ব বার্তা বিনিময় করছে, শুভেচ্ছা জানাচ্ছে।

(ওএস/এসপি/আগস্ট ০৬, ২০১৭)