স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা বোর্ডের এইচএসসির ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি আজ রবিবার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

প্রতিবেদনে বেশিসংখ্যক প্রশ্নসেট ছাপিয়ে পরীক্ষার দিন সকালে কোন সেটে পরীক্ষা হবে, তা লটারির মাধ্যমে নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, ছাপা ও বিতরণে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোসহ আরও কয়েকটি সুপারিশ করা হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের হাতে প্রতিবেদন তুলে দেন কমিটির প্রধান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সোহরাব হোসাইন। তিনি জানান, তাঁরা মূল চারটি সুপারিশ করেছেন। এর পাশাপাশি আরও কিছু সুপারিশ করা হয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রী প্রতিবেদন হাতে পেয়ে গত সাড়ে পাঁচ বছরে প্রশ্নপত্র ফাঁসকে ‘কালো দাগ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এই প্রতিবেদনের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

১০ এপ্রিল ঢাকা বোর্ডের অধীন ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্নপত্র ফাঁস হলে ওই পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। পরে নতুন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষাটি নেওয়া হয়। ঘটনা তদন্তে একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হয়। দুই দফা সময় বাড়িয়ে আজ তদন্ত প্রতিবেদনটি জমা দেওয়া হয়।

(ওএস/এটিআর/জুন ২৯, ২০১৪)