‘আ.লীগ দেশটাকে গোরস্থানে পরিণত করেছিল’

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগ দেশটাকে গোরস্তানে পরিণত করেছিল। তাদেরকে বিদায় করতে সাড়ে ১৫ বছর আমরা দফায় দফায় অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। কিন্তু সেই আন্দোলনের পরিসমাপ্তি ঘটাতে পারিনি। স্বৈরাচারকে আমরা তাড়াতে পারিনি, বিদায় করতে পারিনি। আমি গর্বিত, আমাদের সন্তানেরা সেই কাজটি করেছে। আমি আমাদের সন্তানদেরকে ভালোবাসা উপহার দিচ্ছি। শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
জাতির পক্ষ থেকে তাদেরকে স্যালুট জানাচ্ছি। আল্লাহ তায়ালার সাহায্যে তারা অসাধ্য সাধন করেছে। এরকম সন্তান পেয়ে জাতি গর্বিত। ইনশাআল্লাহ আগামীর বাংলাদেশ আমরা তাদের হাতেই তুলে দেবো।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে মৌলভীবাজার জেলা শাখার আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা জামায়াতের আমির ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহেদ আলীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মো. ইয়ামির আলী, সহকারী সেক্রেটারি হারুনুর রশিদ যৌথভাবে এই সম্মেলন পরিচালনা করেন।
বক্তব্যের শুরুতেই জামায়াত আমির জুলাই আন্দোলনের বীর সৈনিকদের একটি স্লোগান উচ্চারণ করে বলেন, “বুকের ভেতর তুমুল ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর”। তাদের ক্ষোভটা ছিল সাড়ে ১৫ বছর। এ সময়টায় তারা জাতির ঘাড়ে বসে সব অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। দেশটাকে শ্মশান কিংবা গোরস্তানে পরিণত করেছিল।
এরা মাঝে মাঝে বলতো দেশে নাকি অনাবিল শান্তি বিরাজ করছে। আমরা বলতাম শান্তি তোমরা কায়েম করেছো কবরের মতো। যেখান থেকে হাসি কিংবা কান্নার শব্দ শোনা যায় না। কবরস্থানে কোনো মানুষ থাকে না। হাসি কান্নার আওয়াজ শোনা যায় না। ২৮ অক্টোবর তারা লাশের ওপর নর্দন করেছে। তখনই তারা জানান দিয়েছিল যে ক্ষমতায় এসে খুন-গুমের রাজ্য কায়েম করবে। আমরা সেদিন আমাদের বুকের কান্না বাংলাদেশের মানুষের কাছে হয়তো বা পৌঁছাতে পারিনি।
এরপর পেছনে বোঝাপড়া করে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং একটি জঘন্য সরকারে হাত ধরে করে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনে তারা জয়লাভ করেছিল। ২০০৯ সালের ১০ জানুয়ারি ক্ষমতায় বসে খুনের নেশা বাস্তবায়নের কর্মসূচি হাতে নেয়।
তিনি বলেন, প্রথমে তারা খুন করে সেনাবাহিনীর চৌকস ৫৭ জন সেনাকর্মকর্তাকে পিলখানায়। ২৫ এবং ২৬ ফেব্রুয়ারি মাস না যেতেই তারা খুনের রাজত্ব কায়েম করে। সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দেয়। বিডিআর বাহিনী ধ্বংস করে সেই বাহিনীর সাড়ে ১৭ হাজার সদস্যকে চাকরিচ্যুত করলো। সাড়ে ৮ হাজারকে জেলে দিলো। আমাদের গর্বের বাহিনী ধ্বংস হলো। ক্ষমতায় যাওয়ার শেষ সিঁড়ি হিসেবে এদের ব্যবহার করে চক্রান্ত করে ধ্বংস করে দিলো। বাহিনীর নাম বদলে বিজিবি রাখা হয়েছে। আগে নাম ছিল বাংলাদেশ রাইফেলস।
আর এখন নাম দিয়েছে বর্ডারের চৌকিদার। লোগো বদলিয়েছে, ড্রেস বদলিয়েছে। নাম বদলিয়ে ফেলেছে। কারা হত্যাকারী ছিল জাতিকে জানতে দেওয়া হলো না। লুকোচুরি করা হলো। রাতের অন্ধকারে বিদ্যুতের আলো কেড়ে নিয়ে, অন্ধকার করে খুনিদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হলো। একটা বিশেষ দেশের প্লেন কেন এসেছিল ঢাকায়? এরপর হঠাৎ করে উধাও হয়ে গেল কীভাবে। তার জবাব স্বৈরাচারী সরকাররা না দিলেও একদিন তাদেরকে দিতে হবে। আমরা সেই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এরপর শুরু হলো তাদের তাণ্ডব। তাদের প্রথম লক্ষ্যবস্তু করলো জামায়াতে ইসলামীকে; যারা পরীক্ষিত দেশপ্রেমিক। তারা তাদের সততায় দেশবাসীকে মুগ্ধ করেছিল। দক্ষতার সাক্ষর রেখেছিলেন। দায়িত্বের পরতে পরতে সেই সমস্ত নেতৃবৃন্দকে ঠান্ডা মাথায়, মিথ্যা অভিযোগ সাজানো কোর্ট, পাতানো সাক্ষী এবং ব্রাসেলস থেকে রায় এনে সেই সমস্ত নেতৃবৃন্দকে খুন করা হলো। ফাঁসি দেওয়া হলো। কাউকে কাউকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হলো, জেলের ভেতর মৃত্যু করলেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা তখন আমাদের বন্ধু সমস্ত রাজনৈতিক সংগঠনকে বলেছিলাম, এটি জামায়াতের ওপর আঘাত নয়। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের এই বিশাল দেওয়াল ভেঙে দিলে বাকিরা সবাই ভেসে যাবেন, কেউ টিকতে পারবেন না।
আমাদের পাশে দাঁড়ান। ফ্যাসিজমকে সম্মিলিতভাবে আমরা মোকাবিলা করি। আমরা কথাগুলো বুঝাইতে পারি নাই। সবাই মিলে একসঙ্গে সেই যুদ্ধটা করতে পারলাম না। তার পরের ইতিহাস আপনাদের সামনে পরিষ্কার। তারা আর কাউকে ছাড়লো না। এক এক করে সবাইকে ধরলো। বিএনপিকে ধরলো, হেফাজককে ধরলো, আলেম ওলামাকে ধরলো, অন্যান্য দলকে ধরলো। কাউকে তারা ছাড় দিলো না।
এমনকি এইযে সাংবাদিক বন্ধুরা আজকে এসেছে নিউজ কাভার করতে; তাদেরকের ধরলো। তাদেরকে খুন করলো, তাদেরকে আমাদের সঙ্গে গুম করলো। তাদের আয়নাঘরে পাঠালো। কাউকে কাউকে ভারতের ওপাড়ে বর্ডারে নিয়ে ফেলে দিলো। এভাবে তারা সারাটা দেশকে নরকে পরিণত করেছিল।
তিনি উল্লেখ করেন, আজকে যুবকরা বলতেছে আমাদের ভোট চুরি করেছিল। তিনটা নির্বাচন আজ যাদের বয়স ৩০-৩২ বছর; তারা একটা ভোটও দিতে পারেনি। তাদের সমস্ত ভোটকে জেনোসাইড করেছিল, গণহত্যা করেছিল। ভোটের গণহত্যা। এদের নৈতিক সাহস ছিল না দেশে থাকার। এজন্য দেশ থেকে পালিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, জাতিকে এরা ৫৩ বছর বিভিন্ন কায়দায় ফ্যাসিজমের মাধ্যমে দ্বিধাবিভক্ত করে রেখেছে। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, বিপক্ষের শক্তি, মেজরিটি শক্তি, মাইনোরিটি শক্তি, কতভাবে যে ভাগ করেছে এরা। কারণ একটা জাতিকে যখন টুকরা টুকরা করা যায়, তখন তাদের গোলাম বানানো সম্ভব। এরা ধরে নিয়েছিল তারা দেশের মালিক, আমরা সবাই ভাড়াটিয়া। হ্যাঁ মালিকরাই দেশে আছে ভাড়াটিয়ারা পালিয়ে গেছে।
তিনি ভারতের উদ্দেশে বলেন, প্রতিদেশী দেশকে বলতে চাই, আপনারা শান্তিতে থাকেন। আমাদেরকেও শান্তিতে থাকতে দেন। আপনাদের পাকঘরে কী পাকাবেন আমরা জিজ্ঞেস করি না। আমাদের পাকঘরে উঁকি মারার চেষ্টা করবেন না। নিজেরা আয়নায় চেহারা দেখুন। আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সবক দিতে হবে না।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মৌলভীবাজার জেলায় কোনো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং অ্যাগ্রিকালচার বিশ্ববিদ্যালয় নেই। কেন? মৌলভীবাজার কী অপরাধ করেছে? সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে বলেন এই জেলার কৃতিসন্তান একজন কৃতি অর্থনীতিবিদ ছিলেন।
তিনি সারা দেশকে সমান চোখে দেখতেন। আগামীবার একনেকে যেন মৌলভীবাজারে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বরাদ্দ দিয়ে অন্য কোনো উন্নয়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেই দাবি জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ মৌলভীবাজারে সবচেয়ে বেশি চা বাগান। রাষ্ট্রীয় যথাযথ পর্যবেক্ষণ না থাকায় চা শিল্প ধ্বংস হওয়ার পথে। মালিক পক্ষ চায়ের যথাযথ মূল্য পান না। শ্রমিকরাও পারিশ্রমিক পান না। তিনি নেতাকর্মীদের চারটি বিষয় তুলে ধরেন। এর মধ্যে নিয়ত সহি করে জ্ঞানের রাজ্যে এগিয়ে গিয়ে সাহসী হয়ে কঠোর পরিশ্রম করার আহ্বান করেন। সব শেষ তিনি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
সমাবেশ শেষে জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান মৌলভীবাজার জেলার বিশিষ্টজন, সুধী ও পেশাজীবী সহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, সিলেট মহানগর জামায়াতের আমির মো. ফখরুল ইসলাম ও সিলেট জেলা আমির মাওলানা হাবিুবুর রহমান।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, হবিগঞ্জ জেলা আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিশে সুরার সদস্য কাজী মাওলানা মুখলিছুর রহমান, মৌলভীবাজার জেলার সাবেক আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিশে সুরার সদস্য দেওয়ান সিরাজুল ইসলাম মতলিব ও মো. আবদুল মান্নান, মৌলভীবাজার বিএনপি জেলা শাখার আহ্বায়ক ফয়জুল কবির ময়ুন, হেফাজতে ইসলামীর জেলা নায়েবে আমির অধ্যাপক মাওলানা আবদুস সবুর, মৌলভীবাজার জেলার নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুর রহমান, ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর সভাপতি শরিফ মাহমুদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য ও পল্টন থানা আমির শাহীন আহমদ খান, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা আমিনুল ইসলাম, ছাত্রশিবিরের মৌলভীবাজার শহর শাখার সভাপতি তারেক আজিজ, ছাত্রশিবিরের মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি হাফেজ আলম হোসাইন, বড়লেখা উপজেলার সাবেক আমির মো. কমর উদ্দিন, মৌলভীবাজার পৌর শাখার আমির ও জেলা কর্মপরিষদ সদস্য হাফেজ মাওলানা তাজুল ইসলাম, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য ও মৌলভীবাজার জেলার সদর উপজেলা আমির মো. ফখরুল ইসলাম, বড়লেখা উপজেলার আমির মো. এমদাদুল ইসলাম, রাজনগর উপজেলার আমির আবুর রাইয়ান শাহীন, কুলাউড়া উপজেলার আমির অধ্যাপক আব্দুল মুনতাজিম, জুড়ী উপজেলার আমির আব্দুল হাই হেলাল, শ্রীমঙ্গল উপজেলার আমির মাও. ইসমাঈল হোসেন,কমলগঞ্জ উপজেলা আমির মো. মাসুক মিয়া।
(ওএস/এএস/ডিসেম্বর ২২, ২০২৪)
পাঠকের মতামত:
- তুমুল সংঘর্ষের পর কক্সবাজার পাকবাহিনীর দখলে চলে যায়
- ধামরাইয়ে যাত্রীবেশে ছিনতাইকালে ৪ জন আটক, গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
- ফরিদপুরে যৌথ অভিযানে দুই চাঁদাবাজ হাতেনাতে গ্রেফতার, কারাদণ্ড
- ধামরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আলী আজগরের পরিবারের পাশে এসডিআই
- রাজবাড়ীতে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ৪ নেতা গ্রেফতার
- ‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনেই নিষিদ্ধ হতে পারে আ.লীগ’
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে চায় সরকার : পার্বত্য উপদেষ্টা
- ফরিদপুরে বিস্ফোরক মামলায় মুক্তিযোদ্ধাসহ আ.লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
- বিএনপি অফিস ভাঙচুরের প্রতিবাদে ফরিদপুরে মানববন্ধন
- ‘শাহবাগ ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন হাসনাত
- ‘আ.লীগ সংবিধানকে নিজেদের দলীয় সংবিধানে পরিণত করেছিল’
- আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
- ‘বাগেরহাটকে আন্তর্জাতিক পর্যটন হাব প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখছে সরকার’
- বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে হরিণ, উদ্ধার করে সুন্দরবনে অবমুক্ত
- নড়াইলে আউড়িয়া ও মুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৪, জেলহাজতে প্রেরণ
- মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারী নিহত
- অবশেষে সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
- রাজধানীর ৫ হাজার শিক্ষার্থীকে পুরস্কার দিলো বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
- বরিশালে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
- ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ঘিরে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির টহল বৃদ্ধি
- বরিশালের হত্যা মামলার প্রধান আসামি ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার
- মেগা প্রকল্পের নামে লুটপাট হয়েছে, উন্নয়ন হয়নি
- কাশিমপুর কারাগারে সাবেক মেয়র আইভী
- ‘সরকার নির্বাচন বিলম্বিত করতে চাইছে’
- সোনাতলায় পুলিশের অভিযানে ভিকটিম উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
- দাবদাহের পর ঈশ্বরদীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- গ্যালাক্সি এ০৬ স্মার্টফোন উন্মোচন করল স্যামসাং
- টাঙ্গাইলের পথেঘাটে দীপ্তি ছড়াচ্ছে কৃষ্ণচূড়া
- ঢাকায় সামরিক কর্তৃপক্ষ ১৪৮নং সামরিক বিধি জারি করে
- পঞ্চগড় বৈশাখি লোক নাট্যোৎসবে দ্বিতীয় দিনের পালা 'বাবার শেষ বিয়ে'
- প্রতি লিটার ১৬২.১৯ টাকা দরে পাম অয়েল কিনবে সরকার
- সোনার দামে ফের রেকর্ড, ভরি ১ লাখ ৭২ হাজার টাকা ছাড়ালো
- ‘চট্টগ্রামের রাজাঘাট এলাকা পাকবাহিনীর দখলে চলে যায়’
- মিশন হেক্সা, আনচেলত্তির সঙ্গে ব্রাজিলের চুক্তি চূড়ান্ত, ঘোষণা শিগগিরই
- জামিন পেলেন মডেল মেঘনা
- অ্যাগুয়েরোর রেকর্ড ভেঙে সবার ওপরে সালাহ
- রাজবাড়ীতে ব্যাটারী চালিত অটোবাইকের নম্বর প্লেট’র ফি কমানোর দাবিতে মানববন্ধন স্মারকলিপি
- বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর পুলিশের কাছে ধরা দিলেন মেয়ে
- ‘মানবিক করিডোর’
- বাংলাবান্ধার জিরো পয়েন্ট এলাকার সৌন্দর্য বর্ধন কাজের উদ্বোধন
- সাতক্ষীরায় ঘেরের জমি লীজ দিতে রাজী না হওয়ায় মালিককে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা
- রাজবাড়ীতে আম পাড়ায় শিশুকে গাছে বেঁধে নির্যাতন
- বাগেরহাটে ৩২৩ মেধাবী শিক্ষর্থীকে সংবর্ধনা ও বৃত্তি প্রদান
- সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৫ দিন পর মিললো সিরাজুল ইসলামের লাশ
- চিৎমরমে মারমা তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাসে চলছে সাংগ্রাইয়ের প্রস্তুতি