শিল্পস্রোত (এ সপ্তাহের কবিতা )
নির্মলেন্দু গুণ
আবার যখনই দেখা হবে
আবার যখনই দেখা হবে, আমি প্রথম সুযোগেই
বলে দেব স্ট্রেটকাট 'ভালোবাসি'।
এরকম সত্য-ভাষণে যদি কেঁপে ওঠে,
অথবা ঠোঁটের কাছে উচ্চারিত শব্দ থেমে যায়,
আমি নখাগ্রে দেখাবো প্রেম, ভালোবাসা, বক্ষ চিরে
তোমার প্রতিমা। দেয়ালে টাঙ্গানো কোন প্রথাসিদ্ধ
দেবীচিত্র নয়, রক্তের ফ্রেমে বাঁধা হৃদয়ের কাচে
দেখবে নিজের মুখে ভালোবাসা ছায়া ফেলিয়াছে।
এরকম উন্মোচনে যদি তুমি আনুরাগে মুর্ছা যেতে চাও
মূর্ছা যাবে,জাগাবো না,নিজের শরীর দিয়ে কফিন বানাবো।
'ভালোবাসি' বলে দেব স্ট্রেটকাট, আবার যখনই দেখা হবে।
সৈয়দ তারিক
জারুলপ্রিয় এক বন্ধুর জন্য
রক্তবেগুনি গুচ্ছ জারুল
হলদে পাখির মন্ত্রণায়
লোহিত-কণায় জ্বাললো আগুন
তুমিহীনতার যন্ত্রণায়।
গালে হাত রেখে কেটেছে ঘণ্টা,
টলিয়ে হঠাৎ আমার স্থিতি
লেবু-পাতা-ছেঁড়া সুরভির মতো
সবুজ তোমার উপস্ ।
রাসেল আশেকী
আদমফুল
যতদূর এগোই, যেদিকে তাকাই, দেখি আদমফুল-
তারায় তারায় চোখ, চাঁদে চাঁদে মুখ, বুঝি হাওয়ার ছুল!
জগতের ভীমরূপ মানুষের কামরূপথফণায় ফণায় গুল-
দেখে দেখে, আমার অন্তর গলে বেরোয় পদ্মফুল!
ফুলে ফুলে, ঘ্রাণে ঘ্রাণে, নাচে রে চক্ষুমূল
আমার বাগানজুড়ে এখন হাসে শত-কোটি ফুল।
ওই আকাশ-বাতাস, এই ভাষাভূমি, তাদের নয়-নয় রে
যারা এসব ঢেকে রাখতে চায়, কালোপর্দা দিয়ে!
জনতার চোখ নেতা খোঁজে, নেতা খোঁজে জনগণ
বুকজুড়ে ফলিয়ে জনোগণোমনোপ্রাণো পণ!
কবি বলে, সন্তানরে- পথ চিনতে করো নাকো ভুল
আমার বাগানজুড়ে এখন হাসে শত-কোটি ফুল।
যা দেবে তা ফেরত পাবে, গুণে বহুগুণে রে-
ব্যথা দিলে ব্যথা পাবে, হিংসায় বাড়বে শত্রু হে!
ভালোবাসায় জীবন পাবে, উদারতায় পাবে মন-
ভালো মনের কাঙাল হয়ে সাথে থাকবে আপনজন।
মেঘশাদা মন বলে, প্রেম দরিয়ায় জাগো মানবকুল-
আমার বাগানজুড়ে এখন হাসে শত-কোটি ফুল।
সমর চক্রবর্তী
ছোট ছোট দুঃখবোধগুলো
আমাদের ছোট ছোট দুঃখবোধগুলো বিবসনা নগর-শিশুর মতো
বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে কৃষ্ণপক্ষের রাতের পেয়ালায়;
নিখোঁজ সোনালি চাঁদ পুড়ে যায় জ্যোৎস্নায়,
নৈরাশ্যের দীঘল শুন্যতা গিলে খায় ঝাঁক ঝাঁক অন্ধকারের আগুন!
নগর ভবনে পে-ুলাম দোলে, ঘড়ির বৃত্তে স্থির হয়ে থাকে সময়-
আমরা পেছন ফিরি, অতীতের পোশাকগুলো সেলাই করি,পুনরায়
সম্পর্কের মতো বোতাম এঁটে পরে নেই নতুন আশাক, এবং
রাত্রির নীরবতায় নেমে আসা রহস্যময় উল্কায় খুঁজতে থাকি
আমাদের হারিয়ে যাওয়া সেই নিজস্ব ছায়াগুলোকে-
যারা শেঁকড় গুচ্ছের মতো ডুবে আছে রহস্যের গভীরে-নিঃসঙ্গ অতীতে...
রুমা পন্ডিত
ধ্বংস স্তুপ
বদলে যাচ্ছে চিত্র
দেয়ালের গায়ে নিত্য নতুন ফাটল
ফাটলের কিনারা ঘেঁষে
শাখা প্রশাখাসহ অসংখ্য জালিকা
ছটো বড় নানান আকৃতির গায়ে
ভিন্ন প্রকৃতির পরজীবী
শ্বাসযন্ত্র একটাই,দীর্ঘশ্বাস একটাই
তবু কেউ কাউকে চেনেনা
বেশ কিছু টুকরো নিশ্চিনহ
রয়ে গেছে বিস্মৃতির পাতায়.....
আমি নিরব প্রহরি
অসহায় চোখে তাকিয়ে দেখি এই ভাংগন
আর ভাবি
আরও কত গুলো টুকরো হলে
এর নতুন নাম হবে "ধ্বংস স্তুপ"।
অনন্ত সুজন
মৃতের বাড়ি
পাশের ঘরটায় বিরতিহীন কাঁদছে প্রেমিক
অর্ধশত বছরের অভিন্ন সঙ্গিনী হারাবার কান্নাকার্তুজ
ইট-পাথরের অভেদ্য দেয়াল ভেদ করে,আমার কক্ষে
এসে লুটিয়ে পড়ছে দলেবলে---আহত,রক্তাক্ত
দীর্ঘশ্বাসের আর্তি ও আঘাতে পলেস্তারা খসে
মেঝেতে গড়ায় । বিয়োগব্যথার জমাট তীক্ষ্ণতা
অন্ধকারের নিরবতাকে অযুত খ-ে বিভাজিত করে
তার সাথে যুক্ত হয় অঙ্গ কর্তনের যন্ত্রণার লবণ
দ্রবণটা ঠিক জলের মাছের ডাঙ্গার বিরহ
এখানে কার্তিকের সুপেয় ঋতু আছে
অথচ পাঁজরের মর্মরে প্রেমিকা নেই !
রেলগাড়ি ছাড়া নিঃসঙ্গ জংশন যেমন---
স্তব্ধ,বেকার হুইসেল,অর্থহীন-অবস
লাল সবুজের নিগুঢ় সংকেত !
নাভেদ আফ্রিদী
অবসর
গভীর নির্জনতায় ভরা
বিরামহীন সময়।
সবুজ আবহাওয়ার
ওখানে অদ্ভুত কিছু লোক
তাদের আকৃতি নেই
একজন আরেকজনকে ঘৃণা করবার কোনো চোঁখ নেই
মাটির নিসর্গের ভেতর দ্রবিভূত।
জীবন অবচয়ের কোনো ব্যথা নেই
সাদাফ হাসনাইন মানজুর
অসমাপ্ত গল্প
গল্পে,গল্পে, গল্পের বেশীটা শুনেছি তার মুখে।
বহুপথ ঘুরে পেলো এখানে নোঙ্গর।
গোনের আলো স্নানে নামে নোনা সুখে।
রূপাজল আলো ভরা বাগদার ঘর।
শিকারি জ্বালিয়ে নেয় রাতের লন্ঠন।
হাতজালে টেনে তোলে নিরীহ চিংড়ীর ঘুম।
আড্ডা ছেড়ে দু'একজন চড়ে বসে ঘুম রথে।
সোমরস, বারবিকিউ রাতভর উৎসব ধুম।
আমরা গল্পটির শেষ প্রান্ত ভুলে যাই মাঝ পথে।
সে একাকী রয়ে গেলো আগের মতোন।
আমিনুল গণী টিটো
তাজমহল ফ্যানটাসি -২
বালকের প্রেমে পড়বার দিন ক্ষণ ,
কিছু লেখা নেই-
অগ্রহায়ন কি পৌষ,
লাল কালো কারডিগান কি পপলিন ফ্রক ,
ভাবেনি বালক ,
সময়টা বলা যাবে বিলক্ষণ
উজ্জল বিকেলের আলোয়,
মুগ্ধতার বিচ্ছুরণ !
লক্ষ কোকিল ডাকে-
তখনো ওড়না ওঠেনি বালিকার বুকে
এমন বিদ্যুৎ খেলা ,গিলে খায় চোখ
রহস্য উপন্যাসে-
যৌনতা খুজে খুজে বালক তখন ,
পূর্ণ প্রাণ অভিসারী ।
কিছু তার লেখা নেই -
ফকির ইলিয়াস
সিজোফ্রেনিয়া
হাত রেখে দিয়েছি, ডিপ ফ্রিজে। বরফের মতো
আপন কিছুই নেই জেনে, ভুলে যেতে চাইছি
বিগত বিষণ্ণতা। ভোর আমার দরজার প্রহরী
ছিল বহুকাল- লিখছি এমন ঘটনার উপসংহারপর্ব ।
দেখছি, মৃত মানুষগুলো হয়ে উঠছে আমার বন্ধু
আর জীবিতেরা চোখে কালো কাপড় বেঁধে
কেবল গাইছে আদিম হিংস্রতার গান।
আগুন পুড়ছে ঝরণা বুকে নিয়ে। ভালোবাসা-
বলে যে জগতে কোনো গ্রহ ছিল না- সেই
জাগতিক ব্যাসার্ধে ঝুলে থাকছে কয়েকটি হুইস্কিসন্ধ্যা।
কুসুমপুরের কুসুমগুলো, আর ঝরবে না বলে
করছে প্রতিজ্ঞা। ঝরায় বীরত্ব নেই- ঘোষনা দিয়ে
মেঘ আকাশেই জম্ম দিচ্ছে পাথরপ্রজন্ম।
প্রদীপ দত্ত
অমৃতের সন্তানরা
অমৃতের সন্তানরাও কেউ কেউ দোষি
অমৃত ভাগ নিয়ে,সুরাসুরের প্রবন্চনা
তারাও কেউ কেউ গলা পর্যন্ত
অমৃতের অমরত্ব নিয়ে আজন্ম যন্ত্রনা সয়ে
দীপ হয়ে জ্বলে রয় আকাশে,
তারপর সন্ধা তারাদের মেলায়
অচ্ছুত হয়ে গ্রাস করে চন্দ্র বা সূর্যকে।
প্রতিহিংসার দংশনে দংশিত চন্দ্র সূর্য!
শফিক সেলিম
জন্ম কথা:যিশু
মুলত উর্ধ্ব থেকে ঢুকতে চেয়েছি
তীর্যক জ্যামিতিক গোলে
এই যে কোটি কোটি আলোক বর্ষ ভ্রমণ
এই যে জন্মের পর জন্ম,রূপ থেকে অলীক অরূপে
প্রতিটা জন্মের কিছু নোনতা স্মৃতি থাকে
স্মৃতিগুলো সাঁতরে সাঁতরে তীর্যক প্রবেশ করে
প্রাণময় গভীর পাহাড়ের দেশে
সেখানে থাকে ভান,ছল ছিনালি মুখোশ
হাজার যোনি হেঁটে তোমাকে
বনের টারজান খুঁজে পায় হরিণের দেশে
হরিণেরা চাঁদে চাঁদে লাল লাল রক্ত ঝরে
তারপর আলো-ছায়ায় প্রসব করে দিব্যকান্তি যিশু
ধ্যানমগ্ন তিনি মুলত উর্ধ্ব থেকে
তীর্যক ঢুকতে চায় হরিণের মজ্জায়
হেরেম সুখ সজ্জায়..
আনোয়ার কামাল
মানুষের মানচিত্রে একটি স্বর্ণগ্রাম চাই
(উৎসর্গঃ রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ)
এখনো বাতাসে লাশের গন্ধ পাই
এখনো আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখি
স্বর্ণগ্রাম ফিরে পাওয়ার অদম্য আকাঙ্খায়
এখনো উপদ্রুত উপকূলে জেগে থাকে সাহসী মানুষ।
এখনো নিয়ত ছোবল হানে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প
এখনো বিষ বিরিক্ষের বীজ রোপিত হয় সোনালি শিশিরে
এখনো মৌলিক মুখোশ মানুষের মানচিত্র হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে
এখনো স্বৈরতন্ত্র ও ধর্মের ধ্বজাধারীদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হয়।
আমি আকাশের ঠিকানায় তোমাকেই প্রণতি জানাই
একটি স্বর্ণগ্রাম ফিরে পাওয়ার প্রত্যয় নিয়ে
এখনো বাংলাদেশ জেগে আছে।
বঙ্গরাখাল
আমার দুঃখীনি বর্ণমালা
আমাদের বাতায়ন পাশে রক্তকরবি বৃক্ষ
সে বৃক্ষে ঝুলে আছে আমাদের বর্ণমালা
বর্ণমালা আমার বড় বেশি দুঃখীনি।
জলন্ত ফুলকির পেটে বাস করে ভুলে যায় ফুলটিই আমার মা,
দুরন্তপনা আমাদের বর্ণনামের শতরূপী মেয়ে-
মেয়েটির শাড়ির আঁচল ধরে টানাটানিতে-
জেগে ওঠে স্বগোত্রীও সাদাসিধা সহজাত।
পুকুরে সাঁতরে মরা মাছ জলের কোলে চাই আশ্রয়
আমি বিবেকবর্জিত ছোটলোকের বা”চা ভুলে যায়-
আমার দুঃখীনি বর্ণমালার অতীত-বর্তমানের দুঃখগাঁথা
আমার পোয়াতি বধু পুতুল খেলে ঘাতকের চুম্বণ ঠোঁটে মেখে।
রুদ্র মিজান
জেগে ওঠে একজোড়া ঠোঁট
ভূমিহীনের আর্তি
নদী গিলেছে কৈশোরের মাঠ, সবুজ ভূমি
নদীর গহীনে বিলীন হয়েছে পূর্বপুরুষের জমি
বুকে শ্লেট চেপে দৌড়ানো দুরন্ত রোদ্দুর
কর্ষণে তাই ঘুম আসে না ডাকে সমদ্দুর।
বুকের ভেতর লাঙল ফলার নিদারুণ ঘর্ষণে
ফালি ফালি চাঁদ দেখি তুমুল এই বর্ষণে
শোন, এই ভূমি ছেড়ে আমি কোথাও যাব না
ভূমিহীনের এইটুকু সম্বল কেড়ে নিও না।
সৈয়দ শিশির
পীড়িত স্মৃতি ও কুমারী সময়
শ্রাবণের অঝোর ধারায় ভিজতে ভিজতে
হেঁটে চলা পথে মনে পড়ে পথের স্মৃতি,
বিস্মরণশীল পীড়িত সেদিনের স্মৃতি
নির্মম সুন্দর হয়ে কাছে ডাকে, কাছে!
ভয়ভরা মনে নিজেকে আড়াল করি
স্মৃতি দুধর্ষ হাঙর, শিকারী।
আড়ালেও বকুলতলা, উদলা চিরকুট
কালো মেঘ, স্বল্পমাত্রার দীর্ঘশ্বাস
আরও আছে, সময়ের ভাঁজে হারানো চাষ
সময়ের ক্ষত ভুলে কাছে পেতে চায়, কাছে!
পলকে পীড়িত স্মৃতির ভাঁজ ভুলি
কুমারী সময়ের বুকেই হেঁটে চলি।
চাণক্য বাড়ৈ
চাঁদের বুড়ি ও কঙ্কাবতীর ঘুম
সৌরবৃক্ষ থেকে পৃথিবী বৃন্তচ্যুত হলে হয়তো একদিন তোমার সাক্ষাৎ পেয়ে যাব-- চাঁদের বুড়ি, তোমার কাছ থেকে না হয় তখন শুনে নেব অসমাপ্ত রূপকথাগুলো-- আজ শুধু এই কথা বলো, কোথায় সেই সোনা আর রূপোর কাঠি দুটো, যা দিয়ে ভাঙাবো কঙ্কাবতীর ঘুম-- ওই দেখো, কেমন হামাগুড়ি দিয়ে একটু একটু করে দূরে সরে যাচ্ছে শৈশব, দৌড়ে চলে যাচ্ছে কৈশোর আর বিদ্যুজ্ঝলকের মতো তেজী এক লাল ঘোড়ার পিঠে চড়ে ছুটে যাচ্ছে যৌবন-- চাঁদের বুড়ি, খুব দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে কঙ্কাবতীকে জাগিয়ে তোলার সময়--
দুঃখ কোরো না, একদিন চাঁদেও হবে জীবনের যন্ত্রায়ণ-- তখন শেষ হবে তোমার চরকা ঘোরানোর দিন...
কোথায় জাদুর কাঠি, বলো--
শম্পা প্রদীপ্তি
হৃদয়পদ্ম ।। ০১
পাতায় পাতায় আলোর উলুঝুলু
হয় না দেখা ভোরের কারুকাজ-
রঙিন টবে ফুলের ভাষা খুঁজি
পাপড়ি জুড়ে কালচে দুখের ভাঁজ।
হাওয়ায় সুবাস যায় না ভেসে তার;
হৃদয় মেলে লাভ কি হলো আর!
আমিও লিখি, শুধুই লিখে যাই...
কেন লিখি সেটাই জানা নাই!
সেঁজুতি বড়ুয়া
অভিমান
পরস্পরকে চিনতে পারিনি তাই অন্ধের মত
লোকালয় থেকে বন-প্রান্তরে পাখির শিসে চিহ্ন এঁকেছি
সত্যিকারের উপাখ্যানে বৃষ্টিকে ডেকেছি পাগলের প্রলাপে
বৃষ্টিকে চাই! বৃষ্টির সুঠাম শরীরে জল আর জল চাই
জলজ প্রস্রবণে ফিনিক্স পাখিটি আজ মাছরাঙা ভোর
তোমাকে পাবার আগেই বৃষ্টির ভরসাটুকু
হারিয়েছি কোন এক আকাশ প্রান্তরে!...
পাঠকের মতামত:
- মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১
- নিখোঁজের ৬ মাস পরেও খোঁজ মেলেনি স্কুল ছাত্র শাকিবের, এলাকাবাসীর মানববন্ধন
- মহম্মদপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
- দেশে তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমাতে হবে
- উদ্বোধনের ৭ মাস পর শনিবার থেকে মোংলা রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু
- যশোরে তামাককে লাল কার্ড প্রদর্শন, পরিহারের শপথ তিন শতাধিক শিক্ষার্থীর
- যশোর জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সভাপতি মতিয়ার সম্পাদক জাহিদ
- রাজবাড়ীতে আরামঘর শিশু নিকেতনের চড়ুই ভাতি অনুষ্ঠিত
- 'সেবিকারা মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে মানুষের সেবা করে সুস্থ করে তোলেন'
- সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা
- বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবসে মহম্মদপুরে র্যালি আলোচনা সভা
- ‘ভোটাধিকার প্রয়োগে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না’
- দখল ও দূষণমুক্ত করা হবে প্রতিটি জলাশয় : এমপি আজাদ
- সাতক্ষীরায় আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে গাছ কেটে ও লাঙ্গল চাষ করে অন্যের জমি জবরদখলের চেষ্টা
- সভাপতি রফিক উদ্দিন, সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম
- ‘বিএনপির হাতেই দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ’
- মেলান্দহে ৮ লাখ টাকার গাঁজা উদ্ধার, ইউপি সদস্য গ্রেফতার
- মহম্মদপুরে সর্পদংশনে এক ব্যক্তির মৃত্যু সর্প দংশনে
- ফরিদপুরে সপ্তাহব্যাপী বিনামূল্যে চোখের লেন্সসহ ছানি অপারেশন
- সুন্দরবনের নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ তিন জেলে
- ‘যে কোন দুর্যোগে জনগণের পাশে থাকে শেখ হাসিনা’
- ফরিদপুরে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত
- ‘রাজনৈতিক কর্মকান্ড জনবিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে ব্যবস্থা’
- ২ উপজেলার ৫০ হাজার মানুষের যাতায়াতে দুর্ভোগ
- হাসপাতালে মারা গেলেন গুলিবিদ্ধ ইউপি চেয়ারম্যান আতুমং মারমা
- ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীকে কী গ্রেপ্তার করতে পারবে আইসিসি?
- ফুলপুরে লেয়ার মুরগি পালন করে বিপাকে দুই খামারি
- দুধের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অপকারিতা
- ‘বাংলাদেশ জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার’
- দেশের বাজারে বিশ্বের নাম্বার ওয়ান স্মার্টফোন অনার ম্যাজিক ৬ প্রো
- মার্কিন ইতিহাসে প্রথম একজন প্রেসিডেন্ট ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলেন
- এমপি আনার হত্যা: এবার ৫ দিনের রিমান্ডে তিন আসামি
- গণমাধ্যম সাংবাদিকতা আমার কথা
- কলারোয়ায় আ.লী নেতা মজনুর নেতৃত্বে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৪
- কল্যাণপুর যুদ্ধ
- শ্যামনগরে বাঘের দুইটি নখসহ আটক ১
- কালিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পর্শে প্রাণ গেল জেলের
- এমপি আনারকে কলকাতায় রিসিভের দায়িত্বে ছিলেন সিলিস্তি
- ইউরোপের পর্তুগালে টিভি রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণ ওয়ালটনের
- টুঙ্গিপাড়ায় ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষের আধুনিক কলাকৌশল নিয়ে মাঠ দিবস
- নড়াইল জেলা যুবলীগের ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি ঘোষণা
- দিনাজপুরে কালবৈশাখী তান্ডবে আহত রুবেল মারা গেছেন
- আলফাডাঙ্গা পৌরসভার নতুন অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা
- গাজায় ইসরায়েলের হামলায় ২৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- লাইফ সাপোর্টে সীমানা
- ‘২০৪০ সালে তামাকমুক্ত দেশ গড়তে কাজ করছি’
- সৌদিতে পৌঁছেছেন ৫১ হাজার ৪০৩ জন হজযাত্রী
- ‘বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের বুলি ভুতের মুখে রাম রাম’
- ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে ছাত্রলীগ
- আরও একটি বিশ্বকাপ খেলার প্রত্যাশা সাকিবের
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !