করোনা রোগীর সামাজিক মর্যাদা রক্ষা করতে হবে
গোপাল অধিকারী
বিশ্বব্যাপী এক প্রকার যুুদ্ধই চলছে বলা যায় যার এক প্রান্তে সকল দেশের জনগণ আর অপর প্রান্তে করোনা। যুদ্ধে তবু একটি স্বস্তির জায়গা থাকে কিন্তু করোনার কাছে কেউ যেন স্বস্তি পাচ্ছে না। সকলের মধ্যে কাজ করছে মানসিক চাপ। বিশ্বব্যাপী এক আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। করোনা এখন অভিসপ্ত নামও বটে। করোনার ভয়াল ধাবার শিকার বিশ্বের প্রায় ২১০টি দেশ। আর করোনার প্রভাব পরেছে আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক, শিক্ষা ও অর্থনীতিসহ সকল কিছুর উপর। প্রতিদিনই দীর্ঘ হচ্ছে করোনা ভাইরাসে মৃত্যুর সারি। কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না এই মৃত্যুর মিছিল। বিশ্বের মোড়ল রাষ্ট্রগুলোও করোনার কাছে আজ পরাজিত। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে ৭ মে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মোট ১২৪২৫ জন আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১৮৬ জন। বিশ্বে ৩৬ লাখ ৪৩ হাজার ২০৯ জনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২৫২২৩৭ জন।
গত ৩১ ডিসেম্বর চীনের মধ্যাঞ্চলীয় হুবেই প্রদেশের উহান শহরে প্রথম করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পরে। তারপর থেকেই চলছে করোনার তান্ডব। তবে আশার বিষয় হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ করোনামুক্ত হচ্ছে। সেই তালিকায় বাংলাদেশও অচিরেই করোনামুক্ত হবে বলে প্রত্যাশা করছি। করোনাকালে আমার দেখা সেরা সহযোগীতা পাচ্ছে দেশের মানুষ, যা আমাদের জন্য অলঙ্কার। সরকার এই সংকটময় সময়ে যা দিয়েছে তা মাইলফলক। কিন্তু এই অলঙ্কারের সময়ে জনমনে দেখা দিচ্ছে একটি বিষাদময় সংবাদ।
বিভিন্ন এলাকায় করোনা না হলেও করোনারোগী বলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সেই সাথে সেই পরিবারকে হেয় করা হচ্ছে, ঘৃণা করা হচ্ছে করোনায় আক্রান্তব্যক্তিকে। পত্র-পত্রিকা বা টেলিভিশন চ্যানেলে অনেক খবরই দেখছি যে, করোনা রোগীকে খাবার দিচ্ছে না। করোনা রোগীকে ঘর ভাড়া দিচ্ছে না। সবচেয়ে মর্মান্তিক বিষয় হলো করোনা রোগে কেউ মারা গেলে তার পরিবারের সাথে কেউ যোগাযোগ করছে না। মনে হচ্ছে করোনা হওয়া অর্থই সে যেন সমাজের নিকৃষ্ট মানুষে পরিণত হয়েছে। যার কারণে অনেকে এই রোগে আক্রান্ত হলেও কাউকে বলছে না। মনে হচ্ছে এই রোগটা হওয়া অর্থই যেন নির্ঘাত মৃত্যু আর সমাজ থেকে বিচ্ছেদ। কিন্তু কেন? আসলে কি এই রোগটি এমন? আমরা বাংলাতে ভাবসম্প্রসারণ পড়েছি, ‘পাপকে ঘৃনা করো, পাপীকে নয়।’ অর্থ্যাৎ একজন যদি চুরি করে তাহলে তার সেই চুরি বিদ্যাকে ঘৃণা করতে হবে। কারণ সেই চুরি করাটা মহাপাপ। কিন্তু আমরা যদি চোরকে ঘৃণা করি তাহলে সে কখনও ভাল পথে আসবে না। সে যদি ভাল পথে না আসে তাহলে কিন্তু সমাজে চুরির ঘটনা ঘটতেই থাকবে। তাহলে বিষয়টা কি হলো? তাকে কিন্তু ভাল হবার সুযোগ দেওয়া হলো না।
সামাজিকভাবে সে যেন এই অপরাধে জড়িত না থাকে সেটা বলা যেতে পারে বা শাস্তি দেওয়া যেতে পারে কিন্তু তাকে অবহেলা করার মধ্যে কোন কৃতিত্ব আছে বলে আমার মনে হয় না। বরং চোরকে যদি কেউ কোন পরামর্শ দিয়ে ভাল পথে আনতে পারে সেটাই সফলতা। করোনার ক্ষেত্রেও কিন্তু একই পরামর্শ। একজন করোনা আক্রান্ত রোগীতো মহাপাপীও না অপরাধীও না। এটা প্রাকৃতিক কারণে হচ্ছে। তাহলে তাকে তাচ্ছিল্য করার কোন কারণতো আমি দেখি না। হোমকোয়ারেন্টাইনে থাকা অর্থ সে অপরাধী নয়। যে রোগের যে চিকিৎসা। করোনা রোগে কেউ আক্রান্ত হলে তাকে আলাদা রাখা উচিত কারণ তার সাথে কারো সংস্পর্শ হলে রোগের বিস্তার ঘটতে পারে বা বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে রোগটি সংক্রমিত হতে পারে। রোগীর সুস্থ্যতা ও পরিবারের সুস্বাস্থ্য চিন্তা করে এই প্রতিকার।
তাহলে কেন করোনা হলেই সমাজের নিকৃষ্ট মানুষ তাকে ভাবা হচ্ছে? আমার মনে হয় বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তেই এমন প্রচার-প্রচারণা বা প্রবণতা রয়েছে বিশেষ করে গ্রামে এটি বেশি ভাবা হচ্ছে কারণ গ্রামের অধিকাংশ মানুষ নিরক্ষর। কিন্তু প্রত্যেকটা মানুষেরই স্ব স্ব মর্যাদা নিয়ে বাঁচার অধিকার রয়েছে। তাছাড়া এমন প্রবণতার কারণে অনেকের মধ্যে আতঙ্ক বা চাপ কাজ করছে। ফলে আগে থেকেই অসুস্থ রোগীরা এই মনোবৃত্তি করতে করতে মারা যাচ্ছে বা যেতে পারে। আমার মনে হয় আমাদের সকলের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে।
করোনায় আক্রান্ত্রকারী নয় বরং এই সংকটময় সময়ে যারা চাল চুরি বা জনগণের টাকা পকেটে রেখে পকেট ভারী করছে তাদের ঘৃণা করা উচিত। আমরা যদি চাল চোরকে ঘৃণা না করে সঙ্গ দিতে পারি, সমাজে ধর্ষণ করে তাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারি তাহলে করোনারোগী কেন অপরাধী হবে? সে কি করোনা নিজে সৃষ্টি করেছে, সে কি ইচ্ছে করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে? প্রত্যেকেরই কিন্তু নিজ নিজ জীবনের মূল্য আছে। করোনা একটি রোগ এবং এই রোগ নির্মূল করা যাবে না তাও না। আপনারা অনেকেই দেখেছেন এই রোগ থেকে বিশ্বের অনেক দেশের অনেকেই সুস্থ হয়েছে। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে ৭ মে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১৯১০ জন। বিশ্বে সুস্থ হয়েছেন ১১ লাখ ৯৪ হাজার ৪৬৮ জন। বর্তমানে করোনা রোগীই বেশি মূল্যবান আমার মনে হয়।
গণমাধ্যম করোনার জন্য আলাদা বার্তা বিভাগ করেছে বা গুরুত্ব্সহকারে করোনার সার্বিক অবস্থা তুলে ধরছেন। বিবেচনায় বলে করোনায় আক্রান্ত্রকারীকে এখন আমাদের বেশি মূল্যায়ন করা উচিত তার ও আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য। সঠিক নিয়ম ও সর্তকতা অনুসরণ করলে করোনা বাংলাদেশে তেমন ক্ষতি করবে না বলে আশা করা যায়। চীনা গবেষণায় বলা হচ্ছে, উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম ও বর্ষা মৌসুমের সময় করোনা ঝুঁকি কমে যাবে। উত্তর গোলার্ধ বেশ কয়েকটি দেশ রয়েছে। তবে এশিয়া মহাদেশের পূর্ব তিমুর, ইন্দোনেশিয়া ও মালদ্বীপ রয়েছে এই দক্ষিণ গোলার্ধে। আর এশিয়ার বাকি দেশগুলোর অবস্থান উত্তর গোলার্ধে।
উইকিপিডিয়া বলছে, বাংলাদেশের অবস্থান উত্তর গোলার্ধে। আর এই গোলার্ধে গ্রীষ্ম ও বর্ষা মৌসুমে কমে যাবে করোনার ঝুঁকি। চীনা গবেষকদের মতে, এই গোলার্ধ করোনার ভয়াল থাবা থেকে মুক্তি পেতে পারে। তাই সেই বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বলা যায়, বাংলাদেশে করোনার ঝুঁকিটা কিছুটা হলেও কম। প্রত্যাশা করি সকলে মিলে সচেতনতার মাধ্যমে করোনার বিদায় ঘন্টা বাজিয়ে দেবার। পৃথিবীটা মানুষের জীবনের অনুরূপ। সুখ-দুঃখ আর আনন্দ-বেদনা নিয়েই জীবন। সুখও দীর্ঘস্থায়ী নয় আবার দুঃখও দীর্ঘস্থায়ী নয়। সেই ধারাবাহিকতায় করোনও দীর্ঘস্থায়ী নয়। প্রকৃতির এই ভয়াল ভাইরাসে কারো উপর দোষ না চাপিয়ে করোনা আক্রান্ত্রকারীকে ঘৃণা না করে সকলে মিলে আইন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি। আইন না মানা এক প্রকার গুরুত্বর অপরাধ। আর আইনতো আমাদের জন্যই।
একসময় দেশে ক্যান্সার হলে, যক্ষা হলে রক্ষা ছিল না। এখন এই মরণব্যাধীরও ঔষধ বের হয়েছে। এখন আর যক্ষারোগীকে কেউ আলাদা মনে করে না। তাই করোনা আক্রান্ত্রকারীও আলাদা নয়। আমরা করোনা আক্রান্তকারী পরিবারের প্রতি সদয় হয়, তাদের খোঁজ-খবর নেই। করোনা দূর করতে শক্তি ও সাহস দেই। পাশাপাশি করোনা যেন আমাদের মাঝে দুরত্বের সৃষ্টি না করে আমাদের সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আমরা সাময়িক সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে পারি। তবে এই অজুহাতে আমরা যেন নির্দয় না হয়। বরং করোনার কারণে আমাদের মাঝে যাদের দূরত্ব আছে তাদের করোনা পরবর্তীকালে একত্রিত হতে হবে। কারণ এই করোনা আমাদের শিখিয়ে যাচ্ছে রাগ-হিংসা-ঈর্ষা কোনটাই আমাদের নয়। এই মন্দ অভ্যাসগুলো আমাদের কোন ভাল কিছু করতে সাহায্য করে না। কেউ কি এমন সংবাদ পেয়েছেন কোন এলাকায় কোন মানুষের হিংসার কারণে করোনা থেকে মুক্তি পেয়েছেন? পাই নাই কিন্তু বরং কোন অসামাজিক মানুষ করোনায় মারা গেলে লোক মুখে প্রচার হবে লোকটি খুব অসামাজিক ছিল তাই সৃষ্টিকর্তা তাকে তুলে নিছেন। এই যে সমাজের মন্দ অভ্যাস আসুন আমরা করোনার সাথে দূর করি।
সমাজের এই অসঙ্গতিগুলো দূর করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদের সকলের। বিশেষ করে সমাজের গুণীজন বা দায়িত্বশীল সুনাগরিক রয়েছে আমাদের সকলের উচিত যারা করোনাকে নিয়ে এমন প্রবণতার পরিচয় দিচ্ছে তাদের বোঝানো। করোনা অর্থ কলঙ্কিত নয়। করোনা রোগ নিরাময়যোগ্য। শুধু করোনা নিয়েই নয়, সমাজের সকল অসঙ্গতির বিষয়ে সঠিক পরামর্শ তুলে ধরা আমাদের সকলের দায়িত্ব। আমার মনে হয় করোনা নিয়ে এই বিকৃত তথ্য আরও বাড়তে থাকবে। তবে এমন অসচেতনতামূলক কথা বাড়তে দেওয়া যাবে না। করোনারোগীর মনোবল হারানো যাবে না। করোনা থেকে শিক্ষা নেই, সকলে মিলে হাতে হাত রেখে পাপকে ঘৃণা করে, পাপীকে ভাল পথে সুস্থ জীবন গড়তে উৎসাহিত করি। তাহলেই সমাজে বিস্তৃতি পাবে না অপসংস্কৃতি বা অসঙ্গতি। সকলের মর্যাদা হবে সমান। সরকারের প্রতি অনুরোধ করোনা রোগীর সামাজিক মর্যাদা ও নিরাপত্তা রক্ষায় সচেষ্ট থাকুন।
সর্বশেষ একটি সত্য ঘটনা দিয়ে শেষ করব। আমার বাড়ির পাশের বাড়িতে ঢাকা থেকে একজন করোনা রোগী আসছে এমন কথায় সকলে তৎপর। চারদিকে ঢাক-ঢোল করোনারোগী আসছে । পাড়ার যুবকরা তার পরিবারকে ডেকে ঘরবন্দী জীবন-যাপনের নির্দেশ। কথার বিকৃতি ঘটে পরে শোনা গেল আমার বাড়িতে করোনারোগী। আমার বাড়ি লকডাউন। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা ছিল ঢাকা ফেরত বাড়ি থেকে ওই পরিবারের সন্তানকে নিজ বাড়িতে নিরাপত্তার জন্য নিয়ে আসে। অথচ কোন নমুনা পরীক্ষা ছাড়াই তার পরিবারকে ঘরবন্দী করে রাখা বা করোনারোগী বানানো এটা কি অপরাধ নয়? এই যে গুজব বা আইন লংঘন বা ঘৃণা এগুলো কারোই কাম্য নয়। মনে রাখতে হবে নমুনা সংগ্রহ করলেও সে করোনা আক্রান্তকারী নাও হতে পারে । কারণ পরীক্ষা করা হয়েছে অনেকের সকলেই কিন্তু রোগী নয়। আমাদের জেনে, বুঝে, দেখে কথা বলতে হবে। রোগী তারাই যাদের প্রশাসন থেকে চিহ্নিত করা হবে। আমি আবারও বলছি করোনারোগ নিরাময়যোগ্য। সচেতনতাই এর মূল অস্ত্র। করোনা অর্থ ঘৃণা নয়। করোনা অর্থ সচেতনতা হোক। আসুন করোনারোগীর সামাজিক মর্যাদার রক্ষক হিসেবে আমরা ভ’মিকা রাখি।
লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
পাঠকের মতামত:
- মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১
- নিখোঁজের ৬ মাস পরেও খোঁজ মেলেনি স্কুল ছাত্র শাকিবের, এলাকাবাসীর মানববন্ধন
- মহম্মদপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
- দেশে তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমাতে হবে
- উদ্বোধনের ৭ মাস পর শনিবার থেকে মোংলা রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু
- যশোরে তামাককে লাল কার্ড প্রদর্শন, পরিহারের শপথ তিন শতাধিক শিক্ষার্থীর
- যশোর জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সভাপতি মতিয়ার সম্পাদক জাহিদ
- রাজবাড়ীতে আরামঘর শিশু নিকেতনের চড়ুই ভাতি অনুষ্ঠিত
- 'সেবিকারা মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে মানুষের সেবা করে সুস্থ করে তোলেন'
- সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা
- বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবসে মহম্মদপুরে র্যালি আলোচনা সভা
- ‘ভোটাধিকার প্রয়োগে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না’
- দখল ও দূষণমুক্ত করা হবে প্রতিটি জলাশয় : এমপি আজাদ
- সাতক্ষীরায় আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে গাছ কেটে ও লাঙ্গল চাষ করে অন্যের জমি জবরদখলের চেষ্টা
- সভাপতি রফিক উদ্দিন, সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম
- ‘বিএনপির হাতেই দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ’
- মেলান্দহে ৮ লাখ টাকার গাঁজা উদ্ধার, ইউপি সদস্য গ্রেফতার
- মহম্মদপুরে সর্পদংশনে এক ব্যক্তির মৃত্যু সর্প দংশনে
- ফরিদপুরে সপ্তাহব্যাপী বিনামূল্যে চোখের লেন্সসহ ছানি অপারেশন
- সুন্দরবনের নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ তিন জেলে
- ‘যে কোন দুর্যোগে জনগণের পাশে থাকে শেখ হাসিনা’
- ফরিদপুরে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালিত
- ‘রাজনৈতিক কর্মকান্ড জনবিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে ব্যবস্থা’
- ২ উপজেলার ৫০ হাজার মানুষের যাতায়াতে দুর্ভোগ
- হাসপাতালে মারা গেলেন গুলিবিদ্ধ ইউপি চেয়ারম্যান আতুমং মারমা
- ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীকে কী গ্রেপ্তার করতে পারবে আইসিসি?
- ফুলপুরে লেয়ার মুরগি পালন করে বিপাকে দুই খামারি
- দুধের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অপকারিতা
- ‘বাংলাদেশ জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার’
- দেশের বাজারে বিশ্বের নাম্বার ওয়ান স্মার্টফোন অনার ম্যাজিক ৬ প্রো
- মার্কিন ইতিহাসে প্রথম একজন প্রেসিডেন্ট ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলেন
- এমপি আনার হত্যা: এবার ৫ দিনের রিমান্ডে তিন আসামি
- গণমাধ্যম সাংবাদিকতা আমার কথা
- কলারোয়ায় আ.লী নেতা মজনুর নেতৃত্বে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৪
- কল্যাণপুর যুদ্ধ
- শ্যামনগরে বাঘের দুইটি নখসহ আটক ১
- কালিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পর্শে প্রাণ গেল জেলের
- এমপি আনারকে কলকাতায় রিসিভের দায়িত্বে ছিলেন সিলিস্তি
- ইউরোপের পর্তুগালে টিভি রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণ ওয়ালটনের
- টুঙ্গিপাড়ায় ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষের আধুনিক কলাকৌশল নিয়ে মাঠ দিবস
- নড়াইল জেলা যুবলীগের ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি ঘোষণা
- দিনাজপুরে কালবৈশাখী তান্ডবে আহত রুবেল মারা গেছেন
- আলফাডাঙ্গা পৌরসভার নতুন অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা
- গাজায় ইসরায়েলের হামলায় ২৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- লাইফ সাপোর্টে সীমানা
- ‘২০৪০ সালে তামাকমুক্ত দেশ গড়তে কাজ করছি’
- সৌদিতে পৌঁছেছেন ৫১ হাজার ৪০৩ জন হজযাত্রী
- ‘বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের বুলি ভুতের মুখে রাম রাম’
- ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে ছাত্রলীগ
- আরও একটি বিশ্বকাপ খেলার প্রত্যাশা সাকিবের
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- জেনে নিন কে এই 'প্রিন্স ড. মুসা বিন শমসের' !
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- এবারও মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের ফাঁদে শিক্ষার্থীরা
- সিলেটের ভ্রমণ কাহিনী
- শুধু প্রভাবশালীদের পক্ষেই আইন!
- অম্ল-মধুর যন্ত্রণায় অপু বিশ্বাস
- লাইন ধরে খেতে হয় লিখনের জগা খিচুড়ি !
- আমার বোন শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি : চিনে নিন কে এই বরকত!
- 'ইতিহাসের ইতিহাস'
- ধনী হওয়ার আট কার্যকর উপায়
- লক্ষাধিক রাখাইন জনগোষ্ঠী আড়াই হাজারে নেমে এসেছে
- মেয়ে পটানোর কৌশল!
- উত্তরাধিকার ৭১ নিউজের নতুন যাত্রা ১ বৈশাখ
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : পর্ব ১৪'তোমার সহজাত উদারতা তোমাকে আকাশের সীমানায় উন্নীত করলেও তোমার ঘনিষ্ঠ অনেকের প্রশ্নবিদ্ধ আচরণ তোমার নৃশংস মৃত্যুর পথে কোনই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি'
- লোভী মানুষ চেনার সহজ উপায়
- বাংলা বই পড়ার ওয়েবসাইট
- শাকিবের নায়িকা শ্রাবন্তী, অপুর নায়ক জিৎ
- হুমায়ূনের মৃত্যুর কারণ মদের পার্টি !
- মঠবাড়িয়ায় ৯ বছরের শিশুকে পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যা
- দেশে ফিরছেন তারেকস্ত্রী জোবায়দা রহমান
- বোরকা পরা মেয়ের গণধর্ষণের ভিডিও নিয়ে সিলেটে তোলপাড়
- ইউটিউবে নায়লার আত্মপ্রকাশ
- নেপালের ভূমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্টি !
- বিএনপির আন্দোলন হচ্ছে দলের অভ্যন্তরে !